যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ায় কপালে বড় ভাঁজ পড়েছে মার্কিন নাগরিকদের। দেশটির প্রতি চারজন নাগরিকের মধ্যে তিনজন মনে করেন, সরকার খেলাপি হলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সম্প্রতি রয়টার্স ও ইপসোসের এক জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে।
তবে এই উদ্বেগের ফলে জনমত ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বা কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণে থাকা রিপাবলিকান—কারও পক্ষেই যায়নি। গত ৯ থেকে ১৫ মে অনলাইনে অনুষ্ঠিত এই জরিপে ৪ হাজার ৪১৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক অংশ নেন। এর মধ্যে ৮৪ শতাংশ স্বঘোষিত ডেমোক্র্যাট এবং ৭৭ শতাংশ স্বঘোষিত রিপাবলিকান সমর্থক।
জরিপের ফল তুলে ধরে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, খেলাপি হওয়া ঠেকাতে ঋণসীমা নিয়ে দুই পক্ষকে অবশ্যই একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে বলে ৭৬ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন। তা না হলে সপরিবারে অর্থনৈতিক চাপে পড়বেন তাঁরা। তবে ২৯ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে বেশি মাতামাতি হচ্ছে।
জরিপে দেখা যায়, ঘনিয়ে আসা সংকট মোকাবিলার পদ্ধতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা বিভক্ত। বাইডেনের অবস্থান সমর্থন করে ৪৯ শতাংশ আমেরিকান বলেছেন, সংকট এড়াতে কংগ্রেসের উচিত নিঃশর্তে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা বাড়াতে সম্মত হওয়া। এই দলে আছেন ৬৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ও ৩৯ শতাংশ রিপাবলিকান।
তবে ৫১ শতাংশ আমেরিকান কিন্তু রিপাবলিকানদের অবস্থানকে সমর্থন করে বলছেন, সরকারের ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে না কমিয়ে ঋণের সীমা বাড়ানো উচিত নয়। এই দলে ৬৯ শতাংশ রিপাবলিকান ও ৪২ শতাংশ ডেমোক্র্যাট সমর্থক।
রাজস্ব আদায় না বাড়ায় সরকারের ব্যয় মেটাতে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলারে উঠে সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে ফেলেছে। এখন ঋণসীমা বাড়ানো নিয়ে অচলাবস্থা চলছে এক মাস ধরে।
চলতি মাসের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘যদি কংগ্রেস উদ্যোগ নিয়ে ঋণসীমা না বাড়ায়, তবে ১ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হতে পারে।’
অর্থনীতি বিশ্লেষকেরাও বলছেন, ঋণখেলাপি হলে যুক্তরাষ্ট্র তীব্র মন্দার মুখে পড়বে এবং এতে সংকট তৈরি হবে বিশ্ব অর্থনীতিতেও।
যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ায় কপালে বড় ভাঁজ পড়েছে মার্কিন নাগরিকদের। দেশটির প্রতি চারজন নাগরিকের মধ্যে তিনজন মনে করেন, সরকার খেলাপি হলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সম্প্রতি রয়টার্স ও ইপসোসের এক জরিপে এ চিত্র উঠে এসেছে।
তবে এই উদ্বেগের ফলে জনমত ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বা কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণে থাকা রিপাবলিকান—কারও পক্ষেই যায়নি। গত ৯ থেকে ১৫ মে অনলাইনে অনুষ্ঠিত এই জরিপে ৪ হাজার ৪১৫ জন প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিক অংশ নেন। এর মধ্যে ৮৪ শতাংশ স্বঘোষিত ডেমোক্র্যাট এবং ৭৭ শতাংশ স্বঘোষিত রিপাবলিকান সমর্থক।
জরিপের ফল তুলে ধরে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, খেলাপি হওয়া ঠেকাতে ঋণসীমা নিয়ে দুই পক্ষকে অবশ্যই একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে হবে বলে ৭৬ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন। তা না হলে সপরিবারে অর্থনৈতিক চাপে পড়বেন তাঁরা। তবে ২৯ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, বিষয়টি নিয়ে বেশি মাতামাতি হচ্ছে।
জরিপে দেখা যায়, ঘনিয়ে আসা সংকট মোকাবিলার পদ্ধতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা বিভক্ত। বাইডেনের অবস্থান সমর্থন করে ৪৯ শতাংশ আমেরিকান বলেছেন, সংকট এড়াতে কংগ্রেসের উচিত নিঃশর্তে ঋণের সর্বোচ্চ সীমা বাড়াতে সম্মত হওয়া। এই দলে আছেন ৬৮ শতাংশ ডেমোক্র্যাট ও ৩৯ শতাংশ রিপাবলিকান।
তবে ৫১ শতাংশ আমেরিকান কিন্তু রিপাবলিকানদের অবস্থানকে সমর্থন করে বলছেন, সরকারের ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে না কমিয়ে ঋণের সীমা বাড়ানো উচিত নয়। এই দলে ৬৯ শতাংশ রিপাবলিকান ও ৪২ শতাংশ ডেমোক্র্যাট সমর্থক।
রাজস্ব আদায় না বাড়ায় সরকারের ব্যয় মেটাতে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ ৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলারে উঠে সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে ফেলেছে। এখন ঋণসীমা বাড়ানো নিয়ে অচলাবস্থা চলছে এক মাস ধরে।
চলতি মাসের শুরুতেই যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জ্যানেট ইয়েলেন সতর্ক করে বলেছিলেন, ‘যদি কংগ্রেস উদ্যোগ নিয়ে ঋণসীমা না বাড়ায়, তবে ১ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ঋণখেলাপি হতে পারে।’
অর্থনীতি বিশ্লেষকেরাও বলছেন, ঋণখেলাপি হলে যুক্তরাষ্ট্র তীব্র মন্দার মুখে পড়বে এবং এতে সংকট তৈরি হবে বিশ্ব অর্থনীতিতেও।
পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, সোশ্যাল ইসলামী ও এক্সিম ব্যাংক একীভূত করার সরকারি ঘোষণার পরই আর্থিক অস্থিরতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ৯২ লাখ গ্রাহক ও ১৫ হাজার কর্মীর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক, সন্দেহ এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা। গ্রাহকদের
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের পাহাড় যেন ঈদের ছুটির ক্লান্তি ভেঙে আরও উঁচু হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে ৩২-৩৩ হাজার টিইউস কনটেইনার জমা থাকে, সেখানে ১৪ জুন সকাল পর্যন্ত জমা হয়েছে ৪২ হাজার ৪০০টি। এর মধ্যে ৩৯ হাজার ১৯টি পুরো ভর্তি (এফসিএল), বাকিগুলো আংশিক ভর্তি (এলসিএল)। বন্দরের ৫৩ হাজার ৫১৮ টিইউস
৩ ঘণ্টা আগেদেশের বাইরে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। এর অংশ হিসেবে ২০২৫ সালের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ৩০টি বড় মামলা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরিচালনা করার পরিকল্পনা চলছে। এসব মামলায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলারের লিটিগেশন তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকারের পাঁচটি প্রধান প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ২৫ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
১৫ ঘণ্টা আগে