নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট বরাদ্দ বেড়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের। এই মন্ত্রণালয়ের জন্য বাজেট বরাদ্দ হয়েছে ৭৭৯ কোটি টাকা। যা গত বছর ছিল ৬৯৯ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনে এই ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করা হয়। এই বাজেটের আকার হচ্ছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ৭৭৯ কোটি টাকা। যা শতাংশের হিসাবে শূন্য দশমিক ১০।
বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বাজেটের দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ (৬৯৯ কোটি টাকা) বরাদ্দ ছিল সংস্কৃতি খাতে।
বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংস্কৃতি খাতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ সংস্কৃতিকর্মীদের। বাজেট বরাদ্দের আগে এক সভায় বাজেটের এক শতাংশ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দের আহ্বান জানান তারা।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর আয়োজনে একটি সেমিনারও হয়। সেখানে বলা হয়, সাম্প্রদায়িক ভেদ চিন্তা ক্রমান্বয়ে মানবিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটিয়ে চলছে, সমাজ ও রাষ্ট্রে নেতিবাচক প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। একদিকে উন্নয়নের নামে লুটপাট বাণিজ্য, অর্থ পাচার; অন্যদিকে পুঁজিবাদী অর্থনীতির গর্ভজাত ভোগবাদ, যৌনতা, সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস, মৌলবাদী গোষ্ঠীর তাণ্ডব জনজীবন বিপর্যস্ত করে তুলেছে। এর বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক গণজাগরণ এখন সময়ের প্রয়োজন।
যাকে কেন্দ্র করেই উৎসারিত হবে নবীন চিত্রকলা, সংগীত, নাটক, কাব্য। কিন্তু তার জন্য সামাজিক-সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা জরুরি। সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা এবং সদিচ্ছাও একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। অর্থনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টিতে বিগত কয়েক বছর ধরে দাবি উঠছে সংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটের ন্যূনতম ১ ভাগ বরাদ্দ দেওয়ার। কিন্তু তা ০.০৯ থেকে ০.১৬ ভাগের ওপরে ওঠেনি কোনোভাবে।
তারা আরও জানান, প্রতিবছর জাতীয় বাজেটের আকার বাড়ছে, কিন্তু সংস্কৃতির কাঠামো-পরিকাঠামো বাড়ছে না।
এ বিষয়ে নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার বলেন, সংস্কৃতি খাতে ব্যয় কোন খাতে হবে সেগুলোও ভেবে দেখা দরকার। আর সংস্কৃতির প্রতি সরকারের আলাদা দৃষ্টি দেওয়া উচিত।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাজেট বরাদ্দ বেড়েছে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের। এই মন্ত্রণালয়ের জন্য বাজেট বরাদ্দ হয়েছে ৭৭৯ কোটি টাকা। যা গত বছর ছিল ৬৯৯ কোটি টাকা। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট অধিবেশনে এই ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করা হয়। এই বাজেটের আকার হচ্ছে ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ৭৭৯ কোটি টাকা। যা শতাংশের হিসাবে শূন্য দশমিক ১০।
বিদায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে মোট বাজেটের দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ (৬৯৯ কোটি টাকা) বরাদ্দ ছিল সংস্কৃতি খাতে।
বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংস্কৃতি খাতকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ সংস্কৃতিকর্মীদের। বাজেট বরাদ্দের আগে এক সভায় বাজেটের এক শতাংশ সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দের আহ্বান জানান তারা।
বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর আয়োজনে একটি সেমিনারও হয়। সেখানে বলা হয়, সাম্প্রদায়িক ভেদ চিন্তা ক্রমান্বয়ে মানবিক ও সাংস্কৃতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটিয়ে চলছে, সমাজ ও রাষ্ট্রে নেতিবাচক প্রবণতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। একদিকে উন্নয়নের নামে লুটপাট বাণিজ্য, অর্থ পাচার; অন্যদিকে পুঁজিবাদী অর্থনীতির গর্ভজাত ভোগবাদ, যৌনতা, সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস, মৌলবাদী গোষ্ঠীর তাণ্ডব জনজীবন বিপর্যস্ত করে তুলেছে। এর বিরুদ্ধে সাংস্কৃতিক গণজাগরণ এখন সময়ের প্রয়োজন।
যাকে কেন্দ্র করেই উৎসারিত হবে নবীন চিত্রকলা, সংগীত, নাটক, কাব্য। কিন্তু তার জন্য সামাজিক-সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করা জরুরি। সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা এবং সদিচ্ছাও একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। অর্থনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টিতে বিগত কয়েক বছর ধরে দাবি উঠছে সংস্কৃতি খাতে জাতীয় বাজেটের ন্যূনতম ১ ভাগ বরাদ্দ দেওয়ার। কিন্তু তা ০.০৯ থেকে ০.১৬ ভাগের ওপরে ওঠেনি কোনোভাবে।
তারা আরও জানান, প্রতিবছর জাতীয় বাজেটের আকার বাড়ছে, কিন্তু সংস্কৃতির কাঠামো-পরিকাঠামো বাড়ছে না।
এ বিষয়ে নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার বলেন, সংস্কৃতি খাতে ব্যয় কোন খাতে হবে সেগুলোও ভেবে দেখা দরকার। আর সংস্কৃতির প্রতি সরকারের আলাদা দৃষ্টি দেওয়া উচিত।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৫ মিনিট আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে