হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
দৈনিক মজুরি ১২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়ায় খুশি হবিগঞ্জের চা শ্রমিকেরা। এ জন্য তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে আন্দোলন চলাকালে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও রাস্তা অবরোধ করে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টি করার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তাঁরা।
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর হবিগঞ্জের ২৪টি বাগানে শ্রমিকদের মধ্যে সন্তোষ দেখা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আগামীকাল রোববার কাজে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন শ্রমিকেরা।
এ বিষয়ে চুনারুঘাটের চাঁন্দপুর চা বাগানের শ্রমিক বিশ্বনাথ নায়েক বলেন, ‘আমরা আজকে ১৯ দিন ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছি। কিন্তু কেউ কোনো সমাধান দিতে পারেননি। আমাদের বিশ্বাস ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে অনুধাবন করেছেন এবং আমাদের কষ্টের কথা চিন্তা করে ৫০ টাকা মজুরি বাড়িয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আমরা খুবই খুশি। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাই।’
এ নিয়ে ভাস্কর ভৌমিক নামে একজন চা-শ্রমিক বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন এবং আমাদের একটি সুন্দর সমাধান দেন। অনেক দিন পর হলেও তিনি আমাদের কথা শুনেছেন এবং আমাদের মজুরি ৫০ টাকা বাড়িয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আগামীকাল বাগানে সাপ্তাহিক ছুটি। তবুও প্রধানমন্ত্রী যখন আমাদের কাজে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আমরা আগামীকালই কাজে যাব।’
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক নারী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সন্ধ্যা রাণী ভৌমিক বলেন, ‘আমাদের দাবি ছিল ৩০০ টাকা মজুরি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ১৭০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এতে আমরা খুবই খুশি। আমরা আগামীকালই কাজে ফিরে যাব।’
তিনি বলেন, ‘১৯ দিন আন্দোলনে আমরা রাস্তা অবরোধ করে মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টি করেছি। ডিসি-এসপি-ইউএনও বিষয়টি সমাধানের জন্য এসেছেন। আমরা তাঁদের সাথে খারাপ আচরণ করছি। এর জন্য তাঁদের কাছে ক্ষমা চাই।’
এ নিয়ে বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এতেই আমরা খুশি। এ জন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমাদের শ্রমিকেরা আগামীকাল থেকেই কাজে ফিরে যাবেন।’
তিনি বলেন, ‘পেটের দায়ে শ্রমিকেরা আন্দোলন করেছেন। এতে বাগান মালিকদেরও ক্ষতি হয়েছে। এ জন্য মালিকেরা যদি শ্রমিকদের সহযোগিতা চায়, তাহলে সহযোগিতা করা হবে।’
দৈনিক মজুরি ১২০ টাকা থেকে ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়ায় খুশি হবিগঞ্জের চা শ্রমিকেরা। এ জন্য তাঁরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে আন্দোলন চলাকালে জেলা-উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তা ও রাস্তা অবরোধ করে সাধারণ মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টি করার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন তাঁরা।
প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর হবিগঞ্জের ২৪টি বাগানে শ্রমিকদের মধ্যে সন্তোষ দেখা গেছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী আগামীকাল রোববার কাজে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন শ্রমিকেরা।
এ বিষয়ে চুনারুঘাটের চাঁন্দপুর চা বাগানের শ্রমিক বিশ্বনাথ নায়েক বলেন, ‘আমরা আজকে ১৯ দিন ধরে আন্দোলন করে যাচ্ছি। কিন্তু কেউ কোনো সমাধান দিতে পারেননি। আমাদের বিশ্বাস ছিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে অনুধাবন করেছেন এবং আমাদের কষ্টের কথা চিন্তা করে ৫০ টাকা মজুরি বাড়িয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে আমরা খুবই খুশি। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি এবং ধন্যবাদ জানাই।’
এ নিয়ে ভাস্কর ভৌমিক নামে একজন চা-শ্রমিক বলেন, ‘আমরা চেয়েছিলাম মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন এবং আমাদের একটি সুন্দর সমাধান দেন। অনেক দিন পর হলেও তিনি আমাদের কথা শুনেছেন এবং আমাদের মজুরি ৫০ টাকা বাড়িয়েছেন।’
তিনি বলেন, ‘আগামীকাল বাগানে সাপ্তাহিক ছুটি। তবুও প্রধানমন্ত্রী যখন আমাদের কাজে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আমরা আগামীকালই কাজে যাব।’
বাংলাদেশ চা-শ্রমিক নারী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সন্ধ্যা রাণী ভৌমিক বলেন, ‘আমাদের দাবি ছিল ৩০০ টাকা মজুরি। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ১৭০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এতে আমরা খুবই খুশি। আমরা আগামীকালই কাজে ফিরে যাব।’
তিনি বলেন, ‘১৯ দিন আন্দোলনে আমরা রাস্তা অবরোধ করে মানুষের ভোগান্তি সৃষ্টি করেছি। ডিসি-এসপি-ইউএনও বিষয়টি সমাধানের জন্য এসেছেন। আমরা তাঁদের সাথে খারাপ আচরণ করছি। এর জন্য তাঁদের কাছে ক্ষমা চাই।’
এ নিয়ে বাংলাদেশ চা-শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক নৃপেন পাল বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশের বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তিনি যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এতেই আমরা খুশি। এ জন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমাদের শ্রমিকেরা আগামীকাল থেকেই কাজে ফিরে যাবেন।’
তিনি বলেন, ‘পেটের দায়ে শ্রমিকেরা আন্দোলন করেছেন। এতে বাগান মালিকদেরও ক্ষতি হয়েছে। এ জন্য মালিকেরা যদি শ্রমিকদের সহযোগিতা চায়, তাহলে সহযোগিতা করা হবে।’
একটি গাড়ির ভেতর থেকে করা ভিডিওতে দেখা যায়, অন্তত তিনজন ট্রাফিক পুলিশ সদস্য সেখানে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁদের পাশ কাটিয়ে চাপাতিধারী ছিনতাইকারী নির্বিঘ্নে চলে যাচ্ছে। পথচারীদের কেউ কেউ ছিনতাইয়ের ঘটনা দেখলেও তাঁরা কেউ এগিয়ে যাননি।
৮ মিনিট আগেনাটোর শহরের হরিশপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী অপু হোসেন (২০) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। অপু হরিশপুর এলাকার ময়েজ উদ্দিনের ছেলে। অপরদিকে মোটরসাইকেলের সঙ্গে সংঘর্ষে আব্দুল কাদের (৫৫) নামের এক ভ্যানচালক নিহত হয়েছেন। নাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের চাঁদপুর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেউচ্চশিক্ষার উদ্দেশ্যে তেরো বছর বয়সে বাড়ি ছেড়ে চট্টগ্রামের হাটহাজারীর কওমি মাদ্রাসা আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মঈনুল ইসলামে ভর্তি হয়েছিলেন বরগুনার ওমর ওরফে বেলাল হোসাইন। পরিবারের স্বপ্ন ছিল, বেলাল একদিন আলেম হয়ে সমাজে আলো ছড়াবেন। কিন্তু সেটি দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়ায় একটি আবাসিক হোটেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করতে গিয়ে অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। পরে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় হোটেলের কর্মচারীরা পালিয়ে যান। অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে হোটেলটি থেকে ১০ নারী ও দুই পুরুষকে আটক করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩ ঘণ্টা আগে