দেশের অর্থনীতির যে শনৈঃ শনৈঃ উন্নতি হচ্ছে সেটি বোঝাতে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ হুমায়ূন বলেছেন, ‘আমরা রাজকীয়ভাবে চলি। ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টারও আমার মতো চলে না।’ এ সময় নিজের বিলাসব্যসনের ফিরিস্তিও তুলে ধরেন মন্ত্রী।
আজ রোববার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন শিল্পমন্ত্রী।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘এত সুবিধা বিদেশে নেই। আমি নূরুল মজিদ হুমায়ূন যেভাবে চলি, ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টারও চলে না আমার মতো। আমরা রাজকীয়ভাবে চলি। আমার তিনটা গাড়ি, আমার ড্রাইভার, স্যালুট, পুলিশ এগুলো নেই কারও। এর চেয়ে সুন্দর দেশ কার আছে? তারপরও কেন চোর হবে, দুর্নীতি কেন করব? কত লাগে?’
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম বদলে গেছে। গ্রামে সবকিছু পাওয়া যায়। অনেক বন্ধুকে ধরে গ্রামে নিয়েছি, যারা বিশ্বব্যাংকে ছিল, বহু জায়গায় ছিল। রিটায়ারমেন্টের পর তারা ঘুরে দেখে। বলি, তুই তো ইউনিভার্সিটিতে পড়াইছস, আমি কয়টা প্রাইমারি স্কুল করেছি দেখ। ঘোর, আমি কয়টা প্রতিষ্ঠান করেছি, চল। হোয়াট ইউ হ্যাভ ডান, দেশের জন্য তোমার কোনো অবদান নেই। এখনো বইসা বইসা বিশ্বব্যাংকের টাকাই খাও। বউ ছেলেমেয়ে রেখে আসছ, আবার বুয়া হয়ে যাও বাচ্চাদের পালতে!’
অবকাঠামো উন্নয়নের ফলে গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে বলে উল্লেখ করেন শিল্পমন্ত্রী। এ সময় তিনি প্রাসঙ্গিক ভাবে এক অতিরিক্ত সচিবের পারিবারিক অনুষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওই অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি আগে বাড়িতে যেত না। এখন ছুটি পেলে নিজের গ্রামে যায়। নিজের গ্রামের বাড়িতে এখন কমিউনিকেশন হয়ে গেছে। জায়গা, জমি, আগামী প্রজন্ম তো একবার (গ্রামে) আসতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমার ডক্টরেট নাই, পিএইচডিও নাই। সবচেয়ে খারাপ ছেলেটা— আমি চলে গেলাম গ্রামে— ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে। আমি দেখি, অনেকেই ছেড়ে দিয়ে গ্রামে গেছে। আমাদের এখন যে অবস্থা গ্রামে, আমি খুব আশাবাদী। গ্রামে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। এখন যাচ্ছে সবাই, গ্রামকে বদলে দেব, এটা করাতে গ্রাম বদলে গেছে। সবকিছু পাওয়া যায়।’
দেশের অর্থনীতির যে শনৈঃ শনৈঃ উন্নতি হচ্ছে সেটি বোঝাতে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ হুমায়ূন বলেছেন, ‘আমরা রাজকীয়ভাবে চলি। ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টারও আমার মতো চলে না।’ এ সময় নিজের বিলাসব্যসনের ফিরিস্তিও তুলে ধরেন মন্ত্রী।
আজ রোববার বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন শিল্পমন্ত্রী।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বলেন, ‘এত সুবিধা বিদেশে নেই। আমি নূরুল মজিদ হুমায়ূন যেভাবে চলি, ব্রিটিশ প্রাইম মিনিস্টারও চলে না আমার মতো। আমরা রাজকীয়ভাবে চলি। আমার তিনটা গাড়ি, আমার ড্রাইভার, স্যালুট, পুলিশ এগুলো নেই কারও। এর চেয়ে সুন্দর দেশ কার আছে? তারপরও কেন চোর হবে, দুর্নীতি কেন করব? কত লাগে?’
শিল্পমন্ত্রী বলেন, ‘গ্রাম বদলে গেছে। গ্রামে সবকিছু পাওয়া যায়। অনেক বন্ধুকে ধরে গ্রামে নিয়েছি, যারা বিশ্বব্যাংকে ছিল, বহু জায়গায় ছিল। রিটায়ারমেন্টের পর তারা ঘুরে দেখে। বলি, তুই তো ইউনিভার্সিটিতে পড়াইছস, আমি কয়টা প্রাইমারি স্কুল করেছি দেখ। ঘোর, আমি কয়টা প্রতিষ্ঠান করেছি, চল। হোয়াট ইউ হ্যাভ ডান, দেশের জন্য তোমার কোনো অবদান নেই। এখনো বইসা বইসা বিশ্বব্যাংকের টাকাই খাও। বউ ছেলেমেয়ে রেখে আসছ, আবার বুয়া হয়ে যাও বাচ্চাদের পালতে!’
অবকাঠামো উন্নয়নের ফলে গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে বলে উল্লেখ করেন শিল্পমন্ত্রী। এ সময় তিনি প্রাসঙ্গিক ভাবে এক অতিরিক্ত সচিবের পারিবারিক অনুষ্ঠানের কথা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওই অ্যাডিশনাল সেক্রেটারি আগে বাড়িতে যেত না। এখন ছুটি পেলে নিজের গ্রামে যায়। নিজের গ্রামের বাড়িতে এখন কমিউনিকেশন হয়ে গেছে। জায়গা, জমি, আগামী প্রজন্ম তো একবার (গ্রামে) আসতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আমার ডক্টরেট নাই, পিএইচডিও নাই। সবচেয়ে খারাপ ছেলেটা— আমি চলে গেলাম গ্রামে— ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে। আমি দেখি, অনেকেই ছেড়ে দিয়ে গ্রামে গেছে। আমাদের এখন যে অবস্থা গ্রামে, আমি খুব আশাবাদী। গ্রামে মানুষের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। এখন যাচ্ছে সবাই, গ্রামকে বদলে দেব, এটা করাতে গ্রাম বদলে গেছে। সবকিছু পাওয়া যায়।’
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে