নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অনিয়ন্ত্রিত কারণে কোনো তৈরি পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হলে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং মালিকের জন্য একটি কার্যকর এক্সিট পলিসি প্রণয়নে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বিজিএমইএর নির্বাচনী জোট ফোরাম।
২০২৫-২৭ সালের বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পোশাকমালিকদের একটি প্ল্যাটফর্ম ফোরামের প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান বাবু আজ রোববার (১১ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন। এ সময় প্যানেলের অন্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, তৈরি পোশাক খাত দেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস, যেখান থেকে প্রায় ৮৪ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়। এই খাত একদিকে অর্থনীতি ও জিডিপিতে যেমন অবদান রাখছে, পাশাপাশি কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন, সামাজিক সুরক্ষা ও জাতীয় উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
তিনি আরও বলেন, ‘তবে এটিও সত্য, নানা প্রতিকূলতা আর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এ শিল্প ৪৫ বছরের বেশি সময় ধরে টিকে থাকলেও, এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও টেকসই উন্নয়নে পুরোপুরি সফল হতে পারেনি। বাণিজ্য সংগঠন হিসেবে বিজিএমইএ শিল্পের স্বার্থ রক্ষায় শক্তিশালী ও পেশাদার ভূমিকা রাখার প্রত্যাশা সব সদস্যর। এমন বাস্তবতায় আজ পোশাকশিল্পের সব উদ্যোক্তা একটি স্বচ্ছ, গতিশীল, কার্যকর ও জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ গঠনের জোর দাবির সঙ্গে আমাদের সংগঠন ফোরাম একাত্মতা প্রকাশ করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, পোশাকশিল্পের অগ্রযাত্রার জন্য সরকারের নীতি সহায়তা চলমান থাকতে হবে। এই মুহূর্তে পোশাকশিল্প সম্পর্কিত যেকোনো সমস্যার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখাপেক্ষী হতে হয়।
মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ‘ফোরামের পক্ষ থেকে পোশাক খাতের জন্য আমরা কয়েকটি অগ্রাধিকারের কথা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। তবে, সময়ের সঙ্গে সামনে আসবে অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জ, যা মোকাবিলা করতে হবে। দক্ষ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ গড়ে তুলতে হবে আমাদের। সমৃদ্ধ অর্থনীতির স্বার্থে বিজিএমইএকে নেতৃত্ব দিতে হবে সামনে থেকে।’
এ ছাড়া বস্ত্র ও পোশাকশিল্প মন্ত্রণালয় গঠন, এসএমই, নন-বন্ড ফ্যাক্টরি ও নতুন উদ্যোক্তাদের সর্বোচ্চ সহায়তা, কাস্টম অটোমেশন ত্বরান্বিতকরণ, শিল্পের নিরাপত্তা, শ্রম অধিকার ও পরিবেশ সুরক্ষা, প্রকৃত রপ্তানিকারকদের সদস্যপদ নিশ্চিতকরণ, প্রধান রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ ও পণ্যের বহুমুখীকরণ, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের জবাবদিহি, শিল্প জোনভিত্তিক ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেল গঠনসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান প্যানেল লিডার।
মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিজিএমইএর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেল এখন কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত। কিন্তু এটিকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে।
অনিয়ন্ত্রিত কারণে কোনো তৈরি পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হলে, ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করতে এবং মালিকের জন্য একটি কার্যকর এক্সিট পলিসি প্রণয়নে সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বিজিএমইএর নির্বাচনী জোট ফোরাম।
২০২৫-২৭ সালের বিজিএমইএ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পোশাকমালিকদের একটি প্ল্যাটফর্ম ফোরামের প্যানেল লিডার মাহমুদ হাসান খান বাবু আজ রোববার (১১ মে) রাজধানীর একটি হোটেলে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন। এ সময় প্যানেলের অন্য নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, তৈরি পোশাক খাত দেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস, যেখান থেকে প্রায় ৮৪ শতাংশ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জিত হয়। এই খাত একদিকে অর্থনীতি ও জিডিপিতে যেমন অবদান রাখছে, পাশাপাশি কর্মসংস্থান, নারীর ক্ষমতায়ন, সামাজিক সুরক্ষা ও জাতীয় উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
তিনি আরও বলেন, ‘তবে এটিও সত্য, নানা প্রতিকূলতা আর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এ শিল্প ৪৫ বছরের বেশি সময় ধরে টিকে থাকলেও, এখনো কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও টেকসই উন্নয়নে পুরোপুরি সফল হতে পারেনি। বাণিজ্য সংগঠন হিসেবে বিজিএমইএ শিল্পের স্বার্থ রক্ষায় শক্তিশালী ও পেশাদার ভূমিকা রাখার প্রত্যাশা সব সদস্যর। এমন বাস্তবতায় আজ পোশাকশিল্পের সব উদ্যোক্তা একটি স্বচ্ছ, গতিশীল, কার্যকর ও জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ গঠনের জোর দাবির সঙ্গে আমাদের সংগঠন ফোরাম একাত্মতা প্রকাশ করছে।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, পোশাকশিল্পের অগ্রযাত্রার জন্য সরকারের নীতি সহায়তা চলমান থাকতে হবে। এই মুহূর্তে পোশাকশিল্প সম্পর্কিত যেকোনো সমস্যার জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মুখাপেক্ষী হতে হয়।
মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, ‘ফোরামের পক্ষ থেকে পোশাক খাতের জন্য আমরা কয়েকটি অগ্রাধিকারের কথা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। তবে, সময়ের সঙ্গে সামনে আসবে অপ্রত্যাশিত চ্যালেঞ্জ, যা মোকাবিলা করতে হবে। দক্ষ, স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ গড়ে তুলতে হবে আমাদের। সমৃদ্ধ অর্থনীতির স্বার্থে বিজিএমইএকে নেতৃত্ব দিতে হবে সামনে থেকে।’
এ ছাড়া বস্ত্র ও পোশাকশিল্প মন্ত্রণালয় গঠন, এসএমই, নন-বন্ড ফ্যাক্টরি ও নতুন উদ্যোক্তাদের সর্বোচ্চ সহায়তা, কাস্টম অটোমেশন ত্বরান্বিতকরণ, শিল্পের নিরাপত্তা, শ্রম অধিকার ও পরিবেশ সুরক্ষা, প্রকৃত রপ্তানিকারকদের সদস্যপদ নিশ্চিতকরণ, প্রধান রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণ ও পণ্যের বহুমুখীকরণ, নির্বাচিত প্রতিনিধিদের জবাবদিহি, শিল্প জোনভিত্তিক ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেল গঠনসহ বেশ কিছু পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান প্যানেল লিডার।
মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বিজিএমইএর ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট সেল এখন কেন্দ্রীয়ভাবে পরিচালিত। কিন্তু এটিকে বিকেন্দ্রীকরণ করা হবে।
‘মে ম্যাডনেস’ ক্যাম্পেইনে কার্টআপ ক্রেতারা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে পছন্দের সব ধরনের কেনাকাটা করতে পারবে খুব সহজেই। ফ্যাশন ও লাইফস্টাইল, ইলেকট্রনিকস, স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন ক্যাটাগরির পণ্য পাওয়া যাবে এই মেগা ক্যাম্পেইনে।
১ ঘণ্টা আগেদেশে শরিয়াহভিত্তিক বিনিয়োগ পণ্য ‘সুকুক’ চালু হয়েছিল ইসলামি আর্থিক মূল্যবোধকে মাথায় রেখে। এটি এমন একটি পণ্য, যেখানে সুদ নেই, দুর্নীতি নেই আর ঝুঁকিও তুলনামূলক কম। অনেকে একে ‘হালাল বন্ড’ বলেও চেনেন। বিশ্বের বহু দেশে যেখানে ইতিমধ্যেই সুকুক বড় বাজার তৈরি করেছে, সেখানে একেবারেই ব্যতিক্রম বাংলাদেশে।
১১ ঘণ্টা আগেবহুদিন ধরে এলসির আড়ালে ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে ডলার পাচার চলছিল নির্বিঘ্নে। তবে ইউক্রেন যুদ্ধ-পরবর্তী সংকটে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আন্তর্জাতিক বাজারদর যাচাইয়ের অনলাইন পদ্ধতি চালু করলে সেই গোপন পথ বন্ধ হয়। গত আড়াই বছরে এই নজরদারিতে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার পাচার রোধ হয়েছে, যা রিজার্ভ রক্ষায় বড় অবদান
১১ ঘণ্টা আগেতেলের বাজারে অস্থিরতা এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রভাব পড়েছে সৌদি আরামকোর আয়েও। ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির নিট মুনাফা ৪.৬% হ্রাস পেয়েছে। বিক্রি কমে যাওয়া ও ব্যয় বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি তেলের দাম পড়তির দিকে থাকায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ওপেক+ দেশের উৎপাদন বাড়া
১৯ ঘণ্টা আগে