অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পিডব্লিউসি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক হিসেবে স্থানীয় মালিকানাধীন অংশীদারত্বের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি চলতি মাসের শুরুতে তাদের ১০টি ফরাসিভাষী আফ্রিকান সদস্য সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। আলোচনাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় নেতারা জানিয়েছেন, ঝুঁকিপূর্ণ গ্রাহকদের পরিষেবা বন্ধ করার জন্য পিডব্লিউসির শীর্ষ নির্বাহীদের চাপের কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যবসা এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি কমে গেছে। গত বছর থেকেই তারা উল্লিখিত ১০টি সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছিল।
পিডব্লিউসি কিছুদিন আগে জিম্বাবুয়ে, মালাবি ও ফিজিতে তাদের স্থানীয় সহযোগী সংস্থাগুলো সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সংস্থাটির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, যেসব সহযোগী সংস্থা পিডব্লিউসির সুনাম ঝুঁকিতে ফেলতে পারে বা যাদের কমপ্লায়েন্স সিস্টেমে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করার মতো পর্যাপ্ত সক্ষমতা নেই তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা হচ্ছে। বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বী অডিট ফার্ম কেপিএমজি তাদের ছোট ছোট সহযোগী সংস্থাকে একীভূত হতে বলেছে।
পিডব্লিউসির সাবেক এক শেয়ারহোল্ডার বলেন, সংস্থাটির শীর্ষ নেতারা অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় আফ্রিকায় বেশি মনোযোগ দিয়ে অনেক বেশি সময় ব্যয় করেছেন। অথচ সেখানে মুনাফা নেই বললেই চলে। গত বছরের জুলাইয়ে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পিডব্লিউসির গ্লোবাল চেয়ারম্যান মোহাম্মদ কান্দে একাধিক মহাদেশে কেলেঙ্কারির প্রভাব সামাল দিচ্ছেন। এর মধ্যে পিডব্লিউসির কয়েকটি বৃহত্তম সহযোগী সংস্থার কেলেঙ্কারিও রয়েছে।
চীনে পিডব্লিউসির স্থানীয় সহযোগী প্রতিষ্ঠান এভারগ্রান্দের জালিয়াতিতে ‘গোপনে সমর্থন’ করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছিল। ফলে ছয় মাসের জন্য তাদের অডিট নিষিদ্ধ করা হয় এবং গ্রাহকেরা মুখ ফিরিয়ে নেয়। অস্ট্রেলিয়ায় এক ট্যাক্স পার্টনার সরকারি গোপনীয় তথ্যের অপব্যবহার করেছেন বলে প্রকাশ হওয়ার পর রাজনৈতিক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। উভয় ক্ষেত্রেই পিডব্লিউসির শীর্ষস্থানীয় নেতারা স্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রতিস্থাপন করতে বাধ্য হন।
সৌদি আরবের সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের জন্য কাজ করা থেকেও প্রতিষ্ঠানটিকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২০২১ সালের কঙ্গো হোল্ড-আপ প্রকাশের পর থেকে অঞ্চলটিতে পিডব্লিউসির ব্যবসা কড়া নজরদারিতে ছিল। ফাঁস হওয়া নথিগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গোতে ব্যাপক দুর্নীতির চিত্র উঠে এসেছিল, যার মধ্যে পিডব্লিউসির অডিট করা ব্যাংকগুলোর দুর্নীতিও রয়েছে।
বিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
পিডব্লিউসি বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক হিসেবে স্থানীয় মালিকানাধীন অংশীদারত্বের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটি চলতি মাসের শুরুতে তাদের ১০টি ফরাসিভাষী আফ্রিকান সদস্য সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। আলোচনাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, স্থানীয় অংশীদারদের সঙ্গে মতবিরোধের জেরে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় নেতারা জানিয়েছেন, ঝুঁকিপূর্ণ গ্রাহকদের পরিষেবা বন্ধ করার জন্য পিডব্লিউসির শীর্ষ নির্বাহীদের চাপের কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ব্যবসা এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি কমে গেছে। গত বছর থেকেই তারা উল্লিখিত ১০টি সংস্থার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছিল।
পিডব্লিউসি কিছুদিন আগে জিম্বাবুয়ে, মালাবি ও ফিজিতে তাদের স্থানীয় সহযোগী সংস্থাগুলো সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে। এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত সংস্থাটির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, যেসব সহযোগী সংস্থা পিডব্লিউসির সুনাম ঝুঁকিতে ফেলতে পারে বা যাদের কমপ্লায়েন্স সিস্টেমে প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ করার মতো পর্যাপ্ত সক্ষমতা নেই তাদের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করা হচ্ছে। বিপরীতে প্রতিদ্বন্দ্বী অডিট ফার্ম কেপিএমজি তাদের ছোট ছোট সহযোগী সংস্থাকে একীভূত হতে বলেছে।
পিডব্লিউসির সাবেক এক শেয়ারহোল্ডার বলেন, সংস্থাটির শীর্ষ নেতারা অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় আফ্রিকায় বেশি মনোযোগ দিয়ে অনেক বেশি সময় ব্যয় করেছেন। অথচ সেখানে মুনাফা নেই বললেই চলে। গত বছরের জুলাইয়ে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে পিডব্লিউসির গ্লোবাল চেয়ারম্যান মোহাম্মদ কান্দে একাধিক মহাদেশে কেলেঙ্কারির প্রভাব সামাল দিচ্ছেন। এর মধ্যে পিডব্লিউসির কয়েকটি বৃহত্তম সহযোগী সংস্থার কেলেঙ্কারিও রয়েছে।
চীনে পিডব্লিউসির স্থানীয় সহযোগী প্রতিষ্ঠান এভারগ্রান্দের জালিয়াতিতে ‘গোপনে সমর্থন’ করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছিল। ফলে ছয় মাসের জন্য তাদের অডিট নিষিদ্ধ করা হয় এবং গ্রাহকেরা মুখ ফিরিয়ে নেয়। অস্ট্রেলিয়ায় এক ট্যাক্স পার্টনার সরকারি গোপনীয় তথ্যের অপব্যবহার করেছেন বলে প্রকাশ হওয়ার পর রাজনৈতিক তোলপাড় সৃষ্টি হয়। উভয় ক্ষেত্রেই পিডব্লিউসির শীর্ষস্থানীয় নেতারা স্থানীয় কর্মকর্তাদের প্রতিস্থাপন করতে বাধ্য হন।
সৌদি আরবের সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের জন্য কাজ করা থেকেও প্রতিষ্ঠানটিকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ২০২১ সালের কঙ্গো হোল্ড-আপ প্রকাশের পর থেকে অঞ্চলটিতে পিডব্লিউসির ব্যবসা কড়া নজরদারিতে ছিল। ফাঁস হওয়া নথিগুলোতে গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গোতে ব্যাপক দুর্নীতির চিত্র উঠে এসেছিল, যার মধ্যে পিডব্লিউসির অডিট করা ব্যাংকগুলোর দুর্নীতিও রয়েছে।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১৩ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১৩ ঘণ্টা আগে