নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (এসআইইউ) ইংরেজি বিভাগের আয়োজনে বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রখ্যাত ভ্রমণবিষয়ক লেখক মঈনুস সুলতানকে ঘিরে কেটেছে এক মোহিত দুপুর। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাসের মিলনায়তনে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বক্তৃতা, প্রশ্নোত্তর, পারস্পরিক ভাববিনিময়ে তৈরি হয় এই সুলতানি আবহ।
‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাসরুম: এক্সপার্ট ইনসাইটস’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে মঈনুস সুলতানের বক্তব্যের শিরোনাম ছিল, ‘ফ্রম পেজেস টু পাথস: লিটারেচার’স গাইড টু ট্র্যাভেলিং উইথ কম্পেশনস’। ইংরেজি বিভাগের নিয়মিত আয়োজনের পঞ্চম আসর ছিল এটি। বক্তব্যে মঈনুস সুলতান ভ্রমণসাহিত্যের গুরুত্ব, ভ্রমণের নানা অভিজ্ঞতা, ভ্রমণের উপকারিতা, ভ্রমণ কীভাবে উদার চিন্তা, সহমর্মিতা ও পরমতসহিষ্ণুতার বিকাশ ঘটায় ইত্যাদি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, ‘ভ্রমণসাহিত্য আমাদের শুধু ভিন্ন ভিন্ন স্থানের বর্ণনা দেয় না, বরং একটি গভীর উপলব্ধি প্রদান করে, যা মানবিক মূল্যবোধ বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’ বক্তব্য শেষে শিক্ষার্থীরা মঈনুস সুলতানের জীবন ও কর্মের ওপর প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে মঈনুস সুলতানকে স্বাগত জানান ইংরেজি বিভাগের প্রধান, সহযোগী অধ্যাপক প্রণব কান্তি দেব। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘এসআইইউ ইংরেজি বিভাগ শুধু পাঠ্যক্রম নয়, শিক্ষার্থীদের সিলেবাসের বাইরের বিপুল জ্ঞানের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে বদ্ধপরিকর। সে লক্ষ্যে আজকের আয়োজন।’ মঈনুস সুলতানকে স্বাগত জানিয়ে প্রণব কান্তি দেব বলেন, পৃথিবীর পথে পথে ঘুরে ঘুরে তিনি যে বিচিত্র জ্ঞান আহরণ করেছেন, শিক্ষার্থীরা সে জ্ঞানসমুদ্রে অবগাহনের মাধ্যমে নিজেদের সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাবে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও অনুষ্ঠানের কনভেনর স্বাতী রানী দেবনাথ।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য মো. আশরাফুল আলম। তিনি বলেন, এসআইইউ কারিকুলামের পাশাপাশি কো-কারিকুলামকে সমান গুরুত্ব দিয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সব প্রচেষ্টা বিদ্যমান। বক্তব্য শেষে তিনি মঈনুস সুলতানের হাতে উপহার তুলে দেন।
মঈনুস সুলতানের এ আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের পাশাপাশি সিলেটের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্টজন উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত বিশিষ্ট লোক গবেষক সুমন কুমার দাশ, শাবিপ্রবির অধ্যাপক ড. ফারজানা সিদ্দিকা এবং সিলেটের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অম্বরীষ দত্ত উল্লেখযোগ্য।
সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (এসআইইউ) ইংরেজি বিভাগের আয়োজনে বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রখ্যাত ভ্রমণবিষয়ক লেখক মঈনুস সুলতানকে ঘিরে কেটেছে এক মোহিত দুপুর। আজ বুধবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ক্যাম্পাসের মিলনায়তনে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বক্তৃতা, প্রশ্নোত্তর, পারস্পরিক ভাববিনিময়ে তৈরি হয় এই সুলতানি আবহ।
‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাসরুম: এক্সপার্ট ইনসাইটস’ শীর্ষক এ অনুষ্ঠানে মঈনুস সুলতানের বক্তব্যের শিরোনাম ছিল, ‘ফ্রম পেজেস টু পাথস: লিটারেচার’স গাইড টু ট্র্যাভেলিং উইথ কম্পেশনস’। ইংরেজি বিভাগের নিয়মিত আয়োজনের পঞ্চম আসর ছিল এটি। বক্তব্যে মঈনুস সুলতান ভ্রমণসাহিত্যের গুরুত্ব, ভ্রমণের নানা অভিজ্ঞতা, ভ্রমণের উপকারিতা, ভ্রমণ কীভাবে উদার চিন্তা, সহমর্মিতা ও পরমতসহিষ্ণুতার বিকাশ ঘটায় ইত্যাদি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি বলেন, ‘ভ্রমণসাহিত্য আমাদের শুধু ভিন্ন ভিন্ন স্থানের বর্ণনা দেয় না, বরং একটি গভীর উপলব্ধি প্রদান করে, যা মানবিক মূল্যবোধ বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।’ বক্তব্য শেষে শিক্ষার্থীরা মঈনুস সুলতানের জীবন ও কর্মের ওপর প্রশ্নোত্তর পর্বে অংশ নেয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে মঈনুস সুলতানকে স্বাগত জানান ইংরেজি বিভাগের প্রধান, সহযোগী অধ্যাপক প্রণব কান্তি দেব। স্বাগত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘এসআইইউ ইংরেজি বিভাগ শুধু পাঠ্যক্রম নয়, শিক্ষার্থীদের সিলেবাসের বাইরের বিপুল জ্ঞানের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে বদ্ধপরিকর। সে লক্ষ্যে আজকের আয়োজন।’ মঈনুস সুলতানকে স্বাগত জানিয়ে প্রণব কান্তি দেব বলেন, পৃথিবীর পথে পথে ঘুরে ঘুরে তিনি যে বিচিত্র জ্ঞান আহরণ করেছেন, শিক্ষার্থীরা সে জ্ঞানসমুদ্রে অবগাহনের মাধ্যমে নিজেদের সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাবে। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও অনুষ্ঠানের কনভেনর স্বাতী রানী দেবনাথ।
অনুষ্ঠানে সমাপনী বক্তব্য দেন সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য মো. আশরাফুল আলম। তিনি বলেন, এসআইইউ কারিকুলামের পাশাপাশি কো-কারিকুলামকে সমান গুরুত্ব দিয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সব প্রচেষ্টা বিদ্যমান। বক্তব্য শেষে তিনি মঈনুস সুলতানের হাতে উপহার তুলে দেন।
মঈনুস সুলতানের এ আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের পাশাপাশি সিলেটের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের বিশিষ্টজন উপস্থিত ছিলেন। এর মধ্যে বাংলা একাডেমি পুরস্কারপ্রাপ্ত বিশিষ্ট লোক গবেষক সুমন কুমার দাশ, শাবিপ্রবির অধ্যাপক ড. ফারজানা সিদ্দিকা এবং সিলেটের বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অম্বরীষ দত্ত উল্লেখযোগ্য।
রাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২৪ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
৩১ মিনিট আগেরাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
৩৭ মিনিট আগে