শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার শাহজিবাজার, সুতরাং, সুরাবই, পুরাসুন্ধ্যা, শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার দাউদনগর, বিরামচর, জগন্নাথপুর, পশ্চিমবড়চর, বছরতপুর, নুরপুর, ব্রাহ্মডুরা এলাকার গ্রামগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বাঁশ ও বেত জন্মাত। সম্প্রতি এ সকল বাঁশ ও বেতশিল্প প্রায় বিলুপ্তির পথে দাঁড়িয়েছে। এতে হারিয়ে যেতে বসেছে বাঁশ ও বেতশিল্প দিয়ে তৈরি আসবাবপত্র।
জানা গেছে, প্রতিদিন শায়েস্তাগঞ্জ পৌর শহরের দাউদনগর বাজার, আলিগঞ্জ বাজার, শায়েস্তাগঞ্জ পুরান বাজার, সুতাং বাজার, অলিপুর বাজার ও ব্রাহ্মনডুরা পুরাই কলাবাজারে নিয়মিত পাওয়া যেত বাঁশ ও বেতের তৈরি কুলা, ডালা, খাঁচা, পলো, টুকরি, ঝাঁজরি, ছাতা, মাছ ধরার লুঙ্গা, দাঁড়ি, চাটি, পাটিসহ নানা ধরনের আসবাবপত্র। কিছুদিন আগেও গ্রাম এলাকা থেকে শুরু করে শহর পর্যন্ত প্রতিটি ঘরেই বাঁশ ও বেতের তৈরি আসবাবপত্র দেখা যেত। গ্রামে গৃহস্থালির কাজে বাঁশ ও বেতের আসবাবপত্র বেশি ব্যবহার হতো। কেউ কেউ ওই সব আসবাবপত্র বিক্রি করে আয়ের পথ বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু কালের বিবর্তনে ধারায় হারাতে বসেছে এই শিল্প। প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের আসবাবপত্রে সয়লাব হয়েছে বাজার।
এ বিষয়ে দাউদনগর বাজারের বাঁশ ও বেত বিক্রেতা বাবুল মিয়া বলেন, ‘আগের মতো বেত সামগ্রী কেউ কেনেন না। নিত্যনতুন প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি জিনিসে বাজারে সয়লাব হয়ে গেছে। ওই সব পণ্যের দামও কম, সময়ও বাঁচে। এ কারণে অনেকেই আর বাঁশ ও বেতের তৈরি সামগ্রী ক্রয় করতে আগ্রহ দেখান না। তা ছাড়া বাঁশের দাম বেশি। তাই এসব জিনিস তৈরি ছেড়ে দিয়েছেন কারিগররা। আগের মতো এ সকল জিনিস তৈরি না হওয়ায় পাশের জেলা থেকে আসবাবপত্র কিনে এনে বিক্রি করছি।’
কারিগর বকুল সরকার বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাঁশ ও বেতের আসবাবপত্র তৈরির কারিগর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। আগে এসব আসবাবপত্রের খুব কদর ছিল। কিন্তু এখন আর নেই। তা ছাড়া বাঁশের মূল্য খুব বেশি হওয়ায় আগের মতো আর দাম পাই না। আস্তে আস্তে আমরা এ থেকে সরে আসব। যতক্ষণ পর্যন্ত না সরকার আমাদের দিকে আলাদা করে দেখছেন, তত দিনে আমাদের পক্ষে এ শিল্পে কাজ করা আর সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাজরাতুল নাঈম বলেন, যারা উদ্যোক্তা হিসেবে বাঁশ ও বেত শিল্পে কাজ করবেন তাঁদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করা হবে। উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলার শাহজিবাজার, সুতরাং, সুরাবই, পুরাসুন্ধ্যা, শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার দাউদনগর, বিরামচর, জগন্নাথপুর, পশ্চিমবড়চর, বছরতপুর, নুরপুর, ব্রাহ্মডুরা এলাকার গ্রামগুলোতে প্রচুর পরিমাণে বাঁশ ও বেত জন্মাত। সম্প্রতি এ সকল বাঁশ ও বেতশিল্প প্রায় বিলুপ্তির পথে দাঁড়িয়েছে। এতে হারিয়ে যেতে বসেছে বাঁশ ও বেতশিল্প দিয়ে তৈরি আসবাবপত্র।
জানা গেছে, প্রতিদিন শায়েস্তাগঞ্জ পৌর শহরের দাউদনগর বাজার, আলিগঞ্জ বাজার, শায়েস্তাগঞ্জ পুরান বাজার, সুতাং বাজার, অলিপুর বাজার ও ব্রাহ্মনডুরা পুরাই কলাবাজারে নিয়মিত পাওয়া যেত বাঁশ ও বেতের তৈরি কুলা, ডালা, খাঁচা, পলো, টুকরি, ঝাঁজরি, ছাতা, মাছ ধরার লুঙ্গা, দাঁড়ি, চাটি, পাটিসহ নানা ধরনের আসবাবপত্র। কিছুদিন আগেও গ্রাম এলাকা থেকে শুরু করে শহর পর্যন্ত প্রতিটি ঘরেই বাঁশ ও বেতের তৈরি আসবাবপত্র দেখা যেত। গ্রামে গৃহস্থালির কাজে বাঁশ ও বেতের আসবাবপত্র বেশি ব্যবহার হতো। কেউ কেউ ওই সব আসবাবপত্র বিক্রি করে আয়ের পথ বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু কালের বিবর্তনে ধারায় হারাতে বসেছে এই শিল্প। প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের আসবাবপত্রে সয়লাব হয়েছে বাজার।
এ বিষয়ে দাউদনগর বাজারের বাঁশ ও বেত বিক্রেতা বাবুল মিয়া বলেন, ‘আগের মতো বেত সামগ্রী কেউ কেনেন না। নিত্যনতুন প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি জিনিসে বাজারে সয়লাব হয়ে গেছে। ওই সব পণ্যের দামও কম, সময়ও বাঁচে। এ কারণে অনেকেই আর বাঁশ ও বেতের তৈরি সামগ্রী ক্রয় করতে আগ্রহ দেখান না। তা ছাড়া বাঁশের দাম বেশি। তাই এসব জিনিস তৈরি ছেড়ে দিয়েছেন কারিগররা। আগের মতো এ সকল জিনিস তৈরি না হওয়ায় পাশের জেলা থেকে আসবাবপত্র কিনে এনে বিক্রি করছি।’
কারিগর বকুল সরকার বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে বাঁশ ও বেতের আসবাবপত্র তৈরির কারিগর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছি। আগে এসব আসবাবপত্রের খুব কদর ছিল। কিন্তু এখন আর নেই। তা ছাড়া বাঁশের মূল্য খুব বেশি হওয়ায় আগের মতো আর দাম পাই না। আস্তে আস্তে আমরা এ থেকে সরে আসব। যতক্ষণ পর্যন্ত না সরকার আমাদের দিকে আলাদা করে দেখছেন, তত দিনে আমাদের পক্ষে এ শিল্পে কাজ করা আর সম্ভব নয়।’
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নাজরাতুল নাঈম বলেন, যারা উদ্যোক্তা হিসেবে বাঁশ ও বেত শিল্পে কাজ করবেন তাঁদের আর্থিকভাবে সহযোগিতা করা হবে। উপজেলা প্রশাসনের সার্বিক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে