রাকিবুল ইসলাম, গাংনী (মেহেরপুর)
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী–কাজীপুর সড়ক দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পুরো সড়কে অসংখ্য খানাখন্দ আর গর্ত তৈরি হওয়ায় যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এলাকার সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা। সামান্য বৃষ্টিতেই সড়কে পানি জমে থাকায় বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
সড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে ইট-খোয়া। খানাখন্দে প্রতিনিয়ত নসিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন উল্টে যাচ্ছে। অনেক সময় যাত্রী আহত হচ্ছে, যানবাহনের যন্ত্রাংশও বিকল হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বড় ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে।
পথচারীরা জানান, বৃষ্টি হলে রাস্তায় জমা পানিতে গর্ত আর সমান অংশ চেনা যায় না, ফলে দুর্ঘটনা প্রায় নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। পাখিভ্যানের চালক আজমাইন হোসেন বলেন, ‘খানাখন্দ আর কাঁদা-জলে রাস্তায় চলতে খুব কষ্ট হয়। ভ্যানের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যায়, আয়-রোজগার বন্ধ হয়ে পড়ে।’
নসিমনচালক জাফর আলী বলেন, ‘ভাঙা রাস্তায় বেশি মাল নেওয়া যায় না। আবার প্রতিদিন দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়েই চলতে হয়। আমাদের একমাত্র উপার্জনের বাহনও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।’
অটোচালক পল্টু মিয়া ও ট্রাকচালক সালাম হোসেন জানান, খানাখন্দে ভরা রাস্তায় চলতে গিয়ে ছোট-বড় দুর্ঘটনায় কেউ পঙ্গু হচ্ছেন, কেউ ক্ষতির মুখে পড়ছেন। বিশেষ করে রোগী পরিবহনে ভয়াবহ ভোগান্তি হচ্ছে।
এ বিষয়ে গাংনী উপজেলা প্রকৌশলী ফয়সাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘বামন্দী-কাজীপুর সড়কে খানাখন্দের বিষয়টি আমাদের জানা আছে। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেই দ্রুত সংস্কার শুরু করব। এ ছাড়া উপজেলায় যেসব ভাঙাচোরা রাস্তা রয়েছে, বরাদ্দ পেলে সেগুলোর কাজও করা হবে।’
মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী–কাজীপুর সড়ক দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না হওয়ায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। পুরো সড়কে অসংখ্য খানাখন্দ আর গর্ত তৈরি হওয়ায় যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। এতে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন এলাকার সাধারণ মানুষ, ব্যবসায়ী ও শিক্ষার্থীরা। সামান্য বৃষ্টিতেই সড়কে পানি জমে থাকায় বাড়ছে দুর্ঘটনার আশঙ্কা।
সড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে ইট-খোয়া। খানাখন্দে প্রতিনিয়ত নসিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন উল্টে যাচ্ছে। অনেক সময় যাত্রী আহত হচ্ছে, যানবাহনের যন্ত্রাংশও বিকল হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বড় ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে।
পথচারীরা জানান, বৃষ্টি হলে রাস্তায় জমা পানিতে গর্ত আর সমান অংশ চেনা যায় না, ফলে দুর্ঘটনা প্রায় নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে। পাখিভ্যানের চালক আজমাইন হোসেন বলেন, ‘খানাখন্দ আর কাঁদা-জলে রাস্তায় চলতে খুব কষ্ট হয়। ভ্যানের যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়ে যায়, আয়-রোজগার বন্ধ হয়ে পড়ে।’
নসিমনচালক জাফর আলী বলেন, ‘ভাঙা রাস্তায় বেশি মাল নেওয়া যায় না। আবার প্রতিদিন দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়েই চলতে হয়। আমাদের একমাত্র উপার্জনের বাহনও নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।’
অটোচালক পল্টু মিয়া ও ট্রাকচালক সালাম হোসেন জানান, খানাখন্দে ভরা রাস্তায় চলতে গিয়ে ছোট-বড় দুর্ঘটনায় কেউ পঙ্গু হচ্ছেন, কেউ ক্ষতির মুখে পড়ছেন। বিশেষ করে রোগী পরিবহনে ভয়াবহ ভোগান্তি হচ্ছে।
এ বিষয়ে গাংনী উপজেলা প্রকৌশলী ফয়সাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘বামন্দী-কাজীপুর সড়কে খানাখন্দের বিষয়টি আমাদের জানা আছে। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি হওয়ায় কাজ শুরু করা যাচ্ছে না। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলেই দ্রুত সংস্কার শুরু করব। এ ছাড়া উপজেলায় যেসব ভাঙাচোরা রাস্তা রয়েছে, বরাদ্দ পেলে সেগুলোর কাজও করা হবে।’
বিবৃতিতে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার রাতে মুরাদনগর উপজেলার বাহেরচর পাচকিত্তা গ্রামে ফজর আলী নামের এক রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তি ঘরের দরজা ভেঙে ওই নারীকে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পরে নারীর ওপর সহিংস আচরণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
১২ মিনিট আগেবক্তারা বলেন, মেডিকেল কলেজ স্থাপনের পর আশপাশের জমির দাম বেড়ে যায়। অনেকে সঞ্চয় ভেঙে জমি কিনেছেন। এখন প্রতি শতক জমির দাম ৮ থেকে ২০ লাখ টাকা। বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন বসালে এসব জমির ব্যবহার অনুপযোগী হয়ে পড়বে।
২৬ মিনিট আগেরাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ফেরদৌসী খাতুন (২৭) নামে এক ডেঙ্গু রোগীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার (২৮ জুন) রাত সোয়া ৯টার দিকে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। আজ রোববার (২৯ জুন) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
৩২ মিনিট আগেসমাবেশে রাবি সংস্কার আন্দোলনের মুখপাত্র ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, এই ৯ দফা শিক্ষার্থীদের ন্যায্য ও সময়োপযোগী দাবি। এগুলো বাস্তবায়ন করতে শুধু সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক উদ্যোগই যথেষ্ট। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সতর্ক করছি-দ্রুত দাবি না মানলে আরও কঠোর কর্মসূচি আস
৩৪ মিনিট আগে