আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা (যেমন মন্দা, স্থবিরতা)।
গত বুধবার প্রকাশিত ডব্লিউইএফের বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রতিবেদন ২০২৫-এ এমন তথ্য উঠে এসেছে। ডব্লিউইএফ হলো সুইজারল্যান্ডের জেনেভাভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারি গবেষণা সংস্থা। দেশভিত্তিক প্রধান ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করতে জরিপ পরিচালনা করে ডব্লিউইএফ। এটি মূলত ধারণাভিত্তিক জরিপ। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘আগামী দুই বছরে আপনার দেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনগুলো।’ অংশগ্রহণকারীদের ৩৪টি ঝুঁকির তালিকা দেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁরা পাঁচটি প্রধান ঝুঁকি চিহ্নিত করেন।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অংশের জন্য ডব্লিউইএফকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছে সিপিডি। এ ছাড়া পুরো প্রতিবেদন রচনায় বিশ্বজুড়ে নয় শতাধিক বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বৈশ্বিক পরিসরে চলতি বছরের জন্য ১০টি প্রধান ঝুঁকির ক্ষেত্র চিহ্নিত করেছে ডব্লিউইএফ। জলবায়ুগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিকসহ সাম্প্রতিক বছরগুলোর অন্যান্য উদ্বেগকে ছাপিয়ে এ বছর বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে রাষ্ট্রভিত্তিক সশস্ত্র সংঘাত। অথচ দুই বছর আগেও এটিকে বড় ঝুঁকি হিসেবে দেখা হতো না।
বৈশ্বিক শীর্ষ ১০ ঝুঁকির মধ্যে অন্যগুলো হলো চরমভাবাপন্ন আবহওয়া, ভূ-অর্থনৈতিক বিবাদ, অপতথ্য ও ভুল তথ্য, সামাজিক মেরুকরণ, বৈশ্বিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সুযোগের অভাব বা বেকারত্ব, মানবাধিকার বা নাগরিক স্বাধীনতার অবক্ষয় ও অসমতা।
ডব্লিউইএফের মতে, ২০২৫ সালে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া এবং দূষণ শুধু বাংলাদেশই নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি হয়ে দেখা দিতে পারে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, বাংলাদেশ হলো বিশ্বের সেই ১০ দেশের একটি, যেখানে দূষণ শীর্ষ তিন ঝুঁকির একটি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মতো জনবহুল ও জনঘনত্বপূর্ণ দেশগুলোয় দূষণ মোকাবিলা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সবুজ অর্থনীতিতে রূপান্তর জরুরি হয়ে উঠেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ডব্লিউইএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার মানের অবনমন, বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের পতন এবং বিনিয়োগ ও ব্যবসায় প্রবৃদ্ধির গতি কমে আসায় এ চ্যালেঞ্জ আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা (যেমন মন্দা, স্থবিরতা)।
গত বুধবার প্রকাশিত ডব্লিউইএফের বৈশ্বিক ঝুঁকি প্রতিবেদন ২০২৫-এ এমন তথ্য উঠে এসেছে। ডব্লিউইএফ হলো সুইজারল্যান্ডের জেনেভাভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক বেসরকারি গবেষণা সংস্থা। দেশভিত্তিক প্রধান ঝুঁকিগুলো চিহ্নিত করতে জরিপ পরিচালনা করে ডব্লিউইএফ। এটি মূলত ধারণাভিত্তিক জরিপ। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের জিজ্ঞেস করা হয়, ‘আগামী দুই বছরে আপনার দেশের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ কোনগুলো।’ অংশগ্রহণকারীদের ৩৪টি ঝুঁকির তালিকা দেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁরা পাঁচটি প্রধান ঝুঁকি চিহ্নিত করেন।
প্রতিবেদনে বাংলাদেশ অংশের জন্য ডব্লিউইএফকে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছে সিপিডি। এ ছাড়া পুরো প্রতিবেদন রচনায় বিশ্বজুড়ে নয় শতাধিক বিশেষজ্ঞের মতামত নেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বৈশ্বিক পরিসরে চলতি বছরের জন্য ১০টি প্রধান ঝুঁকির ক্ষেত্র চিহ্নিত করেছে ডব্লিউইএফ। জলবায়ুগত, সামাজিক ও অর্থনৈতিকসহ সাম্প্রতিক বছরগুলোর অন্যান্য উদ্বেগকে ছাপিয়ে এ বছর বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হয়ে দাঁড়াতে পারে রাষ্ট্রভিত্তিক সশস্ত্র সংঘাত। অথচ দুই বছর আগেও এটিকে বড় ঝুঁকি হিসেবে দেখা হতো না।
বৈশ্বিক শীর্ষ ১০ ঝুঁকির মধ্যে অন্যগুলো হলো চরমভাবাপন্ন আবহওয়া, ভূ-অর্থনৈতিক বিবাদ, অপতথ্য ও ভুল তথ্য, সামাজিক মেরুকরণ, বৈশ্বিক ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সুযোগের অভাব বা বেকারত্ব, মানবাধিকার বা নাগরিক স্বাধীনতার অবক্ষয় ও অসমতা।
ডব্লিউইএফের মতে, ২০২৫ সালে চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া এবং দূষণ শুধু বাংলাদেশই নয়, গোটা দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির জন্য বড় ঝুঁকি হয়ে দেখা দিতে পারে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, বাংলাদেশ হলো বিশ্বের সেই ১০ দেশের একটি, যেখানে দূষণ শীর্ষ তিন ঝুঁকির একটি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বাংলাদেশ এবং ভারতের মতো জনবহুল ও জনঘনত্বপূর্ণ দেশগুলোয় দূষণ মোকাবিলা বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে উঠেছে। এ ক্ষেত্রে সবুজ অর্থনীতিতে রূপান্তর জরুরি হয়ে উঠেছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ডব্লিউইএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেকারত্ব ও অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি, মুদ্রার মানের অবনমন, বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের পতন এবং বিনিয়োগ ও ব্যবসায় প্রবৃদ্ধির গতি কমে আসায় এ চ্যালেঞ্জ আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চলতি মাসের ২৭ এপ্রিল থেকে কার্গো অপারেশন চালুর প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। এ কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনায় আজ বিমানবন্দরটি পরিদর্শন করেছেন বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেচলতি মাসে উচ্চপর্যায়ের একটি জার্মান ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সফর করেছে। এই সফরের উদ্দেশ্য ছিল দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখা। এই প্রতিনিধিদলে জার্মান পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, দেশটির রপ্তানি ঋণ সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার কর্মকর
১ দিন আগেবিশ্বখ্যাত অডিট ফার্ম পিডব্লিউসি বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের কার্যক্রম গুটিয়ে নিচ্ছে। বিশালাকার এই অ্যাকাউন্টিং ফার্মটির কর্তাব্যক্তিদের মতে, ছোট, ঝুঁকিপূর্ণ বা অলাভজনক বিবেচিত এক ডজনের বেশি দেশে ব্যবসা বন্ধ করেছে। কেলেঙ্কারির পুনরাবৃত্তি এড়াতেই তাদের এই পদক্ষেপ। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল...
১ দিন আগেচলতি অর্থবছরের মাত্র তিন মাস বাকি থাকলেও বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে এখনো খরচ করা বাকি রয়েছে ১ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। পরিকল্পনা কমিশনের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) তথ্য বলছে, জুলাই-মার্চ পর্যন্ত ৯ মাসে খরচ হয়েছে ৮২ হাজার ৮৯৪ কোটি টাকা, যা মোট সংশোধিত এডিপির...
১ দিন আগে