নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসীদের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরে দেশে ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ সোমবার দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘রেমিট্যান্সে আমরা একটু পিছিয়ে আছি। রেমিট্যান্স প্রবাহ এখন যেভাবে এগোচ্ছে সেভাবে এগোলে ২১ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত আসবে বলে আমরা আশা করতে পারি।’
মুস্তফা কামাল বলেন, ‘ঈদের সময় বেশি রেমিট্যান্স দেশে আসে, আমাদের সামনে দুটি ঈদ রয়েছে। সেটা বাদ দিয়েই আমরা ২১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স প্রত্যাশা করছি। রেমিট্যান্সের যে প্রবাহ আমরা প্রত্যাশা করছি সেটা অব্যাহত থাকলে এ বছর আশা করি আমরা ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স অর্জন করতে পারব।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের প্রতিটি খাতে আমাদের প্রবৃদ্ধি এগিয়ে আছে। আমরা যথাযথ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে যাচ্ছি। আমাদের রপ্তানি বেড়েছে, আমরা যে পরিমাণ আশা করেছিলাম তার চেয়ে বেশি রপ্তানি হচ্ছে। নভেম্বরে এক মাসে আমাদের ৩১ শতাংশ রপ্তানি বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের ৫ মাসে (নভেম্বর পর্যন্ত) আমাদের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের আমদানি রপ্তানির অবস্থাও ভালো। দেশের আমদানি রপ্তানি যে গতিতে এগোচ্ছে, আমরা বিশ্বাস করি এ বছর রপ্তানিতে নতুন একটি মাইলফলক অর্জন করতে যাচ্ছি আমরা।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ৫০ বছরেই আমাদের যে অর্জন তা একইভাবে অগ্রগতি হয়েছে তা নয়। আমাদের জিডিপিতে প্রথম ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্জন করতে লেগেছিল ৩৮ বছর। ৫০ বছরের মাঝে ৩৮ বছর বাদ দিলে থাকে ১২ বছর। আমাদের বেশির ভাগ অর্জনই হয়েছে এই ১২ বছরে। ২০০৮ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আমাদের সকল অর্জন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং সুচিন্তিত মতামত আমাদের অর্থনীতিকে যে গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আমি বিশ্বাস করি আগামীতে আমরা ভালো অর্জন করতে পারব। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশের কাতারে আমাদের সামিল করা।’
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থানরত প্রবাসীদের মাধ্যমে চলতি অর্থবছরে দেশে ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ সোমবার দুপুরে অর্থমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অর্থনৈতিক বিষয়ক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘রেমিট্যান্সে আমরা একটু পিছিয়ে আছি। রেমিট্যান্স প্রবাহ এখন যেভাবে এগোচ্ছে সেভাবে এগোলে ২১ বিলিয়ন ডলার পর্যন্ত আসবে বলে আমরা আশা করতে পারি।’
মুস্তফা কামাল বলেন, ‘ঈদের সময় বেশি রেমিট্যান্স দেশে আসে, আমাদের সামনে দুটি ঈদ রয়েছে। সেটা বাদ দিয়েই আমরা ২১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স প্রত্যাশা করছি। রেমিট্যান্সের যে প্রবাহ আমরা প্রত্যাশা করছি সেটা অব্যাহত থাকলে এ বছর আশা করি আমরা ২৫ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স অর্জন করতে পারব।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের প্রতিটি খাতে আমাদের প্রবৃদ্ধি এগিয়ে আছে। আমরা যথাযথ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে যাচ্ছি। আমাদের রপ্তানি বেড়েছে, আমরা যে পরিমাণ আশা করেছিলাম তার চেয়ে বেশি রপ্তানি হচ্ছে। নভেম্বরে এক মাসে আমাদের ৩১ শতাংশ রপ্তানি বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের ৫ মাসে (নভেম্বর পর্যন্ত) আমাদের রপ্তানির প্রবৃদ্ধি ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ।
মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আমাদের আমদানি রপ্তানির অবস্থাও ভালো। দেশের আমদানি রপ্তানি যে গতিতে এগোচ্ছে, আমরা বিশ্বাস করি এ বছর রপ্তানিতে নতুন একটি মাইলফলক অর্জন করতে যাচ্ছি আমরা।’
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত ৫০ বছরেই আমাদের যে অর্জন তা একইভাবে অগ্রগতি হয়েছে তা নয়। আমাদের জিডিপিতে প্রথম ১০০ বিলিয়ন ডলার অর্জন করতে লেগেছিল ৩৮ বছর। ৫০ বছরের মাঝে ৩৮ বছর বাদ দিলে থাকে ১২ বছর। আমাদের বেশির ভাগ অর্জনই হয়েছে এই ১২ বছরে। ২০০৮ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আমাদের সকল অর্জন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্ব এবং সুচিন্তিত মতামত আমাদের অর্থনীতিকে যে গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, আমি বিশ্বাস করি আগামীতে আমরা ভালো অর্জন করতে পারব। আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে উচ্চ মধ্যম আয়ের এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত দেশের কাতারে আমাদের সামিল করা।’
দেশের বিভিন্ন পর্যটন এজেন্সি, বিটুবি এজেন্ট ও সাধারণ গ্রাহকেরা দাবি করছেন, ফ্লাইট এক্সপার্টের কাছে তাঁদের শতকোটি টাকার বেশি পাওনা রয়েছে। অনেকে এরই মধ্যে টাকা পরিশোধ করেও টিকিট, হোটেল বুকিংসহ অন্যান্য সেবা পাননি।
৩৬ মিনিট আগে‘আমাদের আত্মতুষ্টির কোনো সুযোগ নেই। কারণ, যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ নির্বাহী আদেশে স্পষ্ট বলা আছে, কিছু দেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য বা নিরাপত্তা চুক্তি আলোচনা এখনো চলমান রয়েছে, যেগুলো সম্পাদিত হলে এসব দেশের শুল্ক আরও কমতে পারে। তাই বাংলাদেশকে আলোচনা চালিয়ে যেতে হবে।’
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৯ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
২০ ঘণ্টা আগে