নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বাহরাইনের গালফ এয়ারের সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তি সই করেছে। গতকাল বুধবার বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় ওয়েব প্ল্যাটফর্মে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিতির মাধ্যমে এ চুক্তি সই হয়। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়।
বিমানের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম ও গালফ এয়ারের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ওয়ালিদ আল আলাউয়ি কোড শেয়ার চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি সইয়ের সময় বলাকায় গালফ এয়ারের বাংলাদেশ প্রতিনিধিও উপস্থিত ছিলেন। এই চুক্তির ফলে বাংলাদেশ ও বাহরাইনের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হবে ও যাত্রীরা নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবেন বলে সংশ্লিষ্টরা প্রত্যাশা করছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টিকিট বিক্রিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে উভয় এয়ারলাইনস একে অপরকে সহযোগিতা করবে। বিমান ও গালফ এয়ারের সম্মানিত যাত্রীগণ ঢাকা-বাহরাইনের পাশাপাশি, উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রুটেও সহজে যাতায়াত করতে পারবেন যা পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধি করবে।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম বলেন, গালফ এয়ারের সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তি উভয় এয়ারলাইনসের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এটি সম্মানিত যাত্রীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর বন্ধনকে শক্তিশালী করবে।
গালফ এয়ারের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ওয়ালিদ আল আলাউয়ি বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার স্বনামধন্য জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারত্বে যুক্ত হতে পেরে আমরা আনন্দিত। এর ফলে আমাদের নেটওয়ার্ক হবে সম্প্রসারিত এবং যাত্রীরা উপভোগ করবেন স্বাচ্ছন্দ্যময় ভ্রমণ।’
কোড শেয়ার চুক্তির মাধ্যমে এয়ারলাইনস দুটির অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে এবং এর ফলে উভয় এয়ারলাইনস সুবিধা পাবে। সম্মানিত যাত্রীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে অগ্রাধিকার দিয়ে নির্বিঘ্ন ভ্রমণ নিশ্চিত করতে উভয় এয়ারলাইনসই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস মধ্যপ্রাচ্যের দেশ বাহরাইনের গালফ এয়ারের সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তি সই করেছে। গতকাল বুধবার বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় ওয়েব প্ল্যাটফর্মে ভার্চ্যুয়ালি উপস্থিতির মাধ্যমে এ চুক্তি সই হয়। আজ বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়।
বিমানের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম ও গালফ এয়ারের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ওয়ালিদ আল আলাউয়ি কোড শেয়ার চুক্তিতে সই করেন। চুক্তি সইয়ের সময় বলাকায় গালফ এয়ারের বাংলাদেশ প্রতিনিধিও উপস্থিত ছিলেন। এই চুক্তির ফলে বাংলাদেশ ও বাহরাইনের মধ্যে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হবে ও যাত্রীরা নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবেন বলে সংশ্লিষ্টরা প্রত্যাশা করছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টিকিট বিক্রিসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে উভয় এয়ারলাইনস একে অপরকে সহযোগিতা করবে। বিমান ও গালফ এয়ারের সম্মানিত যাত্রীগণ ঢাকা-বাহরাইনের পাশাপাশি, উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ রুটেও সহজে যাতায়াত করতে পারবেন যা পারস্পরিক সংযোগ বৃদ্ধি করবে।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম বলেন, গালফ এয়ারের সঙ্গে কোড শেয়ার চুক্তি উভয় এয়ারলাইনসের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। এটি সম্মানিত যাত্রীদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে এবং বাংলাদেশের সঙ্গে উপসাগরীয় অঞ্চলের দেশগুলোর বন্ধনকে শক্তিশালী করবে।
গালফ এয়ারের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন ওয়ালিদ আল আলাউয়ি বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ার স্বনামধন্য জাতীয় পতাকাবাহী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের সঙ্গে ব্যবসায়িক অংশীদারত্বে যুক্ত হতে পেরে আমরা আনন্দিত। এর ফলে আমাদের নেটওয়ার্ক হবে সম্প্রসারিত এবং যাত্রীরা উপভোগ করবেন স্বাচ্ছন্দ্যময় ভ্রমণ।’
কোড শেয়ার চুক্তির মাধ্যমে এয়ারলাইনস দুটির অপারেশনাল সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে এবং এর ফলে উভয় এয়ারলাইনস সুবিধা পাবে। সম্মানিত যাত্রীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে অগ্রাধিকার দিয়ে নির্বিঘ্ন ভ্রমণ নিশ্চিত করতে উভয় এয়ারলাইনসই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিএআইএমএর সভাপতি বলেন, ‘স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স গঠন জরুরি। জুটশিল্পের মতো এ শিল্পেও একটি টাস্কফোর্স গঠন করা যেতে পারে। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বাসও পাওয়া গেছে। প্রতিবছর ভারত এপিআই শিল্পে উদ্যোক্তাদের প্রায় ২১ হাজার ৯৪০ কোটি রুপি সহায়তা দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেচীন থেকে তুরস্ক হয়ে ইউরোপ— এই রেলপথে নিয়মিত মালবাহী ট্রেনের ঐতিহাসিক চলাচল শুরু হলো। গত ৯ জুলাই চীনের চংকিং ও চেংদু শহর থেকে ২,০০০ টন কার্গোবোঝাই দুটি ট্রেন রওনা দিয়েছে। ‘মিডল করিডর’ নামে পরিচিত মধ্য এশিয়া, কাস্পিয়ান সাগর ও তুরস্ক পেরিয়ে ইউরোপমুখী এই রুট পূর্ব এশিয়া থেকে ইউরোপের মধ্যে বিকল্প
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্বের বৃহত্তম গম রপ্তানিকারক দেশ রাশিয়া। নতুন বিপণন মৌসুমে (১ জুলাই থেকে শুরু) শস্য রপ্তানির জন্য নতুন বাজার খুঁজতে শুরু করেছে তারা। বিশেষ করে ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন এবং বাংলাদেশের মতো বড় বাজারগুলোকে এবার টার্গেট করছে।
১১ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন বৈদ্যুতিক গাড়ির (ইভি) ব্যাটারি তৈরির জন্য অত্যাবশ্যকীয় কাঁচামাল গ্রাফাইটের ওপর বড় ধরনের শুল্ক আরোপ করেছে। এর ফলে, যুক্তরাষ্ট্রে ইভি তৈরির খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যেতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে