নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের জিম্মাদার প্রতিষ্ঠান এবং পুঁজিবাজারের তথ্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের তথ্য পাচার করাসহ আরও বেশকিছু অভিযোগ উঠেছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক কার্যক্রম তদন্ত করে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সিডিবিএলের কার্যক্রম তদন্তের উদ্দেশ্যে কমিটিও গঠন করা হয়েছে। ৫ সদস্যের ওই কমিটিকে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি বিএসইসির ইন্সপেকশন, ইনকোয়ারি অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট থেকে এ-সংক্রান্ত তদন্তের আদেশ জারি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদার, উপপরিচালক মো. বনি ইয়ামিন খান, সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন, সহকারী পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যবস্থাপক মো. দীন ইসলাম মোল্লা। তদন্ত কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদার।
বিএসইসির আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, সিডিবিএল কর্মকর্তাদের সিকিউরিটিজ ট্রেডিংয়ে জড়িত থাকা, তথ্য পাচার করা এবং জাল একাডেমিক সার্টিফিকেট ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার বিষয়ে বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়েছে। কমিশন মনে করে যে, বিনিয়োগকারী এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়নের স্বার্থে উল্লিখিত অপরাধসমূহের বিষয়ে সিডিবিএলের সার্বিক কর্মকাণ্ড তদন্ত করা প্রয়োজন। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে ডিপোজিটরি আইন, ১৯৯৯-এর ধারা ১৩-এর প্রদত্ত ক্ষমতা বলে বিএসইসি উপরোক্ত বিষয়গুলো তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়ছে পুঁজিবাজারের সবচেয়ে স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠান সিডিবিএল। ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী এ প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে রয়েছে সার্ভার থেকে তথ্য পাচার ও জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরির অভিযোগ। অনুমতি ছাড়া সার্ভারে ঢোকার কারণে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির এক মহাব্যবস্থাপকসহ দুই কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। জাল সনদের কারণে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন চার কর্মকর্তা। তদন্ত চলছে আরও পাঁচজনের বিরুদ্ধে।
এর আগেও প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছিল। ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে ধসের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের তদন্ত প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানটির সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু চক্রের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অদৃশ্য কারণে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি অসাধুদের বিরুদ্ধেও। এসব কারণে বাজারের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে প্রতিষ্ঠানটিতে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বছরের আগস্টে সিডিবিএল নিয়ে জাতীয় সংসদেও প্রশ্ন তুলেছিলেন ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান কাজী ফিরোজ রশীদ সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।
সিডিবিএলে একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে সার্ভার থেকে তথ্য পাচার ও জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগের বিষয়টি সংবাদে উল্লেখ করা হয়। এর প্রেক্ষিতেই সিডিবিএলের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি করেছে বিএসইসি।
বিনিয়োগকারীদের শেয়ারের জিম্মাদার প্রতিষ্ঠান এবং পুঁজিবাজারের তথ্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল)। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের তথ্য পাচার করাসহ আরও বেশকিছু অভিযোগ উঠেছে। এরই ধারাবাহিকতায় প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক কার্যক্রম তদন্ত করে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।
সিডিবিএলের কার্যক্রম তদন্তের উদ্দেশ্যে কমিটিও গঠন করা হয়েছে। ৫ সদস্যের ওই কমিটিকে আগামী ৬০ দিনের মধ্যে তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন করে এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি বিএসইসির ইন্সপেকশন, ইনকোয়ারি অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট থেকে এ-সংক্রান্ত তদন্তের আদেশ জারি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
গঠিত তদন্ত কমিটির সদস্যরা হলেন বিএসইসির পরিচালক মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদার, উপপরিচালক মো. বনি ইয়ামিন খান, সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন, সহকারী পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেন এবং ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্যবস্থাপক মো. দীন ইসলাম মোল্লা। তদন্ত কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবেন মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম মজুমদার।
বিএসইসির আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, সিডিবিএল কর্মকর্তাদের সিকিউরিটিজ ট্রেডিংয়ে জড়িত থাকা, তথ্য পাচার করা এবং জাল একাডেমিক সার্টিফিকেট ব্যবহার করে গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার বিষয়ে বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক সংবাদপত্রে খবর প্রকাশিত হয়েছে। কমিশন মনে করে যে, বিনিয়োগকারী এবং পুঁজিবাজারের উন্নয়নের স্বার্থে উল্লিখিত অপরাধসমূহের বিষয়ে সিডিবিএলের সার্বিক কর্মকাণ্ড তদন্ত করা প্রয়োজন। তাই সার্বিক দিক বিবেচনা করে ডিপোজিটরি আইন, ১৯৯৯-এর ধারা ১৩-এর প্রদত্ত ক্ষমতা বলে বিএসইসি উপরোক্ত বিষয়গুলো তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, নানা অনিয়মে জড়িয়ে পড়ছে পুঁজিবাজারের সবচেয়ে স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠান সিডিবিএল। ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার সংরক্ষণকারী এ প্রতিষ্ঠানটি দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্রের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে রয়েছে সার্ভার থেকে তথ্য পাচার ও জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরির অভিযোগ। অনুমতি ছাড়া সার্ভারে ঢোকার কারণে সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটির এক মহাব্যবস্থাপকসহ দুই কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। জাল সনদের কারণে সাময়িক বরখাস্ত হয়েছেন চার কর্মকর্তা। তদন্ত চলছে আরও পাঁচজনের বিরুদ্ধে।
এর আগেও প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির প্রমাণ মিলেছিল। ২০১০ সালে পুঁজিবাজারে ধসের পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রধান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদের তদন্ত প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানটির সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু চক্রের নিয়ন্ত্রণ মুক্ত করার কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। অদৃশ্য কারণে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি অসাধুদের বিরুদ্ধেও। এসব কারণে বাজারের উন্নয়ন এবং বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়াতে প্রতিষ্ঠানটিতে ব্যাপক সংস্কার প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বছরের আগস্টে সিডিবিএল নিয়ে জাতীয় সংসদেও প্রশ্ন তুলেছিলেন ডিএসইর ট্রেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠান কাজী ফিরোজ রশীদ সিকিউরিটিজের চেয়ারম্যান ও সংসদ সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ।
সিডিবিএলে একটি চক্র দীর্ঘদিন ধরে নিজেদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করছে বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে সার্ভার থেকে তথ্য পাচার ও জাল সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগের বিষয়টি সংবাদে উল্লেখ করা হয়। এর প্রেক্ষিতেই সিডিবিএলের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি করেছে বিএসইসি।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ গ্লোবাল ইলেকট্রনিকস ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার লক্ষ্য নিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারে এগিয়ে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। সেই লক্ষ্য অর্জনে বৈশ্বিক বাজার সম্প্রসারণে ব্যাপক সাফল্য দেখাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস আজ মঙ্গলবার মালয়েশিয়ার শীর্ষ টেলিকম প্রতিষ্ঠান আজিয়াটাকে বাংলাদেশে ফাইভ-জি সেবা চালু এবং দেশের ডেটা সেন্টারে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানিয়েছেন। কুয়ালালামপুরে প্রধান উপদেষ্টার অবস্থান করা হোটেলে আজিয়াটা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এই আহ্বান জানান।
১ ঘণ্টা আগেসমুদ্র অর্থনীতিবিষয়ক গবেষক রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) এম খুরশেদ আলম বলেন, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা চিহ্নিত হয়েছে। কিন্তু দেশের অর্থনীতির টেকসই প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে সাগরের সম্পদ ও সম্ভাবনা কাজে লাগানোর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। দেশের উপকূলরেখা থেকে ৬৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দীর্ঘ সমুদ্রসীমা
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিটি মানুষের ভেতরেই আছে অসীম সম্ভাবনা—এ বিশ্বাসকে সামনে রেখে কাজ করে আসছে মোবাইলে আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ। সামান্য উৎসাহ ও সহযোগিতা কীভাবে জীবন পরিবর্তন করতে পারে, তার উদাহরণ হিসেবে তারা তুলে ধরেছে দুই তরুণ বন্ধু অর্ণব ও আসিফের গল্প।
২ ঘণ্টা আগে