শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। আজ সোমবার সকাল থেকেই শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ক্যাম্পাসে আন্দোলন শুরু করেন।
শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিপেটা, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনায় শিক্ষকসহ অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।
‘যেই ভিসি গ্রেনেড ছোড়ে সেই ভিসির পদত্যাগ চাই, যেই ভিসি ছাত্র মারে সেই ভিসি চাই না, যেই ভিসি গুলি ছোড়ে সেই ভিসির পদত্যাগ চাই, শিক্ষার্থীর ওপর হামলা কেন প্রশাসন জবাব চাই, সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান এক হও এক হও’-সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে এসব স্লোগানে স্লোগানে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবে। আমাদের একদফা দাবি যেই ভিসি আমাদের ওপর হামলা চালাতে পারে সেই উপাচার্যকে আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে চাই না। যতক্ষণ না পর্যন্ত উপাচার্য পদত্যাগ না করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘হল ছেড়ে দেওয়ার যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে আমরা তা প্রত্যাখ্যান করছি। আমরা আমাদের হল ত্যাগ করব না আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর ড. আলমগীর কবীরের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ফিজিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো রাশেদ তালুকদারকে প্রধান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এর আগে রোববার বেলা পৌনে ৩টার দিকে উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদকে অবরুদ্ধ করে রাখেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য তাঁর কার্যালয় থেকে বের হয়ে ডিনদের এক সভায় যাওয়ার সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের মুখে পড়েন। তাঁর সঙ্গে থাকা শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাঁকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে আশ্রয় নেন। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ওই ভবনের প্রধান ফটক অবরুদ্ধ করে স্লোগান দিতে থাকেন। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পুলিশ উপাচার্যকে মুক্ত করতে ভবনের ভেতরে ঢুকতে চাইলে আন্দোলনকারীরা বাধা দেন। তখন বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে পুলিশ ২৭ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ২১টি সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ার পাশাপাশি লাঠিপেটা করে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে উপাচার্যকে মুক্ত করে। এ সময় অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী এবং কয়েক শিক্ষক ও পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করে। আজ সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে অসদাচরণের অভিযোগে এনে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হলের প্রভোস্ট কমিটির পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে তোলেন ওই হলের শিক্ষার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। আজ সোমবার সকাল থেকেই শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে ক্যাম্পাসে আন্দোলন শুরু করেন।
শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিপেটা, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপের ঘটনায় শিক্ষকসহ অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী আহত হন।
‘যেই ভিসি গ্রেনেড ছোড়ে সেই ভিসির পদত্যাগ চাই, যেই ভিসি ছাত্র মারে সেই ভিসি চাই না, যেই ভিসি গুলি ছোড়ে সেই ভিসির পদত্যাগ চাই, শিক্ষার্থীর ওপর হামলা কেন প্রশাসন জবাব চাই, সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান এক হও এক হও’-সকাল থেকেই ক্যাম্পাসে এসব স্লোগানে স্লোগানে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা।
আন্দোলনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের শিক্ষার্থীর ওপর হামলার প্রতিবাদে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাবে। আমাদের একদফা দাবি যেই ভিসি আমাদের ওপর হামলা চালাতে পারে সেই উপাচার্যকে আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে চাই না। যতক্ষণ না পর্যন্ত উপাচার্য পদত্যাগ না করবেন ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘হল ছেড়ে দেওয়ার যে ঘোষণা দেওয়া হয়েছে আমরা তা প্রত্যাখ্যান করছি। আমরা আমাদের হল ত্যাগ করব না আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রক্টর ড. আলমগীর কবীরের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাঁর ফোন ব্যস্ত পাওয়া যায়।
সার্বিক বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ফিজিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো রাশেদ তালুকদারকে প্রধান করে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
এর আগে রোববার বেলা পৌনে ৩টার দিকে উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদকে অবরুদ্ধ করে রাখেন আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। উপাচার্য তাঁর কার্যালয় থেকে বের হয়ে ডিনদের এক সভায় যাওয়ার সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ক্ষোভের মুখে পড়েন। তাঁর সঙ্গে থাকা শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাঁকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে আশ্রয় নেন। পরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা ওই ভবনের প্রধান ফটক অবরুদ্ধ করে স্লোগান দিতে থাকেন। বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে পুলিশ উপাচার্যকে মুক্ত করতে ভবনের ভেতরে ঢুকতে চাইলে আন্দোলনকারীরা বাধা দেন। তখন বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে পুলিশ ২৭ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ২১টি সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ার পাশাপাশি লাঠিপেটা করে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে উপাচার্যকে মুক্ত করে। এ সময় অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী এবং কয়েক শিক্ষক ও পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
এ পরিস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করে। আজ সোমবার দুপুর ১২টার মধ্যে শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এর আগে অসদাচরণের অভিযোগে এনে বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী ছাত্রী হলের প্রভোস্ট কমিটির পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে তোলেন ওই হলের শিক্ষার্থীরা। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টা থেকে আড়াইটা পর্যন্ত উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে চলছে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলার আয়োজন। মাসব্যাপী মেলাটির জন্য খেলার মাঠ খুঁড়ে বানানো হচ্ছে ইট-সিমেন্টের স্থাপনা। ফলে মেলা শেষে মাঠটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান খোলোয়াড়েরা।
৪ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মাঠে এখন শুধু পাকা ধানের সুবাস। নিচু জমিগুলোর ধান কাটা ও মাড়াই শুরু করেছেন কৃষকেরা। এরই মধ্যে সরকারি উদ্যোগে চলতি বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযানও শুরু হয়েছে। তবে নানা ঝক্কি-ঝামেলা ও কম দামের কারণে এবারও সরকারি গুদামে ধান-চাল দিতে আগ্রহী নন কৃষক ও মিলাররা।
৫ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপক প্রভাব পড়ছে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরায়। জেলার অধিকাংশ কৃষিজমিতে মিলছে উচ্চ মাত্রায় লবণ। এতে ফসলের উৎপাদন ব্যাপক হারে কমে গেছে। কৃষিজমির পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানিতেও লবণের উপস্থিতি দিন দিন বাড়ছে। কৃষকেরা বলছেন, অতি মাত্রার লবণের কারণে খেতের অধিকাংশ ধানগাছ শুকিয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেচলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে এবার দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম কারিগরি ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে এ শাটডাউন কর্মসূচি শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত ছয় দফা দাবি না মানা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।
৭ ঘণ্টা আগে