নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ইন্টারনেট সেবায় উৎসে কর কমানো হলেও মোবাইল ডিভাইসের মূল্য না কমালে এর সুফল মিলবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। সোমবার বাজেট ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সংগঠনটি এই মন্তব্য করে।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ইন্টারনেটের ওপর যে কর কমানো হয়েছে, এটা ভালো। কিন্তু বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ গ্রাহক পর্যায়ে দাম না কমা পর্যন্ত আমরা একে স্বাগত জানাতে পারছি না। পাশাপাশি ইন্টারনেটভিত্তিক অর্থাৎ অনলাইনভিত্তিক সব সেবার ক্ষেত্রেই কর বৃদ্ধি করা হয়েছে, যার ফলে গ্রাহক পর্যায়ে একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং সরকারের রাজস্ব খাতেও ঘাটতি আসবে। ডিভাইসের মূল্য যদি না কমে, তাহলে ইন্টারনেট বিনা মূল্যে দিলেও লাভ নেই।’
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সোমবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনা পেশ করেন। এতে ইন্টারনেট সেবায় উৎসে কর কর্তনের হার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক চাপ হ্রাস পাবে, যা সরাসরি গ্রাহকের খরচ হ্রাসে প্রভাব ফেলবে বলে অর্থ উপদেষ্টা মনে করেন। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট আরও সাশ্রয়ী হলে এর ব্যবহার সর্বসাধারণের জন্য আরও সহজ ও ব্যাপক হবে।’
তবে মোবাইল ফোন উৎপাদন ও সংযোজনে মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) অব্যাহতি সুবিধা কিছুটা কমানো হয়েছে। এ ছাড়া বাজেটে এই অব্যাহতির মেয়াদ ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে বৈশিষ্ট্যভেদে ৫ ও ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ আছে। অব্যাহতি সুবিধা কমলে ভ্যাট হার আরও ২.৫ শতাংশ করে বাড়তে পারে, যার ফলে বাড়তে পারে মোবাইল ফোনের দাম।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মনে করেন, মোবাইল ফোন অপারেটরদের ক্ষেত্রে কর কমানোর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে। তিনি বলেন, এই কর হ্রাসের ফলে অপারেটররা প্রযুক্তি উন্নয়ন ও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। ফলে মোবাইল গ্রাহকেরা উন্নত সেবা, কম কলরেট ও সাশ্রয়ী ডেটা প্যাকেজের সুবিধা পাবেন।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ইন্টারনেট সেবায় উৎসে কর কমানো হলেও মোবাইল ডিভাইসের মূল্য না কমালে এর সুফল মিলবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। সোমবার বাজেট ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সংগঠনটি এই মন্তব্য করে।
সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘ইন্টারনেটের ওপর যে কর কমানো হয়েছে, এটা ভালো। কিন্তু বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত অর্থাৎ গ্রাহক পর্যায়ে দাম না কমা পর্যন্ত আমরা একে স্বাগত জানাতে পারছি না। পাশাপাশি ইন্টারনেটভিত্তিক অর্থাৎ অনলাইনভিত্তিক সব সেবার ক্ষেত্রেই কর বৃদ্ধি করা হয়েছে, যার ফলে গ্রাহক পর্যায়ে একটি নেতিবাচক প্রভাব পড়বে এবং সরকারের রাজস্ব খাতেও ঘাটতি আসবে। ডিভাইসের মূল্য যদি না কমে, তাহলে ইন্টারনেট বিনা মূল্যে দিলেও লাভ নেই।’
অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ সোমবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনা পেশ করেন। এতে ইন্টারনেট সেবায় উৎসে কর কর্তনের হার ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এর ফলে ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর আর্থিক চাপ হ্রাস পাবে, যা সরাসরি গ্রাহকের খরচ হ্রাসে প্রভাব ফেলবে বলে অর্থ উপদেষ্টা মনে করেন। তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেট আরও সাশ্রয়ী হলে এর ব্যবহার সর্বসাধারণের জন্য আরও সহজ ও ব্যাপক হবে।’
তবে মোবাইল ফোন উৎপাদন ও সংযোজনে মূল্য সংযোজন কর (মূসক/ভ্যাট) অব্যাহতি সুবিধা কিছুটা কমানো হয়েছে। এ ছাড়া বাজেটে এই অব্যাহতির মেয়াদ ২০২৭ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে। বর্তমানে দেশে উৎপাদিত মোবাইল ফোনের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে বৈশিষ্ট্যভেদে ৫ ও ৭.৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ আছে। অব্যাহতি সুবিধা কমলে ভ্যাট হার আরও ২.৫ শতাংশ করে বাড়তে পারে, যার ফলে বাড়তে পারে মোবাইল ফোনের দাম।
অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মনে করেন, মোবাইল ফোন অপারেটরদের ক্ষেত্রে কর কমানোর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলোর বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়বে। তিনি বলেন, এই কর হ্রাসের ফলে অপারেটররা প্রযুক্তি উন্নয়ন ও নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। ফলে মোবাইল গ্রাহকেরা উন্নত সেবা, কম কলরেট ও সাশ্রয়ী ডেটা প্যাকেজের সুবিধা পাবেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রশংসনীয় বলে মন্তব্য করেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ। একইসঙ্গে তিনি এক লাখ টাকা পর্যন্ত অর্জিত লভ্যাংশের ওপর কর মওকুফ এবং এর বেশি টাকার ওপর ১৫ শতাংশ কর
১৯ মিনিট আগেঅর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের অপসারণের দাবি জানিয়েছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁদের অভিযোগ, অর্থ উপদেষ্টা ও বিএসইসি চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ধ্বংসের আজরাইল হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে না বলে মনে করছেন ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)-এর সভাপতি জাভেদ আখতার।
৩ ঘণ্টা আগেমে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে