মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
ছুটে চলা ব্যস্ত সড়কে, পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে সুসজ্জিত রিকশা নজর কেড়েছে মৌলভীবাজার শহরবাসীর।
আমোদপ্রিয় এই শৌখিন রিকশা চালকের নাম শফিক মিয়া। বয়স তাঁর পঞ্চাশ। থাকেন সদর উপজেলার মাতারকাপন গ্রামে। শহরের মানুষদের পরিচিত মুখ শফিক মিয়া।
তাঁর পাঁচটি রিকশা। একটি নিজে চালান, বাকি ৪টি ভাড়ায় চলে। প্রতি রিকশা থেকে দৈনিক ৭০ টাকা ভাড়া পান। নিজে রিকশা চালিয়ে দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকা আয় করেন। নিজে রিকশা ও ভাড়ায় চালিত রিকশায় যা পান তা দিয়েই সুখে শান্তিই চলে তাঁর সংসার।
শৌখিন রিকশা চালক শফিক মিয়ার সঙ্গে ব্যস্ততম সড়ক সেন্ট্রাল রোডে দেখা হয়।
আলাপকালে শফিক মিয়া জানান, আমার কাছে আমার রিকশা বড় গাড়ি। যাত্রীরাও আমার রিকশায় চড়ে আনন্দ পান। রিকশার সৌন্দর্যের জন্য ফুল, সিগন্যাল বাতি, অন্যান্য লাইট, মিউজিক বক্স এবং ব্যাটারির জন্য অতিরিক্ত প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।
শফিক আরও জানান, ফেসবুকে একটি আইডি রয়েছে। আইডিতে আমার মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। যাত্রীরা ফোন দিলে তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যান। শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে ফোন এলেই ছুটে যান যাত্রী সেবায়। এমনকি রাতে কেউ বিপদে পড়ে ফোন দিলে যত দূরেই হোক যে কোনো সময় তিনি হাজির হয়ে যান।
এ বিষয়ে যাত্রী রায়হান মোর্শেদ বলেন, ‘আমি শফিক মিয়ার রিকশায় চড়েছি। তিনি নিজের জগতে আমোদপ্রিয় একজন সুখী মানুষ। কম টাকায় সুখী থাকা যায়, আনন্দেও থাকা যায়। যার যা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা যায়, এ বিষয়ে ভালো একটা উদাহরণ রিকশাচালক শফিক।
স্ত্রী, এক ছেলে এক মেয়ে নিয়ে চারজনের সংসার রিকশা চালক শফিক মিয়ার। বড় মেয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকের সেবিকা। ছোট ছেলের বয়স তিন বছর। ছেলেকে পড়াশোনা শিখিয়ে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্ন দেখেন তিনি।
শফিক জানান, যে কয়দিন বাঁচব আনন্দের সঙ্গে বাঁচতে চাই। আমার ছেলেটাকে লেখাপড়া শিখিয়ে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমি সব সময় মানুষকে আনন্দ দিতে এবং মানুষের উপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।
ছুটে চলা ব্যস্ত সড়কে, পাড়া-মহল্লার অলিগলিতে সুসজ্জিত রিকশা নজর কেড়েছে মৌলভীবাজার শহরবাসীর।
আমোদপ্রিয় এই শৌখিন রিকশা চালকের নাম শফিক মিয়া। বয়স তাঁর পঞ্চাশ। থাকেন সদর উপজেলার মাতারকাপন গ্রামে। শহরের মানুষদের পরিচিত মুখ শফিক মিয়া।
তাঁর পাঁচটি রিকশা। একটি নিজে চালান, বাকি ৪টি ভাড়ায় চলে। প্রতি রিকশা থেকে দৈনিক ৭০ টাকা ভাড়া পান। নিজে রিকশা চালিয়ে দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকা আয় করেন। নিজে রিকশা ও ভাড়ায় চালিত রিকশায় যা পান তা দিয়েই সুখে শান্তিই চলে তাঁর সংসার।
শৌখিন রিকশা চালক শফিক মিয়ার সঙ্গে ব্যস্ততম সড়ক সেন্ট্রাল রোডে দেখা হয়।
আলাপকালে শফিক মিয়া জানান, আমার কাছে আমার রিকশা বড় গাড়ি। যাত্রীরাও আমার রিকশায় চড়ে আনন্দ পান। রিকশার সৌন্দর্যের জন্য ফুল, সিগন্যাল বাতি, অন্যান্য লাইট, মিউজিক বক্স এবং ব্যাটারির জন্য অতিরিক্ত প্রায় ১০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে।
শফিক আরও জানান, ফেসবুকে একটি আইডি রয়েছে। আইডিতে আমার মোবাইল নম্বর দেওয়া আছে। যাত্রীরা ফোন দিলে তাদের গন্তব্যে পৌঁছে যান। শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে ফোন এলেই ছুটে যান যাত্রী সেবায়। এমনকি রাতে কেউ বিপদে পড়ে ফোন দিলে যত দূরেই হোক যে কোনো সময় তিনি হাজির হয়ে যান।
এ বিষয়ে যাত্রী রায়হান মোর্শেদ বলেন, ‘আমি শফিক মিয়ার রিকশায় চড়েছি। তিনি নিজের জগতে আমোদপ্রিয় একজন সুখী মানুষ। কম টাকায় সুখী থাকা যায়, আনন্দেও থাকা যায়। যার যা আছে তা নিয়ে সন্তুষ্ট থাকা যায়, এ বিষয়ে ভালো একটা উদাহরণ রিকশাচালক শফিক।
স্ত্রী, এক ছেলে এক মেয়ে নিয়ে চারজনের সংসার রিকশা চালক শফিক মিয়ার। বড় মেয়ে স্থানীয় একটি ক্লিনিকের সেবিকা। ছোট ছেলের বয়স তিন বছর। ছেলেকে পড়াশোনা শিখিয়ে প্রতিষ্ঠিত করার স্বপ্ন দেখেন তিনি।
শফিক জানান, যে কয়দিন বাঁচব আনন্দের সঙ্গে বাঁচতে চাই। আমার ছেলেটাকে লেখাপড়া শিখিয়ে ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। আমি সব সময় মানুষকে আনন্দ দিতে এবং মানুষের উপকারে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।
খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে অভিযান চালিয়েছেন যৌথ বাহিনীর সদস্যরা। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত ২টা থেকে আজ রোববার সকাল ৭টা পর্যন্ত অভিযান চলে।
১০ মিনিট আগেসমন্বিত উদ্যোগে মাত্র ১২ ঘণ্টারও কম সময়ে রাজধানী ঢাকার বিস্তৃত পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘যারা ঘামের বিনিময়ে এই শহরকে পরিচ্ছন্ন রাখেন, তাঁরা আমাদের নীরব নায়ক।
১৮ মিনিট আগেখুলনার রূপসায় একটি ঘর থেকে সুমাইয়া খাতুন জান্নাত (৩০) নামের এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে উপজেলার আইচগাতীর উত্তর পাড়া এলাকায় প্রবাসী শাওন শেখের বাড়িতে লাশটি পাওয়া যায়। তিনি শাওন শেখের স্ত্রী।
২৭ মিনিট আগেজোরেশোরে ঘোষণার পরেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণ সম্পন্ন করতে পারেনি ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক)। এতে বিভিন্ন এলাকার মানুষকে দুর্গন্ধে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। ঈদের দিন রাত ৮টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের কথা থাকলেও পরদিন রোববার দুপুর পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণে কাজ করতে দেখা যায় সিটি
১ ঘণ্টা আগে