নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্প্রতি নোয়াখালী লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা ও ফেনী জেলায় চার হাজার পোলট্রি খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৫৬৭ কোটি টাকার বেশি। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের পাশে সরকারের সহযোগিতা না পেলে সংকটে পড়বে ডিম ও মুরগির বাজার।
আজ শনিবার (৩১ আগস্ট) রাতে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, ফেনী—এই চার জেলায় খামারির সংখ্যা ৮ থেকে ৯ হাজার। বন্যায় সর্বস্ব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন চার হাজার প্রান্তিক পোলট্রি খামারি। ডিম মুরগির বাজারে স্বস্তি রাখতে সবার আগে প্রয়োজন বন্যায় নিঃস্ব হয়ে যাওয়া খামারিদের পুনর্বাসন করা প্রয়োজন। পোলট্রি সেক্টরের চাহিদার ৮০ শতাংশ ডিম মুরগি উৎপাদনকারী প্রান্তিক খামারিদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। ৪ জেলার ক্ষতির পরিমাণের হিসাব ডিম পাড়া লেয়ার মুরগি মারা গেছে প্রায় ৫ লাখ যার বাজার মূল্য ৪০ কোটি টাকা, ব্রয়লার মুরগি মারা গেছে ৪০ লাখ পিস যার বাজার মূল্য ৯৬ কোটি টাকা, সোনালি মুরগি মারা গেছে ৩০ লাখ পিস বাজার মূল্য ৭২ কোটি টাকা, মুরগির খাবার নষ্ট হয়েছে প্রায় ৫ হাজার টন যার বাজার মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।
বিপিএ থেকে আরও জানানো হয়, প্রত্যেক খামারের স্থাপনা নষ্ট হয়েছে সর্বনিম্ন আট লাখ টাকা ধরে ৪০০০ খামারের স্থাপনা নষ্ট হয়েছে ৩২০ কোটি টাকার, মুরগির বাচ্চা মারা গেছে প্রায় ১৫ লাখ ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। চার জেলায় মোট ক্ষতির পরিমাণ ৫৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের ঘুরে সহযোগিতার জন্য অল্প সময়ের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে ফিড ও মুরগির বাচ্চা ভ্যাকসিন সরবরাহসহ নগদ প্রণোদনা ও জামানত বিহীন ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। এতে ডিম মুরগি উৎপাদনে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, ‘বাজারে স্বস্তি রাখতে আমরা সব সময় বাজার সিন্ডিকেটের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছি তাতে সিন্ডিকেটের গায়ে লেগেছে। সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত যতগুলো তথ্য দিয়েছি তার সব প্রমাণ আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে বিনীত আবেদন পোলট্রি ফিড ও মুরগির বাচ্চার সিন্ডিকেট ভেঙে যৌক্তিক দাম নির্ধারণ এবং খামারিদের উৎপাদিত ডিম ও মুরগির যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
সম্প্রতি নোয়াখালী লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা ও ফেনী জেলায় চার হাজার পোলট্রি খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এতে আর্থিক ক্ষতির পরিমাণ ৫৬৭ কোটি টাকার বেশি। এ অবস্থায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের পাশে সরকারের সহযোগিতা না পেলে সংকটে পড়বে ডিম ও মুরগির বাজার।
আজ শনিবার (৩১ আগস্ট) রাতে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন (বিপিএ) থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, ফেনী—এই চার জেলায় খামারির সংখ্যা ৮ থেকে ৯ হাজার। বন্যায় সর্বস্ব হারিয়ে নিঃস্ব হয়েছেন চার হাজার প্রান্তিক পোলট্রি খামারি। ডিম মুরগির বাজারে স্বস্তি রাখতে সবার আগে প্রয়োজন বন্যায় নিঃস্ব হয়ে যাওয়া খামারিদের পুনর্বাসন করা প্রয়োজন। পোলট্রি সেক্টরের চাহিদার ৮০ শতাংশ ডিম মুরগি উৎপাদনকারী প্রান্তিক খামারিদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে। ৪ জেলার ক্ষতির পরিমাণের হিসাব ডিম পাড়া লেয়ার মুরগি মারা গেছে প্রায় ৫ লাখ যার বাজার মূল্য ৪০ কোটি টাকা, ব্রয়লার মুরগি মারা গেছে ৪০ লাখ পিস যার বাজার মূল্য ৯৬ কোটি টাকা, সোনালি মুরগি মারা গেছে ৩০ লাখ পিস বাজার মূল্য ৭২ কোটি টাকা, মুরগির খাবার নষ্ট হয়েছে প্রায় ৫ হাজার টন যার বাজার মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।
বিপিএ থেকে আরও জানানো হয়, প্রত্যেক খামারের স্থাপনা নষ্ট হয়েছে সর্বনিম্ন আট লাখ টাকা ধরে ৪০০০ খামারের স্থাপনা নষ্ট হয়েছে ৩২০ কোটি টাকার, মুরগির বাচ্চা মারা গেছে প্রায় ১৫ লাখ ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। চার জেলায় মোট ক্ষতির পরিমাণ ৫৬৭ কোটি ৫০ লাখ টাকা। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের ঘুরে সহযোগিতার জন্য অল্প সময়ের মধ্যে ভর্তুকি মূল্যে ফিড ও মুরগির বাচ্চা ভ্যাকসিন সরবরাহসহ নগদ প্রণোদনা ও জামানত বিহীন ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থা করতে হবে। এতে ডিম মুরগি উৎপাদনে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, ‘বাজারে স্বস্তি রাখতে আমরা সব সময় বাজার সিন্ডিকেটের বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছি তাতে সিন্ডিকেটের গায়ে লেগেছে। সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত যতগুলো তথ্য দিয়েছি তার সব প্রমাণ আছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে বিনীত আবেদন পোলট্রি ফিড ও মুরগির বাচ্চার সিন্ডিকেট ভেঙে যৌক্তিক দাম নির্ধারণ এবং খামারিদের উৎপাদিত ডিম ও মুরগির যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
৮ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
৮ ঘণ্টা আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
৮ ঘণ্টা আগেব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
১০ ঘণ্টা আগে