দামি মোবাইল ফোন সংযোজন কারখানা স্থাপনে উৎসাহিত করতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে যাচ্ছে ভারত। এবার প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের ওপর আমদানি শুল্ক কমানোর চিন্তা করছে। এটি কার্যকর হলে অ্যাপলের মতো কোম্পানি লাভবান হবে, সেই সঙ্গে ভারতে সংযোজিত মোবাইল ফোনের রপ্তানিও বাড়বে বলে মনে করছে সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম লাইভ মিন্টের এক প্রতিবেদন অনুসারে, এ খাতে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো ভারতে স্মার্টফোন সংযোজন ব্যয় কমানোর জন্য ডজনখানেক যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক কমাতে সরকারকে তাগিদ দিয়ে আসছিল। শুল্ক কমলে চীন ও ভিয়েতনামের মতো আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে ভারতের টক্কর দেওয়া সহজ হবে বলে মনে করে প্রতিষ্ঠানগুলো।
শুল্ক হ্রাসের আওতা নিয়ে একটি প্রস্তাব তৈরি করছে ভারতের ইলেকট্রনিকস ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি এটি জাতীয় বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে আশা করছে মন্ত্রণালয়। এক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে কয়টি যন্ত্রাংশ ও উপাদান আছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।
সরকারের দুটি সূত্র বলছে, বাজেট পাস হওয়ার পরই শুল্ক হ্রাসের বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত জানাবে অর্থ মন্ত্রণালয়। পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে সূত্র দুটি বলে, এ প্রস্তাবের বিষয়ে এখনো কেউ জানে না। এটি এখনো অপ্রকাশিত।
এ বিষয়ে ভারতের ইলেকট্রনিকস মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয় এবং অ্যাপলের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
প্রস্তাবটিতে শুল্ক ছাড় প্রস্তাবের তালিকায় রয়েছে ব্য়য়বহুল মোবাইল ফোনের ক্যামেরার মতো কিছু যন্ত্রাংশ। ক্যামেরা মডিউল ও চার্জারের মতো যন্ত্রাংশ আমদানিতে বর্তমানে ২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ শুল্ক দিতে হয় বলে জানিয়েছে ইন্ডিয়া সেলুলার অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস অ্যাসোসিয়েশন।
সংগঠনটি বলে, চীন, ভিয়েতনাম, মেক্সিকো এবং থাইল্যান্ডসহ ছয়টি উৎপাদনকারী দেশের মধ্যে ভারতে মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক সবচেয়ে বেশি। এটি কমানো ছাড়া ভারতের মোবাইল ফোন রপ্তানিতে উন্নতি হবে না।
ভারতের ২০২২–২৩ অর্থ বছরে মোবাইল ফোন রপ্তানি এর আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে ১ হাজার ১১০ কোটি ডলারে পৌঁছায়। স্থানীয় উৎপাদন বাড়াতে সরকারের নানা প্রণোদনার কারণে এ অগ্রগতি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২৩–২৪ অর্থবছরে এ রপ্তানি আয় ১ হাজার ৫০০ কোটিতে ঠেকবে বলে আশা করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
অ্যাপল ছাড়াও ভারতের অন্যান্য মোবাইল ফোন রপ্তানিকারকদের মধ্যে রয়েছে—দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং এবং চীন ভিত্তিক শাওমি।
অ্যাপল বর্তমানে ভারতে আইফোন সংযোজন করছে। তবে এ মার্কিন টেকজায়ান্ট চীনের বাইরে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ভারতে আইপ্যাড ও এয়ারপড নিয়েও কাজ করতে ইচ্ছুক।
গত বছর ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, অ্যাপল তাদের বৈশ্বিক উৎপাদনের ২৫ শতাংশই ভারতে করতে চায়। দেশটির তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী কয়েক বছরে রপ্তানির পাশাপাশি কোম্পানিটি ভারতে বিনিয়োগও দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ পর্যন্ত করতে পারে।’
২০২৩–২৪ বার্ষিক বাজেটে ভারতে সংযোজিত দামি মোবাইল ফোনের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে মোবাইল ক্যামেরার নির্দিষ্ট কিছু যন্ত্রাংশের ওপর থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সিতারমন।
ভারতের বাণিজ্য বিভাগও পৃথকভাবে ডজনখানেকেরও বেশি যন্ত্রাংশের ওপর থেকে আমদানি শুল্ক কমিয়ে ফেলার চিন্তা করছে।
দামি মোবাইল ফোন সংযোজন কারখানা স্থাপনে উৎসাহিত করতে নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে যাচ্ছে ভারত। এবার প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের ওপর আমদানি শুল্ক কমানোর চিন্তা করছে। এটি কার্যকর হলে অ্যাপলের মতো কোম্পানি লাভবান হবে, সেই সঙ্গে ভারতে সংযোজিত মোবাইল ফোনের রপ্তানিও বাড়বে বলে মনে করছে সরকার।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম লাইভ মিন্টের এক প্রতিবেদন অনুসারে, এ খাতে সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলো ভারতে স্মার্টফোন সংযোজন ব্যয় কমানোর জন্য ডজনখানেক যন্ত্রাংশের ওপর শুল্ক কমাতে সরকারকে তাগিদ দিয়ে আসছিল। শুল্ক কমলে চীন ও ভিয়েতনামের মতো আঞ্চলিক প্রতিদ্বন্দ্বীর সঙ্গে ভারতের টক্কর দেওয়া সহজ হবে বলে মনে করে প্রতিষ্ঠানগুলো।
শুল্ক হ্রাসের আওতা নিয়ে একটি প্রস্তাব তৈরি করছে ভারতের ইলেকট্রনিকস ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি এটি জাতীয় বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করা হবে বলে আশা করছে মন্ত্রণালয়। এক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে কয়টি যন্ত্রাংশ ও উপাদান আছে তা এখনো স্পষ্ট নয়।
সরকারের দুটি সূত্র বলছে, বাজেট পাস হওয়ার পরই শুল্ক হ্রাসের বিষয়ে একটি সিদ্ধান্ত জানাবে অর্থ মন্ত্রণালয়। পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে সূত্র দুটি বলে, এ প্রস্তাবের বিষয়ে এখনো কেউ জানে না। এটি এখনো অপ্রকাশিত।
এ বিষয়ে ভারতের ইলেকট্রনিকস মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয় এবং অ্যাপলের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
প্রস্তাবটিতে শুল্ক ছাড় প্রস্তাবের তালিকায় রয়েছে ব্য়য়বহুল মোবাইল ফোনের ক্যামেরার মতো কিছু যন্ত্রাংশ। ক্যামেরা মডিউল ও চার্জারের মতো যন্ত্রাংশ আমদানিতে বর্তমানে ২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ শুল্ক দিতে হয় বলে জানিয়েছে ইন্ডিয়া সেলুলার অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস অ্যাসোসিয়েশন।
সংগঠনটি বলে, চীন, ভিয়েতনাম, মেক্সিকো এবং থাইল্যান্ডসহ ছয়টি উৎপাদনকারী দেশের মধ্যে ভারতে মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক সবচেয়ে বেশি। এটি কমানো ছাড়া ভারতের মোবাইল ফোন রপ্তানিতে উন্নতি হবে না।
ভারতের ২০২২–২৩ অর্থ বছরে মোবাইল ফোন রপ্তানি এর আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে ১ হাজার ১১০ কোটি ডলারে পৌঁছায়। স্থানীয় উৎপাদন বাড়াতে সরকারের নানা প্রণোদনার কারণে এ অগ্রগতি হয়েছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
২০২৩–২৪ অর্থবছরে এ রপ্তানি আয় ১ হাজার ৫০০ কোটিতে ঠেকবে বলে আশা করছেন খাত সংশ্লিষ্টরা।
অ্যাপল ছাড়াও ভারতের অন্যান্য মোবাইল ফোন রপ্তানিকারকদের মধ্যে রয়েছে—দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং এবং চীন ভিত্তিক শাওমি।
অ্যাপল বর্তমানে ভারতে আইফোন সংযোজন করছে। তবে এ মার্কিন টেকজায়ান্ট চীনের বাইরে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য ভারতে আইপ্যাড ও এয়ারপড নিয়েও কাজ করতে ইচ্ছুক।
গত বছর ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, অ্যাপল তাদের বৈশ্বিক উৎপাদনের ২৫ শতাংশই ভারতে করতে চায়। দেশটির তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক উপমন্ত্রী বলেন, ‘আগামী কয়েক বছরে রপ্তানির পাশাপাশি কোম্পানিটি ভারতে বিনিয়োগও দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ পর্যন্ত করতে পারে।’
২০২৩–২৪ বার্ষিক বাজেটে ভারতে সংযোজিত দামি মোবাইল ফোনের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যে মোবাইল ক্যামেরার নির্দিষ্ট কিছু যন্ত্রাংশের ওপর থেকে ২ দশমিক ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সিতারমন।
ভারতের বাণিজ্য বিভাগও পৃথকভাবে ডজনখানেকেরও বেশি যন্ত্রাংশের ওপর থেকে আমদানি শুল্ক কমিয়ে ফেলার চিন্তা করছে।
ভারতের অন্যান্য অংশে গত ডিসেম্বরেই চালের দাম কমেছিল। কিন্তু বাংলাদেশে বেসরকারিভাবে রপ্তানি চালু থাকায় পূর্বাঞ্চলে দাম বেশি ছিল।
৩০ মিনিট আগেপুঁজিবাজারে একাধিক নজিরবিহীন অস্বাভাবিকতার মধ্যে নতুন করে আলোচনায় এসেছে এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন পিএলসি। মাত্র ১২ কার্যদিবসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম দ্বিগুণের কাছাকাছি বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় শেয়ারের দৈনিক লেনদেন বেড়েছে ২০ গুণের বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেদেশের করব্যবস্থায় দীর্ঘদিন ধরে জটিলতা, বৈষম্য ও পারস্পরিক অবিশ্বাস বিদ্যমান। করহার, ভিত্তি ও প্রশাসনে রয়েছে অসংগতি। করদাতা ও কর্মকর্তাদের মধ্যে অবিশ্বাস শুধু রাজস্ব নয়, অর্থনীতির ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশজ পুষ্টির নিরাপত্তা এবং প্রাণিজ আমিষে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের লক্ষ্যে সরকার ‘প্রুভেন বুল’ তৈরির মাধ্যমে একটি টেকসই ও বৈজ্ঞানিক প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন কাঠামো গড়তে যাচ্ছে। পাঁচ বছর মেয়াদি এ প্রকল্পের আওতায় খামারিনির্ভর কৃত্রিম প্রজননব্যবস্থায় উচ্চমানের বুল তৈরির মাধ্যমে দুধ ও মাংস উৎপাদন বাড়ানোর কৌশল..
৪ ঘণ্টা আগে