এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থায়নের জন্য যুগান্তকারী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এই কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন রাষ্ট্রকে এডিবির দেওয়া ঋণের বিপরীতে দাতা দেশগুলো জামানত দেবে। ‘১ ডলার এলে ৩ ডলার যাবে’- এই মডেলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নেওয়া কর্মসূচিতে প্রাথমিকভাবে ১৫০০ কোটি ডলার পর্যন্ত ঋণ দিতে পারবে এডিবি।
আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার ইঞ্চনে এডিবির ৫৬তম বার্ষিক সম্মেলনে এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া নতুন এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। জলবায়ু অর্থায়নের জন্য জামানত সুবিধার বিনিময়ে এ ধরনের কর্মসূচি এর আগে কোনো বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংক গ্রহণ করেনি বলে এডিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
‘ইনোভেটিভ ফাইন্যান্স ফ্যাসিলিটি ফর ক্লাইমেট ইন এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক বা আইএফ-সিএপি’ নামের নতুন ঋণ কর্মসূচিতে প্রাথমিকভাবে দাতা দেশ হিসেবে থাকছে- ডেনমার্ক, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সুইডেন, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বিভিন্ন রাষ্ট্রকে দেওয়া এডিবির ঋণের কিছু অংশের বিপরীতে জামানত দেওয়ার পাশাপাশি প্রকল্প প্রস্তুতির জন্য নানা ধরনের অনুদান দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা এই দাতাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। জামানতের ফলে ঝুঁকি কমে গিয়ে নতুন জলবায়ু প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য পুঁজি বের করা এডিবির জন্য সহজ হবে।
সম্মেলনে এডিবি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের জীবনে জলবায়ু পরিবর্তন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমরা লড়াইয়ের অগ্রভাগে আছি। গত ১২ মাসে আমরা যেসব জলবায়ু সংক্রান্ত ঘটনার সম্মুখীন হয়েছি, তা এত জোরালোভাবে ও বারংবার ঘটবে যে এখনই আমাদের কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার বিকল্প নেই। আইএফ-সিএপি চমৎকার, উদ্ভাবনী কর্মসূচি, যার বাস্তব প্রভাব থাকবে। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য এডিবি কীভাবে জলবায়ু ব্যাংক হিসেবে কাজ করে এই কর্মসূচি তার আরেকটি উদাহরণ।’
এডিবি বলছে, ‘১ ডলার এলে ৩ ডলার যাবে’- এই মডেলে প্রাথমিকভাবে ৩০০ কোটি ডলারের জামানত মিলতে পারে। এর ফলে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলজুড়ে অতিপ্রয়োজনীয় জলবায়ু প্রকল্পের জন্য নতুন করে ১৫০০ কোটি পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। ২০১০-২০৩০ মেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য এডিবি নিজস্ব সম্পদ থেকে ১০০ কোটি ডলার সংগ্রহের যে আশা করছে, এই প্রকল্প সেখানেও অর্থায়ন করবে।
জলবায়ু বিনিয়োগ বাড়াতে গ্লোবাল এনার্জি এলায়েন্স ফর পিপল অ্যান্ড প্লানেটসহ দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় উৎস, ব্যক্তি খাত, মানবহিতৈষীদের মতো সম্ভাব্য অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে এডিবি।
এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থায়নের জন্য যুগান্তকারী কর্মসূচি ঘোষণা করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এই কর্মসূচির আওতায় বিভিন্ন রাষ্ট্রকে এডিবির দেওয়া ঋণের বিপরীতে দাতা দেশগুলো জামানত দেবে। ‘১ ডলার এলে ৩ ডলার যাবে’- এই মডেলে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় নেওয়া কর্মসূচিতে প্রাথমিকভাবে ১৫০০ কোটি ডলার পর্যন্ত ঋণ দিতে পারবে এডিবি।
আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার ইঞ্চনে এডিবির ৫৬তম বার্ষিক সম্মেলনে এডিবির প্রেসিডেন্ট মাসাতসুগু আসাকাওয়া নতুন এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। জলবায়ু অর্থায়নের জন্য জামানত সুবিধার বিনিময়ে এ ধরনের কর্মসূচি এর আগে কোনো বহুপক্ষীয় উন্নয়ন ব্যাংক গ্রহণ করেনি বলে এডিবির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
‘ইনোভেটিভ ফাইন্যান্স ফ্যাসিলিটি ফর ক্লাইমেট ইন এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিক বা আইএফ-সিএপি’ নামের নতুন ঋণ কর্মসূচিতে প্রাথমিকভাবে দাতা দেশ হিসেবে থাকছে- ডেনমার্ক, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সুইডেন, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র। বিভিন্ন রাষ্ট্রকে দেওয়া এডিবির ঋণের কিছু অংশের বিপরীতে জামানত দেওয়ার পাশাপাশি প্রকল্প প্রস্তুতির জন্য নানা ধরনের অনুদান দেওয়ার বিষয়ে আলোচনা এই দাতাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। জামানতের ফলে ঝুঁকি কমে গিয়ে নতুন জলবায়ু প্রকল্পে অর্থায়নের জন্য পুঁজি বের করা এডিবির জন্য সহজ হবে।
সম্মেলনে এডিবি প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমাদের জীবনে জলবায়ু পরিবর্তন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু এবং এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে আমরা লড়াইয়ের অগ্রভাগে আছি। গত ১২ মাসে আমরা যেসব জলবায়ু সংক্রান্ত ঘটনার সম্মুখীন হয়েছি, তা এত জোরালোভাবে ও বারংবার ঘটবে যে এখনই আমাদের কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার বিকল্প নেই। আইএফ-সিএপি চমৎকার, উদ্ভাবনী কর্মসূচি, যার বাস্তব প্রভাব থাকবে। এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের জন্য এডিবি কীভাবে জলবায়ু ব্যাংক হিসেবে কাজ করে এই কর্মসূচি তার আরেকটি উদাহরণ।’
এডিবি বলছে, ‘১ ডলার এলে ৩ ডলার যাবে’- এই মডেলে প্রাথমিকভাবে ৩০০ কোটি ডলারের জামানত মিলতে পারে। এর ফলে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলজুড়ে অতিপ্রয়োজনীয় জলবায়ু প্রকল্পের জন্য নতুন করে ১৫০০ কোটি পর্যন্ত ঋণ দেওয়ার সুযোগ তৈরি হবে। ২০১০-২০৩০ মেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য এডিবি নিজস্ব সম্পদ থেকে ১০০ কোটি ডলার সংগ্রহের যে আশা করছে, এই প্রকল্প সেখানেও অর্থায়ন করবে।
জলবায়ু বিনিয়োগ বাড়াতে গ্লোবাল এনার্জি এলায়েন্স ফর পিপল অ্যান্ড প্লানেটসহ দ্বিপক্ষীয় ও বহুপক্ষীয় উৎস, ব্যক্তি খাত, মানবহিতৈষীদের মতো সম্ভাব্য অংশীদারদের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে এডিবি।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
২৫ মিনিট আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
২ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
২১ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে