নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও। পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হওয়ার পর ১৮টি পণ্য আমদানির কথা থাকলেও শুধু পাথর আমদানিতে সীমাবদ্ধ রয়েছে বন্দরটি।
আমদানিকারকেরা বলছেন, নাকুগাঁও স্থলবন্দরে শুধু পাথর আমদানি কার্যক্রম চলায় নতুন ব্যবসায়ীর দেখা মিলছে না। অন্যদিকে চাহিদা অনুযায়ী পণ্যের এলসি না পাওয়ায় আগ্রহ হারাচ্ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে ৫৮ হাজার ৮১৬ টন ভুটানের পাথর, ২ লাখ ৭ হাজার ৯৮৬ টন ভারতের পাথর এবং ৯ হাজার ৩৯৩ টন কয়লা আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। যার মূল্য ৪০ কোটি ৯৯ লাখ ৪ হাজার টাকা। এই অর্থবছরে বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ নাকুগাঁও স্থলবন্দরের আয় ছিল ৩ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৭ টাকা। তা ছাড়া কাস্টমসে রাজস্ব জমা পড়ে ৭ কোটি ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।
অপরদিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৭ হাজার ১৯৩ টন ভুটানের পাথর, ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৮৫ টন ভারতের পাথর, ১ হাজার ৩৮৭ টন কয়লা এবং ১১ টন আদা আমদানি করেছেন ব্যবসায়ীরা। যার আনুমানিক মূল্য ২৮ কোটি ৭১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ স্থলবন্দরের আয় ২ কোটি ৬১ লাখ ৬ হাজার ৫২ টাকা এবং কাস্টমস কর্তৃপক্ষ রাজস্ব আদায় করেছে ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে বন্দরের আয় কমেছে ৭১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৯৫ টাকা এবং কাস্টমসের রাজস্ব কমেছে ১ কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার টাকা। এতে এক বছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের মোট আয় কমেছে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা।
এর আগে প্রায় ৩৩ বছর বন্ধ থাকার পর ১৯৯৭ সালে দেশের উত্তর সীমান্তবর্তী শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও ইমিগ্রেশন চেকপোস্টসহ বন্দরটি প্রথমে স্থল শুল্ক বন্দর হিসেবে চালু হয়। সে সময় কয়লা আমদানির মধ্য দিয়ে এই বন্দর বেশ চাঙা হয়ে ওঠে। সৃষ্টি হয় কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।
এ ছাড়া এ বন্দর দিয়ে বাংলা-ভুটান ট্রানজিট রুটসহ ত্রিপক্ষীয় বাণিজ্যের উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখা দেয়। কিন্তু অপ্রশস্ত রাস্তাঘাট, অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাবে সেই সম্ভাবনা অনেকটা ম্লান হয়ে যায়। পরে এলাকার এমপি ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এটিকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। পরে ২০০৯ সালের ১২ ডিসেম্বর তৎকালীন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বন্দরটি পরিদর্শন করে এটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে চালু করার ঘোষণা দেন।
২০১৫ সালে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের মর্যাদা পায় নাকুগাঁও। সাড়ে ১৩ একর জমির ওপর প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় ওয়্যার হাউস ও কাস্টমস ভবন। যোগাযোগ সহজ করতে ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ২৯ কিলোমিটার সড়ক। আমদানির অনুমতি দেওয়া হয় পাথর, কয়লাসহ প্রচলিত ১৯টি পণ্য।
তবে দীর্ঘ আট বছরে বন্দরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের সুবিধা পাচ্ছেন না এখানকার আমদানিকারকেরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুধু পাথর সরবরাহে আটকে থাকলে অচল হয়ে পড়বে নাকুগাঁও স্থলবন্দর। বন্দরের ওপারেই মেঘালয় রাজ্য থেকে শুঁটকি মাছ, খৈল, সুপারি ও পশুখাদ্য আমদানি শুরুর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, ‘ব্যবসা বাড়াতে আমদানির পাশাপাশি চাহিদা মোতাবেক পণ্য রপ্তানি শুরু করতে পারলে এখানকার চিত্র পাল্টে যাবে। তবে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও ভারতের কাস্টমস জটিলতায় তা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদা মোতাবেক নতুন পণ্য আমদানি করতে আগ্রহী আছি। আমরা এনবিআরের কাছে বারবার আবেদন করেও অনুমোদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগ পাচ্ছি না। সরকারের সহযোগিতা পেলে এই বন্দর দিয়ে আমরা সব ধরনের বৈধ পণ্য আমদানি করতে চাই।’
মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল আরও বলেন, গত অর্থবছরে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও সময়মতো ডলার না পাওয়ায় এলসি করতে না পেরে পণ্য আমদানি সম্ভব হয়নি। তাই এবার বন্দরের আয় কমেছে।
নাকুগাঁও স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বৈশ্বিক মন্দাভাব ও ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা ঠিকভাবে এলসি করতে পারেননি। তাই পণ্য কেনার সুযোগ হয়নি। গত অর্থবছরের শেষদিকে জানুয়ারি থেকে পণ্য আমদানি বেড়েছে। তবে অর্থবছরের সার্বিক চিত্র গতবারের চেয়ে খারাপ। আশা করছি, পরবর্তী অর্থবছরে এটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক পার্থ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের আরও আন্তরিকতা বাড়াতে হবে। নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের যুক্ত করতে পারলে এখানে আরও ব্যবসা বাড়বে। সকল বৈধ পণ্য আমদানি করতে সরকারিভাবে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।’

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও। পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হওয়ার পর ১৮টি পণ্য আমদানির কথা থাকলেও শুধু পাথর আমদানিতে সীমাবদ্ধ রয়েছে বন্দরটি।
আমদানিকারকেরা বলছেন, নাকুগাঁও স্থলবন্দরে শুধু পাথর আমদানি কার্যক্রম চলায় নতুন ব্যবসায়ীর দেখা মিলছে না। অন্যদিকে চাহিদা অনুযায়ী পণ্যের এলসি না পাওয়ায় আগ্রহ হারাচ্ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে ৫৮ হাজার ৮১৬ টন ভুটানের পাথর, ২ লাখ ৭ হাজার ৯৮৬ টন ভারতের পাথর এবং ৯ হাজার ৩৯৩ টন কয়লা আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। যার মূল্য ৪০ কোটি ৯৯ লাখ ৪ হাজার টাকা। এই অর্থবছরে বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ নাকুগাঁও স্থলবন্দরের আয় ছিল ৩ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৭ টাকা। তা ছাড়া কাস্টমসে রাজস্ব জমা পড়ে ৭ কোটি ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।
অপরদিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৭ হাজার ১৯৩ টন ভুটানের পাথর, ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৮৫ টন ভারতের পাথর, ১ হাজার ৩৮৭ টন কয়লা এবং ১১ টন আদা আমদানি করেছেন ব্যবসায়ীরা। যার আনুমানিক মূল্য ২৮ কোটি ৭১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ স্থলবন্দরের আয় ২ কোটি ৬১ লাখ ৬ হাজার ৫২ টাকা এবং কাস্টমস কর্তৃপক্ষ রাজস্ব আদায় করেছে ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে বন্দরের আয় কমেছে ৭১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৯৫ টাকা এবং কাস্টমসের রাজস্ব কমেছে ১ কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার টাকা। এতে এক বছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের মোট আয় কমেছে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা।
এর আগে প্রায় ৩৩ বছর বন্ধ থাকার পর ১৯৯৭ সালে দেশের উত্তর সীমান্তবর্তী শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও ইমিগ্রেশন চেকপোস্টসহ বন্দরটি প্রথমে স্থল শুল্ক বন্দর হিসেবে চালু হয়। সে সময় কয়লা আমদানির মধ্য দিয়ে এই বন্দর বেশ চাঙা হয়ে ওঠে। সৃষ্টি হয় কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।
এ ছাড়া এ বন্দর দিয়ে বাংলা-ভুটান ট্রানজিট রুটসহ ত্রিপক্ষীয় বাণিজ্যের উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখা দেয়। কিন্তু অপ্রশস্ত রাস্তাঘাট, অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাবে সেই সম্ভাবনা অনেকটা ম্লান হয়ে যায়। পরে এলাকার এমপি ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এটিকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। পরে ২০০৯ সালের ১২ ডিসেম্বর তৎকালীন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বন্দরটি পরিদর্শন করে এটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে চালু করার ঘোষণা দেন।
২০১৫ সালে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের মর্যাদা পায় নাকুগাঁও। সাড়ে ১৩ একর জমির ওপর প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় ওয়্যার হাউস ও কাস্টমস ভবন। যোগাযোগ সহজ করতে ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ২৯ কিলোমিটার সড়ক। আমদানির অনুমতি দেওয়া হয় পাথর, কয়লাসহ প্রচলিত ১৯টি পণ্য।
তবে দীর্ঘ আট বছরে বন্দরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের সুবিধা পাচ্ছেন না এখানকার আমদানিকারকেরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুধু পাথর সরবরাহে আটকে থাকলে অচল হয়ে পড়বে নাকুগাঁও স্থলবন্দর। বন্দরের ওপারেই মেঘালয় রাজ্য থেকে শুঁটকি মাছ, খৈল, সুপারি ও পশুখাদ্য আমদানি শুরুর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, ‘ব্যবসা বাড়াতে আমদানির পাশাপাশি চাহিদা মোতাবেক পণ্য রপ্তানি শুরু করতে পারলে এখানকার চিত্র পাল্টে যাবে। তবে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও ভারতের কাস্টমস জটিলতায় তা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদা মোতাবেক নতুন পণ্য আমদানি করতে আগ্রহী আছি। আমরা এনবিআরের কাছে বারবার আবেদন করেও অনুমোদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগ পাচ্ছি না। সরকারের সহযোগিতা পেলে এই বন্দর দিয়ে আমরা সব ধরনের বৈধ পণ্য আমদানি করতে চাই।’
মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল আরও বলেন, গত অর্থবছরে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও সময়মতো ডলার না পাওয়ায় এলসি করতে না পেরে পণ্য আমদানি সম্ভব হয়নি। তাই এবার বন্দরের আয় কমেছে।
নাকুগাঁও স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বৈশ্বিক মন্দাভাব ও ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা ঠিকভাবে এলসি করতে পারেননি। তাই পণ্য কেনার সুযোগ হয়নি। গত অর্থবছরের শেষদিকে জানুয়ারি থেকে পণ্য আমদানি বেড়েছে। তবে অর্থবছরের সার্বিক চিত্র গতবারের চেয়ে খারাপ। আশা করছি, পরবর্তী অর্থবছরে এটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক পার্থ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের আরও আন্তরিকতা বাড়াতে হবে। নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের যুক্ত করতে পারলে এখানে আরও ব্যবসা বাড়বে। সকল বৈধ পণ্য আমদানি করতে সরকারিভাবে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।’
নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও। পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হওয়ার পর ১৮টি পণ্য আমদানির কথা থাকলেও শুধু পাথর আমদানিতে সীমাবদ্ধ রয়েছে বন্দরটি।
আমদানিকারকেরা বলছেন, নাকুগাঁও স্থলবন্দরে শুধু পাথর আমদানি কার্যক্রম চলায় নতুন ব্যবসায়ীর দেখা মিলছে না। অন্যদিকে চাহিদা অনুযায়ী পণ্যের এলসি না পাওয়ায় আগ্রহ হারাচ্ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে ৫৮ হাজার ৮১৬ টন ভুটানের পাথর, ২ লাখ ৭ হাজার ৯৮৬ টন ভারতের পাথর এবং ৯ হাজার ৩৯৩ টন কয়লা আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। যার মূল্য ৪০ কোটি ৯৯ লাখ ৪ হাজার টাকা। এই অর্থবছরে বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ নাকুগাঁও স্থলবন্দরের আয় ছিল ৩ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৭ টাকা। তা ছাড়া কাস্টমসে রাজস্ব জমা পড়ে ৭ কোটি ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।
অপরদিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৭ হাজার ১৯৩ টন ভুটানের পাথর, ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৮৫ টন ভারতের পাথর, ১ হাজার ৩৮৭ টন কয়লা এবং ১১ টন আদা আমদানি করেছেন ব্যবসায়ীরা। যার আনুমানিক মূল্য ২৮ কোটি ৭১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ স্থলবন্দরের আয় ২ কোটি ৬১ লাখ ৬ হাজার ৫২ টাকা এবং কাস্টমস কর্তৃপক্ষ রাজস্ব আদায় করেছে ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে বন্দরের আয় কমেছে ৭১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৯৫ টাকা এবং কাস্টমসের রাজস্ব কমেছে ১ কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার টাকা। এতে এক বছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের মোট আয় কমেছে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা।
এর আগে প্রায় ৩৩ বছর বন্ধ থাকার পর ১৯৯৭ সালে দেশের উত্তর সীমান্তবর্তী শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও ইমিগ্রেশন চেকপোস্টসহ বন্দরটি প্রথমে স্থল শুল্ক বন্দর হিসেবে চালু হয়। সে সময় কয়লা আমদানির মধ্য দিয়ে এই বন্দর বেশ চাঙা হয়ে ওঠে। সৃষ্টি হয় কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।
এ ছাড়া এ বন্দর দিয়ে বাংলা-ভুটান ট্রানজিট রুটসহ ত্রিপক্ষীয় বাণিজ্যের উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখা দেয়। কিন্তু অপ্রশস্ত রাস্তাঘাট, অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাবে সেই সম্ভাবনা অনেকটা ম্লান হয়ে যায়। পরে এলাকার এমপি ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এটিকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। পরে ২০০৯ সালের ১২ ডিসেম্বর তৎকালীন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বন্দরটি পরিদর্শন করে এটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে চালু করার ঘোষণা দেন।
২০১৫ সালে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের মর্যাদা পায় নাকুগাঁও। সাড়ে ১৩ একর জমির ওপর প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় ওয়্যার হাউস ও কাস্টমস ভবন। যোগাযোগ সহজ করতে ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ২৯ কিলোমিটার সড়ক। আমদানির অনুমতি দেওয়া হয় পাথর, কয়লাসহ প্রচলিত ১৯টি পণ্য।
তবে দীর্ঘ আট বছরে বন্দরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের সুবিধা পাচ্ছেন না এখানকার আমদানিকারকেরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুধু পাথর সরবরাহে আটকে থাকলে অচল হয়ে পড়বে নাকুগাঁও স্থলবন্দর। বন্দরের ওপারেই মেঘালয় রাজ্য থেকে শুঁটকি মাছ, খৈল, সুপারি ও পশুখাদ্য আমদানি শুরুর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, ‘ব্যবসা বাড়াতে আমদানির পাশাপাশি চাহিদা মোতাবেক পণ্য রপ্তানি শুরু করতে পারলে এখানকার চিত্র পাল্টে যাবে। তবে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও ভারতের কাস্টমস জটিলতায় তা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদা মোতাবেক নতুন পণ্য আমদানি করতে আগ্রহী আছি। আমরা এনবিআরের কাছে বারবার আবেদন করেও অনুমোদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগ পাচ্ছি না। সরকারের সহযোগিতা পেলে এই বন্দর দিয়ে আমরা সব ধরনের বৈধ পণ্য আমদানি করতে চাই।’
মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল আরও বলেন, গত অর্থবছরে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও সময়মতো ডলার না পাওয়ায় এলসি করতে না পেরে পণ্য আমদানি সম্ভব হয়নি। তাই এবার বন্দরের আয় কমেছে।
নাকুগাঁও স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বৈশ্বিক মন্দাভাব ও ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা ঠিকভাবে এলসি করতে পারেননি। তাই পণ্য কেনার সুযোগ হয়নি। গত অর্থবছরের শেষদিকে জানুয়ারি থেকে পণ্য আমদানি বেড়েছে। তবে অর্থবছরের সার্বিক চিত্র গতবারের চেয়ে খারাপ। আশা করছি, পরবর্তী অর্থবছরে এটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক পার্থ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের আরও আন্তরিকতা বাড়াতে হবে। নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের যুক্ত করতে পারলে এখানে আরও ব্যবসা বাড়বে। সকল বৈধ পণ্য আমদানি করতে সরকারিভাবে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।’

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও। পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হওয়ার পর ১৮টি পণ্য আমদানির কথা থাকলেও শুধু পাথর আমদানিতে সীমাবদ্ধ রয়েছে বন্দরটি।
আমদানিকারকেরা বলছেন, নাকুগাঁও স্থলবন্দরে শুধু পাথর আমদানি কার্যক্রম চলায় নতুন ব্যবসায়ীর দেখা মিলছে না। অন্যদিকে চাহিদা অনুযায়ী পণ্যের এলসি না পাওয়ায় আগ্রহ হারাচ্ছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে ৫৮ হাজার ৮১৬ টন ভুটানের পাথর, ২ লাখ ৭ হাজার ৯৮৬ টন ভারতের পাথর এবং ৯ হাজার ৩৯৩ টন কয়লা আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। যার মূল্য ৪০ কোটি ৯৯ লাখ ৪ হাজার টাকা। এই অর্থবছরে বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ নাকুগাঁও স্থলবন্দরের আয় ছিল ৩ কোটি ৩২ লাখ ৬৪ হাজার ৪৭ টাকা। তা ছাড়া কাস্টমসে রাজস্ব জমা পড়ে ৭ কোটি ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকা।
অপরদিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৫৭ হাজার ১৯৩ টন ভুটানের পাথর, ১ লাখ ৫৪ হাজার ৫৮৫ টন ভারতের পাথর, ১ হাজার ৩৮৭ টন কয়লা এবং ১১ টন আদা আমদানি করেছেন ব্যবসায়ীরা। যার আনুমানিক মূল্য ২৮ কোটি ৭১ লাখ ৫৪ হাজার টাকা। বন্দর মাশুল, ভ্যাটসহ স্থলবন্দরের আয় ২ কোটি ৬১ লাখ ৬ হাজার ৫২ টাকা এবং কাস্টমস কর্তৃপক্ষ রাজস্ব আদায় করেছে ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে বন্দরের আয় কমেছে ৭১ লাখ ৫৭ হাজার ৯৯৫ টাকা এবং কাস্টমসের রাজস্ব কমেছে ১ কোটি ৬২ লাখ ১ হাজার টাকা। এতে এক বছরে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের মোট আয় কমেছে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা।
এর আগে প্রায় ৩৩ বছর বন্ধ থাকার পর ১৯৯৭ সালে দেশের উত্তর সীমান্তবর্তী শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার নাকুগাঁও ইমিগ্রেশন চেকপোস্টসহ বন্দরটি প্রথমে স্থল শুল্ক বন্দর হিসেবে চালু হয়। সে সময় কয়লা আমদানির মধ্য দিয়ে এই বন্দর বেশ চাঙা হয়ে ওঠে। সৃষ্টি হয় কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থান।
এ ছাড়া এ বন্দর দিয়ে বাংলা-ভুটান ট্রানজিট রুটসহ ত্রিপক্ষীয় বাণিজ্যের উজ্জ্বল সম্ভাবনা দেখা দেয়। কিন্তু অপ্রশস্ত রাস্তাঘাট, অবকাঠামোগত উন্নয়নের অভাবে সেই সম্ভাবনা অনেকটা ম্লান হয়ে যায়। পরে এলাকার এমপি ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী এটিকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর হিসেবে গড়ে তোলার কাজ শুরু করেন। পরে ২০০৯ সালের ১২ ডিসেম্বর তৎকালীন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান বন্দরটি পরিদর্শন করে এটিকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর হিসেবে চালু করার ঘোষণা দেন।
২০১৫ সালে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের মর্যাদা পায় নাকুগাঁও। সাড়ে ১৩ একর জমির ওপর প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় ওয়্যার হাউস ও কাস্টমস ভবন। যোগাযোগ সহজ করতে ২৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় ২৯ কিলোমিটার সড়ক। আমদানির অনুমতি দেওয়া হয় পাথর, কয়লাসহ প্রচলিত ১৯টি পণ্য।
তবে দীর্ঘ আট বছরে বন্দরে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হলেও পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের সুবিধা পাচ্ছেন না এখানকার আমদানিকারকেরা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুধু পাথর সরবরাহে আটকে থাকলে অচল হয়ে পড়বে নাকুগাঁও স্থলবন্দর। বন্দরের ওপারেই মেঘালয় রাজ্য থেকে শুঁটকি মাছ, খৈল, সুপারি ও পশুখাদ্য আমদানি শুরুর দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
নাকুগাঁও স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল বলেন, ‘ব্যবসা বাড়াতে আমদানির পাশাপাশি চাহিদা মোতাবেক পণ্য রপ্তানি শুরু করতে পারলে এখানকার চিত্র পাল্টে যাবে। তবে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও ভারতের কাস্টমস জটিলতায় তা সম্ভব হচ্ছে না। আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদা মোতাবেক নতুন পণ্য আমদানি করতে আগ্রহী আছি। আমরা এনবিআরের কাছে বারবার আবেদন করেও অনুমোদিত পণ্য সরবরাহের সুযোগ পাচ্ছি না। সরকারের সহযোগিতা পেলে এই বন্দর দিয়ে আমরা সব ধরনের বৈধ পণ্য আমদানি করতে চাই।’
মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল আরও বলেন, গত অর্থবছরে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ও সময়মতো ডলার না পাওয়ায় এলসি করতে না পেরে পণ্য আমদানি সম্ভব হয়নি। তাই এবার বন্দরের আয় কমেছে।
নাকুগাঁও স্থলবন্দরের রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম বলেন, ‘বৈশ্বিক মন্দাভাব ও ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা ঠিকভাবে এলসি করতে পারেননি। তাই পণ্য কেনার সুযোগ হয়নি। গত অর্থবছরের শেষদিকে জানুয়ারি থেকে পণ্য আমদানি বেড়েছে। তবে অর্থবছরের সার্বিক চিত্র গতবারের চেয়ে খারাপ। আশা করছি, পরবর্তী অর্থবছরে এটি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের সহকারী পরিচালক পার্থ ঘোষ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি। ব্যবসা বাড়ানোর জন্য ব্যবসায়ীদের আরও আন্তরিকতা বাড়াতে হবে। নতুন উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের যুক্ত করতে পারলে এখানে আরও ব্যবসা বাড়বে। সকল বৈধ পণ্য আমদানি করতে সরকারিভাবে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হবে।’

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও।
২৩ জুলাই ২০২৩
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও।
২৩ জুলাই ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও।
২৩ জুলাই ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

শেরপুরের নালিতাবাড়ীর নাকুগাঁও স্থলবন্দরে চলতি অর্থবছরে ২ কোটি ৩৩ লাখ ৫৮ হাজার ৯৯৫ টাকা আয় কমেছে। চাহিদা মোতাবেক এলসি করতে না পারা এবং ডলার সংকটে কমেছে পণ্য আমদানিও।
২৩ জুলাই ২০২৩
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৭ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে