মো. শফিকুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
হাটে ধানের জোগান আছে বেশ। দামও স্থিতিশীল। তবু বেচাকেনা একেবারেই কমে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে মেঘনা নদীর ভিওসি ঘাটে অবস্থিত হাওরের সবচেয়ে বড় ধানের হাটে। শতবর্ষী ওই হাটে বর্তমানে প্রতিদিন ৩০-৩৫ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হচ্ছে, যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অন্তত ৩০ শতাংশ। বেসরকারিভাবে ভারতীয় চাল আমদানির ফলে বাজারে দেশি চালের দাম কমবে, এমন আশঙ্কা থেকেই কম ধান কিনছেন চালকলমালিকেরা।
মেঘনা নদীর ভিওসি ঘাটের ধানের হাটটি পূর্বাঞ্চলের ধানের মোকামগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়। এই মোকামে প্রতিদিন ভোরে নৌকায় করে ধান নিয়ে আসেন ব্যাপারীরা। সকাল ৮টা থেকে থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার হাওরাঞ্চলের উৎপাদিত ধান বেচাকেনা হয় ওই হাটে। বর্তমানে হাটে বিআর-২৮, বিআর-২৯ ও হীরা ধান বেচাকেনা হচ্ছে। প্রতি মণ বিআর-২৮ জাতের ধান ১১৬০-১১৭০ টাকা, বিআর-২৯ জাতের ধান ১১০০-১১২০ টাকা এবং হীরা ধান বেচাকেনা হচ্ছে ৯৫০-৯৭০ টাকা দরে। ধানের মৌসুমে প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ মণ ধান বেচাকেনা হয় হাটে। আর বাকি সময়গুলোতে গড়ে ৪০-৫০ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হয়। কিন্তু বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন ৩০-৩৫ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সব চালকলমালিক ভিওসি ঘাটের হাট থেকে ধান কেনেন। জেলায় চার শতাধিক চালকল রয়েছে। এর মধ্যে আশুগঞ্জ উপজেলায় আছে আড়াই শর অধিক। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চালকলগুলো থেকে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সব কটি জেলা এবং ঢাকা বিভাগের কয়েকটি জেলায় চাল সরবরাহ করা হয়।
চালকলমালিকদের দেওয়া তথ্যমতে, অটো রাইসমিলগুলোতে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার মণ ধানের চাহিদা রয়েছে। আর অন্য রাইসমিলগুলোতে প্রতি সপ্তাহে চাহিদা আছে ১ হাজার মণ ধানের। কিন্তু ভারতীয় চাল আমদানির খবরে এখন চাহিদামতো ধান কিনছেন না চালকলমালিকেরা। কারণ, ধান থেকে চাল তৈরি করতে দ্বিগুণ খরচ পড়ে। সে অনুযায়ী বাজারে চালের দর কম।
শোরগঞ্জের ইটনা থেকে হাটে ধান নিয়ে আসা ব্যাপারী কাশেম আলী জানান, তিনি বিআর-২৯ জাতের ৩০০ বস্তা ধান নিয়ে এসেছেন হাটে। কেনা দরের চেয়ে হাটে কম দামে ধান বেচাকেনা হচ্ছে। এতে করে ৩০০ বস্তা ধানে ২০-৩০ হাজার টাকা লোকসান হবে তাঁর। ভারত থেকে চাল আসবে, এই খবরে চালকল ব্যবসায়ীরা ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
হাটে ধানের জোগান আছে বেশ। দামও স্থিতিশীল। তবু বেচাকেনা একেবারেই কমে গেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে মেঘনা নদীর ভিওসি ঘাটে অবস্থিত হাওরের সবচেয়ে বড় ধানের হাটে। শতবর্ষী ওই হাটে বর্তমানে প্রতিদিন ৩০-৩৫ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হচ্ছে, যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় অন্তত ৩০ শতাংশ। বেসরকারিভাবে ভারতীয় চাল আমদানির ফলে বাজারে দেশি চালের দাম কমবে, এমন আশঙ্কা থেকেই কম ধান কিনছেন চালকলমালিকেরা।
মেঘনা নদীর ভিওসি ঘাটের ধানের হাটটি পূর্বাঞ্চলের ধানের মোকামগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড়। এই মোকামে প্রতিদিন ভোরে নৌকায় করে ধান নিয়ে আসেন ব্যাপারীরা। সকাল ৮টা থেকে থেকে দুপুর পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা, সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলার হাওরাঞ্চলের উৎপাদিত ধান বেচাকেনা হয় ওই হাটে। বর্তমানে হাটে বিআর-২৮, বিআর-২৯ ও হীরা ধান বেচাকেনা হচ্ছে। প্রতি মণ বিআর-২৮ জাতের ধান ১১৬০-১১৭০ টাকা, বিআর-২৯ জাতের ধান ১১০০-১১২০ টাকা এবং হীরা ধান বেচাকেনা হচ্ছে ৯৫০-৯৭০ টাকা দরে। ধানের মৌসুমে প্রতিদিন প্রায় ১ লাখ মণ ধান বেচাকেনা হয় হাটে। আর বাকি সময়গুলোতে গড়ে ৪০-৫০ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হয়। কিন্তু বর্তমানে গড়ে প্রতিদিন ৩০-৩৫ হাজার মণ ধান বেচাকেনা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সব চালকলমালিক ভিওসি ঘাটের হাট থেকে ধান কেনেন। জেলায় চার শতাধিক চালকল রয়েছে। এর মধ্যে আশুগঞ্জ উপজেলায় আছে আড়াই শর অধিক। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চালকলগুলো থেকে চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের সব কটি জেলা এবং ঢাকা বিভাগের কয়েকটি জেলায় চাল সরবরাহ করা হয়।
চালকলমালিকদের দেওয়া তথ্যমতে, অটো রাইসমিলগুলোতে প্রতিদিন প্রায় আড়াই হাজার মণ ধানের চাহিদা রয়েছে। আর অন্য রাইসমিলগুলোতে প্রতি সপ্তাহে চাহিদা আছে ১ হাজার মণ ধানের। কিন্তু ভারতীয় চাল আমদানির খবরে এখন চাহিদামতো ধান কিনছেন না চালকলমালিকেরা। কারণ, ধান থেকে চাল তৈরি করতে দ্বিগুণ খরচ পড়ে। সে অনুযায়ী বাজারে চালের দর কম।
শোরগঞ্জের ইটনা থেকে হাটে ধান নিয়ে আসা ব্যাপারী কাশেম আলী জানান, তিনি বিআর-২৯ জাতের ৩০০ বস্তা ধান নিয়ে এসেছেন হাটে। কেনা দরের চেয়ে হাটে কম দামে ধান বেচাকেনা হচ্ছে। এতে করে ৩০০ বস্তা ধানে ২০-৩০ হাজার টাকা লোকসান হবে তাঁর। ভারত থেকে চাল আসবে, এই খবরে চালকল ব্যবসায়ীরা ধানের দাম কমিয়ে দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১৩ ঘণ্টা আগে