গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের গোয়াইনঘাটে বালু ও পাথর খেকোদের হাত থেকে ডাউকি নদীর পারসংলগ্ন চা-বাগান রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ রোববার বেলা ১১ নম্বর মধ্য জাফলং ইউনিয়নবাসীর উদ্যোগে জাফলং ব্রিজে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘আমার বাগান আমার মা, ধ্বংস হতে দেব না’, ‘জাফলংবাসীর ঐতিহ্য, ধ্বংস হতে দেব না’, ‘অবৈধ পাথর ও বালু খেকোরা হুঁশিয়ার সাবধান’—এমন বিভিন্ন স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড, ব্যানার ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে কয়েক শতাধিক নারী-পুরুষ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় অংশগ্রহণ করেন।
জাফলং চা-বাগানের ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে ও মধ্য জাফলং ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি কামরুল হাসান মানববন্ধনে সঞ্চালনা করেন। এ সময় স্থানীয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ছাড়াও চা-বাগানে বসবাসরত সর্বস্তরের নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘জাফলং চা–বাগান উত্তর সিলেটের অনন্য এক ঐতিহ্য। একটি চক্র জাফলং নদী থেকে দিনে–রাতে বালু তুলে বাগানকে ধ্বংস করছে। ফলে জাফলং ব্রিজসহ বাগান ধ্বংসের মুখে।
‘আপনারা দয়া করে আমাদের এ ঐতিহ্যকে রক্ষায় সবাই এগিয়ে আসুন। পাথর ও বালু খেকোদের দৌরাত্ম্যে এবং নদীভাঙনের কবলে ইতিমধ্যে এই চা–বাগানের প্রায় ৩০০ একর ভূমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন অবশিষ্ট যেটুকু রয়েছে সেটুকু রক্ষায় দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এক সময় এই চা-বাগানের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। কাজেই বিলীন হয়ে যাওয়ার আগে এই চা–বাগান রক্ষায় আপনারা যদি কোনো পদক্ষেপ না নেন, তাহলে আমরাও (চা–শ্রমিকেরা) আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় মিছিল, মিটিং, মানববন্ধনসহ লাগাতর আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
সিলেটের গোয়াইনঘাটে বালু ও পাথর খেকোদের হাত থেকে ডাউকি নদীর পারসংলগ্ন চা-বাগান রক্ষার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ রোববার বেলা ১১ নম্বর মধ্য জাফলং ইউনিয়নবাসীর উদ্যোগে জাফলং ব্রিজে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
‘আমার বাগান আমার মা, ধ্বংস হতে দেব না’, ‘জাফলংবাসীর ঐতিহ্য, ধ্বংস হতে দেব না’, ‘অবৈধ পাথর ও বালু খেকোরা হুঁশিয়ার সাবধান’—এমন বিভিন্ন স্লোগানসংবলিত প্ল্যাকার্ড, ব্যানার ও ফেস্টুন হাতে নিয়ে কয়েক শতাধিক নারী-পুরুষ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় অংশগ্রহণ করেন।
জাফলং চা-বাগানের ব্যবস্থাপক নাসির উদ্দিন খানের সভাপতিত্বে ও মধ্য জাফলং ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি কামরুল হাসান মানববন্ধনে সঞ্চালনা করেন। এ সময় স্থানীয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ছাড়াও চা-বাগানে বসবাসরত সর্বস্তরের নারী-পুরুষ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ‘জাফলং চা–বাগান উত্তর সিলেটের অনন্য এক ঐতিহ্য। একটি চক্র জাফলং নদী থেকে দিনে–রাতে বালু তুলে বাগানকে ধ্বংস করছে। ফলে জাফলং ব্রিজসহ বাগান ধ্বংসের মুখে।
‘আপনারা দয়া করে আমাদের এ ঐতিহ্যকে রক্ষায় সবাই এগিয়ে আসুন। পাথর ও বালু খেকোদের দৌরাত্ম্যে এবং নদীভাঙনের কবলে ইতিমধ্যে এই চা–বাগানের প্রায় ৩০০ একর ভূমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এখন অবশিষ্ট যেটুকু রয়েছে সেটুকু রক্ষায় দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এক সময় এই চা-বাগানের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে না। কাজেই বিলীন হয়ে যাওয়ার আগে এই চা–বাগান রক্ষায় আপনারা যদি কোনো পদক্ষেপ না নেন, তাহলে আমরাও (চা–শ্রমিকেরা) আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় মিছিল, মিটিং, মানববন্ধনসহ লাগাতর আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
ইট-কাঠ-কংক্রিটে ঠাসা দমবন্ধ করা রাজধানী শহরে কিছুটা সময় পরিবারকে নিয়ে ঘুরে আসার এক জনপ্রিয় জায়গা সবুজে ঘেরা হাতিরঝিল প্রকল্প এলাকা। তবে সেনাবাহিনীর হাতে গড়ে ওঠা একসময়ের চোখজুড়ানো সেই হাতিরঝিলের সৌন্দর্য ও স্বাচ্ছন্দ্য আর আগের মতো নেই। এখানে বেড়াতে আসা অনেকে ইদানীং হতাশা নিয়ে ফিরছেন।
৪ ঘণ্টা আগেদেড় বছর আগে রাজশাহীর কাঁকনহাট পৌরসভায় একটি নিয়োগের প্রক্রিয়া চলাকালেই জানা গিয়েছিল কারা নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন। চাকরিপ্রার্থী এক তরুণী সংবাদ সম্মেলন করেই এ তথ্য জানিয়েছিলেন। পরে ছয়টি পদের মধ্যে চারটির ক্ষেত্রেই ওই তরুণীর দেওয়া ‘তথ্য’ মিলে যায়। দেড় বছর পর এখন বিষয়টি নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করছে দুর্নীতি দমন
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর আমের মোকামগুলোতে এখনো ‘ঢলন’ প্রথা বহাল। আড়তদারেরা এখনো ঢলন হিসেবে বাড়তি ওজন নিচ্ছেন চাষিদের কাছ থেকে। তাঁরা ৪০ কেজি বা এক মণ আমের দাম দিয়ে নিচ্ছেন ৪৫ থেকে ৫০ কেজি। অথচ গত বুধবার রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে দিনভর আলোচনা শেষে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, এবার রাজশাহী অঞ্চলে আম কেনাবেচা হবে কেজি
৫ ঘণ্টা আগেগত কয়েক দিনের একটানা তাপপ্রবাহের কারণে বিভিন্ন স্থানে ডায়রিয়া ও গরমজনিত নানা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কয়েকগুন বেড়েছে। রোগীর চাপ বেশি থাকায় হাসপাতালে দেখা দিয়েছে শয্যাসংকট। ফলে সিট না পেয়ে হাসপাতালের বারান্দাতে চিকিৎসা নিতে দেখা গেছে রোগীদের।
৫ ঘণ্টা আগে