নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে সাম্প্রতিক সময়ে রপ্তানি কমে যাওয়াকে আশঙ্কাজনক বলে উল্লেখ করেছেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। আজ রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএর নিজস্ব ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ফারুক হাসান বলেন, ‘কয়েক মাস থেকেই আমরা বলে আসছিলাম যে আমাদের পোশাক রপ্তানিতে একটি মন্দাভাব শুরু হতে যাচ্ছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোর নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি থেকে এর প্রতিফলন পাওয়া যাচ্ছে। চলতি বছরের সর্বশেষ দুই মাস মার্চ এবং এপ্রিলে আমাদের পোশাক রপ্তানি মূল্যের দিক থেকেও নেগেটিভে চলে গেছে। সার্বিকভাবে মোট পোশাক রপ্তানি মার্চ মাসে কমেছে ১ দশমিক ০৪ শতাংশ এবং এপ্রিলে রপ্তানি কমেছে ১৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ।’
অন্যদিকে সবচেয়ে বড় পোশাকের বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গত বছরের নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ হতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানি কমে আসছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান ফারুক হাসান।
ফারুক হাসান বলেন, গত বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং ডিসেম্বরে কমে ১২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। তবে জানুয়ারিতে কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে নেগেটিভ প্রবৃদ্ধি হয়।
বিজিএমইএর সভাপতি জানান, গত নভেম্বর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানি ভ্যালুতে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ কমেছে, সেখানে ভলিউমে কমেছে ২৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
ইউরোস্ট্যাটের আমদানি তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে ফারুক হাসান বলেন, নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি সময়ে ইউরোপ বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি ভ্যালুতে বেড়েছে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ এবং ভলিউমে কমেছে ৪ দশমিক ১২ শতাংশ।
পরিমাণের দিক দিয়ে মোট পোশাক রপ্তানি কমলেও ইউনিট প্রাইস বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উচ্চ-মূল্য সংযোজিত পণ্য রপ্তানি বেড়ে যাওয়াই পোশাক রপ্তানি থেকে আয় এখনো স্থিতিশীল আছে বলে জানিয়েছেন ফারুক হাসান।
ফারুক হাসান আরও বলে, তবে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে মন্দাবাদ দেখা যাচ্ছে সামনের দিনগুলোতে তৈরি পোশাকে কি অবস্থা হবে তা এখন বলা মুশকিল।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে সাম্প্রতিক সময়ে রপ্তানি কমে যাওয়াকে আশঙ্কাজনক বলে উল্লেখ করেছেন বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান। আজ রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএর নিজস্ব ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ফারুক হাসান বলেন, ‘কয়েক মাস থেকেই আমরা বলে আসছিলাম যে আমাদের পোশাক রপ্তানিতে একটি মন্দাভাব শুরু হতে যাচ্ছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোর নেতিবাচক প্রবৃদ্ধি থেকে এর প্রতিফলন পাওয়া যাচ্ছে। চলতি বছরের সর্বশেষ দুই মাস মার্চ এবং এপ্রিলে আমাদের পোশাক রপ্তানি মূল্যের দিক থেকেও নেগেটিভে চলে গেছে। সার্বিকভাবে মোট পোশাক রপ্তানি মার্চ মাসে কমেছে ১ দশমিক ০৪ শতাংশ এবং এপ্রিলে রপ্তানি কমেছে ১৫ দশমিক ৪৮ শতাংশ।’
অন্যদিকে সবচেয়ে বড় পোশাকের বাজার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গত বছরের নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ হতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানি কমে আসছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান ফারুক হাসান।
ফারুক হাসান বলেন, গত বছরের নভেম্বরে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি পোশাক রপ্তানি কমে ৯ দশমিক ৮৪ শতাংশ এবং ডিসেম্বরে কমে ১২ দশমিক ৯৪ শতাংশ। তবে জানুয়ারিতে কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও ফেব্রুয়ারি এবং মার্চে নেগেটিভ প্রবৃদ্ধি হয়।
বিজিএমইএর সভাপতি জানান, গত নভেম্বর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক আমদানি ভ্যালুতে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ কমেছে, সেখানে ভলিউমে কমেছে ২৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
ইউরোস্ট্যাটের আমদানি তথ্যের উদ্ধৃতি দিয়ে ফারুক হাসান বলেন, নভেম্বর-ফেব্রুয়ারি সময়ে ইউরোপ বাংলাদেশ থেকে পোশাক আমদানি ভ্যালুতে বেড়েছে ৭ দশমিক ১০ শতাংশ এবং ভলিউমে কমেছে ৪ দশমিক ১২ শতাংশ।
পরিমাণের দিক দিয়ে মোট পোশাক রপ্তানি কমলেও ইউনিট প্রাইস বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে উচ্চ-মূল্য সংযোজিত পণ্য রপ্তানি বেড়ে যাওয়াই পোশাক রপ্তানি থেকে আয় এখনো স্থিতিশীল আছে বলে জানিয়েছেন ফারুক হাসান।
ফারুক হাসান আরও বলে, তবে ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধকে কেন্দ্র করে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে মন্দাবাদ দেখা যাচ্ছে সামনের দিনগুলোতে তৈরি পোশাকে কি অবস্থা হবে তা এখন বলা মুশকিল।
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
১৬ ঘণ্টা আগে