নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্যে ডলার কেনাবেচা করায় রাজধানীর সাতটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের সনদ স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই কারণে আরও ১০ মানি চেঞ্জারের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। ব্যাখ্যা পাওয়ার পরেই সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক জানিয়েছেন।
সনদ স্থগিত হওয়া মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—ইয়র্ক মানি এক্সচেঞ্জ, জামান মানি চেঞ্জিং হাউস, জেনি মানি এক্সচেঞ্জ লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড মানি এক্সচেঞ্জ, মার্সি মানি এক্সচেঞ্জ, জেবি মানি এক্সচেঞ্জ ও বেঙ্গল মানি এক্সচেঞ্জ। এ ছাড়া নিউ প্রাইম মানি চেঞ্জার, উত্তরা মানি চেঞ্জার, মিসা মানি এক্সচেঞ্জ, যমুনা মানি এক্সচেঞ্জ, পাইওনিয়ার মানি এক্সচেঞ্জ, বুড়িগঙ্গা মানি এক্সচেঞ্জ, স্কাফ মানি চেঞ্জার, হযরত খাজা বাবা মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র, গ্লোরি মানি এক্সচেঞ্জ ও মাতৃক মানি চেঞ্জারের কাছে বেশি দামে ডলার লেনদেনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। আর যাচাই-বাঁছাই চলছে মতিঝিলের নিয়ন মানি চেঞ্জার এবং পল্টনের জনী ট্রেডার্সের বিষয়ে।
সনদ স্থগিত করার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ‘সনদ স্থগিত করার অন্যতম কারণগুলো হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি দামে ডলার কেনাবেচা করা, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ডলারের দামের অসত্য তথ্য জমা দেওয়া ও লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নিয়মিত তথ্য জমা না দেওয়া।’
ডলার-সংকটের কারণে দেশে বেশ কয়েক মাস ধরে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে অস্থিরতা চলছে। বেশির ভাগ ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারে ডলার মিলছে না। ফলে নগদ ডলারের দাম আবারও বেড়ে গেছে। রাজধানীতে খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১১৭-১১৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া মূল্য অনুযায়ী এখন নগদে প্রতি ডলারের দাম ১১২ টাকা ৫০ পয়সার মধ্যে থাকার কথা। অনেকে পরে ডলারের দাম বাড়বে, এ জন্য কৌশলে ডলার কিনে মজুতও করছেন।
বিভিন্ন ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারের কর্মকর্তারা বলছেন, গত জুলাই ও চলতি আগস্ট মাসে ডলার কেনায় ব্যাপক চাহিদা ছিল। এ সময়ে অনেকে বিদেশে ভ্রমণের জন্য, অনেকে দেশের বাইরে গেছেন। আবার শিক্ষার উদ্দেশ্যে অনেকে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। ফলে তাঁদের প্রায় সবাই নগদ ডলার সঙ্গে করে নিয়েছেন। এ কারণে ডলার কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব সেখ মো. হেলাল সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের চাদিহা সম্প্রতি বেড়ে গেছে। এই সুযোগে কেউ ডলারের বাজার অস্থির করার অপচেষ্টা চালাতে পারে। যারা নিয়ম মেনে ব্যবসা করে না তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। আর বাংলাদেশ ব্যাংক সেই কাজটি করছে। অতি মুনাফাখোরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে সৎ ব্যবসায়ীরা টিকতে পারবে না।’
বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে অতিরিক্ত মূল্যে ডলার কেনাবেচা করায় রাজধানীর সাতটি মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানের সনদ স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই কারণে আরও ১০ মানি চেঞ্জারের কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। ব্যাখ্যা পাওয়ার পরেই সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আজ বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগ এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক জানিয়েছেন।
সনদ স্থগিত হওয়া মানিচেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো হলো—ইয়র্ক মানি এক্সচেঞ্জ, জামান মানি চেঞ্জিং হাউস, জেনি মানি এক্সচেঞ্জ লিমিটেড, স্ট্যান্ডার্ড মানি এক্সচেঞ্জ, মার্সি মানি এক্সচেঞ্জ, জেবি মানি এক্সচেঞ্জ ও বেঙ্গল মানি এক্সচেঞ্জ। এ ছাড়া নিউ প্রাইম মানি চেঞ্জার, উত্তরা মানি চেঞ্জার, মিসা মানি এক্সচেঞ্জ, যমুনা মানি এক্সচেঞ্জ, পাইওনিয়ার মানি এক্সচেঞ্জ, বুড়িগঙ্গা মানি এক্সচেঞ্জ, স্কাফ মানি চেঞ্জার, হযরত খাজা বাবা মুদ্রা বিনিময় কেন্দ্র, গ্লোরি মানি এক্সচেঞ্জ ও মাতৃক মানি চেঞ্জারের কাছে বেশি দামে ডলার লেনদেনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। আর যাচাই-বাঁছাই চলছে মতিঝিলের নিয়ন মানি চেঞ্জার এবং পল্টনের জনী ট্রেডার্সের বিষয়ে।
সনদ স্থগিত করার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, ‘সনদ স্থগিত করার অন্যতম কারণগুলো হলো বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা লঙ্ঘন করে নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি দামে ডলার কেনাবেচা করা, বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ডলারের দামের অসত্য তথ্য জমা দেওয়া ও লাইসেন্সের শর্ত ভঙ্গ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নিয়মিত তথ্য জমা না দেওয়া।’
ডলার-সংকটের কারণে দেশে বেশ কয়েক মাস ধরে বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে অস্থিরতা চলছে। বেশির ভাগ ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারে ডলার মিলছে না। ফলে নগদ ডলারের দাম আবারও বেড়ে গেছে। রাজধানীতে খোলাবাজারে প্রতি ডলার ১১৭-১১৮ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যদিও বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া মূল্য অনুযায়ী এখন নগদে প্রতি ডলারের দাম ১১২ টাকা ৫০ পয়সার মধ্যে থাকার কথা। অনেকে পরে ডলারের দাম বাড়বে, এ জন্য কৌশলে ডলার কিনে মজুতও করছেন।
বিভিন্ন ব্যাংক ও মানি চেঞ্জারের কর্মকর্তারা বলছেন, গত জুলাই ও চলতি আগস্ট মাসে ডলার কেনায় ব্যাপক চাহিদা ছিল। এ সময়ে অনেকে বিদেশে ভ্রমণের জন্য, অনেকে দেশের বাইরে গেছেন। আবার শিক্ষার উদ্দেশ্যে অনেকে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। ফলে তাঁদের প্রায় সবাই নগদ ডলার সঙ্গে করে নিয়েছেন। এ কারণে ডলার কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মানি চেঞ্জার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের মহাসচিব সেখ মো. হেলাল সিকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডলারের চাদিহা সম্প্রতি বেড়ে গেছে। এই সুযোগে কেউ ডলারের বাজার অস্থির করার অপচেষ্টা চালাতে পারে। যারা নিয়ম মেনে ব্যবসা করে না তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া দরকার। আর বাংলাদেশ ব্যাংক সেই কাজটি করছে। অতি মুনাফাখোরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে সৎ ব্যবসায়ীরা টিকতে পারবে না।’
দেশের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি (ইউসিবি) ‘আর্থিক সাক্ষরতাই নিশ্চিত করবে সুরক্ষিত ভবিষ্যৎ’ এই প্রতিপাদ্যের ভিত্তিতে ২০২৫ সালের আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালন করেছে। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল সোমবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
৪২ মিনিট আগেদেশে সামগ্রিকভাবে ডিজিটাল মাধ্যমে অর্থ পরিশোধ বেড়েছে। মূলত অনলাইন ও কন্ট্যাক্টলেস বা স্পর্শবিহীন পদ্ধতিতে অর্থ পরিশোধ বেড়ে যাওয়ায় ডিজিটাল লেনদেনে এই ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে। গত বছর ভিসা কার্ডের মাধ্যেম ভারতে বাংলাদেশিদের ব্যয় ১০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে থাইল্যান্ডে ব্যয় আগের বছরের চেয়ে ২০ শতাংশ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবৈশ্বিক নেটওয়ার্ক আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে এশিয়ার নতুন তিনটি গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এমিরেটস এয়ারলাইন। নতুন গন্তব্যগুলোতে ফ্লাইট চালু হলে এশিয়ার ২৪টি গন্তব্যে এমিরেটসের সাপ্তাহিক ফ্লাইটের সংখ্যা ২৬৯ টিতে উন্নীত হবে।
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক তেল বাজারে আজ মঙ্গলবারও দরপতন অব্যাহত আছে। এর পেছনে প্রধান কারণ ছিল—তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাসের পরিকল্পিত উৎপাদন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত এবং যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে কানাডা, মেক্সিকো ও চীনের ওপর শুল্ক আরোপের প্রভাব। একই সঙ্গে বেইজিংও পাল্টা শুল্ক আরোপ করেছে, যা বাজারে উদ্বেগ বাড়িয়
৫ ঘণ্টা আগে