নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে অবৈধভাবে মোবাইল হ্যান্ডসেট বা ফোন আমদানি বন্ধ না হওয়ায় স্থানীয় বাজারের প্রায় ৩৫-৪০ শতাংশ এখন চোরাই ফোনের দখলে। এই অবৈধ বাজারের আধিপত্য কমাতে না পারলে দেশে গড়ে ওঠা মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো টিকে থাকতে পারবে না। এর ফলে একদিকে দেশে মোবাইল ফোনশিল্পের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে, অন্যদিকে শত শত কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে সরকার। তাই অবৈধ কারবার রুখে বৈধ ফোনের বাজার সম্প্রসারণে আসছে বাজেটে নীতি-সহায়তা চান এই খাতের উদ্যোক্তারা।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এমআইওবি) সভাপতি জাকারিয়া শাহিদ বলেন, চাহিদার প্রায় ৯৯ শতাংশ ফোনই এখন দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। কিন্তু অবৈধভাবে ফোন আমদানি বন্ধ না করায় স্থানীয় বাজারের প্রায় ৩৫-৪০ শতাংশ এখন চোরাই ফোনের দখলে। তৈরি ফোন আমদানিতে যেখানে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর রয়েছে, সেখানে এসব ফোন বিনা শুল্কে বাজারজাত হচ্ছে। ফলে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন শত শত কোটি টাকা ব্যয় করে কারখানা স্থাপন করা ব্যবসায়ীরা।
দেশে গড়ে ওঠা ১৭টি কারখানায় মোবাইল ফোন শিল্পোদ্যোক্তাদের প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে জানিয়ে এমআইওবির সভাপতি বলেন, এসব কারখানায় দক্ষ শ্রমিক ২৫ হাজারের বেশি। পরোক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে আরও প্রায় ৫০ হাজার লোকের। সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ইন্ডাস্ট্রি গড়ে ওঠার। আরও সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ মোবাইল ফোন রপ্তানির। কিন্তু অবৈধ বাজার না রুখতে পারলে এই শিল্প ও সম্ভাবনার মৃত্যু হবে। একই সঙ্গে সরকার বছরে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারাবে।
এমআইওবি সভাপতি আরও বলেন, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সিস্টেমের মাধ্যমে কার্যকরভাবে মোবাইল ফোনের অবৈধ আমদানি ও বিক্রয় রোধ করা সম্ভব। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ২০২১ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে এনইআইআর চালুর কিছুদিনের মধ্যেই তা স্থগিত বা শিথিল করে দেওয়া হয়। এসব সমস্যা দূরীকরণের মাধ্যমে বৈধ বাজার সম্প্রসারণে নীতি-সহায়তা দরকার।
এমআইওবির সহসভাপতি রেজওয়ানুল হক বলেন, অবৈধ বাজার প্রতিরোধ করে বৈধ বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে। তা ছাড়া এই শিল্পের বিকাশ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি এখনো সেভাবে বড় হয়নি। তাই এই শিল্পের বিকাশে করছাড় প্রয়োজন। তবে করছাড় যদি না দেওয়া হয়, তাহলে অন্তত অবৈধ বাজার রুখতে হবে। তাদেরও আমাদের মতো করের আওতায় আনতে হবে।
দেশে অবৈধভাবে মোবাইল হ্যান্ডসেট বা ফোন আমদানি বন্ধ না হওয়ায় স্থানীয় বাজারের প্রায় ৩৫-৪০ শতাংশ এখন চোরাই ফোনের দখলে। এই অবৈধ বাজারের আধিপত্য কমাতে না পারলে দেশে গড়ে ওঠা মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারী কোম্পানিগুলো টিকে থাকতে পারবে না। এর ফলে একদিকে দেশে মোবাইল ফোনশিল্পের বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে, অন্যদিকে শত শত কোটি টাকা রাজস্ব হারাবে সরকার। তাই অবৈধ কারবার রুখে বৈধ ফোনের বাজার সম্প্রসারণে আসছে বাজেটে নীতি-সহায়তা চান এই খাতের উদ্যোক্তারা।
এ বিষয়ে মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এমআইওবি) সভাপতি জাকারিয়া শাহিদ বলেন, চাহিদার প্রায় ৯৯ শতাংশ ফোনই এখন দেশে উৎপাদিত হচ্ছে। কিন্তু অবৈধভাবে ফোন আমদানি বন্ধ না করায় স্থানীয় বাজারের প্রায় ৩৫-৪০ শতাংশ এখন চোরাই ফোনের দখলে। তৈরি ফোন আমদানিতে যেখানে প্রায় ৫৮ শতাংশ কর রয়েছে, সেখানে এসব ফোন বিনা শুল্কে বাজারজাত হচ্ছে। ফলে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন শত শত কোটি টাকা ব্যয় করে কারখানা স্থাপন করা ব্যবসায়ীরা।
দেশে গড়ে ওঠা ১৭টি কারখানায় মোবাইল ফোন শিল্পোদ্যোক্তাদের প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে জানিয়ে এমআইওবির সভাপতি বলেন, এসব কারখানায় দক্ষ শ্রমিক ২৫ হাজারের বেশি। পরোক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে আরও প্রায় ৫০ হাজার লোকের। সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ইন্ডাস্ট্রি গড়ে ওঠার। আরও সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ মোবাইল ফোন রপ্তানির। কিন্তু অবৈধ বাজার না রুখতে পারলে এই শিল্প ও সম্ভাবনার মৃত্যু হবে। একই সঙ্গে সরকার বছরে ২ হাজার কোটি টাকার বেশি রাজস্ব হারাবে।
এমআইওবি সভাপতি আরও বলেন, ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সিস্টেমের মাধ্যমে কার্যকরভাবে মোবাইল ফোনের অবৈধ আমদানি ও বিক্রয় রোধ করা সম্ভব। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ২০২১ সালের তৃতীয় প্রান্তিকে এনইআইআর চালুর কিছুদিনের মধ্যেই তা স্থগিত বা শিথিল করে দেওয়া হয়। এসব সমস্যা দূরীকরণের মাধ্যমে বৈধ বাজার সম্প্রসারণে নীতি-সহায়তা দরকার।
এমআইওবির সহসভাপতি রেজওয়ানুল হক বলেন, অবৈধ বাজার প্রতিরোধ করে বৈধ বাজার সম্প্রসারণ করতে হবে। তা ছাড়া এই শিল্পের বিকাশ কোনোভাবেই সম্ভব নয়। মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি এখনো সেভাবে বড় হয়নি। তাই এই শিল্পের বিকাশে করছাড় প্রয়োজন। তবে করছাড় যদি না দেওয়া হয়, তাহলে অন্তত অবৈধ বাজার রুখতে হবে। তাদেরও আমাদের মতো করের আওতায় আনতে হবে।
বাংলামোটর দেশের টাইলস বাজারের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। পরপর ছয়বার ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ ও ‘সুপার ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জয়ী আকিজ সিরামিকস সব সময়ই ‘Promise of Perfection’-এর অঙ্গীকারে নতুনত্ব ও গুণগত মান বজায় রেখে বাজারে শ্রেষ্ঠ টাইলস সরবরাহ করে আসছে।
১১ ঘণ্টা আগেআমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
১৩ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
১৩ ঘণ্টা আগে