সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সতেজ হয়ে গেছে ধানগাছ। হাওরজুড়ে এখন সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে ধানে শিষও গজিয়েছে। আর সপ্তাহ দশেকের মধ্যেই পরিপক্ব হবে ধান। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে; এমনটাই আশা করছেন কৃষকেরা।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, সুনামগঞ্জের ১২ উপজেলার ১৪২ হাওরের বোরো ধানের শিষে এখন ফুল বেরিয়েছে। আগামী ৭ এপ্রিল থেকে ধান কাটা শুরু করতে পারবে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ সোম।
বিমল চন্দ সোম জানান, এবার সুনামগঞ্জে বোরোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আবাদ বেশি হয়েছে।
বিমল চন্দ সোম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে অন্য বছরের তুলনায় এবার বোরোর ফলন বেশি পাওয়া যাবে।
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, সুনামগঞ্জের হাওর থেকে এবার ১৩ লাখ ৫৩ হাজার টন ধান ও চালের হিসেবে ৯ লাখ ২ হাজার টন চাল পাওয়া যাবে। যা টাকার পরিমাণে ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লালপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল হাই বলেন, ‘মার্চের শুরুতে অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝিতে বৃষ্টি হওয়ায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে। দিন যদি ভালো থাকে তাহলে আমরা অনেক বেশি ধান পাইমু।’
অন্যদিকে হাওরাঞ্চলে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শতভাগ শেষ হওয়ায় কৃষকের মাঝে স্বস্তি কাজ করছে। তবে কিছু বাঁধে বৃষ্টির কারণে সমস্যা দেখা দিয়েছে। সেগুলো সংস্কার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
পাউবোর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী বলেন, ‘আবহাওয়া ও ফসল রক্ষা বাঁধের ওপর নির্ভর করে সাধারণত সুনামগঞ্জের বোরো চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। প্রতিবছর বোরো ফসল রক্ষায় বাঁধের জন্য সরকার শত কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। এবারও প্রায় ২০৪ কোটি টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে বাঁধের জন্য। ইতিমধ্যে জেলার ১ হাজার ৭৫টি প্রকল্পের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে।’
এই প্রকৌশলী আরও বলেন, ‘আমাদের বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। সার্বক্ষণিক বাঁধের কাছেই আমাদের লোক আছে। যেসব বাঁধে সমস্যা দেখা দেবে সঙ্গে সঙ্গেই সংস্কার করে দেবে।’
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে সতেজ হয়ে গেছে ধানগাছ। হাওরজুড়ে এখন সবুজের সমারোহ। ইতিমধ্যে ধানে শিষও গজিয়েছে। আর সপ্তাহ দশেকের মধ্যেই পরিপক্ব হবে ধান। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবার বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা রয়েছে; এমনটাই আশা করছেন কৃষকেরা।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, সুনামগঞ্জের ১২ উপজেলার ১৪২ হাওরের বোরো ধানের শিষে এখন ফুল বেরিয়েছে। আগামী ৭ এপ্রিল থেকে ধান কাটা শুরু করতে পারবে বলে জানিয়েছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ সোম।
বিমল চন্দ সোম জানান, এবার সুনামগঞ্জে বোরোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ২ লাখ ২২ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে। তবে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আবাদ বেশি হয়েছে।
বিমল চন্দ সোম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে অন্য বছরের তুলনায় এবার বোরোর ফলন বেশি পাওয়া যাবে।
কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, সুনামগঞ্জের হাওর থেকে এবার ১৩ লাখ ৫৩ হাজার টন ধান ও চালের হিসেবে ৯ লাখ ২ হাজার টন চাল পাওয়া যাবে। যা টাকার পরিমাণে ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লালপুর গ্রামের কৃষক আব্দুল হাই বলেন, ‘মার্চের শুরুতে অর্থাৎ চৈত্রের মাঝামাঝিতে বৃষ্টি হওয়ায় ধানের ফলন ভালো হয়েছে। দিন যদি ভালো থাকে তাহলে আমরা অনেক বেশি ধান পাইমু।’
অন্যদিকে হাওরাঞ্চলে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শতভাগ শেষ হওয়ায় কৃষকের মাঝে স্বস্তি কাজ করছে। তবে কিছু বাঁধে বৃষ্টির কারণে সমস্যা দেখা দিয়েছে। সেগুলো সংস্কার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।
পাউবোর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী প্রবীর কুমার গোস্বামী বলেন, ‘আবহাওয়া ও ফসল রক্ষা বাঁধের ওপর নির্ভর করে সাধারণত সুনামগঞ্জের বোরো চাষাবাদ করা হয়ে থাকে। প্রতিবছর বোরো ফসল রক্ষায় বাঁধের জন্য সরকার শত কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়। এবারও প্রায় ২০৪ কোটি টাকা বরাদ্দ ধরা হয়েছে বাঁধের জন্য। ইতিমধ্যে জেলার ১ হাজার ৭৫টি প্রকল্পের মাধ্যমে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে।’
এই প্রকৌশলী আরও বলেন, ‘আমাদের বাঁধের কাজ শেষ হয়েছে। সার্বক্ষণিক বাঁধের কাছেই আমাদের লোক আছে। যেসব বাঁধে সমস্যা দেখা দেবে সঙ্গে সঙ্গেই সংস্কার করে দেবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
৩ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে