মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
সারা দেশের মতো মৌলভীবাজারেও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিভিন্ন গ্রামের পাড়ায় পাড়ায় করোনা টিকাদান কার্যক্রম চলছে। টিকাগ্রহীতাদের মধ্যে বয়স্ক নারী-পুরুষেরা আগ্রহ নিয়ে টিকা নিচ্ছেন। তবে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গাদাগাদি করে টিকা গ্রহণ করতে দেখা যায়। আজ বুধবার সকাল থেকে গ্রাম পর্যায়ে টিকার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ প্রদানের কার্যক্রম চলে।
জেলা শহরের চাঁদনীঘাট ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, বয়স্ক নারী-পুরুষ আগ্রহ নিয়ে টিকা নিচ্ছেন। সহজে অল্প সময়ে এবং বাড়ির পাশে করোনার টিকা নিতে পেরে খুশি সাধারণ মানুষ।
স্বাস্থ্য সহকারী সেলিম মালিক বলেন, ‘গ্রাম পর্যায়ে প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ জনকে দেওয়া হয় করোনার টিকা। ইউনিয়ন পরিষদ ও পরিষদের বিভিন্ন এলাকায় এই টিকা কার্যক্রম চলছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে মানুষের খুব অনীহা। স্বাস্থ্যবিধি রক্ষায় আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
স্বাস্থ্যকর্মী মনিকা দেবী জানান, সকাল থেকেই প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে যাঁরা আসছেন, তাঁদের মধ্যে বয়স্ক নারী-পুরুষের সংখ্যা বেশি। তাঁরাই আগ্রহ নিয়ে টিকা নিচ্ছেন।
টিকাগ্রহীতা আকলিমা বেগম বলেন, ‘খুব সহজে বাড়ির পাশে টিকা নিতে পেরে ভালো লাগছে।’
স্থানীয় এক রিকশাচালক কাশেম মিয়া বলেন, ‘টিকা পেয়ে আমি খুশি। কিন্তু এর পরও মাস্ক পরব।’
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা নিবারণ সূত্রধর বলেন, ‘টিকা নিতে প্রথম দিকে একটু ভয় ছিল। তিন-চার মাস আগে যারা টিকা নিয়েছে, তাদের কোনো সমস্যা হয়নি। তাই স্ত্রীসহ আজ টিকা নিয়েছি।’
চাঁদনীঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আখতার উদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সব মানুষকে টিকার আওতায় আনতে। এ জন্য জেলা সদর হাসপাতালের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রামে গ্রামে টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করছি।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ বলেন, মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ও সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকাদান কার্যক্রমের পাশাপাশি জেলার ৬৭টি ইউনিয়নে টিকাদান কার্যক্রম চলছে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এই কার্যক্রম পরিচালনা করতে।
সারা দেশের মতো মৌলভীবাজারেও ইউনিয়ন পর্যায়ে বিভিন্ন গ্রামের পাড়ায় পাড়ায় করোনা টিকাদান কার্যক্রম চলছে। টিকাগ্রহীতাদের মধ্যে বয়স্ক নারী-পুরুষেরা আগ্রহ নিয়ে টিকা নিচ্ছেন। তবে স্বাস্থ্যবিধি না মেনে গাদাগাদি করে টিকা গ্রহণ করতে দেখা যায়। আজ বুধবার সকাল থেকে গ্রাম পর্যায়ে টিকার প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ প্রদানের কার্যক্রম চলে।
জেলা শহরের চাঁদনীঘাট ইউনিয়নে গিয়ে দেখা যায়, বয়স্ক নারী-পুরুষ আগ্রহ নিয়ে টিকা নিচ্ছেন। সহজে অল্প সময়ে এবং বাড়ির পাশে করোনার টিকা নিতে পেরে খুশি সাধারণ মানুষ।
স্বাস্থ্য সহকারী সেলিম মালিক বলেন, ‘গ্রাম পর্যায়ে প্রতিদিন ১৫০ থেকে ২০০ জনকে দেওয়া হয় করোনার টিকা। ইউনিয়ন পরিষদ ও পরিষদের বিভিন্ন এলাকায় এই টিকা কার্যক্রম চলছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে মানুষের খুব অনীহা। স্বাস্থ্যবিধি রক্ষায় আমরা চেষ্টা করে যাচ্ছি।’
স্বাস্থ্যকর্মী মনিকা দেবী জানান, সকাল থেকেই প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে যাঁরা আসছেন, তাঁদের মধ্যে বয়স্ক নারী-পুরুষের সংখ্যা বেশি। তাঁরাই আগ্রহ নিয়ে টিকা নিচ্ছেন।
টিকাগ্রহীতা আকলিমা বেগম বলেন, ‘খুব সহজে বাড়ির পাশে টিকা নিতে পেরে ভালো লাগছে।’
স্থানীয় এক রিকশাচালক কাশেম মিয়া বলেন, ‘টিকা পেয়ে আমি খুশি। কিন্তু এর পরও মাস্ক পরব।’
স্থানীয় আরেক বাসিন্দা নিবারণ সূত্রধর বলেন, ‘টিকা নিতে প্রথম দিকে একটু ভয় ছিল। তিন-চার মাস আগে যারা টিকা নিয়েছে, তাদের কোনো সমস্যা হয়নি। তাই স্ত্রীসহ আজ টিকা নিয়েছি।’
চাঁদনীঘাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আখতার উদ্দীন বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী সব মানুষকে টিকার আওতায় আনতে। এ জন্য জেলা সদর হাসপাতালের ওপর নির্ভরশীল না হয়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে গ্রামে গ্রামে টিকা কার্যক্রম পরিচালনা করছি।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ বলেন, মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ও সাতটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকাদান কার্যক্রমের পাশাপাশি জেলার ৬৭টি ইউনিয়নে টিকাদান কার্যক্রম চলছে। সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে এই কার্যক্রম পরিচালনা করতে।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে