মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
দেশে ইলিশ উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়িয়ে বাজারে দাম সাধারণের নাগালের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নিয়েই সরকার ২০১৯-২০ অর্থবছরে হাতে নেয় ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প। তখন দেশে ইলিশের বার্ষিক উৎপাদন ছিল প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার টন। সরকারের পরিকল্পনা ছিল পাঁচ বছরের মধ্যে উৎপাদন আরও ৭০ হাজার টন বাড়িয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ লাখ ২০ হাজার টনে উন্নীত করা। প্রকল্পের মাধ্যমে জাটকা সংরক্ষণ, প্রজনন মৌসুমে ইলিশ রক্ষা, বিকল্প জীবিকার সুযোগ সৃষ্টি এবং নদীর ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধারের মতো উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু সময় গড়িয়েছে, ব্যয় বেড়েছে, প্রকল্পের মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে—তবু লক্ষ্যমাত্রার কাছে যাওয়া সম্ভব হয়নি। বরং মাঠপর্যায়ের বাস্তবতায় দেখা দিয়েছে নানা জটিলতা। নদী ভরাট হয়ে কমে গেছে ইলিশের প্রজনন এলাকা, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বদলে গেছে প্রাকৃতিক আবাসস্থল। ডিম ছাড়ার সময়কার সুরক্ষা কার্যক্রমে ধরা পড়েছে অনিয়ম, নিষেধাজ্ঞার সময়েও চলেছে জাটকা নিধন। ফলে প্রকল্পে ২৪৬ কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় বেড়ে ২৭৬ কোটিতে পৌঁছালেও কার্যত ইলিশের পরিমাণ কমেছে, দাম বেড়েছে, আর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়ে গেছে কেবল কাগজের হিসাবে। খোদ সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, ইলিশ উৎপাদন ৫ লাখ ৫০ হাজার টন থেকে নেমে এসেছে ৫ লাখ ৩৩ হাজার টনে।
মৎস্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম সঠিকভাবে সমন্বিত না হওয়ায় প্রকল্পের ফলাফল দৃশ্যমান নয়। বরাদ্দের বড় অংশ ব্যয় হয়েছে প্রশিক্ষণ, প্রচারাভিযান ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ে, কিন্তু নদী ও ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধারে তেমন কোনো কার্যকর অগ্রগতি হয়নি।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) তাদের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলেছে, প্রকল্পের আগে কোনো পূর্ণাঙ্গ বেসলাইন সার্ভে করা হয়নি। উৎপাদনের বাস্তব পরিসংখ্যান, জলাশয়ের অবস্থা কিংবা জেলেদের সামাজিক-অর্থনৈতিক বাস্তবতা যাচাই না করেই প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, যা পরে ফলাফলে বড় ঘাটতি তৈরি করেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের কারণেই ইলিশের উৎপাদন বাড়ানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এসবের সমাধান না হলে ইলিশ উৎপাদন বাড়বে না।’ তিনি জানান, অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে ইতিমধ্যে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে, পাশাপাশি নতুন করে আরেকটি প্রকল্প গ্রহণের পরিকল্পনাও চলছে।
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের ১১ শতাংশ আসে ইলিশ থেকে। সরাসরি ৫ লাখ এবং পরোক্ষভাবে ২০-২৫ লাখ মানুষ যুক্ত এই খাতে। নবায়নযোগ্য এই সম্পদের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্যই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছিল। তবে আইএমইডির ভাষায়, ‘তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত না থাকায় প্রকল্পের লক্ষ্য ও বাস্তবতার মধ্যে এক বিরাট ব্যবধান তৈরি হয়েছে।’ সংস্থাটি আরও জানায়, মাঠপর্যায়ে প্রকল্প কর্মকর্তাদের তদারকি দুর্বল ছিল, ফলে নির্ধারিত কর্মসূচির অনেকগুলোই সময়মতো বাস্তবায়িত হয়নি। বিশেষ করে নিষিদ্ধ মৌসুমে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান নিশ্চিত না করায় তাঁরা বাধ্য হয়ে নদীতে নামছেন, যা জাটকা নিধনের প্রবণতা আরও বাড়িয়েছে।
স্থানীয় পর্যায়ের জেলেরা বলছেন, নদীতে এখন আগের মতো ইলিশ পাওয়া যায় না। বর্ষার সময় নদীতে পানিপ্রবাহ থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে ইলিশের বিচরণপথ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নদীদূষণ ও অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণও ইলিশ প্রজননের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। উৎপাদন কমে যাওয়ার প্রভাব সরাসরি পাইকারি ও খুচরা বাজারে গিয়ে পড়েছে। ইলিশের দাম এখন রেকর্ড উচ্চতায়।
কিছুদিন আগে রাজধানীর বাজারে ছোট ইলিশ বিক্রি হয় কেজি ১,২০০ টাকা, মাঝারি ২,২০০ টাকা আর ১ কেজি ওজনের ইলিশ ৩,০০০ টাকায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পের মূল ত্রুটি ছিল পরিকল্পনা পর্যায়ে। এ প্রসঙ্গে আইএমইডির সাবেক সচিব মো. কামাল উদ্দিন (দায়িত্ব পালনের সময়) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রকল্প নেওয়ার আগে সমীক্ষা করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু এই প্রকল্পে তা করা হয়নি, যা খুবই অস্বাভাবিক। নদী ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু প্রভাব ও জেলেদের জীবনধারার মতো বিষয়গুলো বিবেচনায় না নিলে টেকসই ফল পাওয়া যায় না।’
আইএমইডি বলছে, ইলিশ অভয়াশ্রমে লাল পতাকা বা সাইনবোর্ড স্থাপন, অবৈধ জাল রোধে যৌথ অভিযান ও চেকপোস্ট গঠন এবং জেলেদের নিয়ে কমিউনিটি সংগঠন তৈরির মাধ্যমে প্রকল্পের কার্যকারিতা বাড়ানো সম্ভব। পাশাপাশি শুধু বকনা বাছুর নয়, হাঁস-মুরগি পালনের সুযোগ দিলে বিকল্প আয়ের পথও খুলে যেতে পারে।
এই বাস্তবতায় সরকার এখন নতুনভাবে সমুদ্রভিত্তিক ইলিশ আহরণ প্রকল্পের কথা ভাবছে, যাতে গভীর সমুদ্রে ইলিশের সম্ভাবনা কাজে লাগানো যায়। তবে আইএমইডির প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে, আগের প্রকল্পের ব্যর্থতা বিশ্লেষণ না করে নতুন প্রকল্প শুরু করলে একই ভুল পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা থেকেই যায়।
দেশে ইলিশ উৎপাদন ও সরবরাহ বাড়িয়ে বাজারে দাম সাধারণের নাগালের মধ্যে রাখার লক্ষ্য নিয়েই সরকার ২০১৯-২০ অর্থবছরে হাতে নেয় ‘ইলিশ সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা’ প্রকল্প। তখন দেশে ইলিশের বার্ষিক উৎপাদন ছিল প্রায় ৫ লাখ ৫০ হাজার টন। সরকারের পরিকল্পনা ছিল পাঁচ বছরের মধ্যে উৎপাদন আরও ৭০ হাজার টন বাড়িয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৬ লাখ ২০ হাজার টনে উন্নীত করা। প্রকল্পের মাধ্যমে জাটকা সংরক্ষণ, প্রজনন মৌসুমে ইলিশ রক্ষা, বিকল্প জীবিকার সুযোগ সৃষ্টি এবং নদীর ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধারের মতো উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু সময় গড়িয়েছে, ব্যয় বেড়েছে, প্রকল্পের মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে—তবু লক্ষ্যমাত্রার কাছে যাওয়া সম্ভব হয়নি। বরং মাঠপর্যায়ের বাস্তবতায় দেখা দিয়েছে নানা জটিলতা। নদী ভরাট হয়ে কমে গেছে ইলিশের প্রজনন এলাকা, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বদলে গেছে প্রাকৃতিক আবাসস্থল। ডিম ছাড়ার সময়কার সুরক্ষা কার্যক্রমে ধরা পড়েছে অনিয়ম, নিষেধাজ্ঞার সময়েও চলেছে জাটকা নিধন। ফলে প্রকল্পে ২৪৬ কোটি টাকার প্রকল্প ব্যয় বেড়ে ২৭৬ কোটিতে পৌঁছালেও কার্যত ইলিশের পরিমাণ কমেছে, দাম বেড়েছে, আর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রয়ে গেছে কেবল কাগজের হিসাবে। খোদ সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, ইলিশ উৎপাদন ৫ লাখ ৫০ হাজার টন থেকে নেমে এসেছে ৫ লাখ ৩৩ হাজার টনে।
মৎস্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম সঠিকভাবে সমন্বিত না হওয়ায় প্রকল্পের ফলাফল দৃশ্যমান নয়। বরাদ্দের বড় অংশ ব্যয় হয়েছে প্রশিক্ষণ, প্রচারাভিযান ও যন্ত্রপাতি ক্রয়ে, কিন্তু নদী ও ইকোসিস্টেম পুনরুদ্ধারে তেমন কোনো কার্যকর অগ্রগতি হয়নি।
পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) তাদের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলেছে, প্রকল্পের আগে কোনো পূর্ণাঙ্গ বেসলাইন সার্ভে করা হয়নি। উৎপাদনের বাস্তব পরিসংখ্যান, জলাশয়ের অবস্থা কিংবা জেলেদের সামাজিক-অর্থনৈতিক বাস্তবতা যাচাই না করেই প্রকল্পের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়, যা পরে ফলাফলে বড় ঘাটতি তৈরি করেছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক মোল্লা এমদাদুল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের কারণেই ইলিশের উৎপাদন বাড়ানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এসবের সমাধান না হলে ইলিশ উৎপাদন বাড়বে না।’ তিনি জানান, অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে ইতিমধ্যে প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে, পাশাপাশি নতুন করে আরেকটি প্রকল্প গ্রহণের পরিকল্পনাও চলছে।
দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের ১১ শতাংশ আসে ইলিশ থেকে। সরাসরি ৫ লাখ এবং পরোক্ষভাবে ২০-২৫ লাখ মানুষ যুক্ত এই খাতে। নবায়নযোগ্য এই সম্পদের স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার জন্যই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছিল। তবে আইএমইডির ভাষায়, ‘তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত না থাকায় প্রকল্পের লক্ষ্য ও বাস্তবতার মধ্যে এক বিরাট ব্যবধান তৈরি হয়েছে।’ সংস্থাটি আরও জানায়, মাঠপর্যায়ে প্রকল্প কর্মকর্তাদের তদারকি দুর্বল ছিল, ফলে নির্ধারিত কর্মসূচির অনেকগুলোই সময়মতো বাস্তবায়িত হয়নি। বিশেষ করে নিষিদ্ধ মৌসুমে জেলেদের বিকল্প কর্মসংস্থান নিশ্চিত না করায় তাঁরা বাধ্য হয়ে নদীতে নামছেন, যা জাটকা নিধনের প্রবণতা আরও বাড়িয়েছে।
স্থানীয় পর্যায়ের জেলেরা বলছেন, নদীতে এখন আগের মতো ইলিশ পাওয়া যায় না। বর্ষার সময় নদীতে পানিপ্রবাহ থাকলেও শুষ্ক মৌসুমে ইলিশের বিচরণপথ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। নদীদূষণ ও অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণও ইলিশ প্রজননের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। উৎপাদন কমে যাওয়ার প্রভাব সরাসরি পাইকারি ও খুচরা বাজারে গিয়ে পড়েছে। ইলিশের দাম এখন রেকর্ড উচ্চতায়।
কিছুদিন আগে রাজধানীর বাজারে ছোট ইলিশ বিক্রি হয় কেজি ১,২০০ টাকা, মাঝারি ২,২০০ টাকা আর ১ কেজি ওজনের ইলিশ ৩,০০০ টাকায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকল্পের মূল ত্রুটি ছিল পরিকল্পনা পর্যায়ে। এ প্রসঙ্গে আইএমইডির সাবেক সচিব মো. কামাল উদ্দিন (দায়িত্ব পালনের সময়) আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিয়ম অনুযায়ী কোনো প্রকল্প নেওয়ার আগে সমীক্ষা করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু এই প্রকল্পে তা করা হয়নি, যা খুবই অস্বাভাবিক। নদী ব্যবস্থাপনা, জলবায়ু প্রভাব ও জেলেদের জীবনধারার মতো বিষয়গুলো বিবেচনায় না নিলে টেকসই ফল পাওয়া যায় না।’
আইএমইডি বলছে, ইলিশ অভয়াশ্রমে লাল পতাকা বা সাইনবোর্ড স্থাপন, অবৈধ জাল রোধে যৌথ অভিযান ও চেকপোস্ট গঠন এবং জেলেদের নিয়ে কমিউনিটি সংগঠন তৈরির মাধ্যমে প্রকল্পের কার্যকারিতা বাড়ানো সম্ভব। পাশাপাশি শুধু বকনা বাছুর নয়, হাঁস-মুরগি পালনের সুযোগ দিলে বিকল্প আয়ের পথও খুলে যেতে পারে।
এই বাস্তবতায় সরকার এখন নতুনভাবে সমুদ্রভিত্তিক ইলিশ আহরণ প্রকল্পের কথা ভাবছে, যাতে গভীর সমুদ্রে ইলিশের সম্ভাবনা কাজে লাগানো যায়। তবে আইএমইডির প্রতিবেদনে সতর্ক করা হয়েছে, আগের প্রকল্পের ব্যর্থতা বিশ্লেষণ না করে নতুন প্রকল্প শুরু করলে একই ভুল পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা থেকেই যায়।
গত সপ্তাহে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ব্যাপক দরপতন হয়েছে। সপ্তাহজুড়ে মূল্যবৃদ্ধির তুলনায় দরপতন হয়েছে প্রায় ছয় গুণ বেশি। এমন ঢালাও পতনে সূচকের পাশাপাশি বাজার মূলধন কমেছে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকা। কমেছে দৈনিক গড় লেনদেনের পরিমাণও।
৩ ঘণ্টা আগেহযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজ এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কাস্টমসের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) থেকে এ কমিটি গঠন করা হয়।
৭ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছেন রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো। এরই মধ্যে তাঁরা স্ব-স্ব সদস্যদের নির্ধারিত ফরম্যাটে ক্ষতি হওয়া পণ্যের তালিকা দিতে চিঠি দিয়েছে। এক দুদিনের মধ্যেই কার্গো ভিলেজে কি পরিমাণ পণ্য ছিল তার সঠিক তথ্য
৯ ঘণ্টা আগেসিটি ব্যাংক পিএলসির সাম্প্রতিক পরিচালনা পর্ষদের সভায় ব্যাংকের পরিচালক রুবেল আজিজকে ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করা হয়। একজন খ্যাতনামা শিল্পপতি ও উদ্যোক্তা রুবেল আজিজ যুক্তরাজ্য থেকে ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থেকে দেশের সামাজিক-অর্থনৈতিক উন
১০ ঘণ্টা আগে