আজ রোববার থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে ইজিপ্ট এয়ার। সপ্তাহে দুই দিন ঢাকা-কায়রো-ঢাকা গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করবে এয়ারলাইনটি। ঢাকা থেকে কায়রো হয়ে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া, আমেরিকারসহ ৬৪টি শহরে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা। শনিবার রাতে ঢাকায় এক অনুষ্ঠান এসব তথ্য জানায় এয়ারলাইনটি।
জানা গেছে, ঢাকা থেকে কায়রো যেতে সময় লাগবে সাত ঘণ্টা। ইজিপ্ট এয়ারের বহরে রয়েছে ২৪টি এয়ারবার এবং ৪১টি বোয়িং উড়োজাহাজ। এয়ারলাইনটি ইজিপ্টের ১৩টি শহরে এবং আন্তর্জাতিক ৬৫টি শহরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। ১৩টি দেশে কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশে ইজিপ্ট এয়ারের জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) হলো ঢাকা অ্যাভিয়েশন। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আলী সামী বলেন, সপ্তাহে দুটি পরিচালিত হবে ঢাকা ও কায়রো রুটে। মিসরে বাংলাদেশিরা ব্যবসা, কাজ ও শিক্ষার জন্য ভ্রমণ করেন। তাঁরা এখন সরাসরি বাংলাদেশ আসতে পারবেন। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া ও আমেরিকা থেকেও ঢাকায় আসার সুযোগ বাড়বে।
অনুষ্ঠানে ইজিপ্ট এয়ারের পরিচালক (হলিডে) রোলা হেশাম বলেন, ভ্রমণের জন্য মিসর জনপ্রিয় গন্তব্য। আর ইজিপ্ট এয়ার মিসরে ভ্রমণের নানা রকম অফার দিচ্ছে। ইউরোপ, আমেরিকায় যাওয়া বা আসার ক্ষেত্রে যে কেউ মিসরে ভ্রমণ করতে পারবেন কম খরচে।
ইজিপ্ট এয়ারের চেয়ারম্যান ইহাব ই তাহতাভি বলেন, মিসরের রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইনস ইজিপ্ট এয়ারের মাধ্যমে মিসরীয় আতিথেয়তা উপভোগ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশে ভ্রমণের জন্যও আমরা মিসরের পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে চেষ্টা করব। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হলেও ভবিষ্যতে ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনাও আমাদের আছে।
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, বাংলাদেশে অ্যাভিয়েশন হাব হতে যে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, তার প্রতিফলন ঘটছে। ইজিপ্ট এয়ার ফ্লাইট শুরু করেছে। আরও নতুন নতুন এয়ারলাইন ফ্লাইট চালাতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। ফ্লাইট শুরুর ফলে মিসরের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও বাড়বে।
জানা গেছে, ১৯৩২ সালের মে মাসে ইজিপ্ট এয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়। যদিও ১৯৩৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিসরীয় সরকার এয়ারলাইনটি নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং নাম পরিবর্তন করে মিসর এয়ারলাইনস রাখে। ১৯৬০ সালে মিসর এয়ার ও সিরিয়ান এয়ারলাইনস একীভূত হয়, তখন নাম করা হয় ইউনাইটেড আরব এয়ারলাইন। ১৯৭১ সালে সিরিয়ান এয়ারলাইন বিভক্ত হয়ে গেলে ইজিপ্ট এয়ার নামে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হয়।
আজ রোববার থেকে বাংলাদেশে ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে ইজিপ্ট এয়ার। সপ্তাহে দুই দিন ঢাকা-কায়রো-ঢাকা গন্তব্যে ফ্লাইট পরিচালনা করবে এয়ারলাইনটি। ঢাকা থেকে কায়রো হয়ে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া, আমেরিকারসহ ৬৪টি শহরে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা। শনিবার রাতে ঢাকায় এক অনুষ্ঠান এসব তথ্য জানায় এয়ারলাইনটি।
জানা গেছে, ঢাকা থেকে কায়রো যেতে সময় লাগবে সাত ঘণ্টা। ইজিপ্ট এয়ারের বহরে রয়েছে ২৪টি এয়ারবার এবং ৪১টি বোয়িং উড়োজাহাজ। এয়ারলাইনটি ইজিপ্টের ১৩টি শহরে এবং আন্তর্জাতিক ৬৫টি শহরে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। ১৩টি দেশে কার্গো ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
বাংলাদেশে ইজিপ্ট এয়ারের জেনারেল সেলস এজেন্ট (জিএসএ) হলো ঢাকা অ্যাভিয়েশন। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আলী সামী বলেন, সপ্তাহে দুটি পরিচালিত হবে ঢাকা ও কায়রো রুটে। মিসরে বাংলাদেশিরা ব্যবসা, কাজ ও শিক্ষার জন্য ভ্রমণ করেন। তাঁরা এখন সরাসরি বাংলাদেশ আসতে পারবেন। এ ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, আফ্রিকা, এশিয়া ও আমেরিকা থেকেও ঢাকায় আসার সুযোগ বাড়বে।
অনুষ্ঠানে ইজিপ্ট এয়ারের পরিচালক (হলিডে) রোলা হেশাম বলেন, ভ্রমণের জন্য মিসর জনপ্রিয় গন্তব্য। আর ইজিপ্ট এয়ার মিসরে ভ্রমণের নানা রকম অফার দিচ্ছে। ইউরোপ, আমেরিকায় যাওয়া বা আসার ক্ষেত্রে যে কেউ মিসরে ভ্রমণ করতে পারবেন কম খরচে।
ইজিপ্ট এয়ারের চেয়ারম্যান ইহাব ই তাহতাভি বলেন, মিসরের রাষ্ট্রীয় এয়ারলাইনস ইজিপ্ট এয়ারের মাধ্যমে মিসরীয় আতিথেয়তা উপভোগ করতে পারবেন বাংলাদেশিরা। বাংলাদেশে ভ্রমণের জন্যও আমরা মিসরের পর্যটকদের আকৃষ্ট করতে চেষ্টা করব। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে সপ্তাহে দুটি ফ্লাইট পরিচালনা করা হলেও ভবিষ্যতে ফ্লাইটের সংখ্যা বাড়ানোর পরিকল্পনাও আমাদের আছে।
অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী বলেন, বাংলাদেশে অ্যাভিয়েশন হাব হতে যে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে, তার প্রতিফলন ঘটছে। ইজিপ্ট এয়ার ফ্লাইট শুরু করেছে। আরও নতুন নতুন এয়ারলাইন ফ্লাইট চালাতে আগ্রহ দেখাচ্ছে। ফ্লাইট শুরুর ফলে মিসরের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক আরও বাড়বে।
জানা গেছে, ১৯৩২ সালের মে মাসে ইজিপ্ট এয়ার প্রতিষ্ঠিত হয়। যদিও ১৯৩৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিসরীয় সরকার এয়ারলাইনটি নিয়ন্ত্রণে নেয় এবং নাম পরিবর্তন করে মিসর এয়ারলাইনস রাখে। ১৯৬০ সালে মিসর এয়ার ও সিরিয়ান এয়ারলাইনস একীভূত হয়, তখন নাম করা হয় ইউনাইটেড আরব এয়ারলাইন। ১৯৭১ সালে সিরিয়ান এয়ারলাইন বিভক্ত হয়ে গেলে ইজিপ্ট এয়ার নামে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু হয়।
‘আমরা যে চামড়ার দাম নির্ধারণ করেছিলাম, সেটি ছিল লবণসহ দাম। ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা যেটা বিক্রি হচ্ছে, সেটি লবন ছাড়া। বিগত বহু বছর ধরে যে দামে বিক্রি হতো এই দাম তাঁর থেকে বেশি।’
৫ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটে সংস্কৃতি খাতে বরাদ্দ প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর নাট্য পর্ষদ। আজ রোববার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংস্থাটি এমনটি জানিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেরাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১ দিন আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
২ দিন আগে