জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
আওয়ামী লীগের আমলে সীমাহীন লুটপাটে গভীর সংকটে পড়ে ডজনখানেক ব্যাংক। গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে এসব ব্যাংককে বাঁচিয়ে রাখতে ছাপিয়ে টাকা সরবরাহ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন গভর্নর ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে তারল্যসহায়তা না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি বেশি দিন রাখতে পারলেন না তিনি। ফের টাকা ছাপিয়ে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, গত সোম ও মঙ্গলবার ব্যাংকগুলোকে ভল্ট থেকে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সরবরাহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করার কথা স্বীকারও করেছেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দুর্বল ব্যাংকগুলোর গ্রাহকদের আস্থা ফেরাতে প্রয়োজন অনুযায়ী অর্থসহায়তা দেওয়া হবে।
গভর্নর বলেন, ‘যদিও প্রথমে টাকা ছাপানো থেকে বিরত থাকার নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল, তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই অবস্থান থেকে সাময়িকভাবে সরে আসা হয়েছে। মানুষের অবস্থার কি পরিবর্তন হয় না? টাকা সরবরাহের জন্য বন্ড ইস্যু করা হচ্ছে; কিন্তু মনিটরিং পলিসি আগের মতো টাইট থাকছে। এ প্রক্রিয়ায় নেট মানি ক্রিয়েশন হচ্ছে না। একদিকে সহায়তা করা হচ্ছে, অন্যদিকে বন্ডের মাধ্যমে তুলে নিচ্ছি। গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী এ সহায়তা দেওয়া হবে। আমাকে ডিপোজিটর ও মূল্যস্ফীতি দুটিই রক্ষা করতে হবে।’
আগের সরকারও টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করেছিল, আবার এখনো দেওয়া হচ্ছে, এখন তাহলে তফাত কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে গর্ভনর বলেন, ব্যাংক থেকে এখন আর টাকা চুরি হচ্ছে না। আগে ছাপিয়ে সহায়তা দেওয়ার পর টাকা বাইরে চলে গেছে। কিন্তু এখন জবাবদিহি নিশ্চিত করা হচ্ছে। আগে ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দেওয়া হলেও কোনো উন্নতি হয়নি। কিন্তু এখানে ফান্ডামেন্টাল পরিবর্তন হয়েছে। ব্যাংকের বোর্ড চেঞ্জ হয়েছে। ব্যাংকগুলোতে তদারকি করা হচ্ছে।
মূলত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক অনিয়মের কারণে তারল্যসংকটে ভুগতে থাকা বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ওবং ইউনিয়ন ব্যাংককে তারল্যসহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সূত্র জানায়, সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ৭ হাজার ৯০০ কোটি টাকার তারল্যসহায়তা নিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক (এফএসআইবিএল)।
ন্যাশনাল ব্যাংক নিয়েছে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার সহায়তা। অন্য তিনটি ব্যাংক নিয়েছে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা।
একজন ডেপুটি গভর্নর নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠক করে ব্যাংকগুলো কত টাকা জোগান পেলে সংকট থেকে বের হতে পারবে, সেই তথ্য নিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। পরে প্রতিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান-এমডিদের সঙ্গে পৃথক সভা করেছেন গভর্নর। তখন কোন ব্যাংককে কী পরিমাণ অর্থসহায়তা দেওয়া হবে, সে বিষয়ে ধারণা দিয়েছেন গভর্নর। সব মিলিয়ে ৭০ হাজার কোটি টাকার চাহিদা দিয়েছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা দেবে। আর মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিল ও বন্ডের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং কোনো দাতা সংস্থা ঋণ ছাড়ের শর্তের জন্য টাকা ছাপিয়ে সহায়তার বিষয়ে প্রশ্ন তুললে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হবে।
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ব্যাংকগুলোর তারল্যসহায়তা নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে তারল্যসহায়তা ফের চালু করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ৫ আগস্টের পর থেকে ব্যাংকগুলো এস আলম গ্রুপের এলসি খুলতে রাজি হচ্ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে রমজানের আগে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি নিশ্চিত করতে এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ভোজ্যতেল, চিনি ও আটা-ময়দার কোম্পানিগুলোর এলসি খুলতেও ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন গভর্নর।
আলোচিত পাঁচটি ব্যাংকসহ অন্তত ১২টি ব্যাংক আওয়ামী আমলের বিভিন্ন ঋণ জালিয়াতি ও অনিয়মের কারণে চরম তারল্য-সংকটে রয়েছে। এর মধ্যে আটটি ব্যাংকের মালিকানায় এর আগে ছিল বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। এত অনিয়ম সত্ত্বেও শেখ হাসিনার আমলের বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেননি। এ অবস্থায়, তারল্যসংকট আরও গভীর রূপ নেয়; কিন্তু এসব ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি থাকার পরও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা ভঙ্গ করে সহায়তার অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে ২০ আগস্ট নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দুর্বল ও সমস্যাযুক্ত ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে আর সহায়তা দেওয়া হবে না। ব্যাংকের জন্য টাকা ছাপিয়ে কোনো সমাধানের পথে যাওয়া যাবে না। তবে সেই প্রতিশ্রুতি রাখতে পারল না বাংলাদেশ ব্যাংক।
আওয়ামী লীগের আমলে সীমাহীন লুটপাটে গভীর সংকটে পড়ে ডজনখানেক ব্যাংক। গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের সময়ে এসব ব্যাংককে বাঁচিয়ে রাখতে ছাপিয়ে টাকা সরবরাহ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর নতুন গভর্নর ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে তারল্যসহায়তা না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু সেই প্রতিশ্রুতি বেশি দিন রাখতে পারলেন না তিনি। ফের টাকা ছাপিয়ে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দেওয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, গত সোম ও মঙ্গলবার ব্যাংকগুলোকে ভল্ট থেকে ২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা সরবরাহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করার কথা স্বীকারও করেছেন গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, দুর্বল ব্যাংকগুলোর গ্রাহকদের আস্থা ফেরাতে প্রয়োজন অনুযায়ী অর্থসহায়তা দেওয়া হবে।
গভর্নর বলেন, ‘যদিও প্রথমে টাকা ছাপানো থেকে বিরত থাকার নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল, তবে বর্তমান পরিস্থিতিতে এই অবস্থান থেকে সাময়িকভাবে সরে আসা হয়েছে। মানুষের অবস্থার কি পরিবর্তন হয় না? টাকা সরবরাহের জন্য বন্ড ইস্যু করা হচ্ছে; কিন্তু মনিটরিং পলিসি আগের মতো টাইট থাকছে। এ প্রক্রিয়ায় নেট মানি ক্রিয়েশন হচ্ছে না। একদিকে সহায়তা করা হচ্ছে, অন্যদিকে বন্ডের মাধ্যমে তুলে নিচ্ছি। গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী এ সহায়তা দেওয়া হবে। আমাকে ডিপোজিটর ও মূল্যস্ফীতি দুটিই রক্ষা করতে হবে।’
আগের সরকারও টাকা ছাপিয়ে সহায়তা করেছিল, আবার এখনো দেওয়া হচ্ছে, এখন তাহলে তফাত কী? এমন প্রশ্নের উত্তরে গর্ভনর বলেন, ব্যাংক থেকে এখন আর টাকা চুরি হচ্ছে না। আগে ছাপিয়ে সহায়তা দেওয়ার পর টাকা বাইরে চলে গেছে। কিন্তু এখন জবাবদিহি নিশ্চিত করা হচ্ছে। আগে ব্যাংকগুলোকে সহায়তা দেওয়া হলেও কোনো উন্নতি হয়নি। কিন্তু এখানে ফান্ডামেন্টাল পরিবর্তন হয়েছে। ব্যাংকের বোর্ড চেঞ্জ হয়েছে। ব্যাংকগুলোতে তদারকি করা হচ্ছে।
মূলত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক অনিয়মের কারণে তারল্যসংকটে ভুগতে থাকা বেসরকারি খাতের ন্যাশনাল ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ওবং ইউনিয়ন ব্যাংককে তারল্যসহায়তা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সূত্র জানায়, সোমবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ৭ হাজার ৯০০ কোটি টাকার তারল্যসহায়তা নিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক (এফএসআইবিএল)।
ন্যাশনাল ব্যাংক নিয়েছে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকার সহায়তা। অন্য তিনটি ব্যাংক নিয়েছে প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা।
একজন ডেপুটি গভর্নর নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে বৈঠক করে ব্যাংকগুলো কত টাকা জোগান পেলে সংকট থেকে বের হতে পারবে, সেই তথ্য নিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। পরে প্রতিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান-এমডিদের সঙ্গে পৃথক সভা করেছেন গভর্নর। তখন কোন ব্যাংককে কী পরিমাণ অর্থসহায়তা দেওয়া হবে, সে বিষয়ে ধারণা দিয়েছেন গভর্নর। সব মিলিয়ে ৭০ হাজার কোটি টাকার চাহিদা দিয়েছে দুর্বল ব্যাংকগুলো। কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকা দেবে। আর মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বিল ও বন্ডের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে টাকা তুলে নেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আর বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ এবং কোনো দাতা সংস্থা ঋণ ছাড়ের শর্তের জন্য টাকা ছাপিয়ে সহায়তার বিষয়ে প্রশ্ন তুললে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হবে।
ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু ব্যাংকগুলোর তারল্যসহায়তা নিয়ে গভর্নরের সঙ্গে বৈঠক হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গ্রাহকের আস্থা ফেরাতে তারল্যসহায়তা ফের চালু করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, ৫ আগস্টের পর থেকে ব্যাংকগুলো এস আলম গ্রুপের এলসি খুলতে রাজি হচ্ছিল না। এমন পরিস্থিতিতে রমজানের আগে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি নিশ্চিত করতে এস আলম গ্রুপের মালিকানাধীন ভোজ্যতেল, চিনি ও আটা-ময়দার কোম্পানিগুলোর এলসি খুলতেও ব্যাংকগুলোকে নির্দেশনা দিয়েছেন গভর্নর।
আলোচিত পাঁচটি ব্যাংকসহ অন্তত ১২টি ব্যাংক আওয়ামী আমলের বিভিন্ন ঋণ জালিয়াতি ও অনিয়মের কারণে চরম তারল্য-সংকটে রয়েছে। এর মধ্যে আটটি ব্যাংকের মালিকানায় এর আগে ছিল বিতর্কিত শিল্পগোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ। এত অনিয়ম সত্ত্বেও শেখ হাসিনার আমলের বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নেননি। এ অবস্থায়, তারল্যসংকট আরও গভীর রূপ নেয়; কিন্তু এসব ব্যাংকের চলতি হিসাবে ঘাটতি থাকার পরও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা ভঙ্গ করে সহায়তার অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে ২০ আগস্ট নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, দুর্বল ও সমস্যাযুক্ত ব্যাংকগুলোকে টাকা ছাপিয়ে আর সহায়তা দেওয়া হবে না। ব্যাংকের জন্য টাকা ছাপিয়ে কোনো সমাধানের পথে যাওয়া যাবে না। তবে সেই প্রতিশ্রুতি রাখতে পারল না বাংলাদেশ ব্যাংক।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ দুটি প্রকল্পে অর্থায়ন করবে বিশ্ব ব্যাংক। এ লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে দুটি চুক্তি সই করেছে সরকার। গতকাল বুধবার বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেতেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস আগামী জুন মাস থেকে উৎপাদন বাড়াবে এমন আলোচনা চাউর হয়েছে বাজারে। আর এই আলোচনা চাউর হওয়ার পরপরই গতকাল বুধবার বিশ্ববাজারে তেলের দামে পতন হয়েছে। এদিন দর কমেছে প্রায় ২ শতাংশ। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপরে শুল্ক কমাতে পারেন—এমন খবরে দরপতন কি
৪ ঘণ্টা আগেসরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) পাওয়ার লড়াইয়ে এখন কঠিন সময় পার করছে দেশ। এক দিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা আর অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, অন্য দিকে বৈদেশিক মুদ্রার চাপ—সব মিলিয়ে দেশের বিনিয়োগের মাঠ যেন ক্রমেই শুষ্ক হয়ে উঠছে। ২০২৪ সালে দেশে নিট এফডিআই নেমেছে মাত্র ১ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারে, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে...
১২ ঘণ্টা আগেঅর্থনৈতিক দুর্বলতা, রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং বিনিয়োগ স্থবিরতার প্রেক্ষাপটে এখনো এলডিসি (স্বল্পোন্নত দেশ) থেকে উত্তরণের জন্য প্রস্তুত নয় বাংলাদেশ—এমন মত দিয়েছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা। তাঁদের মতে, প্রয়োজনীয় কাঠামোগত সংস্কার, নীতিগত প্রস্তুতি ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য চুক্তির..
১২ ঘণ্টা আগে