নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।
বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।
বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।
বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ বাড়ছে। এতে দেশীয় টেক্সটাইল খাত বাজার হারাচ্ছে, সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ) আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। এসব বিষয় তুলে ধরেন সংগঠনের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আলী খোকন। রাজধানীর পান্থপথে বিটিএমএ কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, স্পিনিং মিলগুলো তাদের উৎপাদন অব্যাহত রেখে শ্রমিকদের নিয়মিতভাবে বেতন-ভাতাদি পরিশোধসহ ইউটিলিটি বিল দিতে উৎপাদন খরচ অপেক্ষা ১৮ থেকে ২০ শতাংশ কম দামে সুতা বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে। এতে গড়ে প্রতিটি মিলকে গ্যাস ব্যবহার না করেও বছরে প্রায় ৩৬ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিল দিতে হচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে অস্থিতিশীল দামে তুলা আমদানি, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না থাকায় সৃষ্ট প্রোডাকশন লস, গ্যাস ব্যবহার না করে অতিরিক্ত গ্যাস বিল ও অতিরিক্ত নিরাপত্তা জামানত দেওয়ায় স্পিনিং মিলগুলোর এ আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে।
বিটিএমএ সভাপতি বলেন, ‘সর্বশেষ শিল্প ও ক্যাপটিভ গ্রাহকদের জন্য গ্যাসের দাম এক লাফে ৮৬ শতাংশ বাড়িয়ে প্রতি ইউনিট ৩০ টাকা করা হয়েছে। প্রথমে বলা হয়েছিল, নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস দেওয়ার জন্য এলএনজি আমদানির বাড়তি খরচ মেটাতে এই মূল্যবৃদ্ধি। কিন্তু দুঃখজনক হলো, ট্যারিফ বৃদ্ধির আগে এবং পরের গ্যাস সরবরাহ অবস্থা নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বর্তমানে তা আরও অসহনীয় পর্যায়ে এসে ঠেকেছে।’
২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত গ্যাস ট্যারিফ ৬১৭ শতাংশ বেড়েছে জানিয়ে মোহাম্মদ আলী খোকন বলেন, ২০০৯ সালের আগস্টে ক্যাপটিভ বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য প্রতি ইউনিট ৪ টাকা ১৮ পয়সায় এবং শিল্প সংযোগের জন্য প্রতি ইউনিট ৫ টাকা ৮৬ পয়সায় গ্যাস দেওয়া হতো। এখন তা বেড়ে ৩০ টাকা হয়েছে।

গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৭ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৭ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রশিদ ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আনুমানিক বিকেল ৫টায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরের বিসিক শিল্পনগরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত
৯ ঘণ্টা আগেআব্দুল্লাহ আল মাসুদ, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
কৃষকেরা বলছেন, প্রতি কানি (১৪০ শতাংশ) জমিতে আলুবীজ রোপণের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে জমির ভাড়া ৬০ হাজার, বীজ আলু ৪৫ হাজার, সার ৩৫ হাজার, জমি চাষ ১০ হাজার, শ্রমিক খরচ ২৫ হাজার, সেচ ১০ হাজার এবং কীটনাশক খরচ ২০ হাজার টাকা। এই হিসাবে প্রতি কেজি আলুর উৎপাদন খরচ দাঁড়াচ্ছে ১৪ টাকা ৬৪ পয়সা। একই পরিমাণ জমি থেকে প্রাকৃতিক উৎপাদনের ভিত্তিতে ৪০০ মণ বা ১৬ হাজার কেজি আলু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। গত মৌসুমে কৃষকের উৎপাদন খরচ ছিল কেজি প্রতি ১৬ থেকে ১৮ টাকা। চলতি বছরে বীজ ও জমির ভাড়া কমায় উৎপাদন খরচ কিছুটা কমেছে, তবে সংরক্ষণ খরচ যোগ করলে কেজিপ্রতি আলুর খরচ অন্তত ২৬ টাকা হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে মুন্সিগঞ্জে আলু আবাদের লক্ষ্যও কিছুটা কমানো হয়েছে। গতবার জেলার ৩৫ হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছিল, চলতি মৌসুমে লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৬৫৫ হেক্টর, যা ২ হাজার ১০৪ হেক্টর কম। এই বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে ১০ লাখ ৯৭ হাজার ১৪৭ টন।
সিরাজদিখান উপজেলার কুসুমপুর গ্রামের কৃষক সেলিম শেখ বলেন, ‘গত মৌসুমের লোকসান কাটিয়ে উঠতেই এবার আবার আলু চাষে নেমেছি। এবার কিছু খরচ কমেছে। আশা করছি, যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় এবং ফলন ভালো হয়, তাহলে গতবারের লোকসান কিছুটা হলেও পুষিয়ে নিতে পারব।’
এদিকে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য অনেক সময় অতিরিক্ত সার ব্যবহার করেন কৃষকেরা। সিরাজদিখান উপজেলার চন্দনধুল গ্রামের মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘আমি কানিপ্রতি প্রায় ২৬ বস্তা সার ব্যবহার করি। আমার ধারণা, জমির উর্বরতা শক্তি কমে গেলে অতিরিক্ত সার দিলে মাটির শক্তি বাড়ে এবং আলুর ফলনও বাড়ে। এ ছাড়া আলু পরিপক্ব হওয়ার ১৫ দিন থেকে এক মাস আগে জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে ব্যবহার করে আলুর আকার বড় করার চেষ্টা করা হয়।’
তবে কৃষি কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার ব্যবহার বা জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে উৎপাদন বাড়ায় না, বরং আলু দ্রুত পচে যায় এবং খরচ বেড়ে যায়। সিরাজদিখান উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, এক কানি জমিতে ১৮ বস্তা সার যথেষ্ট। অতিরিক্ত সার দেওয়ার দরকার নেই। সঠিক পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে আলুর ফলন ভালো হয় এবং কৃষক লাভবান হন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, গত মৌসুমে আলুতে লোকসান ও বিকল্প শস্য চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার কারণে চলতি মৌসুমে আলু আবাদের লক্ষ্য কমানো হয়েছে। তবু জেলার সব উপজেলায় আলু রোপণে ব্যাপক সাড়া মিলছে।

গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
কৃষকেরা বলছেন, প্রতি কানি (১৪০ শতাংশ) জমিতে আলুবীজ রোপণের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে জমির ভাড়া ৬০ হাজার, বীজ আলু ৪৫ হাজার, সার ৩৫ হাজার, জমি চাষ ১০ হাজার, শ্রমিক খরচ ২৫ হাজার, সেচ ১০ হাজার এবং কীটনাশক খরচ ২০ হাজার টাকা। এই হিসাবে প্রতি কেজি আলুর উৎপাদন খরচ দাঁড়াচ্ছে ১৪ টাকা ৬৪ পয়সা। একই পরিমাণ জমি থেকে প্রাকৃতিক উৎপাদনের ভিত্তিতে ৪০০ মণ বা ১৬ হাজার কেজি আলু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। গত মৌসুমে কৃষকের উৎপাদন খরচ ছিল কেজি প্রতি ১৬ থেকে ১৮ টাকা। চলতি বছরে বীজ ও জমির ভাড়া কমায় উৎপাদন খরচ কিছুটা কমেছে, তবে সংরক্ষণ খরচ যোগ করলে কেজিপ্রতি আলুর খরচ অন্তত ২৬ টাকা হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে মুন্সিগঞ্জে আলু আবাদের লক্ষ্যও কিছুটা কমানো হয়েছে। গতবার জেলার ৩৫ হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছিল, চলতি মৌসুমে লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৬৫৫ হেক্টর, যা ২ হাজার ১০৪ হেক্টর কম। এই বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে ১০ লাখ ৯৭ হাজার ১৪৭ টন।
সিরাজদিখান উপজেলার কুসুমপুর গ্রামের কৃষক সেলিম শেখ বলেন, ‘গত মৌসুমের লোকসান কাটিয়ে উঠতেই এবার আবার আলু চাষে নেমেছি। এবার কিছু খরচ কমেছে। আশা করছি, যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় এবং ফলন ভালো হয়, তাহলে গতবারের লোকসান কিছুটা হলেও পুষিয়ে নিতে পারব।’
এদিকে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য অনেক সময় অতিরিক্ত সার ব্যবহার করেন কৃষকেরা। সিরাজদিখান উপজেলার চন্দনধুল গ্রামের মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘আমি কানিপ্রতি প্রায় ২৬ বস্তা সার ব্যবহার করি। আমার ধারণা, জমির উর্বরতা শক্তি কমে গেলে অতিরিক্ত সার দিলে মাটির শক্তি বাড়ে এবং আলুর ফলনও বাড়ে। এ ছাড়া আলু পরিপক্ব হওয়ার ১৫ দিন থেকে এক মাস আগে জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে ব্যবহার করে আলুর আকার বড় করার চেষ্টা করা হয়।’
তবে কৃষি কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার ব্যবহার বা জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে উৎপাদন বাড়ায় না, বরং আলু দ্রুত পচে যায় এবং খরচ বেড়ে যায়। সিরাজদিখান উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, এক কানি জমিতে ১৮ বস্তা সার যথেষ্ট। অতিরিক্ত সার দেওয়ার দরকার নেই। সঠিক পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে আলুর ফলন ভালো হয় এবং কৃষক লাভবান হন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, গত মৌসুমে আলুতে লোকসান ও বিকল্প শস্য চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার কারণে চলতি মৌসুমে আলু আবাদের লক্ষ্য কমানো হয়েছে। তবু জেলার সব উপজেলায় আলু রোপণে ব্যাপক সাড়া মিলছে।

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ
৩১ মে ২০২৩
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৭ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রশিদ ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আনুমানিক বিকেল ৫টায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরের বিসিক শিল্পনগরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত
৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। অপর দিকে হঠাৎ করেই সয়াবিনের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়ানোর ঘোষণাকে স্বাভাবিকভাবে নেয়নি সরকারও। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সচিবালয়ে গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, ব্যবসায়ীদের এ পদক্ষেপ বেআইনি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
আর বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার মূল্যস্ফীতি কমাতে চাইছে, কিন্তু ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতিকে আরও উসকে দেবে। বাজারে ভোক্তাপর্যায়ে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয়ে নতুন চাপ তৈরি করবে।
গত ১৩ এপ্রিল প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে গত সেপ্টেম্বর মাসে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে চিঠি দেয় আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
ওই চিঠিতে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল ৯৮৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭৯ ও পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণের দাবি জানানো হয়। তবে সরকার তাতে সায় দেয়নি। ওই সময় মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, লিটারে সর্বোচ্চ ১ টাকা বাড়ানো যেতে পারে।
এই অবস্থায় নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৬৫ টাকা, যা এত দিন ছিল ৯২২ টাকা। অর্থাৎ লিটারে বেড়েছে সাড়ে ৮ টাকার বেশি। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন ১৯৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে, এত দিন ১৮৯ টাকা ছিল। এখানে বেড়েছে ৯ টাকা। তবে অনেক দোকানে আগের মূল্যের তেল থাকায় আগের দামেও বিক্রি হচ্ছে কোথাও কোথাও।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন গতকাল সচিবালয়ে বলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আধা ঘণ্টা আগে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন।
সরকারকে পাশ কাটিয়ে ব্যবসায়ীরা কীভাবে তেলের দাম বাড়িয়ে দিলেন, এ প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ প্রশ্ন ব্যবসায়ীদের করুন। আমরা আলোচনা করেছি, পদক্ষেপ নিচ্ছি। এটা তো বাজারে গিয়ে তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করার বিষয় নয়।’ তবে তিনি বলেন, ‘তেলের দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কারণ থাকলে আলোচনা করা যাবে। সরকার সরবরাহব্যবস্থা গতিশীল রাখতে চায়। সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্নিত করতে চাই না আমরা।’
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দাম বাড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় কিংবা ট্যারিফ কমিশনের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এ বিষয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা তাঁদের বক্তব্য। তাঁদের এ কথা আমরা মানি না।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আইনের খসড়া নিয়ে গতকাল বৈঠক হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ক্যাবের সভাপতি সাবেক সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ আইন অনুযায়ী কিছু পণ্যের মূল্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারণ করে দেয়। মূল্য নির্ধারণ কীভাবে করা হবে, সেটার একটা সূত্র আছে। হঠাৎ করে ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানার সমিতি যদি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ না করে তেলের দাম বাড়ায়, আমি বলব, তা আইনের ব্যত্যয়।’
ক্যাব সভাপতি আরও বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া তেলের মূল্যবৃদ্ধি ভোক্তার অধিকারের প্রশ্ন। বাণিজ্য উপদেষ্টা যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন, আমরা তা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, গত মঙ্গলবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটিতে টিসিবির জন্য দেড় কোটি লিটার ভোজ্যতেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও এক কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনা হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকার গতকাল ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যে দামে ভোজ্যতেল কিনেছে, আজ বাজারে তার চেয়ে ২০ টাকা বেশি দামে তেল বিক্রি হচ্ছে। তিনি এর যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না।
ব্যবসায়ীরা যা বলছেন
মিলমালিকদের দাবি, তাঁরা নিয়ম মেনেই ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ, ২০১১-এর বিধান অনুসারেই দাম সমন্বয় করা হয়েছে। বিধান অনুসারে মিলমালিকেরা প্রয়োজন অনুসারে সময় সময় দাম সমন্বয় করতে পারেন। তবে এটি সরকারকে অবহিত করতে হবে। যদি সরকার এতে আপত্তি তোলে, তবে আলোচনার ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ হবে, তাঁরা সেটিই করেছেন। এবং এই মূল্যবৃদ্ধি আন্তর্জাতিক বাজার, দেশের খরচ বৃদ্ধিসহ সব দিক থেকেই যৌক্তিক।
জানতে চাইলে ভোজ্যতেলের অন্যতম বৃহৎ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিয়ম অনুযায়ী গত ১০ নভেম্বর সরকারকে দাম বাড়ানোর বিষয়টি অবহিত করেছি। ট্যারিফ কমিশন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, এনবিআরসহ সব জায়গায় চিঠি দিয়েছি। সেখানে কত দাম বাড়নো হবে, নতুন দাম কত হবে, সব লেখা রয়েছে। চিঠি দেওয়ার পর সরকারের তরফ থেকে কোনো আপত্তি বা বাধা পাইনি। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আমাদের ডাকাও হয়নি। তাই যথানিয়মে আমরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছি।’

কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। অপর দিকে হঠাৎ করেই সয়াবিনের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়ানোর ঘোষণাকে স্বাভাবিকভাবে নেয়নি সরকারও। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সচিবালয়ে গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, ব্যবসায়ীদের এ পদক্ষেপ বেআইনি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
আর বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার মূল্যস্ফীতি কমাতে চাইছে, কিন্তু ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতিকে আরও উসকে দেবে। বাজারে ভোক্তাপর্যায়ে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয়ে নতুন চাপ তৈরি করবে।
গত ১৩ এপ্রিল প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে গত সেপ্টেম্বর মাসে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে চিঠি দেয় আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
ওই চিঠিতে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল ৯৮৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭৯ ও পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণের দাবি জানানো হয়। তবে সরকার তাতে সায় দেয়নি। ওই সময় মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, লিটারে সর্বোচ্চ ১ টাকা বাড়ানো যেতে পারে।
এই অবস্থায় নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৬৫ টাকা, যা এত দিন ছিল ৯২২ টাকা। অর্থাৎ লিটারে বেড়েছে সাড়ে ৮ টাকার বেশি। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন ১৯৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে, এত দিন ১৮৯ টাকা ছিল। এখানে বেড়েছে ৯ টাকা। তবে অনেক দোকানে আগের মূল্যের তেল থাকায় আগের দামেও বিক্রি হচ্ছে কোথাও কোথাও।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন গতকাল সচিবালয়ে বলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আধা ঘণ্টা আগে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন।
সরকারকে পাশ কাটিয়ে ব্যবসায়ীরা কীভাবে তেলের দাম বাড়িয়ে দিলেন, এ প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ প্রশ্ন ব্যবসায়ীদের করুন। আমরা আলোচনা করেছি, পদক্ষেপ নিচ্ছি। এটা তো বাজারে গিয়ে তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করার বিষয় নয়।’ তবে তিনি বলেন, ‘তেলের দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কারণ থাকলে আলোচনা করা যাবে। সরকার সরবরাহব্যবস্থা গতিশীল রাখতে চায়। সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্নিত করতে চাই না আমরা।’
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দাম বাড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় কিংবা ট্যারিফ কমিশনের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এ বিষয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা তাঁদের বক্তব্য। তাঁদের এ কথা আমরা মানি না।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আইনের খসড়া নিয়ে গতকাল বৈঠক হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ক্যাবের সভাপতি সাবেক সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ আইন অনুযায়ী কিছু পণ্যের মূল্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারণ করে দেয়। মূল্য নির্ধারণ কীভাবে করা হবে, সেটার একটা সূত্র আছে। হঠাৎ করে ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানার সমিতি যদি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ না করে তেলের দাম বাড়ায়, আমি বলব, তা আইনের ব্যত্যয়।’
ক্যাব সভাপতি আরও বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া তেলের মূল্যবৃদ্ধি ভোক্তার অধিকারের প্রশ্ন। বাণিজ্য উপদেষ্টা যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন, আমরা তা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, গত মঙ্গলবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটিতে টিসিবির জন্য দেড় কোটি লিটার ভোজ্যতেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও এক কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনা হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকার গতকাল ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যে দামে ভোজ্যতেল কিনেছে, আজ বাজারে তার চেয়ে ২০ টাকা বেশি দামে তেল বিক্রি হচ্ছে। তিনি এর যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না।
ব্যবসায়ীরা যা বলছেন
মিলমালিকদের দাবি, তাঁরা নিয়ম মেনেই ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ, ২০১১-এর বিধান অনুসারেই দাম সমন্বয় করা হয়েছে। বিধান অনুসারে মিলমালিকেরা প্রয়োজন অনুসারে সময় সময় দাম সমন্বয় করতে পারেন। তবে এটি সরকারকে অবহিত করতে হবে। যদি সরকার এতে আপত্তি তোলে, তবে আলোচনার ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ হবে, তাঁরা সেটিই করেছেন। এবং এই মূল্যবৃদ্ধি আন্তর্জাতিক বাজার, দেশের খরচ বৃদ্ধিসহ সব দিক থেকেই যৌক্তিক।
জানতে চাইলে ভোজ্যতেলের অন্যতম বৃহৎ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিয়ম অনুযায়ী গত ১০ নভেম্বর সরকারকে দাম বাড়ানোর বিষয়টি অবহিত করেছি। ট্যারিফ কমিশন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, এনবিআরসহ সব জায়গায় চিঠি দিয়েছি। সেখানে কত দাম বাড়নো হবে, নতুন দাম কত হবে, সব লেখা রয়েছে। চিঠি দেওয়ার পর সরকারের তরফ থেকে কোনো আপত্তি বা বাধা পাইনি। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আমাদের ডাকাও হয়নি। তাই যথানিয়মে আমরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছি।’

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ
৩১ মে ২০২৩
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৭ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রশিদ ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আনুমানিক বিকেল ৫টায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরের বিসিক শিল্পনগরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা, দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম, ত্যাগ ও অবদান স্মরণের পাশাপাশি তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এতে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালক এ বি এম আব্দুস সাত্তার, মো. আবু ইউসুফ মিয়া, সোয়ায়েব আহমেদ, মুজিব আহমদ সিদ্দিকী, এ এইচ এম মঈন উদ্দীন, এ বি এম শওকত ইকবাল শাহিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলামসহ ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা, দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম, ত্যাগ ও অবদান স্মরণের পাশাপাশি তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এতে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালক এ বি এম আব্দুস সাত্তার, মো. আবু ইউসুফ মিয়া, সোয়ায়েব আহমেদ, মুজিব আহমদ সিদ্দিকী, এ এইচ এম মঈন উদ্দীন, এ বি এম শওকত ইকবাল শাহিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলামসহ ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ
৩১ মে ২০২৩
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৭ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৭ ঘণ্টা আগে
বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রশিদ ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আনুমানিক বিকেল ৫টায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরের বিসিক শিল্পনগরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রশিদ ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আনুমানিক বিকেল ৫টায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরের বিসিক শিল্পনগরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেওয়ার সময় মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি রশিদ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার এবং ঢাকা হ্যান্ড অ্যান্ড স্ক্রিনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।
এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদার সুজ ও ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির শ্বশুর তিনি।
তাঁর মৃত্যুতে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।

বিশিষ্ট শিল্পপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবদুর রশিদ ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) আনুমানিক বিকেল ৫টায় হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরের বিসিক শিল্পনগরে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে অংশ নেওয়ার সময় মৃত্যুবরণ করেন।
তিনি রশিদ গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের কর্ণধার এবং ঢাকা হ্যান্ড অ্যান্ড স্ক্রিনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।
এ ছাড়া তিনি বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদার সুজ ও ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানির শ্বশুর তিনি।
তাঁর মৃত্যুতে অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম গভীর শোক প্রকাশ করেছেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন।

গত ১৫ মাসে দেশের স্পিনিং মিলগুলোর প্রায় চার বিলিয়ন মার্কিন ডলার বা ৪৫ হাজার কোটি টাকার বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে। গ্যাস-সংকট আর উৎপাদিত সুতা কম দামে বিক্রির কারণে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে মিলগুলোকে। এ ছাড়া ডলারের বিপরীতে রুপির অবমূল্যায়ন এবং অবাধে পাকিস্তানি সুতা দেশের বাজারে প্রবেশ করায় ক্ষতির পরিমাণ
৩১ মে ২০২৩
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৭ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৭ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে