নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের পোশাকশিল্প এবং অস্ট্রেলিয়ার খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিট। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) উদ্যোগে এইচএসবিসি ব্যাংক এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশন এই সামিট আয়োজন করেন।
বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিট অংশগ্রহণ করেন ক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা, সরবরাহকারী, ভোক্তা, উন্নয়ন অংশীদার এবং অস্ট্রেলিয়া সরকারের নীতিনির্ধারকসহ ১৩০ জন।
এই সামিটে ‘অস্ট্রেলিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য-পরবর্তী দশকের জন্য পথ নকশা এবং টেকসই ফ্যাশনের ভবিষ্যৎ গঠনে ইএসজি সহযোগিতা’ শীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনা এবং শিল্পের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু যেমন, সাপ্লাই চেইন স্বচ্ছতা, দায়িত্বশীল সোর্সিং এবং নৈতিক উৎপাদন অনুশীলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
বক্তারা উভয় দেশের ব্যবসায়িক এবং অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষাকারী বাণিজ্যনীতি, বিশেষ করে বাংলাদেশের এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে মসৃণ গ্র্যাজুয়েশনের জন্য অগ্রাধিকার দিয়ে সহায়ক বাণিজ্যনীতির ওপর জোর দেন।
বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকী তাঁর বক্তব্যে দুই দেশের মধ্যে যে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ রয়েছে, তা তুলে ধরেন এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে ও পারস্পরিক স্বার্থে বিনিয়োগ জোরদার করার জন্য এই যোগাযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান জানান।
কেমার্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়ান বেইলি তাঁর বক্তব্যে সামাজিক ও পরিবেশগত ক্ষেত্রে বাংলাদেশের রূপান্তরের প্রশংসা করেন এবং সাপ্লাই চেইনের দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য শিল্প পর্যায়ের ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদানের ওপর বিশেষভাবে জোর দেন।
এইচএসবিসি অস্ট্রেলিয়ার সিইও এন্টনি শ্য তাঁর বক্তব্যে শিল্প এবং সামগ্রিক অবকাঠামো খাতে বাংলাদেশ যে অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে তাঁর প্রশংসা করে বলেন এইচএসবিসি এই রূপান্তরের অংশীদার হতে পেরে গর্বিত। তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
শীর্ষ সম্মেলনে অন্য উল্লেখযোগ্য বক্তারা হলেন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, বিজিএমইএর পরিচালক আসিফ আশরাফ, স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শোভন ইসলাম শাওন, শা শা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদসহ অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বপূর্ণ লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের পোশাকশিল্প এবং অস্ট্রেলিয়ার খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিট। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) উদ্যোগে এইচএসবিসি ব্যাংক এবং অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশন এই সামিট আয়োজন করেন।
বাংলাদেশ অ্যাপারেল সামিট অংশগ্রহণ করেন ক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা, সরবরাহকারী, ভোক্তা, উন্নয়ন অংশীদার এবং অস্ট্রেলিয়া সরকারের নীতিনির্ধারকসহ ১৩০ জন।
এই সামিটে ‘অস্ট্রেলিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে বাণিজ্য-পরবর্তী দশকের জন্য পথ নকশা এবং টেকসই ফ্যাশনের ভবিষ্যৎ গঠনে ইএসজি সহযোগিতা’ শীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান তাঁর বক্তব্যে বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনা এবং শিল্পের জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু যেমন, সাপ্লাই চেইন স্বচ্ছতা, দায়িত্বশীল সোর্সিং এবং নৈতিক উৎপাদন অনুশীলনের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরেন।
বক্তারা উভয় দেশের ব্যবসায়িক এবং অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষাকারী বাণিজ্যনীতি, বিশেষ করে বাংলাদেশের এলডিসি ক্যাটাগরি থেকে মসৃণ গ্র্যাজুয়েশনের জন্য অগ্রাধিকার দিয়ে সহায়ক বাণিজ্যনীতির ওপর জোর দেন।
বাংলাদেশের হাইকমিশনার এম আল্লামা সিদ্দিকী তাঁর বক্তব্যে দুই দেশের মধ্যে যে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগ রয়েছে, তা তুলে ধরেন এবং দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে ও পারস্পরিক স্বার্থে বিনিয়োগ জোরদার করার জন্য এই যোগাযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান জানান।
কেমার্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইয়ান বেইলি তাঁর বক্তব্যে সামাজিক ও পরিবেশগত ক্ষেত্রে বাংলাদেশের রূপান্তরের প্রশংসা করেন এবং সাপ্লাই চেইনের দক্ষতা ও উৎপাদনশীলতা বাড়ানোর জন্য শিল্প পর্যায়ের ডেটা ও তথ্য আদান-প্রদানের ওপর বিশেষভাবে জোর দেন।
এইচএসবিসি অস্ট্রেলিয়ার সিইও এন্টনি শ্য তাঁর বক্তব্যে শিল্প এবং সামগ্রিক অবকাঠামো খাতে বাংলাদেশ যে অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে তাঁর প্রশংসা করে বলেন এইচএসবিসি এই রূপান্তরের অংশীদার হতে পেরে গর্বিত। তিনি বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
শীর্ষ সম্মেলনে অন্য উল্লেখযোগ্য বক্তারা হলেন বিজিএমইএর সহসভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম, বিজিএমইএর পরিচালক আসিফ আশরাফ, স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শোভন ইসলাম শাওন, শা শা ডেনিমসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শামস মাহমুদসহ অস্ট্রেলিয়ার ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির গুরুত্বপূর্ণ লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলনে গভর্নর আশ্বস্ত করে বলেন, রপ্তানি আয় ও প্রবাসী আয়ের (রেমিট্যান্স) উচ্চ প্রবাহ থাকায় বাজারভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় ডলারের দর উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়বে না। এই পদক্ষেপের ফলে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা আরও কার্যকর হবে এবং দেশে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হবে।
৩৮ মিনিট আগেসিগারেটের বর্তমান কর চার স্তর কমিয়ে তিন স্তরে নামানো এবং প্রতি শলাকার দাম কমপক্ষে ৯ টাকা নির্ধারণের সুপারিশ করেছেন অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা। উন্নয়ন সমন্বয়ের আয়োজনে ‘বাংলাদেশে সিগারেটের করকাঠামো পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক সেমিনারে তাঁরা বলেন, জনস্বাস্থ্য রক্ষায় সিগারেটের করকাঠামো ঢেলে সাজানো...
১ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন কর অঞ্চল ও কাস্টমস হাউসে কলম বিরতি চলছে। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে সরেজমিনে দেখা যায়, কর্মকর্তারা যথারীতি দপ্তরে এসেছেন। তবে কোনো দাপ্তরিক কাজ করছেন না তাঁরা। কেবল বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এনবিআরের কর, শুল্ক ও মূসক নীতি বিভাগের কর্মকর্তারা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
৪ ঘণ্টা আগেড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকারের পুঁজিবাজার সংস্কার বৈঠক বিনিয়োগকারীদের আশানুরূপ ফল দেয়নি। বৈঠকে প্রস্তাবিত নির্দেশনাগুলো নতুনত্বহীন ও বাস্তবায়নযোগ্য নয় বলে মনে করছেন অংশীজনরা। ফলে বিনিয়োগকারীদের আস্থা আরও হ্রাস পেয়েছে, যার প্রতিফলন দেখা গেছে পুঁজিবাজারের সূচকে।
৯ ঘণ্টা আগে