প্রতিনিধি, মৌলভীবাজার
দেশে দ্বিতীয় দফা করোনাভাইরাস সংক্রমণে ঝুঁকিতে থাকা মৌলভীবাজার জেলায় নেই করোনা পরীক্ষার ল্যাব। অন্য জেলায় নমুনা পাঠিয়ে রিপোর্ট আনতে হচ্ছে। যা আসতে সময় লাগছে পাঁচ থেকে সাত দিন। ফলে বাড়ছে সংক্রমণের ঝুঁকি।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে ২৯টি জেলা। যার মধ্যে রয়েছে মৌলভীবাজার জেলা। অন্য জেলার তুলনায় বেশি প্রবাসী এখানে বাস করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি করে নমুনা পরীক্ষা হলে জেলার করোনা সংক্রমণের ভয়াবহ চিত্র ওঠে আসবে।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে দেশের ২৯টি জেলার মধ্যে প্রবাসী অধ্যুষিত মৌলভীবাজার সবার ওপরে। করোনার ঝুঁকিতে থাকলেও এ জেলায় এখনো স্থাপন হয়নি পিসিআর ল্যাব। এখানে সংগৃহীত নমুনা পাঠাতে হয় সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফলাফলের ধীরগতির কারণে অনেকেই পরীক্ষা করাতে আগ্রহ হারাচ্ছেন।
আব্দুল খালিক বলেন, ‘আমরা বয়স্ক মানুষ আমাদের ভয় বেশি। আতংকের মধ্যে দিনপার করছি। এরপর দেশের সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা জেলায় নেই কোন পিসিআর ল্যাব। এতে বোঝা যায় নাগরিক হিসেবে আমরা কি অসহায়’।
সংস্কৃতিকর্মী প্রদীপ নাহা বলেন আমাদের এই জেলায় করোনা যেভাবে বাড়ছে, আমরা রীতিমতো আতংকিত হচ্ছি। অল্পসংখ্যক মানুষের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলে অধিক সংখ্যক মানুষের টেস্ট করা হচ্ছে না। একইসাথে নমুনা নেওয়ার ৫ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত রিপোর্ট আসতে সময় লেগে যায়। অথচ আমাদের এখানে নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকলে এমন হতো না।
গত মাসে মৌলভীবাজারে করোনা আক্রান্তের হার ছিলো ৫ শতাংশের নিচে। মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে আক্রান্তের হার দাড়ায় ৩০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৩৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যেখানে সারা দেশে ২৩ থেকে ২৪ শতাংশ।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল মৌলভীবাজারের মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট রফিকুল ইসলাম জানান, প্রথমদিকে করোনা টেস্টের সংখ্যা অনেক কম থাকলেও গত সপ্তাহ থেকে জেলার হাসপাতালগুলোতে করোনা টেস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ।
পিসিআর ল্যাব স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ রুমী জানান, পিসিআর ল্যাব এই মূহুর্তে স্থাপনের কোন উদ্যোগ আছে কি না আমার জানা নেই। তবে জীন এক্সপার্ট মেশিন দিয়ে করোনা টেস্টের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মৌলভীবাজারে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত করোনা পজিটিভ ২ হাজার ৭৩ জন। গত এক সপ্তাহে ২ জন সহ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২৪ জন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা নিয়ে সুজন সাধারণ সম্পাদক জহর লাল দত্ত বলেন, এ জেলায় করোনার ভয়াবহতার পরও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এতো উদাসীন কেনো আমরা বুঝি না। তাদের গাফিলতি এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ৪ এপ্রিল নির্দিষ্ট তারিখ থাকলেও এখন কবে দেওয়া হবে এর সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা হয় নাই। এই ধরনের পদক্ষেপ মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করছে।
দেশে দ্বিতীয় দফা করোনাভাইরাস সংক্রমণে ঝুঁকিতে থাকা মৌলভীবাজার জেলায় নেই করোনা পরীক্ষার ল্যাব। অন্য জেলায় নমুনা পাঠিয়ে রিপোর্ট আনতে হচ্ছে। যা আসতে সময় লাগছে পাঁচ থেকে সাত দিন। ফলে বাড়ছে সংক্রমণের ঝুঁকি।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে ২৯টি জেলা। যার মধ্যে রয়েছে মৌলভীবাজার জেলা। অন্য জেলার তুলনায় বেশি প্রবাসী এখানে বাস করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বেশি করে নমুনা পরীক্ষা হলে জেলার করোনা সংক্রমণের ভয়াবহ চিত্র ওঠে আসবে।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিতে দেশের ২৯টি জেলার মধ্যে প্রবাসী অধ্যুষিত মৌলভীবাজার সবার ওপরে। করোনার ঝুঁকিতে থাকলেও এ জেলায় এখনো স্থাপন হয়নি পিসিআর ল্যাব। এখানে সংগৃহীত নমুনা পাঠাতে হয় সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ফলাফলের ধীরগতির কারণে অনেকেই পরীক্ষা করাতে আগ্রহ হারাচ্ছেন।
আব্দুল খালিক বলেন, ‘আমরা বয়স্ক মানুষ আমাদের ভয় বেশি। আতংকের মধ্যে দিনপার করছি। এরপর দেশের সবচেয়ে ঝুঁকিতে থাকা জেলায় নেই কোন পিসিআর ল্যাব। এতে বোঝা যায় নাগরিক হিসেবে আমরা কি অসহায়’।
সংস্কৃতিকর্মী প্রদীপ নাহা বলেন আমাদের এই জেলায় করোনা যেভাবে বাড়ছে, আমরা রীতিমতো আতংকিত হচ্ছি। অল্পসংখ্যক মানুষের নমুনা নিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে। ফলে অধিক সংখ্যক মানুষের টেস্ট করা হচ্ছে না। একইসাথে নমুনা নেওয়ার ৫ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত রিপোর্ট আসতে সময় লেগে যায়। অথচ আমাদের এখানে নমুনা পরীক্ষার ব্যবস্থা থাকলে এমন হতো না।
গত মাসে মৌলভীবাজারে করোনা আক্রান্তের হার ছিলো ৫ শতাংশের নিচে। মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে আক্রান্তের হার দাড়ায় ৩০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৩৩ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। যেখানে সারা দেশে ২৩ থেকে ২৪ শতাংশ।
২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল মৌলভীবাজারের মেডিক্যাল টেকনোলজিস্ট রফিকুল ইসলাম জানান, প্রথমদিকে করোনা টেস্টের সংখ্যা অনেক কম থাকলেও গত সপ্তাহ থেকে জেলার হাসপাতালগুলোতে করোনা টেস্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুণ।
পিসিআর ল্যাব স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথা জানিয়ে সিভিল সার্জন ডা. চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ রুমী জানান, পিসিআর ল্যাব এই মূহুর্তে স্থাপনের কোন উদ্যোগ আছে কি না আমার জানা নেই। তবে জীন এক্সপার্ট মেশিন দিয়ে করোনা টেস্টের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। মৌলভীবাজারে ৪ এপ্রিল পর্যন্ত করোনা পজিটিভ ২ হাজার ৭৩ জন। গত এক সপ্তাহে ২ জন সহ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২৪ জন।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা নিয়ে সুজন সাধারণ সম্পাদক জহর লাল দত্ত বলেন, এ জেলায় করোনার ভয়াবহতার পরও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এতো উদাসীন কেনো আমরা বুঝি না। তাদের গাফিলতি এখানে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। ৪ এপ্রিল নির্দিষ্ট তারিখ থাকলেও এখন কবে দেওয়া হবে এর সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা হয় নাই। এই ধরনের পদক্ষেপ মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করছে।
প্রকল্পের সভাপতি ও ইউপি সদস্য আনিছুর রহমান বলেন, ‘আমি প্রথম কিস্তিতে ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা উত্তোলন করি। পিআইও অফিস ৫৮ হাজার টাকা কেটে রাখে, হাতে পাই ৯৮ হাজার টাকা। আমাকে বলা হয়েছে, ৪০০ ফুট রাস্তা করে ফেলেন, না হলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হবে। তাই দুই নম্বর ইট দিয়ে কাজ করছি। সবখানেই তো এমন ইট দিয়ে রাস্তা
৯ মিনিট আগেঘটনার পরদিন নিহতের ভাতিজা আরিফুল ইসলাম বড়াইগ্রাম থানায় একটি হত্যা চেষ্টা মামলা করেন। এতে ইউপি চেয়ারম্যান আজাদ, তাঁর ছেলে সোহেল রানা পুটুসহ কয়েকজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ১৫–২০ জনকে আসামি করা হয়। পরে রওশন আলীর মৃত্যু হলে মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হয়। তবে ১৫ দিন পেরিয়ে গেলেও মামলার মূল আসামি
১ ঘণ্টা আগেসড়কের বিভিন্ন অংশে কার্পেটিং উঠে গিয়ে বেরিয়ে পড়েছে ইট–খোয়া। খানাখন্দে প্রতিনিয়ত নসিমন, ভ্যান, মোটরসাইকেলসহ ছোট যানবাহন উল্টে যাচ্ছে। অনেক সময় যাত্রী আহত হচ্ছেন, যানবাহনের যন্ত্রাংশও বিকল হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এভাবে চলতে থাকলে এলাকায় ব্যবসা-বাণিজ্যে বড় ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ২৫ জুন অর্ধবার্ষিকী পরীক্ষা দিতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে জাটিয়া ইউনিয়নের কুমারুলী উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে যেতেই ওই ছাত্রীকে ব্যাটারি চালিত ইজিবাইকে তুলে নিয়ে যায় কাউসার মিয়া। ইজিবাইকটি মাইজবাগ ইউনিয়নের লক্ষীগঞ্জ বাজারে পৌঁছলে হুমায়ূন ইজিবাইকে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগে