শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শাহপরান হল থেকে এক আবাসিক শিক্ষার্থীকে বের করার অভিযোগে দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে হল থেকে সাময়িক বহিষ্কার এবং এক ছাত্রলীগ কর্মীকে হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বুধবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান।
হল থেকে বহিষ্কার হওয়া দুই ছাত্রলীগ কর্মী হলেন নৃবিজ্ঞান বিভাগের সাদ্দাম হোসেন পিয়াস ও সমাজকর্ম বিভাগের আশিকুর রহমান। এ ছাড়া আরেক ছাত্রলীগ কর্মী ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ইফতেখার আহম্মেদ রানাকে হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন। তিনি হলের বৈধ আবাসিক শিক্ষার্থী না হওয়ায় হলে প্রবেশে নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। তাঁরা সবাই ছাত্রলীগ নেতা সুমন মিয়ার অনুসারী বলে ক্যাম্পাসে পরিচিত।
রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান জানান, প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা পাওয়ায় হল থেকে তাঁদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরেকজন হলের বৈধ ছাত্র না হওয়ায় তাঁকে হলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগ নেতা সুমন মিয়াকে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে ঘটনাটি আরও তদন্তের জন্য বন ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এ জেড এম মঞ্জুর রশিদকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ইনস্টিটিটিউট অব ইনফরমেইশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজির সহকারী অধ্যাপক আহসান হাবীব, বন ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সফিউজ্জামান ভূঁইয়া।
২২ ফেব্রুয়ারি শাহপরান হলের এক আবাসিক ছাত্র ও ছাত্রলীগ কর্মী মো. দেলোয়ার হোসেনকে হল থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠে সাদ্দাম হোসেন পিয়াসসহ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় হলের প্রভোস্ট বরাবর একটি অভিযোগপত্র জমা দেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী। পরে ঘটনাটি তদন্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় হল কর্তৃপক্ষ।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শাহপরান হল থেকে এক আবাসিক শিক্ষার্থীকে বের করার অভিযোগে দুই ছাত্রলীগ কর্মীকে হল থেকে সাময়িক বহিষ্কার এবং এক ছাত্রলীগ কর্মীকে হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ বুধবার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান।
হল থেকে বহিষ্কার হওয়া দুই ছাত্রলীগ কর্মী হলেন নৃবিজ্ঞান বিভাগের সাদ্দাম হোসেন পিয়াস ও সমাজকর্ম বিভাগের আশিকুর রহমান। এ ছাড়া আরেক ছাত্রলীগ কর্মী ও কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী ইফতেখার আহম্মেদ রানাকে হলে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে প্রশাসন। তিনি হলের বৈধ আবাসিক শিক্ষার্থী না হওয়ায় হলে প্রবেশে নিষিদ্ধ করেছে প্রশাসন। তাঁরা সবাই ছাত্রলীগ নেতা সুমন মিয়ার অনুসারী বলে ক্যাম্পাসে পরিচিত।
রেজিস্ট্রার মো. ফজলুর রহমান জানান, প্রাথমিক তদন্তে সত্যতা পাওয়ায় হল থেকে তাঁদের সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া আরেকজন হলের বৈধ ছাত্র না হওয়ায় তাঁকে হলে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রলীগ নেতা সুমন মিয়াকে একাধিকবার কল করা হলেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এদিকে ঘটনাটি আরও তদন্তের জন্য বন ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক এ জেড এম মঞ্জুর রশিদকে আহ্বায়ক করে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন ইনস্টিটিটিউট অব ইনফরমেইশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজির সহকারী অধ্যাপক আহসান হাবীব, বন ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সফিউজ্জামান ভূঁইয়া।
২২ ফেব্রুয়ারি শাহপরান হলের এক আবাসিক ছাত্র ও ছাত্রলীগ কর্মী মো. দেলোয়ার হোসেনকে হল থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠে সাদ্দাম হোসেন পিয়াসসহ কয়েকজন ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় হলের প্রভোস্ট বরাবর একটি অভিযোগপত্র জমা দেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী। পরে ঘটনাটি তদন্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে প্রতিবেদন জমা দেয় হল কর্তৃপক্ষ।
২০১৭ সালের ৩০ জুলাই শহীদুজ্জামান আবেদন গ্রহণ করে আবেদন পত্রটিতে সিল এবং স্বাক্ষর করে স্কুলের প্রধান শিক্ষককে বলেন, অনুদান পাইয়ে দিলে সেক্ষেত্রে তাকে শতকরা ৩০ শতাংশ হারে টাকা দিতে হবে। প্রধান শিক্ষক স্কুলের উন্নয়নের কথা বিবেচনা করে তাকে তখন ১০ হাজার টাকা অগ্রিম প্রদান করেন।
৩ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দে মোছা. আমেনা খাতুন (৩৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া গেছে। আজ সোমবার সকালে উপজেলার মেঘাই ভদ্রঘাট মধ্যপাড়া গ্রামে নিজ ঘরে বাঁশের ধর্ণার সঙ্গে ঝুলছিলো ওই নারীর মরদেহ।
৭ মিনিট আগেনরসিংদীর রায়পুরায় সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সোহেল মিয়ার সহযোগী দুই নারীকে আটক এবং অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী—তাদের তো অ্যারেস্ট করতে হবে। মানুষকে তো স্বস্তিতে রাখতে হবে। মানুষ বিগত দিনগুলোতে সাফার করেছে, যার জন্য মানুষের মধ্যে ক্ষোভ ছিল। এখন আমরা যদি এই ক্ষোভের জায়গাগুলো না কমাতে পারি, যদি এখনো স্বস্তিতে না রাখতে পারি, তাহলে তো ভবিষ্যতে আবার মানুষকে রাস্তায় নামতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে