অনলাইন ডেস্ক
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকেই ইতিবাচক দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ। সম্প্রতি কয়েকটি ব্যাংক বেশি দামে ডলার কেনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। ফলে চলতি মাসের ২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। ফলে প্রায় দেড় মাস পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের সীমা অতিক্রম করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
আজ সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বিদেশি মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম-৬ অনুযায়ী সেই রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৪৩ মার্কিন ডলার। যা প্রায় দেড় মাস ধরে ২০ বিলিয়নের নিচে ছিল। যদিও বর্তমানে দেশে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার দেশে মোট রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। আইএমএফের সুপারিশকৃত বিপিএম-৬ হিসাবে তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু চলতি মাসের ২১ দিনে ২ বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত বছরের পুরো ডিসেম্বর মাসের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। এর আগে, গত ৬ নভেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছিল। তবে ধীরে ধীরে তা কমতে শুরু করে এবং ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ১৯ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়।
সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল। বিশেষ করে ডলারের দাম ১২০ টাকায় ছিল। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রেখেছিল। তবে আসন্ন রমজানকে কেন্দ্র করে পণ্য আমদানির জন্য অধিক হারে এলসি বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর কাছে পর্যাপ্ত ডলার নেই। সে জন্য কোন কোন ব্যাংক ১২০ টাকা ঘোষিত দরের চেয়ে ৯ টাকা বাড়িয়ে ১২৯ টাকায় রেমিট্যান্সের ডলার কেনে। আর বাড়তি দর পেয়ে প্রবাসীরা হুমড়ি খেয়ে ডলার পাঠান। এতে মাত্র ২১ দিনে রেমিট্যান্স সংগ্রহ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছর ডিসেম্বরে সাধারণত এলসির বিল পরিশোধ করতে হয়। সে জন্য ডলারের চাহিদা কিছুটা বেড়েছে। কয়েকটি ব্যাংক বেশি দরে ডলার কিনেছে কিনা তা অনুসন্ধান করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকেই ইতিবাচক দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ। সম্প্রতি কয়েকটি ব্যাংক বেশি দামে ডলার কেনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠানোর প্রবণতা বেড়েছে। ফলে চলতি মাসের ২১ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। ফলে প্রায় দেড় মাস পর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপিএম-৬ অনুযায়ী ২০ বিলিয়ন ডলারের সীমা অতিক্রম করেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
আজ সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বিদেশি মুদ্রার গ্রোস রিজার্ভ ২৪ দশমিক ৮৪ বিলিয়ন ডলার। বিপিএম-৬ অনুযায়ী সেই রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২০ দশমিক ৪৩ মার্কিন ডলার। যা প্রায় দেড় মাস ধরে ২০ বিলিয়নের নিচে ছিল। যদিও বর্তমানে দেশে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভের পরিমাণ ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার দেশে মোট রিজার্ভ ছিল ২৪ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। আইএমএফের সুপারিশকৃত বিপিএম-৬ হিসাবে তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু চলতি মাসের ২১ দিনে ২ বিলিয়নের বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। যা গত বছরের পুরো ডিসেম্বর মাসের চেয়ে বেশি। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৯৯ বিলিয়ন ডলার। এর আগে, গত ৬ নভেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন ডলার ছিল। তবে ধীরে ধীরে তা কমতে শুরু করে এবং ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ১৯ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে যায়।
সূত্র জানায়, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাজারের চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রাখায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল ছিল। বিশেষ করে ডলারের দাম ১২০ টাকায় ছিল। এ ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ রেখেছিল। তবে আসন্ন রমজানকে কেন্দ্র করে পণ্য আমদানির জন্য অধিক হারে এলসি বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর কাছে পর্যাপ্ত ডলার নেই। সে জন্য কোন কোন ব্যাংক ১২০ টাকা ঘোষিত দরের চেয়ে ৯ টাকা বাড়িয়ে ১২৯ টাকায় রেমিট্যান্সের ডলার কেনে। আর বাড়তি দর পেয়ে প্রবাসীরা হুমড়ি খেয়ে ডলার পাঠান। এতে মাত্র ২১ দিনে রেমিট্যান্স সংগ্রহ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রতিবছর ডিসেম্বরে সাধারণত এলসির বিল পরিশোধ করতে হয়। সে জন্য ডলারের চাহিদা কিছুটা বেড়েছে। কয়েকটি ব্যাংক বেশি দরে ডলার কিনেছে কিনা তা অনুসন্ধান করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশের বিনিয়োগ সম্ভাবনা তুলে ধরতে সাত দিনের সফরে চীনে গেছে সরকারি প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীর নেতৃত্বে গঠিত এই দলে রয়েছেন বিডা, বেজার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং এইচএসবিসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার
১ ঘণ্টা আগেচীন থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বিরল মৃত্তিকা চুম্বকের রপ্তানি এক মাসে আগের মাসের তুলনায় ৭ গুণ বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে একটি বাণিজ্য চুক্তি হওয়ার পর এই প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিযোগিতামূলক মূল্যে আগামী পাঁচ বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে বছরে ৭ লাখ টন করে উচ্চমানের গম আমদানি করতে দেশটির সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। আজ রোববার সচিবালয়ে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবুল হাছানাত হুমায়ুন কবীর এবং আমেরিকার পক্ষে ইউএস হুইট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস...
৪ ঘণ্টা আগে৩৫ শতাংশ পাল্টা শুল্কের চাপ লাঘবে সমঝোতা চুক্তি করতে বাংলাদেশ অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। তবে সম্ভাব্য আলোচনার সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ জানায়নি মার্কিন বাণিজ্য দপ্তর (ইউএসটিআর)। এ নিয়ে তৃতীয় ও চূড়ান্ত দফা আলোচনার সময়সূচি চেয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পাঠানো ইমেইলের জবাবে আরও অপেক্ষা করতে বলা হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে