প্রতিনিধি, সিলেট
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে সিলেট বিভাগে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা এখন পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এর আগে গত ৪ আগস্ট একদিনে বিভাগে সর্বোচ্চ মৃত্যু ছিল ২০ জন। নতুন মৃত ২২ জনের মধ্যে ১১ জন সিলেট জেলার, দুজন হবিগঞ্জ ও একজন মৌলভীবাজার জেলার বাসিন্দা। এদিকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৮ জন রোগী করোনায় মারা গেছেন। এ নিয়ে বিভাগে মৃত্যুবরণ করা মোট রোগীর সংখ্যা ৮৪৪ জন।
এ ছাড়ার গত ২৪ ঘন্টায় বিভাগে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ৫৫৭ জন। একই সময়ে সিলেটে সুস্থ হয়েছেন ৭১৫ জন। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮২ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী।
আজ বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হিমাংশু লাল রায় স্বাক্ষরিত কোভিড-১৯ কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের দৈনিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদন বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেট বিভাগে নতুন করে শনাক্ত হওয়া ৫৫৭ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর ২৭৬ জন সিলেট জেলার বাসিন্দা। এ ছাড়া বিভাগে সুনামগঞ্জ জেলার ৬৩ জন, হবিগঞ্জের ৬১ ও মৌলভীবাজার জেলার বাসিন্দা ১১৪ জন। এ দিকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ৪৩ জন রোগীর করোনা শনাক্ত হয়েছে।
বিভাগে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ৪১ জন। যাদের মধ্যে সিলেট জেলায় ২৫ হাজার ২১১ জন, সুনামগঞ্জে পাঁচ হাজার ৪৭৫, হবিগঞ্জ জেলায় পাঁচ হাজার ৬৮৪ জন, মৌলভীবাজারে ছয় হাজার ৭৩০ জন ও সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিন হাজার ৯১১ জন।
এ ছাড়া বিভাগে মোট মৃত ৮৪৪ জনের মধ্যে সিলেট জেলার ৬২০ জন, সুনামগঞ্জে ৫৯, হবিগঞ্জে ৪২, মৌলভীবাজারের ৬৬ ও সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৭ জন।
সিলেটে বিভাগে বুধবার দৈনিক শনাক্তের হার ২৯ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। যার ৩১ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ সিলেট জেলায়, সুনামগঞ্জ ২১ দশমিক ৫৮ শতাংশ, হবিগঞ্জে ২৪ দশমিক ৪০ শতাংশ ও মৌলভীবাজারে ৩২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে সিলেট বিভাগে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা এখন পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড। এর আগে গত ৪ আগস্ট একদিনে বিভাগে সর্বোচ্চ মৃত্যু ছিল ২০ জন। নতুন মৃত ২২ জনের মধ্যে ১১ জন সিলেট জেলার, দুজন হবিগঞ্জ ও একজন মৌলভীবাজার জেলার বাসিন্দা। এদিকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আরও ৮ জন রোগী করোনায় মারা গেছেন। এ নিয়ে বিভাগে মৃত্যুবরণ করা মোট রোগীর সংখ্যা ৮৪৪ জন।
এ ছাড়ার গত ২৪ ঘন্টায় বিভাগে করোনা শনাক্ত হয়েছেন আরও ৫৫৭ জন। একই সময়ে সিলেটে সুস্থ হয়েছেন ৭১৫ জন। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮২ জন করোনায় আক্রান্ত রোগী।
আজ বুধবার দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হিমাংশু লাল রায় স্বাক্ষরিত কোভিড-১৯ কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশনের দৈনিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদন বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেট বিভাগে নতুন করে শনাক্ত হওয়া ৫৫৭ জন করোনা আক্রান্ত রোগীর ২৭৬ জন সিলেট জেলার বাসিন্দা। এ ছাড়া বিভাগে সুনামগঞ্জ জেলার ৬৩ জন, হবিগঞ্জের ৬১ ও মৌলভীবাজার জেলার বাসিন্দা ১১৪ জন। এ দিকে সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ৪৩ জন রোগীর করোনা শনাক্ত হয়েছে।
বিভাগে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ৪৭ হাজার ৪১ জন। যাদের মধ্যে সিলেট জেলায় ২৫ হাজার ২১১ জন, সুনামগঞ্জে পাঁচ হাজার ৪৭৫, হবিগঞ্জ জেলায় পাঁচ হাজার ৬৮৪ জন, মৌলভীবাজারে ছয় হাজার ৭৩০ জন ও সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিন হাজার ৯১১ জন।
এ ছাড়া বিভাগে মোট মৃত ৮৪৪ জনের মধ্যে সিলেট জেলার ৬২০ জন, সুনামগঞ্জে ৫৯, হবিগঞ্জে ৪২, মৌলভীবাজারের ৬৬ ও সিলেটের এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৫৭ জন।
সিলেটে বিভাগে বুধবার দৈনিক শনাক্তের হার ২৯ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। যার ৩১ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ সিলেট জেলায়, সুনামগঞ্জ ২১ দশমিক ৫৮ শতাংশ, হবিগঞ্জে ২৪ দশমিক ৪০ শতাংশ ও মৌলভীবাজারে ৩২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
প্রকল্পের সভাপতি ও ইউপি সদস্য আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমি প্রথম কিস্তিতে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা উত্তোলন করি। পিআইও অফিস ৫৮ হাজার টাকা কেটে রাখে, হাতে পাই ৯৮ হাজার টাকা। আমাকে বলা হয়েছে, ৪০০ ফুট রাস্তা করে ফেলেন, না হলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে। তাই দুই নম্বর ইট দিয়ে কাজ করছি। সবখানেই তো এমন ইট দিয়ে রাস্তা
১৫ মিনিট আগেঘটনার পরদিন নিহতের ভাতিজা আরিফুল ইসলাম বড়াইগ্রাম থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করেন। এতে ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ, তাঁর ছেলে সোহেল রানা পুটুসহ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫–২০ জনকে আসামি করা হয়। পরে রওশন আলীর মৃত্যু হলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। তবে ১৫ দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার মূল আসামি
১ ঘণ্টা আগেসড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে ইট–খোয়া। খানাখন্দে প্রতিনিয়ত নসিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন উল্টে যাচ্ছে। অনেক সময় যাত্রী আহত হচ্ছেন, যানবাহনের যন্ত্রাংশও বিকল হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বড় ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ওই ছাত্রীকে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায় কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছলে হুমায়ূন ইজিবাইকে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগে