নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও কক্সবাজার প্রতিনিধি
রিসাইকেল ফাইবার উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে তৈরি পোশাক শিল্পের বর্জ্য বা ঝুট স্থানীয়ভাবে সংগ্রহের জন্য ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ ও বাজারজাতকরণের জন্য ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপিত আছে। তবে এ ক্ষেত্রে ভ্যাট অব্যাহতির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনায় এ দাবি জানিয়েছে বিডা। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
বাজেট প্রস্তাবনায় বিডার পরিচালক গাজী এ কে এম ফজলুল হক বলেন, দুই স্তরে ভ্যাট প্রদান করায় বাজারজাতকরণ ব্যয় বাড়ছে। ফলে তৈরি পোশাক শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলো-চড়া দামে ঝুট না কিনে ফাইবার আমদানিকে লাভজনক মনে করছে। কিন্তু রিসাইকেল প্রক্রিয়াটি পরিবেশবান্ধব এবং কাপড়ের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হতে পারে। এর মাধ্যমে ১ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, ভ্যাট অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিসাইকেল ফাইবার ব্যবহার করে তুলনামূলক কম মূল্যে তৈরি পোশাক উৎপাদন করা সম্ভব। যা তৈরি পোশাক শিল্পের বাজার সম্প্রসারণে ও পরিবেশ রক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
দেশের আটটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) ৪৪৯টি শিল্প ইউনিটের জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় ছয়টি সোলার পণ্য আমদানি করতে চায় বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট (বিল্ড)।
পাশাপাশি আংশিক রপ্তানিকারকদের জন্য কাঁচামালের শুল্কমুক্ত আমদানি সুবিধা সহজীকরণ এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অটোমেশনসহ একাধিক প্রস্তাব দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
অন্যদিকে অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) আমদানি পর্যায়ে উৎপাদনকারীর জন্য অগ্রিম আয়কর ও বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক ছাড় চেয়েছে।
বিল্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফেরদৌস আরা বেগম বলেন, ইপিজেডের কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সোলার প্যানেল স্থাপন করেছে। এর ফলে একদিকে জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে অবদান রাখছে এবং অন্যদিকে পরিবেশবান্ধব গ্রিন এনার্জি উৎপাদন করে দেশকে পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা করছে। এসব কারখানায় সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হলে দেশের বিদ্যুতের সাশ্রয় যেমন হবে, উৎপাদিত সৌর বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়ে সাশ্রয় হবে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রাও।
ইপিজেডের বিনিয়োগকারীরা শিল্প ইউনিটে সোলার প্যানেল স্থাপন ও ব্যবহারের জন্য বেশ কিছু পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
৪৩টি সেবার বিপরীতে আয়কর রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক করার বিধানটি বিবেচনার অনুরোধ জানিয়ে ফেরদৌস আরা বেগম বলেন, এটির পুনর্মূল্যায়ন দরকার। নতুন ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের আওতায় আনতে এটি প্রয়োজন।
বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) তাদের প্রস্তাবনায় জানায়, ইপিজেডে বিনিয়োগকারীরা বেপজা অ্যাক্ট এবং ইতিমধ্যে এনবিআর জারি করা যেসব যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধায় খালাস করতে পারতেন, বর্তমানে তা করতে পারছেন না। ফলে তাদের উৎপাদন কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া এসআরও. নং-২৩৭ এবং এসআরও. নং-৫৬তে আরডি, এআইটি, এটি অব্যাহতির বিষয়টি উল্লেখ না থাকায় সম্প্রতি মাঠ পর্যায়ে পণ্য চালান খালাসকালে বিনিয়োগকারীরা নতুন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমাতে চারটি প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি সংগঠন অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)।
আত্মা’র বাজেট প্রস্তাবে ৭৫ শতাংশ দখলে রাখা নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্য ও কর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। সংগঠনটি বলছে, নিম্নস্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ৪৫ টাকা থেকে ৬০ টাকা নির্ধারণ করে ৬৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা; মধ্যম স্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ৬৭ টাকা থেকে ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা; উচ্চস্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ১১৩ টাকা থেকে ১২৫ টাকা নির্ধারণ করে ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা এবং প্রিমিয়াম স্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ১৫০ টাকা থেকে ১৬৫ টাকা নির্ধারণ করে ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা প্রয়োজন।
আত্মা’র সদস্য দৌলত আক্তার মালা বলেন, বিড়ির কর ও মূল্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়ানো প্রয়োজন। যেন সস্তা সিগারেটের সঙ্গে মূল্য পার্থক্য কমে আসে। করারোপ প্রক্রিয়া সহজ করতে তামাক পণ্যের মধ্যে বিদ্যমান বিভাজন তুলে দিতে হবে।
তিনি বলেন, ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্যের কর আহরণ ব্যবস্থা জোরদার করা এবং একই সঙ্গে প্রমিত প্যাকেট-কৌটা প্রচলনের ন্যায় অন্য কর-বহির্ভূত পদক্ষেপসমূহ অনুসন্ধান করতে হবে। এছাড়া তামাক পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক পুনর্বহালের সুপারিশ করেন তিনি।
বাংলাদেশ-ভারত চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাতলুব আহমাদ বলেন, কাস্টম হাউসে বি/ই দাখিল করার তিন দিনের মধ্যে পণ্য ছাড়, শুল্কায়ন বিধিমালা বাস্তবায়ন করা, ৩০ দিনের মধ্যে রিফান্ড করা প্রয়োজন। এছাড়াও তিনি বেশকিছু প্রস্তাব দেন।
বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি তাদের প্রস্তাবনায় জানায়, ইলেকট্রিক মোটর সাইকেল, ইলেকট্রিক মোটরযান আমদানির ক্ষেত্রে উৎসাহ দেওয়ার জন্য শুল্কমুক্ত অথবা শুল্ক কমিয়ে আনা ও প্রয়োজনে মূল্য নির্ধারণ করা জরুরি।
এছাড়া এইচএস কোড সঠিকভাবে নিরুপণ করে মোটরযানগুলোকে সিবিইউ এবং সিকেডি আলাদা করা প্রয়োজন। এছাড়া সিকেডি’র কন্ডিশন অনুযায়ী, সিবিইউ’র পার্থক্য ২৫ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছে তারা।
রিসাইকেল ফাইবার উৎপাদনের কাঁচামাল হিসেবে তৈরি পোশাক শিল্পের বর্জ্য বা ঝুট স্থানীয়ভাবে সংগ্রহের জন্য ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ ও বাজারজাতকরণের জন্য ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপিত আছে। তবে এ ক্ষেত্রে ভ্যাট অব্যাহতির দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সঙ্গে প্রাক-বাজেট আলোচনায় এ দাবি জানিয়েছে বিডা। রাজধানীর আগারগাঁওয়ে এনবিআর ভবনে আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
বাজেট প্রস্তাবনায় বিডার পরিচালক গাজী এ কে এম ফজলুল হক বলেন, দুই স্তরে ভ্যাট প্রদান করায় বাজারজাতকরণ ব্যয় বাড়ছে। ফলে তৈরি পোশাক শিল্প-প্রতিষ্ঠানগুলো-চড়া দামে ঝুট না কিনে ফাইবার আমদানিকে লাভজনক মনে করছে। কিন্তু রিসাইকেল প্রক্রিয়াটি পরিবেশবান্ধব এবং কাপড়ের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার হতে পারে। এর মাধ্যমে ১ বিলিয়ন ডলার সাশ্রয় করা সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, ভ্যাট অব্যাহতিপ্রাপ্ত রিসাইকেল ফাইবার ব্যবহার করে তুলনামূলক কম মূল্যে তৈরি পোশাক উৎপাদন করা সম্ভব। যা তৈরি পোশাক শিল্পের বাজার সম্প্রসারণে ও পরিবেশ রক্ষায় ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।
দেশের আটটি রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) ৪৪৯টি শিল্প ইউনিটের জন্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় ছয়টি সোলার পণ্য আমদানি করতে চায় বিজনেস ইনিশিয়েটিভ লিডিং ডেভেলপমেন্ট (বিল্ড)।
পাশাপাশি আংশিক রপ্তানিকারকদের জন্য কাঁচামালের শুল্কমুক্ত আমদানি সুবিধা সহজীকরণ এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অটোমেশনসহ একাধিক প্রস্তাব দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
অন্যদিকে অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) আমদানি পর্যায়ে উৎপাদনকারীর জন্য অগ্রিম আয়কর ও বেশ কিছু পণ্যে শুল্ক ছাড় চেয়েছে।
বিল্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফেরদৌস আরা বেগম বলেন, ইপিজেডের কিছু শিল্পপ্রতিষ্ঠান এরই মধ্যে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সোলার প্যানেল স্থাপন করেছে। এর ফলে একদিকে জাতীয় গ্রিডের বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে অবদান রাখছে এবং অন্যদিকে পরিবেশবান্ধব গ্রিন এনার্জি উৎপাদন করে দেশকে পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা করছে। এসব কারখানায় সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে নিজস্ব বিদ্যুৎ ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হলে দেশের বিদ্যুতের সাশ্রয় যেমন হবে, উৎপাদিত সৌর বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়ে সাশ্রয় হবে মূল্যবান বৈদেশিক মুদ্রাও।
ইপিজেডের বিনিয়োগকারীরা শিল্প ইউনিটে সোলার প্যানেল স্থাপন ও ব্যবহারের জন্য বেশ কিছু পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন বলেও জানান তিনি।
৪৩টি সেবার বিপরীতে আয়কর রিটার্ন জমা বাধ্যতামূলক করার বিধানটি বিবেচনার অনুরোধ জানিয়ে ফেরদৌস আরা বেগম বলেন, এটির পুনর্মূল্যায়ন দরকার। নতুন ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের আওতায় আনতে এটি প্রয়োজন।
বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা) তাদের প্রস্তাবনায় জানায়, ইপিজেডে বিনিয়োগকারীরা বেপজা অ্যাক্ট এবং ইতিমধ্যে এনবিআর জারি করা যেসব যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ শুল্কমুক্ত সুবিধায় খালাস করতে পারতেন, বর্তমানে তা করতে পারছেন না। ফলে তাদের উৎপাদন কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এছাড়া এসআরও. নং-২৩৭ এবং এসআরও. নং-৫৬তে আরডি, এআইটি, এটি অব্যাহতির বিষয়টি উল্লেখ না থাকায় সম্প্রতি মাঠ পর্যায়ে পণ্য চালান খালাসকালে বিনিয়োগকারীরা নতুন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
তামাকজাত পণ্যের ব্যবহার কমাতে চারটি প্রস্তাব দিয়েছে বেসরকারি সংগঠন অ্যান্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স (আত্মা)।
আত্মা’র বাজেট প্রস্তাবে ৭৫ শতাংশ দখলে রাখা নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্য ও কর বাড়ানোর কথা বলা হয়েছে। সংগঠনটি বলছে, নিম্নস্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ৪৫ টাকা থেকে ৬০ টাকা নির্ধারণ করে ৬৩ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা; মধ্যম স্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ৬৭ টাকা থেকে ৭৫ টাকা নির্ধারণ করে ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা; উচ্চস্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ১১৩ টাকা থেকে ১২৫ টাকা নির্ধারণ করে ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা এবং প্রিমিয়াম স্তরে প্রতি ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরা মূল্য ১৫০ টাকা থেকে ১৬৫ টাকা নির্ধারণ করে ৬৫ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক বহাল রাখা প্রয়োজন।
আত্মা’র সদস্য দৌলত আক্তার মালা বলেন, বিড়ির কর ও মূল্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়ানো প্রয়োজন। যেন সস্তা সিগারেটের সঙ্গে মূল্য পার্থক্য কমে আসে। করারোপ প্রক্রিয়া সহজ করতে তামাক পণ্যের মধ্যে বিদ্যমান বিভাজন তুলে দিতে হবে।
তিনি বলেন, ধোঁয়াবিহীন তামাক পণ্যের কর আহরণ ব্যবস্থা জোরদার করা এবং একই সঙ্গে প্রমিত প্যাকেট-কৌটা প্রচলনের ন্যায় অন্য কর-বহির্ভূত পদক্ষেপসমূহ অনুসন্ধান করতে হবে। এছাড়া তামাক পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক পুনর্বহালের সুপারিশ করেন তিনি।
বাংলাদেশ-ভারত চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি মাতলুব আহমাদ বলেন, কাস্টম হাউসে বি/ই দাখিল করার তিন দিনের মধ্যে পণ্য ছাড়, শুল্কায়ন বিধিমালা বাস্তবায়ন করা, ৩০ দিনের মধ্যে রিফান্ড করা প্রয়োজন। এছাড়াও তিনি বেশকিছু প্রস্তাব দেন।
বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রি তাদের প্রস্তাবনায় জানায়, ইলেকট্রিক মোটর সাইকেল, ইলেকট্রিক মোটরযান আমদানির ক্ষেত্রে উৎসাহ দেওয়ার জন্য শুল্কমুক্ত অথবা শুল্ক কমিয়ে আনা ও প্রয়োজনে মূল্য নির্ধারণ করা জরুরি।
এছাড়া এইচএস কোড সঠিকভাবে নিরুপণ করে মোটরযানগুলোকে সিবিইউ এবং সিকেডি আলাদা করা প্রয়োজন। এছাড়া সিকেডি’র কন্ডিশন অনুযায়ী, সিবিইউ’র পার্থক্য ২৫ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছে তারা।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৭ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে