
সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া ঋণের শর্ত হিসেবে এবার বাড়তি রাজস্ব আদায়ের শর্তও পূরণ করতে হবে সংস্থাটিকে। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব খাতে সংস্কারের পাশাপাশি প্রতিবছর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হবে। তবে তথ্য-উপাত্ত বলছে, বাস্তবতা ভিন্ন।
জানা যায়, সক্ষমতা না থাকলেও প্রতিবছরই বড় রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় এনবিআরকে। এর সঙ্গে অর্থনৈতিক নানা সংকটের প্রভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্লথগতির মুখে। ডলার-সংকট ও বৈশ্বিক কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা মন্দাভাব চলছে। ফলে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশ কম। বিশেষ করে আমদানি কড়াকড়ির কারণে শুল্ক খাতে বড় রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামনে রাজস্বের বড় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বেশ কঠিনই হবে বলে মনে করছেন এ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সবশেষ এনবিআরের প্রকাশিত জুলাই-মার্চ সময়ের ৯ মাসের রাজস্ব পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে জানা যায়, এ সময়ে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে ২১ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময়ে সংস্থাটির সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ২ লাখ ৮১ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। গত ৯ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আদায়ে দুর্বলতার কারণে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বদলে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছে এনবিআরকে।
এনবিআরসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—এই তিন খাতের মধ্যে কোনোটিই গত ৯ মাসে লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি। এ তিন খাতের মধ্যে রাজস্ব আদায়ে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি হয়েছে আমদানি খাতে। এই খাতে ৯ মাসে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চে এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৮৩ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি টাকা।
অন্যদিকে আয়কর খাতে ৯ মাসে ৯৩ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই খাতে ঘাটতি ৮ হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা। ভ্যাট খাতে ঘাটতি ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় হয়েছে ১ লাখ ৬৫০ কোটি টাকার। এই খাতে গত ৯ মাসে আদায়ের লক্ষ্য ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩ কোটি টাকা।
চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে না পারলে বিভিন্ন খাতে সরকারের খরচ কমাতে হয়। খরচ কমানোর অংশ হিসেবে বরাদ্দ কমানো হয় উন্নয়ন প্রকল্পে। কারণ, বেতন-ভাতা, ঋণের কিস্তি পরিশোধ, ভর্তুকি—এসব খাতে সরকারের খরচ কমানোর সুযোগ নেই।

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া ঋণের শর্ত হিসেবে এবার বাড়তি রাজস্ব আদায়ের শর্তও পূরণ করতে হবে সংস্থাটিকে। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব খাতে সংস্কারের পাশাপাশি প্রতিবছর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হবে। তবে তথ্য-উপাত্ত বলছে, বাস্তবতা ভিন্ন।
জানা যায়, সক্ষমতা না থাকলেও প্রতিবছরই বড় রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় এনবিআরকে। এর সঙ্গে অর্থনৈতিক নানা সংকটের প্রভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্লথগতির মুখে। ডলার-সংকট ও বৈশ্বিক কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা মন্দাভাব চলছে। ফলে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশ কম। বিশেষ করে আমদানি কড়াকড়ির কারণে শুল্ক খাতে বড় রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামনে রাজস্বের বড় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বেশ কঠিনই হবে বলে মনে করছেন এ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সবশেষ এনবিআরের প্রকাশিত জুলাই-মার্চ সময়ের ৯ মাসের রাজস্ব পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে জানা যায়, এ সময়ে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে ২১ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময়ে সংস্থাটির সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ২ লাখ ৮১ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। গত ৯ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আদায়ে দুর্বলতার কারণে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বদলে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছে এনবিআরকে।
এনবিআরসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—এই তিন খাতের মধ্যে কোনোটিই গত ৯ মাসে লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি। এ তিন খাতের মধ্যে রাজস্ব আদায়ে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি হয়েছে আমদানি খাতে। এই খাতে ৯ মাসে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চে এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৮৩ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি টাকা।
অন্যদিকে আয়কর খাতে ৯ মাসে ৯৩ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই খাতে ঘাটতি ৮ হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা। ভ্যাট খাতে ঘাটতি ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় হয়েছে ১ লাখ ৬৫০ কোটি টাকার। এই খাতে গত ৯ মাসে আদায়ের লক্ষ্য ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩ কোটি টাকা।
চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে না পারলে বিভিন্ন খাতে সরকারের খরচ কমাতে হয়। খরচ কমানোর অংশ হিসেবে বরাদ্দ কমানো হয় উন্নয়ন প্রকল্পে। কারণ, বেতন-ভাতা, ঋণের কিস্তি পরিশোধ, ভর্তুকি—এসব খাতে সরকারের খরচ কমানোর সুযোগ নেই।

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া ঋণের শর্ত হিসেবে এবার বাড়তি রাজস্ব আদায়ের শর্তও পূরণ করতে হবে সংস্থাটিকে। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব খাতে সংস্কারের পাশাপাশি প্রতিবছর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হবে। তবে তথ্য-উপাত্ত বলছে, বাস্তবতা ভিন্ন।
জানা যায়, সক্ষমতা না থাকলেও প্রতিবছরই বড় রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় এনবিআরকে। এর সঙ্গে অর্থনৈতিক নানা সংকটের প্রভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্লথগতির মুখে। ডলার-সংকট ও বৈশ্বিক কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা মন্দাভাব চলছে। ফলে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশ কম। বিশেষ করে আমদানি কড়াকড়ির কারণে শুল্ক খাতে বড় রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামনে রাজস্বের বড় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বেশ কঠিনই হবে বলে মনে করছেন এ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সবশেষ এনবিআরের প্রকাশিত জুলাই-মার্চ সময়ের ৯ মাসের রাজস্ব পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে জানা যায়, এ সময়ে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে ২১ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময়ে সংস্থাটির সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ২ লাখ ৮১ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। গত ৯ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আদায়ে দুর্বলতার কারণে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বদলে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছে এনবিআরকে।
এনবিআরসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—এই তিন খাতের মধ্যে কোনোটিই গত ৯ মাসে লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি। এ তিন খাতের মধ্যে রাজস্ব আদায়ে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি হয়েছে আমদানি খাতে। এই খাতে ৯ মাসে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চে এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৮৩ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি টাকা।
অন্যদিকে আয়কর খাতে ৯ মাসে ৯৩ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই খাতে ঘাটতি ৮ হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা। ভ্যাট খাতে ঘাটতি ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় হয়েছে ১ লাখ ৬৫০ কোটি টাকার। এই খাতে গত ৯ মাসে আদায়ের লক্ষ্য ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩ কোটি টাকা।
চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে না পারলে বিভিন্ন খাতে সরকারের খরচ কমাতে হয়। খরচ কমানোর অংশ হিসেবে বরাদ্দ কমানো হয় উন্নয়ন প্রকল্পে। কারণ, বেতন-ভাতা, ঋণের কিস্তি পরিশোধ, ভর্তুকি—এসব খাতে সরকারের খরচ কমানোর সুযোগ নেই।

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে ৬৩ শতাংশ রাজস্ব আদায় হয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) দেওয়া ঋণের শর্ত হিসেবে এবার বাড়তি রাজস্ব আদায়ের শর্তও পূরণ করতে হবে সংস্থাটিকে। আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী, রাজস্ব খাতে সংস্কারের পাশাপাশি প্রতিবছর মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) দশমিক ৫ শতাংশ হারে বেশি রাজস্ব আদায় করতে হবে। তবে তথ্য-উপাত্ত বলছে, বাস্তবতা ভিন্ন।
জানা যায়, সক্ষমতা না থাকলেও প্রতিবছরই বড় রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয় এনবিআরকে। এর সঙ্গে অর্থনৈতিক নানা সংকটের প্রভাবে অর্থনৈতিক পরিস্থিতিও স্লথগতির মুখে। ডলার-সংকট ও বৈশ্বিক কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যে কিছুটা মন্দাভাব চলছে। ফলে রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় বেশ কম। বিশেষ করে আমদানি কড়াকড়ির কারণে শুল্ক খাতে বড় রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সামনে রাজস্বের বড় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন বেশ কঠিনই হবে বলে মনে করছেন এ খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সবশেষ এনবিআরের প্রকাশিত জুলাই-মার্চ সময়ের ৯ মাসের রাজস্ব পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে জানা যায়, এ সময়ে রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে ২১ হাজার ৯৩০ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চ পর্যন্ত সব মিলিয়ে ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮১৪ কোটি টাকার শুল্ক-কর আদায় হয়েছে। এই সময়ে সংস্থাটির সংশোধিত রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ২ লাখ ৮১ হাজার ৭৪৫ কোটি টাকা। গত ৯ মাসে মাসওয়ারি হিসাবে গড়ে ২৮ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরে আদায়ে দুর্বলতার কারণে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার বদলে ৪ লাখ ১০ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য দেওয়া হয়েছে এনবিআরকে।
এনবিআরসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আমদানি, ভ্যাট ও আয়কর—এই তিন খাতের মধ্যে কোনোটিই গত ৯ মাসে লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি। এ তিন খাতের মধ্যে রাজস্ব আদায়ে সবচেয়ে বেশি ঘাটতি হয়েছে আমদানি খাতে। এই খাতে ৯ মাসে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৯ হাজার ৭৯ কোটি টাকা। গত জুলাই-মার্চে এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য ছিল ৮৩ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা। এই সময়ে আদায় হয়েছে ৭৪ হাজার ২৬২ কোটি টাকা।
অন্যদিকে আয়কর খাতে ৯ মাসে ৯৩ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার লক্ষ্যের বিপরীতে ৮৪ হাজার ৯০১ কোটি টাকা আদায় হয়েছে। এই খাতে ঘাটতি ৮ হাজার ৪৪৮ কোটি টাকা। ভ্যাট খাতে ঘাটতি ৪ হাজার ৪০২ কোটি টাকা। ভ্যাট আদায় হয়েছে ১ লাখ ৬৫০ কোটি টাকার। এই খাতে গত ৯ মাসে আদায়ের লক্ষ্য ছিল ১ লাখ ৫ হাজার ৫৩ কোটি টাকা।
চাহিদা অনুযায়ী রাজস্ব আদায় করতে না পারলে বিভিন্ন খাতে সরকারের খরচ কমাতে হয়। খরচ কমানোর অংশ হিসেবে বরাদ্দ কমানো হয় উন্নয়ন প্রকল্পে। কারণ, বেতন-ভাতা, ঋণের কিস্তি পরিশোধ, ভর্তুকি—এসব খাতে সরকারের খরচ কমানোর সুযোগ নেই।

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৫ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিমিয়াম বুচারি চেইন বেঙ্গল মিট এবং কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি হয়।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেঙ্গল মিট টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—হেড অব রিটেইল সেলস শেখ ইমরান আজিজ, সিনিয়র ম্যানেজার মো. তালাত মাহমুদ ও সহকারী ম্যানেজার মো. মুনতাজুল ইসলাম।
ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নান এবং ফুডি শপের ম্যানেজার হৃদিতা শাওন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তাজওয়ার রিজভী ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সৈয়দ আবদুল্লাহ আল বাকী।
উভয় প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে যে, দেশের অনলাইন গ্রোসারি শপিং খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই অংশীদারত্ব। সারা দেশের গ্রাহকদের জন্য আরও সহজলভ্য ও উন্নতমানের সেবা নিশ্চিত করবে।

এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
দেশের শীর্ষস্থানীয় প্রিমিয়াম বুচারি চেইন বেঙ্গল মিট এবং কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের মধ্যে একটি ব্যবসায়িক চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়েছে। ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানটি হয়।
চুক্তি সই অনুষ্ঠানে বেঙ্গল মিট টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—হেড অব রিটেইল সেলস শেখ ইমরান আজিজ, সিনিয়র ম্যানেজার মো. তালাত মাহমুদ ও সহকারী ম্যানেজার মো. মুনতাজুল ইসলাম।
ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড টিমের পক্ষ থেকে ছিলেন—ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নান এবং ফুডি শপের ম্যানেজার হৃদিতা শাওন, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার তাজওয়ার রিজভী ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ সৈয়দ আবদুল্লাহ আল বাকী।
উভয় প্রতিষ্ঠান এ বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে যে, দেশের অনলাইন গ্রোসারি শপিং খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে এই অংশীদারত্ব। সারা দেশের গ্রাহকদের জন্য আরও সহজলভ্য ও উন্নতমানের সেবা নিশ্চিত করবে।

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে
২৩ এপ্রিল ২০২৪
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৫ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক পর্যবেক্ষণে বিষয়টি উঠে এসেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, টারট্রেইজিন (Tartrazine) রংটি ডালে ব্যবহারের অনুমোদন নেই। ওই রং খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মুগ ডালের তুলনায় মথ ডাল দ্বিগুণ পরিমাণে আমদানি হলেও বাজারে মথ নামে কোনো ডাল পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাজারে মুগ ডাল নামে বিক্রীত ডালের সংগৃহীত নমুনার অর্ধেকের বেশি রংমিশ্রিত পাওয়া গেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, অননুমোদিতভাবে কোনো রং খাদ্যে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্তি বা এরূপ রংমিশ্রিত খাদ্য আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩-এর ২৭ ধারা মতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সব খাদ্য ব্যবসায়ীদের রংযুক্ত ডাল আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেছে, সর্বসাধারণকে ‘মুগ’ ডাল ক্রয়ের সময় মুগ ডালের বিশুদ্ধতা এবং ওই ডালে রং মিশ্রিত করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে ডাল ক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের এক পর্যবেক্ষণে বিষয়টি উঠে এসেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানায়, টারট্রেইজিন (Tartrazine) রংটি ডালে ব্যবহারের অনুমোদন নেই। ওই রং খাদ্যদ্রব্যে ব্যবহার করলে বিভিন্ন স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হবে। গত অর্থবছরে বাংলাদেশে মুগ ডালের তুলনায় মথ ডাল দ্বিগুণ পরিমাণে আমদানি হলেও বাজারে মথ নামে কোনো ডাল পাওয়া যায়নি। স্থানীয় বাজারে মুগ ডাল নামে বিক্রীত ডালের সংগৃহীত নমুনার অর্ধেকের বেশি রংমিশ্রিত পাওয়া গেছে।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ আরও জানায়, অননুমোদিতভাবে কোনো রং খাদ্যে ব্যবহার বা অন্তর্ভুক্তি বা এরূপ রংমিশ্রিত খাদ্য আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩-এর ২৭ ধারা মতে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
সব খাদ্য ব্যবসায়ীদের রংযুক্ত ডাল আমদানি, প্রক্রিয়াকরণ, মজুত, সরবরাহ বা বিক্রয় থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলেছে, সর্বসাধারণকে ‘মুগ’ ডাল ক্রয়ের সময় মুগ ডালের বিশুদ্ধতা এবং ওই ডালে রং মিশ্রিত করা হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হয়ে ডাল ক্রয়ের জন্য পরামর্শ দেওয়া হলো।

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে
২৩ এপ্রিল ২০২৪
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৫ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। যেখানে কাঁচামাল, নীতি-অনুবর্তিতা ও কর কাঠামোসহ উৎপাদন খরচের বিভিন্ন উপাদান বিশ্লেষণ করা হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল কাঁচামালের পাশাপাশি ভারতের বস্ত্র খাতকে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে উচ্চ পরিবহন ব্যয় ও জ্বালানির খরচ। এক সরকারি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ভারতের ব্যয় কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা এবং উৎপাদন ও রপ্তানি খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অপচয় হ্রাসের উদ্যোগ নেওয়া।’
ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে বস্ত্র রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়, যা বর্তমানে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের শ্রম উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। তাদের শ্রম আইনও বেশি নমনীয়। তা ছাড়া, উন্নত বিশ্বের অনেক অঞ্চল থেকে তারা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে পারে এবং ইউরোপীয় বাজারে বাণিজ্য সুবিধাও পায়। ভিয়েতনাম আবার চীনা বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুবিধাও ভোগ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি ভারতের তুলনায় অনেক কম, যা তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দিয়েছে।
ভারতীয় বস্ত্র শিল্প খাতের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর শ্রম উৎপাদনশীলতা ভারতের তুলনায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি। এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বস্ত্র মন্ত্রণালয় তন্তু, কাপড়, প্রযুক্তিনির্ভর বস্ত্র, টেকসই উপাদান ও ডিজিটাল ট্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে।
এ ছাড়া, বৈশ্বিক বাজারের জন্য ব্র্যান্ডিং ও ডিজাইনে উদ্ভাবন সংযুক্ত করার উপায় খুঁজতে এবং নবীন বস্ত্র-স্টার্টআপ ও ডিজাইন হাউসগুলোর বিকাশে সহায়তা করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘শিল্প সংগঠন, ব্যাংক, ইনোভেশন ল্যাব, স্টার্টআপ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ব্যাপক পরামর্শ প্রক্রিয়া চালানো হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ভারতের বস্ত্র ও পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ০.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের চেম্বার অব কমার্সের টেক্সটাইল বিষয়ক জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় জৈন বলেন, ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার বাতিল, শ্রম আইনের সংস্কার এবং ইউরোপের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি খরচ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বৈশ্বিকভাবে টেকসই উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ার কারণে আগামী বছরগুলোতে ভারতের বস্ত্রশিল্পের খরচ আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা। যেখানে কাঁচামাল, নীতি-অনুবর্তিতা ও কর কাঠামোসহ উৎপাদন খরচের বিভিন্ন উপাদান বিশ্লেষণ করা হবে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের খবরে বলা হয়েছে, ব্যয়বহুল কাঁচামালের পাশাপাশি ভারতের বস্ত্র খাতকে প্রতিদ্বন্দ্বীদের তুলনায় আরও ক্ষতিগ্রস্ত করছে উচ্চ পরিবহন ব্যয় ও জ্বালানির খরচ। এক সরকারি কর্মকর্তার ভাষায়, ‘লক্ষ্য হলো বৈশ্বিক প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে ভারতের ব্যয় কাঠামোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা এবং উৎপাদন ও রপ্তানি খরচ কমানোর পাশাপাশি উৎপাদন প্রক্রিয়ায় অপচয় হ্রাসের উদ্যোগ নেওয়া।’
ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে বস্ত্র রপ্তানি ১০০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চায়, যা বর্তমানে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের শ্রম উৎপাদনশীলতা তুলনামূলকভাবে বেশি। তাদের শ্রম আইনও বেশি নমনীয়। তা ছাড়া, উন্নত বিশ্বের অনেক অঞ্চল থেকে তারা শুল্কমুক্ত কাঁচামাল সংগ্রহ করতে পারে এবং ইউরোপীয় বাজারে বাণিজ্য সুবিধাও পায়। ভিয়েতনাম আবার চীনা বাজারে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকারের সুবিধাও ভোগ করে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের শ্রমিকদের মজুরি ভারতের তুলনায় অনেক কম, যা তাদের প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দিয়েছে।
ভারতীয় বস্ত্র শিল্প খাতের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ভারতের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোর শ্রম উৎপাদনশীলতা ভারতের তুলনায় ২০ থেকে ৪০ শতাংশ বেশি। এই প্রেক্ষাপটে ভারতের বস্ত্র মন্ত্রণালয় তন্তু, কাপড়, প্রযুক্তিনির্ভর বস্ত্র, টেকসই উপাদান ও ডিজিটাল ট্রেসিংয়ের ক্ষেত্রে গবেষণা ও উদ্ভাবন জোরদার করার পরিকল্পনাও হাতে নিয়েছে।
এ ছাড়া, বৈশ্বিক বাজারের জন্য ব্র্যান্ডিং ও ডিজাইনে উদ্ভাবন সংযুক্ত করার উপায় খুঁজতে এবং নবীন বস্ত্র-স্টার্টআপ ও ডিজাইন হাউসগুলোর বিকাশে সহায়তা করতে একটি বিশেষ কমিটি গঠন করা হয়েছে। ওই কর্মকর্তা জানান, ‘শিল্প সংগঠন, ব্যাংক, ইনোভেশন ল্যাব, স্টার্টআপ ও আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ব্যাপক পরামর্শ প্রক্রিয়া চালানো হবে।’
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ভারতের বস্ত্র ও পোশাক রপ্তানি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ০.৩৯ শতাংশ বেড়েছে। ভারতের চেম্বার অব কমার্সের টেক্সটাইল বিষয়ক জাতীয় বিশেষজ্ঞ কমিটির চেয়ারম্যান সঞ্জয় জৈন বলেন, ‘কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার বাতিল, শ্রম আইনের সংস্কার এবং ইউরোপের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি খরচ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।’
২০২৪-২৫ অর্থবছরের অর্থনৈতিক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, বৈশ্বিকভাবে টেকসই উৎস থেকে পণ্য সংগ্রহের প্রবণতা বাড়ার কারণে আগামী বছরগুলোতে ভারতের বস্ত্রশিল্পের খরচ আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে
২৩ এপ্রিল ২০২৪
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে। জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই বিশাল দরপতনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন দাম আজ বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
বাজুসের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম একলাফে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে আজ থেকে ভালো মানের এই সোনার দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা।
জুয়েলার্স সমিতি জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি সোনা বা পিওর গোল্ডের দাম কমে যাওয়ার কারণেই স্থানীয় বাজারে এই সমন্বয় করা হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
গত কয়েক দিনে সোনার দাম কমানোর ঘটনা ছিল নজিরবিহীন। এই নিয়ে চার দফায় সোনার দাম কমল, যেখানে মোট হ্রাসের পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা প্রতি ভরিতে।
সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে প্রতি ভরিতে কমানো হলো ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা, এর আগের দিন প্রতি ভরিতে কমানো হয় ৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২৭ অক্টোবর কমানো হয়েছিল ১ হাজার ৩৯ টাকা এবং ২৪ অক্টোবর প্রথম দফায় বড় দরপতন ঘটে, কমানো হয় ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা।
আজ বুধবার থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, বিভিন্ন মানের সোনার ভরিপ্রতি মূল্য নিম্নরূপ:

সোনার দামে বড়সড় ধস নামলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।


বিশ্ববাজারের দাপটে দেশের ইতিহাসে সোনার দামে রেকর্ড পতন হয়েছে। টানা তিন দিনের মধ্যে সোনার দাম মোট ১৫ হাজার ১৮৭ টাকা কমল। যার ফলে ভালো মানের সোনার ভরি ২ লাখ টাকার নিচে নেমে এসেছে। জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) গতকাল মঙ্গলবার রাতে এক বিবৃতিতে এই বিশাল দরপতনের ঘোষণা দিয়েছে। নতুন দাম আজ বুধবার থেকে কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে।
বাজুসের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম একলাফে ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা কমানো হয়েছে। ফলে আজ থেকে ভালো মানের এই সোনার দাম কমে দাঁড়াচ্ছে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮০৯ টাকা।
জুয়েলার্স সমিতি জানিয়েছে, আন্তর্জাতিক বাজারে তেজাবি সোনা বা পিওর গোল্ডের দাম কমে যাওয়ার কারণেই স্থানীয় বাজারে এই সমন্বয় করা হয়েছে। বর্তমানে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি আউন্স সোনার দাম ৪ হাজার ডলারের নিচে নেমে এসেছে।
গত কয়েক দিনে সোনার দাম কমানোর ঘটনা ছিল নজিরবিহীন। এই নিয়ে চার দফায় সোনার দাম কমল, যেখানে মোট হ্রাসের পরিমাণ ২৩ হাজার ৫৭৩ টাকা প্রতি ভরিতে।
সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে প্রতি ভরিতে কমানো হলো ১০ হাজার ৪৭৪ টাকা, এর আগের দিন প্রতি ভরিতে কমানো হয় ৩ হাজার ৬৭৪ টাকা। এ ছাড়া ২৭ অক্টোবর কমানো হয়েছিল ১ হাজার ৩৯ টাকা এবং ২৪ অক্টোবর প্রথম দফায় বড় দরপতন ঘটে, কমানো হয় ৮ হাজার ৩৮৬ টাকা।
আজ বুধবার থেকে কার্যকর হওয়া নতুন দাম অনুযায়ী, বিভিন্ন মানের সোনার ভরিপ্রতি মূল্য নিম্নরূপ:

সোনার দামে বড়সড় ধস নামলেও রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।


সংশোধিত রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রাও পূরণ করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আদায়ের দুর্বলতায় মূল লক্ষ্যমাত্রা ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা কমানোর পরও অর্থবছরের ৯ মাসে আরও প্রায় ২২ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে বার্ষিক লক্ষ্যমাত্রার সাড়ে
২৩ এপ্রিল ২০২৪
এখন থেকে ফুডি শপ প্ল্যাটফর্মে বেঙ্গল মিটের সব ধরনের পণ্য পাওয়া যাবে। গ্রাহকরা নিজেদের ঘরে বসে আরও দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও ঝামেলামুক্ত অনলাইন শপিং উপভোগ করতে পারবেন।
২ ঘণ্টা আগে
‘মথ’ ডালে হলুদ রং মিশিয়ে ‘মুগ’ ডালের নামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। এতে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে বলে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। এ বিষয়ে সতর্ক থাকার জন্য নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতের বস্ত্র খাতকে বৈশ্বিক মানদণ্ডের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে দেশটি একটি বিস্তৃত ‘ব্যয় রূপরেখা’ প্রস্তুত করছে। মূল্য প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও চীনের মতো প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছে ক্রমে অবস্থান হারাচ্ছে ভারত। এই রূপরেখায় থাকবে দুই বছরের স্বল্পমেয়াদি, পাঁচ বছরের মধ্যমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা।
৫ ঘণ্টা আগে