অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুট হরমুজ প্রণালি বন্ধ করা থেকে ইরানকে বিরত রাখতে চীন উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তাঁর এই মন্তব্য এমন একসময় এল, যখন ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, দেশটির পার্লামেন্ট প্রণালিটি বন্ধ করার একটি পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের হাতে রয়েছে।
হরমুজ প্রণালির মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় ২০ শতাংশ তেল পরিবহন করা হয়। মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশগুলো এই জলপথ ব্যবহার করে তাদের জ্বালানি পণ্য বিশ্ববাজারে পাঠায়। তাই এই প্রণালি বন্ধ হলে বিশ্ব অর্থনীতিতে, বিশেষ করে জ্বালানি সরবরাহে, গভীর সংকট দেখা দেবে।
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পর থেকেই বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছে, যা গত পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুডের দাম প্রতি ব্যারেল ৭৮ দশমিক ৮৯ ডলারে পৌঁছেছে।
রোববার (২২ জুন) ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, ‘আমি চীন সরকারকে এ বিষয়ে (ইরানকে) ফোন কল করতে উৎসাহিত করছি। কারণ, তারা তাদের তেলের জন্য হরমুজ প্রণালির ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি তারা (প্রণালি বন্ধ করে) ...তবে এটি তাদের জন্য অর্থনৈতিক আত্মহত্যার শামিল হবে। আমাদের এর মোকাবিলায় বিকল্প রয়েছে, তবে অন্যান্য দেশের বিষয়টিও বিবেচনা করা উচিত। এটি আমাদের দেশের চেয়ে অন্যান্য দেশের অর্থনীতিকে অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’
ইরান চীনের বৃহত্তম তেল সরবরাহকারী দেশ। তেহরানের সঙ্গে বেইজিংয়ের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। তাই বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, হরমুজ প্রণালি বন্ধের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে চীনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকতে পারে।
যদি হরমুজ প্রণালিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন ঘটে, তাহলে বিশ্বব্যাপী তেলের দাম আকাশচুম্বী হতে পারে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে চীনের ভূমিকা এবং হরমুজ প্রণালির ভবিষ্যৎ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ বাড়ছে।
বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিপিং রুট হরমুজ প্রণালি বন্ধ করা থেকে ইরানকে বিরত রাখতে চীন উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। তাঁর এই মন্তব্য এমন একসময় এল, যখন ইরানের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম প্রেস টিভি জানিয়েছে, দেশটির পার্লামেন্ট প্রণালিটি বন্ধ করার একটি পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ইরানের সর্বোচ্চ জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিলের হাতে রয়েছে।
হরমুজ প্রণালির মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় ২০ শতাংশ তেল পরিবহন করা হয়। মধ্যপ্রাচ্যের প্রধান তেল ও গ্যাস উৎপাদনকারী দেশগুলো এই জলপথ ব্যবহার করে তাদের জ্বালানি পণ্য বিশ্ববাজারে পাঠায়। তাই এই প্রণালি বন্ধ হলে বিশ্ব অর্থনীতিতে, বিশেষ করে জ্বালানি সরবরাহে, গভীর সংকট দেখা দেবে।
মার্কিন হামলায় ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পর থেকেই বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছে, যা গত পাঁচ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুডের দাম প্রতি ব্যারেল ৭৮ দশমিক ৮৯ ডলারে পৌঁছেছে।
রোববার (২২ জুন) ফক্স নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, ‘আমি চীন সরকারকে এ বিষয়ে (ইরানকে) ফোন কল করতে উৎসাহিত করছি। কারণ, তারা তাদের তেলের জন্য হরমুজ প্রণালির ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি তারা (প্রণালি বন্ধ করে) ...তবে এটি তাদের জন্য অর্থনৈতিক আত্মহত্যার শামিল হবে। আমাদের এর মোকাবিলায় বিকল্প রয়েছে, তবে অন্যান্য দেশের বিষয়টিও বিবেচনা করা উচিত। এটি আমাদের দেশের চেয়ে অন্যান্য দেশের অর্থনীতিকে অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত করবে।’
ইরান চীনের বৃহত্তম তেল সরবরাহকারী দেশ। তেহরানের সঙ্গে বেইজিংয়ের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। তাই বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, হরমুজ প্রণালি বন্ধের সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে চীনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকতে পারে।
যদি হরমুজ প্রণালিতে কোনো ধরনের বিঘ্ন ঘটে, তাহলে বিশ্বব্যাপী তেলের দাম আকাশচুম্বী হতে পারে এবং বৈশ্বিক অর্থনীতিতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে চীনের ভূমিকা এবং হরমুজ প্রণালির ভবিষ্যৎ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ বাড়ছে।
ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান সংঘাতের মধ্যে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে বড় ধরনের বোমা হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই ঘটনায় প্রতিশোধ নিতে চায় ইরান। দেশটির ইরানের সর্বোচ্চ নেতা থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করছে।
১৭ মিনিট আগেসিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় হাসাকাহ প্রদেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর একটি ঘাঁটিতে হামলার ঘটনা ঘটেছ। আজ সোমবার হাসাকাহর ওই ঘাঁটি মর্টার হামলার শিকার হয়েছে। তবে এই হামলায় তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কি না, তা জানা যায়নি।
১৯ মিনিট আগেইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
৪৩ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
১ ঘণ্টা আগে