প্রতিনিধি, শাল্লা, সুনামগঞ্জ (সিলেট)
করোনাকালীন সময় কাটিয়ে দীর্ঘ দেড় বছর পর আজ রোববার দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। আনন্দ উচ্ছ্বাসে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে গেলেও পাঠদানের জন্য নেই শ্রেণি কক্ষ ও বসার সরঞ্জাম। তাই বাধ্য হয়ে তীব্র রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আকাশের নিচে ক্লাস করেছে শাল্লা উপজেলার শাহ আরফিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এতে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে বলে জানিয়েছে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা। তবে আজ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম ছিল বলে জানা গেছে। গত বছর বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হলেও কাজের ধীর গতি থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকদের।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছর করোনাকালীন সময়ে বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। কিন্তু শুরু থেকেই কাজের ধীর গতি রয়েছে। তাই এখনো পর্যন্ত বিদ্যালয়ের বেজ তৈরি করতে পারেনি ঠিকাদার। যার ফলে দীর্ঘ ছুটি কাটিয়ে বিদ্যালয় খোলা হলেও শিক্ষার্থীদের ক্লাসের জন্য কোনো কক্ষ নেই।
সরেজমিনে শাহ আরফিন বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, তৃতীয় ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে। সামনে একটি চেয়ারে শিক্ষকেরা বসে রয়েছেন।
দাঁড়িয়ে থাকার বিষয়টি জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দিপালী মজুমদার বলেন, বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের কাজ চলছে। কোনো কক্ষ না থাকায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ক্লাস করাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। তবে বিষয়টি বিদ্যালয়ের সভাপতিকে অবগত করেছি। পাশাপাশি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকেও জানানো হয়েছে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জুয়েল মিয়ার সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, বিদ্যালয়ে থাকা আগের বেঞ্চগুলো পাশের একটি বাড়িতে রাখা হয়েছে। তবে দেড় বছর পর বিদ্যালয় খোলার নির্দেশ দেওয়ার পরপরই উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠদানের বিষয়টি জানানো হয়েছে। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠদানের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীন মোহাম্মদ জানান, গত দুই সপ্তাহ আগেই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানানো হয়েছে পাশে থাকা লোকনাথ মন্দিরের ছায়া ঘরে ক্লাস নেওয়ার কথা। তবে এখানে ক্লাস না নিয়ে শিক্ষার্থীদের রোদের মধ্যে দাঁড় করিয়ে ক্লাস নেওয়ার বিষয়টি দুঃখজনক।
করোনাকালীন সময় কাটিয়ে দীর্ঘ দেড় বছর পর আজ রোববার দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। আনন্দ উচ্ছ্বাসে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে গেলেও পাঠদানের জন্য নেই শ্রেণি কক্ষ ও বসার সরঞ্জাম। তাই বাধ্য হয়ে তীব্র রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আকাশের নিচে ক্লাস করেছে শাল্লা উপজেলার শাহ আরফিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এতে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে বলে জানিয়েছে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা। তবে আজ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কম ছিল বলে জানা গেছে। গত বছর বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হলেও কাজের ধীর গতি থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষকদের।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গত বছর করোনাকালীন সময়ে বিদ্যালয়ের নতুন ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়। কিন্তু শুরু থেকেই কাজের ধীর গতি রয়েছে। তাই এখনো পর্যন্ত বিদ্যালয়ের বেজ তৈরি করতে পারেনি ঠিকাদার। যার ফলে দীর্ঘ ছুটি কাটিয়ে বিদ্যালয় খোলা হলেও শিক্ষার্থীদের ক্লাসের জন্য কোনো কক্ষ নেই।
সরেজমিনে শাহ আরফিন বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, তৃতীয় ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীরা রোদের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে। সামনে একটি চেয়ারে শিক্ষকেরা বসে রয়েছেন।
দাঁড়িয়ে থাকার বিষয়টি জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দিপালী মজুমদার বলেন, বিদ্যালয়ের নতুন ভবনের কাজ চলছে। কোনো কক্ষ না থাকায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ক্লাস করাতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। তবে বিষয়টি বিদ্যালয়ের সভাপতিকে অবগত করেছি। পাশাপাশি উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকেও জানানো হয়েছে।
বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি জুয়েল মিয়ার সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, বিদ্যালয়ে থাকা আগের বেঞ্চগুলো পাশের একটি বাড়িতে রাখা হয়েছে। তবে দেড় বছর পর বিদ্যালয় খোলার নির্দেশ দেওয়ার পরপরই উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠদানের বিষয়টি জানানো হয়েছে। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষার্থীদের জন্য পাঠদানের ব্যবস্থা করা হবে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা দ্বীন মোহাম্মদ জানান, গত দুই সপ্তাহ আগেই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে জানানো হয়েছে পাশে থাকা লোকনাথ মন্দিরের ছায়া ঘরে ক্লাস নেওয়ার কথা। তবে এখানে ক্লাস না নিয়ে শিক্ষার্থীদের রোদের মধ্যে দাঁড় করিয়ে ক্লাস নেওয়ার বিষয়টি দুঃখজনক।
দুর্ভাগ্য পিছু ছাড়ছে না এই শিক্ষার্থীর। দুই বছর আগে বাবা মারা যান। শিক্ষকদের সহযোগিতায় কোনোরকমে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। বিপত্তি বাধে এইচএসসি পরীক্ষার প্রথম দিন। গত বৃহস্পতিবার তিনি যখন পরীক্ষাকেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, তখনই হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তাঁর মা। এ অবস্থায় মাকে নিয়ে ছুটতে হয়
৫ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার শহর থেকে ৬৫ কিলোমিটার এবং কমলগঞ্জের ঘনবসতি এলাকা থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে ভারতের সীমান্ত এলাকায় সুনছড়া চা-বাগান। এর একটি টিলার ওপর টিনের জীর্ণ ঘর। বাইরে হেলে পড়া বাঁশে ঝুলে আছে জাতীয় পতাকা। ছোট্ট কক্ষে বাঁশের বেড়া দিয়ে দুটি কক্ষ তৈরি হয়েছে। ছোট ছোট খুপরি ঘরে চলছে পাঠদান। জীর্ণ ঘরের মত
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাবেক বিমান ও পর্যটনমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের নাম ভাঙিয়ে দুটি খাবারের দোকান বসান তাঁর চাচাতো ভাই মোসাদ্দেক হোসেন নয়ন। ২০০৮ সাল থেকে দোকান দুটির ভাড়া বকেয়া ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।
৬ ঘণ্টা আগেরংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে ১৩ বছর আগে ১০ শয্যার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) চালু করা হয়। এর মধ্যে একটি শয্যা দীর্ঘদিন ধরে নষ্ট। এখন ৯ শয্যার ইউনিটই পুরো রংপুর বিভাগের দুই কোটির বেশি মানুষের একমাত্র সরকারি আশ্রয়স্থল।
৬ ঘণ্টা আগে