নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত আগস্টে রেকর্ড মূল্যস্ফীতির জন্য ডিম ও মুরগির দাম বৃদ্ধিকেই দায়ী করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় বাংলাদেশে জীবনযাত্রার খরচ এখনো সহনীয় পর্যায়ে আছে বলে দাবি করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফিংয়ের মন্ত্রী এমন দাবি করেন।
পরিকল্পনামন্ত্রীর অধীন সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্টে খাদ্যপণ্য খাতে রেকর্ড ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। যা গত এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, এটার কারণ বের করে শিগগিরই কমানোর চেষ্টা করা হবে। আগস্টে মূল্যস্ফীতির নায়ক মুরগি ও ডিম।’
এমএ মান্নান বলেন, ‘আমাদের যে বৃদ্ধি এটা টেকসই মানের। সহনীয় মাত্রায় বাড়ছে। শ্রীলঙ্কা এক লাফে উঠেছিল, এখন নামছে। আমাদের বৃদ্ধি হয়েছে সহনীয় এবং কমবেও সহনীয়ভাবে। গত মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। যা এর আগে কখনো হয়নি। এর আগের মাসে এই খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। অর্থাৎ আগস্টে এক লাফে বেড়েছে ২ দশমিক ৭৮ শতাংশ।’
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, ১১ বছরের মধ্যে এখন সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১১ সালের মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২০–২১ অর্থবছরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। তিন বছরের ব্যবধানে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।
গত রোববার প্রকাশিত বিবিএসের হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, আগস্টে খাদ্যমূল্য বৃদ্ধিতে রেকর্ড হয়েছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। ২০২০ সালে খাদ্য খাতে ১০০ টাকার পণ্যে ৫ টাকা ৫৬ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, একই পণ্যে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে বেড়েছে ১২ টাকা ৫৪ পয়সা। তবে বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম কিছুটা কমেছে বলে দাবি করেছে বিবিএস।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, আগস্টে সার্বিক খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আগের মাস, অর্থাৎ জুলাইয়ে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে গ্রাম এলাকায় আগস্টে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ। আর শহর এলাকায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ১১ শতাংশে। উভয় ক্ষেত্রে খাদ্য মূল্যস্ফীতি জুলাইয়ে ১০ শতাংশের নিচে ছিল।
অন্যদিকে সার্বিক খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি জুলাইয়ের ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ থেকে কমে আগস্টে ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ হয়েছে। এর মধ্যে আগস্টে গ্রাম এলাকায় খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ ও শহর এলাকায় এটি ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেছেন, ‘বাড়তি এ মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে সরকার অবগত। এ নিয়ে কাজ চলছে।’
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, মূল্যস্ফীতি যে চড়া তা আজ একনেকের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। তবে জীবনযাত্রার ব্যয় মানুষের সাধ্যের মধ্যে আছে বলে দাবি তাঁর।
গত আগস্টে রেকর্ড মূল্যস্ফীতির জন্য ডিম ও মুরগির দাম বৃদ্ধিকেই দায়ী করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান। তবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের তুলনায় বাংলাদেশে জীবনযাত্রার খরচ এখনো সহনীয় পর্যায়ে আছে বলে দাবি করেছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভা শেষে সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফিংয়ের মন্ত্রী এমন দাবি করেন।
পরিকল্পনামন্ত্রীর অধীন সংস্থা বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত আগস্টে খাদ্যপণ্য খাতে রেকর্ড ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। যা গত এক যুগের মধ্যে সর্বোচ্চ।
ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘মূল্যস্ফীতি বেড়েছে, এটার কারণ বের করে শিগগিরই কমানোর চেষ্টা করা হবে। আগস্টে মূল্যস্ফীতির নায়ক মুরগি ও ডিম।’
এমএ মান্নান বলেন, ‘আমাদের যে বৃদ্ধি এটা টেকসই মানের। সহনীয় মাত্রায় বাড়ছে। শ্রীলঙ্কা এক লাফে উঠেছিল, এখন নামছে। আমাদের বৃদ্ধি হয়েছে সহনীয় এবং কমবেও সহনীয়ভাবে। গত মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। যা এর আগে কখনো হয়নি। এর আগের মাসে এই খাতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। অর্থাৎ আগস্টে এক লাফে বেড়েছে ২ দশমিক ৭৮ শতাংশ।’
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, ১১ বছরের মধ্যে এখন সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১১ সালের মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ। ২০২০–২১ অর্থবছরে খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ। তিন বছরের ব্যবধানে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দ্বিগুণের বেশি।
গত রোববার প্রকাশিত বিবিএসের হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, আগস্টে খাদ্যমূল্য বৃদ্ধিতে রেকর্ড হয়েছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। ২০২০ সালে খাদ্য খাতে ১০০ টাকার পণ্যে ৫ টাকা ৫৬ পয়সা বৃদ্ধি হয়েছিল, একই পণ্যে ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে বেড়েছে ১২ টাকা ৫৪ পয়সা। তবে বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম কিছুটা কমেছে বলে দাবি করেছে বিবিএস।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, আগস্টে সার্বিক খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আগের মাস, অর্থাৎ জুলাইয়ে এ হার ছিল ৯ দশমিক ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে গ্রাম এলাকায় আগস্টে খাদ্য মূল্যস্ফীতি হয়েছে ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ। আর শহর এলাকায় খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ১১ শতাংশে। উভয় ক্ষেত্রে খাদ্য মূল্যস্ফীতি জুলাইয়ে ১০ শতাংশের নিচে ছিল।
অন্যদিকে সার্বিক খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি জুলাইয়ের ৯ দশমিক ৪৭ শতাংশ থেকে কমে আগস্টে ৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ হয়েছে। এর মধ্যে আগস্টে গ্রাম এলাকায় খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৩৮ শতাংশ ও শহর এলাকায় এটি ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেছেন, ‘বাড়তি এ মূল্যস্ফীতি সম্পর্কে সরকার অবগত। এ নিয়ে কাজ চলছে।’
বৈঠক সূত্রে জানা যায়, মূল্যস্ফীতি যে চড়া তা আজ একনেকের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবহিত করেন পরিকল্পনামন্ত্রী। তবে জীবনযাত্রার ব্যয় মানুষের সাধ্যের মধ্যে আছে বলে দাবি তাঁর।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৪ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে