নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
স্যার না বলে সাহেব বলায় খেপে গেলেন সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান। তাঁর উত্তেজিত হওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
আজ বুধবার বিকেলে সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে কথোপকথনের সময় এ ঘটনা ঘটে।
ভাইরাল ভিডিওতে শোনা যাচ্ছে, এসপি আনোয়ার বলছেন, ‘আমি আজ চাকরি ছাড়লে কালই নির্বাচন করতে পারব। বিএনপির বড় বড় নেতার সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে।’ একপর্যায়ে এসপি উত্তেজিত হয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতা এম এস মাসুম আহমদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং তাঁকে গলা ধরে বের করে দিতে বলেন।
এ ঘটনায় সন্ধ্যায় পৌর শহরের হোসেন বখত চত্বরে দলটির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সেখানে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা এসপির এমন বক্তব্য ও আচরণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর প্রত্যাহার দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘২০২৩ সালে গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের ওপর ছাত্রলীগ হামলা চালায়। এ ঘটনার মামলার বিষয়ে কথা বলতে গেলে পুলিশ সুপার ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন।’
এ ঘটনায় সুনামগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর এটি ব্যাপক আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে এ নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খানের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এগুলো কথার কথা। সিরিয়াস কোনো কথা নয়। এরা ইনটেনশনালি ফাইজলামি করতে আসছে, এ জন্যই তো ভিডিও করছে। একটা ব্যাপার নিয়ে রীতিমতো বেয়াদবির চরম পর্যায়ে চলে গেছে। তখন বলছি, ভাই আপনারা যান তো, আপনাদের সঙ্গে কথা বলব না।’
‘স্যার না বলে সাহেব বলায় খেপেছেন’ -এ বিষয়ে এসপি বলেন, ‘এগুলো বোগাস কথাবার্তা।’
স্যার না বলে সাহেব বলায় খেপে গেলেন সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপার (এসপি) আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান। তাঁর উত্তেজিত হওয়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।
আজ বুধবার বিকেলে সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের সঙ্গে কথোপকথনের সময় এ ঘটনা ঘটে।
ভাইরাল ভিডিওতে শোনা যাচ্ছে, এসপি আনোয়ার বলছেন, ‘আমি আজ চাকরি ছাড়লে কালই নির্বাচন করতে পারব। বিএনপির বড় বড় নেতার সঙ্গে আমার যোগাযোগ আছে।’ একপর্যায়ে এসপি উত্তেজিত হয়ে গণঅধিকার পরিষদের নেতা এম এস মাসুম আহমদের ওপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন এবং তাঁকে গলা ধরে বের করে দিতে বলেন।
এ ঘটনায় সন্ধ্যায় পৌর শহরের হোসেন বখত চত্বরে দলটির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সেখানে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা এসপির এমন বক্তব্য ও আচরণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তাঁর প্রত্যাহার দাবি করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, ‘২০২৩ সালে গণঅধিকার পরিষদের নেতাদের ওপর ছাত্রলীগ হামলা চালায়। এ ঘটনার মামলার বিষয়ে কথা বলতে গেলে পুলিশ সুপার ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং আমাদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন।’
এ ঘটনায় সুনামগঞ্জের রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়ার পর এটি ব্যাপক আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে। স্থানীয় রাজনৈতিক মহলে এ নিয়ে নানা প্রতিক্রিয়া দেখা গেলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খানের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এগুলো কথার কথা। সিরিয়াস কোনো কথা নয়। এরা ইনটেনশনালি ফাইজলামি করতে আসছে, এ জন্যই তো ভিডিও করছে। একটা ব্যাপার নিয়ে রীতিমতো বেয়াদবির চরম পর্যায়ে চলে গেছে। তখন বলছি, ভাই আপনারা যান তো, আপনাদের সঙ্গে কথা বলব না।’
‘স্যার না বলে সাহেব বলায় খেপেছেন’ -এ বিষয়ে এসপি বলেন, ‘এগুলো বোগাস কথাবার্তা।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শেখ পরিবারের সদস্য এবং জাতীয় চার নেতার একজনের নামে থাকা সব স্থাপনার নামফলক, গ্রাফিতি ও দেয়াললিখন মুছে দিতে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ শামসুজ্জোহা চত্বর থেকে শিক্ষার্থীরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরে তাঁরা মিছিল নিয়ে চারটি আবাসিক
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনার ভাষণের ঘোষণার প্রতিবাদে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) শিক্ষার্থীদের জুতা নিক্ষেপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টার দিকে ক্যাম্পাসের মুজিব মুরালে শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি ঝুলিয়ে প্রায় ৩০ মিনিট ধরে জুতা নিক্ষেপ করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারের নামে গড়া স্থাপনার নাম মুছে দিচ্ছে শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে বেরোবির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম মুছে ফেলে’ বিজয়-২৪’ লিখে দেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু ম্যুরালের সামনে জড়ো..
১ ঘণ্টা আগেমাঠে-মাঠে, গ্রামে-গ্রামে শত শত সরকারি খাসপুকুর। তিন বছরের জন্য এসব পুকুর ইজারা দেয় সংশ্লিষ্ট উপজেলা প্রশাসন। নীতিমালা অনুযায়ী, পুকুর ইজারা পাওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির। তাই এই পুকুর ইজারা নিতে সৃষ্টি হয়েছে ভুয়া মৎস্যজীবী সমিতি। একজনও মৎস্যজীবী নেই—এমন বেশ কিছু সমবায় সমিতি আছে রা
২ ঘণ্টা আগে