কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
বৈশাখ মাস শেষের দিকে চলে এলেও বৃষ্টি না হওয়ায় মৌলভীবাজারে আউশ ধান চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পানির অভাবে কৃষকেরা বীজতলা তৈরি করতে পারছে না। যারা বীজতলা তৈরি করেছেন দাবদাহে ও পানির অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে সময়মতো আউশ আবাদ নিয়ে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
কৃষকেরা জানান, বৈশাখের মাঝামাঝি সময়ে আউশ ধানের বীজতলা তৈরি করেন। এ বছর বৃষ্টির দেখা না মেলায় এখন পর্যন্ত বীজতলার জমি প্রস্তুত করা যায়নি। সেচের মাধ্যমে কিছু কৃষক বীজতলা তৈরি করলেও দাবদাহে এগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েক দিনের মধ্যে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হলে আউশ ধান আবাদ ব্যাহত হবে বলে জানান তাঁরা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, জেলায় ৬৬ হাজার ৯২৩ হেক্টর জমিতে আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনাবৃষ্টি ও পানির অভাবে কৃষকেরা বীজতলা তৈরি করতে পারছে না। বীজতলা তৈরি করতে বিলম্ব হওয়ায় চারা রোপণ করতেও বিলম্ব হবে। আবহাওয়া কার্যালয় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বললেও বৃষ্টি হচ্ছে না এই অঞ্চলে।
জেলার রাজনগর, কুলাউড়া, কমলগঞ্জ ও সদর উপজেলায় গিয়ে দেখা যায়, কৃষকেরা বাজার থেকে বীজ কিনে আনলেও পানির অভাবে জমি প্রস্তুত করতে পারেননি। বেশির ভাগ বীজতলার জমি অনাবাদি হিসেবে পড়ে আছে।
এদিকে অল্পসংখ্যক কৃষক সেচের মাধ্যমে বীজতলা তৈরি করতে দেখা গেলেও বেশির ভাগ কৃষক আকাশের দিকে বৃষ্টির জন্য তাকিয়ে আছেন।
রাজনগর উপজেলার কৃষক মো. আলী বলেন, ‘আমি প্রতি বছর আউশ ও আমন ধান চাষ করি। ৩ একর জমি বর্গা নিয়ে চাষ করছি। পানির অভাবে আউশ ধানের বীজতলা তৈরি করতে পারিনি। কিছু বীজতলা তৈরি করে ছিলাম এগুলো আবার গরম ও পানির অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজতলা তৈরি হতে ৩০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগে। এর পর জমিতে চারা রোপণ করতে হবে।’
কমলগঞ্জের কৃষক জহুর মিয়া বলেন, ‘তীব্র গরমে বোরোধানও ভালো হয়নি আমার। এখন আউশ আবাদও বিলম্ব হচ্ছে। পুকুরেও পানি নেই। সেচের ব্যবস্থা থাকলে অন্তত বীজতলা তৈরি করতে পারতাম।’
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামসুদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃষ্টি না হওয়ায় আউশ ধান চাষে বিলম্বিত হতে পারে। সঠিক সময়ে চারাগাছ রোপণ না করলে ফলন কম হতে পারে। সময়মতো বৃষ্টি হলে জ্যেষ্ঠ মাসের প্রথমদিক থেকে চারা রোপণে নেমে পড়তেন কৃষকেরা।
বৈশাখ মাস শেষের দিকে চলে এলেও বৃষ্টি না হওয়ায় মৌলভীবাজারে আউশ ধান চাষাবাদ ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। পানির অভাবে কৃষকেরা বীজতলা তৈরি করতে পারছে না। যারা বীজতলা তৈরি করেছেন দাবদাহে ও পানির অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে সময়মতো আউশ আবাদ নিয়ে কৃষকের কপালে চিন্তার ভাঁজ।
কৃষকেরা জানান, বৈশাখের মাঝামাঝি সময়ে আউশ ধানের বীজতলা তৈরি করেন। এ বছর বৃষ্টির দেখা না মেলায় এখন পর্যন্ত বীজতলার জমি প্রস্তুত করা যায়নি। সেচের মাধ্যমে কিছু কৃষক বীজতলা তৈরি করলেও দাবদাহে এগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কয়েক দিনের মধ্যে পর্যাপ্ত বৃষ্টি না হলে আউশ ধান আবাদ ব্যাহত হবে বলে জানান তাঁরা।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রাপ্ত তথ্যে জানা গেছে, জেলায় ৬৬ হাজার ৯২৩ হেক্টর জমিতে আউশ ধান চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। অনাবৃষ্টি ও পানির অভাবে কৃষকেরা বীজতলা তৈরি করতে পারছে না। বীজতলা তৈরি করতে বিলম্ব হওয়ায় চারা রোপণ করতেও বিলম্ব হবে। আবহাওয়া কার্যালয় বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বললেও বৃষ্টি হচ্ছে না এই অঞ্চলে।
জেলার রাজনগর, কুলাউড়া, কমলগঞ্জ ও সদর উপজেলায় গিয়ে দেখা যায়, কৃষকেরা বাজার থেকে বীজ কিনে আনলেও পানির অভাবে জমি প্রস্তুত করতে পারেননি। বেশির ভাগ বীজতলার জমি অনাবাদি হিসেবে পড়ে আছে।
এদিকে অল্পসংখ্যক কৃষক সেচের মাধ্যমে বীজতলা তৈরি করতে দেখা গেলেও বেশির ভাগ কৃষক আকাশের দিকে বৃষ্টির জন্য তাকিয়ে আছেন।
রাজনগর উপজেলার কৃষক মো. আলী বলেন, ‘আমি প্রতি বছর আউশ ও আমন ধান চাষ করি। ৩ একর জমি বর্গা নিয়ে চাষ করছি। পানির অভাবে আউশ ধানের বীজতলা তৈরি করতে পারিনি। কিছু বীজতলা তৈরি করে ছিলাম এগুলো আবার গরম ও পানির অভাবে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। বীজতলা তৈরি হতে ৩০ থেকে ৪৫ দিন সময় লাগে। এর পর জমিতে চারা রোপণ করতে হবে।’
কমলগঞ্জের কৃষক জহুর মিয়া বলেন, ‘তীব্র গরমে বোরোধানও ভালো হয়নি আমার। এখন আউশ আবাদও বিলম্ব হচ্ছে। পুকুরেও পানি নেই। সেচের ব্যবস্থা থাকলে অন্তত বীজতলা তৈরি করতে পারতাম।’
এ বিষয়ে মৌলভীবাজারের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক শামসুদ্দিন আহমদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃষ্টি না হওয়ায় আউশ ধান চাষে বিলম্বিত হতে পারে। সঠিক সময়ে চারাগাছ রোপণ না করলে ফলন কম হতে পারে। সময়মতো বৃষ্টি হলে জ্যেষ্ঠ মাসের প্রথমদিক থেকে চারা রোপণে নেমে পড়তেন কৃষকেরা।
মাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
৩৫ মিনিট আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
৩৭ মিনিট আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
৩৮ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ ঘণ্টা আগে