হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে বন্যা কবলিত ছয় উপজেলার পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। তবে দেখা দিয়েছে সুপেয় পানি সংকট। ঘর-বাড়িতে পানি উঠে যাওয়ায় বিকল হয়ে গেছে গভীর ও অগভীর নলকূপগুলো।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারি হিসেবে গত দুই দিনে অন্তত ১০ হাজার ঘর-বাড়ি থেকে বন্যার পানি নেমে গেছে। গত একদিনে বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ১৮০ জন বাড়ি ফিরেছে। তবে নিম্নাঞ্চলে পানিবন্দী রয়েছে আরও অন্তত কয়েক হাজার পরিবার। ৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে এখনো রয়েছে ৫৪৮ মানুষ।
বন্যা কবলিত উপজেলাগুলো হবিগঞ্জ সদর, চুনারুঘাট, মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ, নবীগঞ্জ ও বাহুবল। এসব এলাকায় ৪৯টি মেডিকেল টিমের মধ্যে মাঠে কাজ করছে ১৬টি টিম। জেলা সিভিল সার্জন অফিস জানিয়েছে, তাদের মেডিকেল টিম বন্যা কবলিত এলাকায় কাজ করছে। খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, সাপে কাটার ওষুধ পর্যাপ্ত পরিমাণ বরাদ্দ আছে।
হবিগঞ্জ শহরতলীর জালালাবাদ গ্রামের আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন শরিফা বেগম। তিনি বলেন, ‘বাড়ি এসেছি কিন্তু ঘরের যে অবস্থা খুব কাদা ঠিক করতে অনেক সময় গালবে। বিশুদ্ধ পানিসহ খাবারের অসুবিধা হচ্ছে।’
এদিকে বন্যার কারণে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার হুরগাওসহ বিভিন্ন এলাকায় হাওরে রোপণ করা আমনের চারা নষ্ট হয়ে গেছে। মাথায় হাত পড়েছে হাজারো কৃষকের। তাঁরা বলছেন, এ ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে উঠবেন। আর এ জন্য সরকারের সহযোগিতা চান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা।
ওই এলাকার একজন কৃষক আব্দুল কাইয়ুম বলেন, আমাদের হাওরে প্রায় ১ হাজার কের জমিতে রোপ ধান চাষ করা হয়েছিল। বন্যায় আমাদের সব জমি তলিয়ে যায়। এ ক্ষতি কীভাবে আমরা কাটিয়ে উঠব বুঝতে পারছি না। আর এ জন্য সরকারের সহযোগিতা চায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা।
হবিগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক নুরে আলম সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। বন্যা পুরোপুরি শেষ হলে বিস্তারিত বোঝা যাবে। তখন সরকারের নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা করা হবে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ নুরুল হক বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের লোকজন বন্যাকবলিত এলাকায় খাবার স্যালাইনসহ প্রাথমিক চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত রয়েছে।’
হবিগঞ্জে বন্যা কবলিত ছয় উপজেলার পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। তবে দেখা দিয়েছে সুপেয় পানি সংকট। ঘর-বাড়িতে পানি উঠে যাওয়ায় বিকল হয়ে গেছে গভীর ও অগভীর নলকূপগুলো।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারি হিসেবে গত দুই দিনে অন্তত ১০ হাজার ঘর-বাড়ি থেকে বন্যার পানি নেমে গেছে। গত একদিনে বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র থেকে ১৮০ জন বাড়ি ফিরেছে। তবে নিম্নাঞ্চলে পানিবন্দী রয়েছে আরও অন্তত কয়েক হাজার পরিবার। ৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে এখনো রয়েছে ৫৪৮ মানুষ।
বন্যা কবলিত উপজেলাগুলো হবিগঞ্জ সদর, চুনারুঘাট, মাধবপুর, শায়েস্তাগঞ্জ, নবীগঞ্জ ও বাহুবল। এসব এলাকায় ৪৯টি মেডিকেল টিমের মধ্যে মাঠে কাজ করছে ১৬টি টিম। জেলা সিভিল সার্জন অফিস জানিয়েছে, তাদের মেডিকেল টিম বন্যা কবলিত এলাকায় কাজ করছে। খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট, সাপে কাটার ওষুধ পর্যাপ্ত পরিমাণ বরাদ্দ আছে।
হবিগঞ্জ শহরতলীর জালালাবাদ গ্রামের আশ্রয়কেন্দ্র থেকে বাড়ি ফিরেছেন শরিফা বেগম। তিনি বলেন, ‘বাড়ি এসেছি কিন্তু ঘরের যে অবস্থা খুব কাদা ঠিক করতে অনেক সময় গালবে। বিশুদ্ধ পানিসহ খাবারের অসুবিধা হচ্ছে।’
এদিকে বন্যার কারণে হবিগঞ্জ সদর উপজেলার হুরগাওসহ বিভিন্ন এলাকায় হাওরে রোপণ করা আমনের চারা নষ্ট হয়ে গেছে। মাথায় হাত পড়েছে হাজারো কৃষকের। তাঁরা বলছেন, এ ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে উঠবেন। আর এ জন্য সরকারের সহযোগিতা চান ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা।
ওই এলাকার একজন কৃষক আব্দুল কাইয়ুম বলেন, আমাদের হাওরে প্রায় ১ হাজার কের জমিতে রোপ ধান চাষ করা হয়েছিল। বন্যায় আমাদের সব জমি তলিয়ে যায়। এ ক্ষতি কীভাবে আমরা কাটিয়ে উঠব বুঝতে পারছি না। আর এ জন্য সরকারের সহযোগিতা চায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা।
হবিগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণের উপপরিচালক নুরে আলম সিদ্দিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। বন্যা পুরোপুরি শেষ হলে বিস্তারিত বোঝা যাবে। তখন সরকারের নিয়ম অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সহায়তা করা হবে।
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ নুরুল হক বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমাদের লোকজন বন্যাকবলিত এলাকায় খাবার স্যালাইনসহ প্রাথমিক চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত রয়েছে।’
আজ শনিবার সকালে কক্সবাজার সদর থানা এলাকা থেকে জসিমকে গ্রেপ্তার করে নগরের চান্দগাঁও থানা-পুলিশ। তিনি চান্দগাঁও থানার রাহাত্তারপুলে হামিদ আলী মিস্ত্রী বাড়ির মো. রফিকের ছেলে।
৪ মিনিট আগেঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৮ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগে