সিলেট প্রতিনিধি
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর গরুর মাংস, ছোলা, ব্রয়লার মুরগিসহ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে আদেশ জারি করলেও তা মানছেন না সিলেটের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা আগের দামেই বিক্রি করছেন পণ্য। নতুন দামের বিষয়ে জানেন না বলে দাবি একাধিক ব্যবসায়ীর। প্রশাসন বলছে, ‘আমরা এখন ব্যবসায়ীদের বাজারদর সম্পর্কে জানাব। ১৯ তারিখের পর মোবাইল কোর্ট চালানো হবে।’
গতকাল শুক্রবার কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে গরুর মাংস, ছোলা, ব্রয়লার মুরগিসহ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে আদেশ জারি করা হয়।
সিলেটের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংসের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৬৬৪ টাকা নির্ধারণ করা হলেও বিক্রি হচ্ছে আগের ৭৫০ টাকায়। এ ছাড়া খাসির মাংস ও ব্রয়লার মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। খাসির মাংস ও ব্রয়লার মুরগির দাম যথাক্রমে ১১০০ টাকা ও ২৩০ টাকা।
আর শসা ৭৫ থেকে ৮৫ টাকা, কাঁচা মরিচ ১০০ থেকে ১৩০, পিঁয়াজ ১২০, লাউ ৪৫, শিম ৬০ থেকে ৭০, টমেটো ৬০ টাকা এবং বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেগুন ৩০ টাকা আর টমেটো ৪৫ টাকায় বিক্রির জন্য বলা হলেও তা মানছেন না ব্যবসায়ীরা।
পাঙাশ খুচরা বাজারে ১৮০.৮৭ টাকা বেঁধে দিলেও বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা। কাতল ৩৫৩.৫৯ টাকা বেঁধে দিলেও ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মামুন নামে এক ক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পত্র-পত্রিকায় দেখলাম শুক্রবার ২৯ পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছে সরকার। তবে আজ বাজারে এসে তার কোনো প্রতিফলন দেখছি না। সব পণ্যই আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। সরকারি আদেশ ব্যবসায়ীরা মানছেন না। নতুন দাম সম্পর্কে অনেক বিক্রতারাও জানেন না।’
অনেকেই বলছেন, এই দাম নাকি অন্যান্য এলাকার জন্য। সরকারের বেঁধে দেওয়া নতুন দাম সিলেটের বাজারে কার্যকর করতে প্রশাসনকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
নগরের কাজিরবাজার এলাকার ব্যবসায়ী সাত্তার মিয়া বলেন, ‘পরিবহনের খরচ, জ্বালানি খরচ, মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা দাম কমাতে পারছি না। মাছ, মাংসসহ অন্যান্য পণ্য সিটি করপোরেশনের বেঁধে দেওয়া আগের দামেরই বিক্রি করছি। প্রশাসন থেকে জারি করা নতুন নির্দেশনা আমরা জানি না। নতুন নির্দেশনা আসলে সেই দামে বিক্রি শুরু করব।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সিলেটের উপপরিচালক মীর এনামুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখন সব ব্যবসায়ীকে নতুন বাজারদর সম্পর্কে জানাচ্ছি। গতকাল শুক্রবার আমাদের মিটিং হয়েছে ডিসি অফিসে। আমরা ১৯ তারিখে একটি মিটিং করে তারপরে মোবাইল কোর্ট অভিযানে যাব।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর গরুর মাংস, ছোলা, ব্রয়লার মুরগিসহ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে আদেশ জারি করলেও তা মানছেন না সিলেটের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা আগের দামেই বিক্রি করছেন পণ্য। নতুন দামের বিষয়ে জানেন না বলে দাবি একাধিক ব্যবসায়ীর। প্রশাসন বলছে, ‘আমরা এখন ব্যবসায়ীদের বাজারদর সম্পর্কে জানাব। ১৯ তারিখের পর মোবাইল কোর্ট চালানো হবে।’
গতকাল শুক্রবার কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে গরুর মাংস, ছোলা, ব্রয়লার মুরগিসহ ২৯টি নিত্যপণ্যের দাম বেঁধে দিয়ে আদেশ জারি করা হয়।
সিলেটের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি গরুর মাংসের সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৬৬৪ টাকা নির্ধারণ করা হলেও বিক্রি হচ্ছে আগের ৭৫০ টাকায়। এ ছাড়া খাসির মাংস ও ব্রয়লার মুরগির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে। খাসির মাংস ও ব্রয়লার মুরগির দাম যথাক্রমে ১১০০ টাকা ও ২৩০ টাকা।
আর শসা ৭৫ থেকে ৮৫ টাকা, কাঁচা মরিচ ১০০ থেকে ১৩০, পিঁয়াজ ১২০, লাউ ৪৫, শিম ৬০ থেকে ৭০, টমেটো ৬০ টাকা এবং বেগুন ৮০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বেগুন ৩০ টাকা আর টমেটো ৪৫ টাকায় বিক্রির জন্য বলা হলেও তা মানছেন না ব্যবসায়ীরা।
পাঙাশ খুচরা বাজারে ১৮০.৮৭ টাকা বেঁধে দিলেও বিক্রি হচ্ছে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা। কাতল ৩৫৩.৫৯ টাকা বেঁধে দিলেও ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মামুন নামে এক ক্রেতা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পত্র-পত্রিকায় দেখলাম শুক্রবার ২৯ পণ্যের দাম বেঁধে দিয়েছে সরকার। তবে আজ বাজারে এসে তার কোনো প্রতিফলন দেখছি না। সব পণ্যই আগের দামে বিক্রি হচ্ছে। সরকারি আদেশ ব্যবসায়ীরা মানছেন না। নতুন দাম সম্পর্কে অনেক বিক্রতারাও জানেন না।’
অনেকেই বলছেন, এই দাম নাকি অন্যান্য এলাকার জন্য। সরকারের বেঁধে দেওয়া নতুন দাম সিলেটের বাজারে কার্যকর করতে প্রশাসনকে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ারও আহ্বান জানান তিনি।
নগরের কাজিরবাজার এলাকার ব্যবসায়ী সাত্তার মিয়া বলেন, ‘পরিবহনের খরচ, জ্বালানি খরচ, মাছের খাবারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় আমরা দাম কমাতে পারছি না। মাছ, মাংসসহ অন্যান্য পণ্য সিটি করপোরেশনের বেঁধে দেওয়া আগের দামেরই বিক্রি করছি। প্রশাসন থেকে জারি করা নতুন নির্দেশনা আমরা জানি না। নতুন নির্দেশনা আসলে সেই দামে বিক্রি শুরু করব।’
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর সিলেটের উপপরিচালক মীর এনামুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখন সব ব্যবসায়ীকে নতুন বাজারদর সম্পর্কে জানাচ্ছি। গতকাল শুক্রবার আমাদের মিটিং হয়েছে ডিসি অফিসে। আমরা ১৯ তারিখে একটি মিটিং করে তারপরে মোবাইল কোর্ট অভিযানে যাব।’
শিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
১ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ মিনিট আগে‘আমি সেই হতভাগ্য পিতা, যে নিজের সন্তানের লাশ কাঁধে নিয়েছি।’ এটুকু বলেই ডুকরে কেঁদে ওঠেন ব্যবসায়ী তহুরুল ইসলাম। তিনি ঢাকায় বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে নিহত ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম সাগরের বাবা। রাজশাহী জেলা মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার...
১২ মিনিট আগেউসাই মং মারমা ও ডেজি মারমা। দুজনই শিক্ষক। তাঁদের একমাত্র সন্তান উক্য চিং মারমা। চলতি বছরে ইংলিশ ভার্সনে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে সপ্তম শ্রেণিতে ভর্তি করেন উক্য চিং মারমাকে। হোস্টেলে থাকত ছেলে। এরপর সব কিছু ঠিকঠাকই ছিল। তবে গত সোমবার মাইলস্টোনের দুর্ঘটনায় দগ্ধ হয় উক্য চিং মারমা।
১৬ মিনিট আগে