রক্তাক্ত জুলাই
আব্দুল্লাহ আল মারুফ, সিরাজগঞ্জ

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ আগস্ট সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ইয়াহিয়া আলী প্রতিবেশীদের বলেছিলেন, ‘ভালো করে দেখে নিন, দেশ স্বাধীন করতে যাচ্ছি। এটাই হয়তো শেষ দেখা।’ এর ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই এনায়েতপুরে পুলিশের হাতে তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর আসে। কিছুক্ষণ পর জানা যায়, তিনি আর বেঁচে নেই।
পেশায় তাঁতশ্রমিক ইয়াহিয়া আলীর গ্রামের বাড়ি শাহজাদপুরের খুকনীর ঝাউপাড়ায়। দুই সন্তানের বাবা ইয়াহিয়া ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ১৩ বছরের ছেলে সালমান ফারসী ঢাকার উত্তরার খাদেমুল কোরআন ওয়া সুন্নাহ মাদ্রাসার ছাত্র। আর মেয়ে তাইবা খাতুন স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
ইয়াহিয়ার ছেলে সালমান বলে, ‘তাইবা শুধু বাবার কাছে যেতে চায়। মা তখন বাবার ছবি হাতে দেয়। ছবি দেখলেই ও জড়িয়ে ধরে কাঁদে।’ কথা বলতে বলতে কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে সালমানের। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলতে থাকে, ‘বাবা ছিলেন আমাদের আশ্রয়। এখন শুধু স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছি।’
ইয়াহিয়ার স্ত্রী শাহানা খাতুন বলেন, ‘স্বামীর আয়ে সংসার চলত। তিনি মেয়েকে ডাক্তার আর ছেলেকে আলেম বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন।’
ইয়াহিয়া আলী শহীদ হওয়ার পরদিনই ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। সারা দেশের রাজপথে তখন লাখ লাখ মানুষের উচ্ছ্বাস। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তাঁদের চোখ-মুখে। তবে সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয় দেখে যেতে পারেননি ইয়াহিয়া। এখন সন্তানেরা যেন তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারে, এটিই চাওয়া স্ত্রী শাহানা খাতুনের। তাঁর ভাষায়, ‘নতুন সরকার বা আগামী যে-ই ক্ষমতায় আসুক, তারা যেন আমার পরিবারটাকে দেখে। আমি চাই, আমার সন্তানেরা যেন মানুষ হয়। মেয়েটা যেন একদিন ডাক্তার হয়ে বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।’
এনায়েতপুর থানা যুবদলের সদস্যসচিব সাইদুল ইসলাম রাজ বলেন, ‘সেদিন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম। থানা এলাকায় অবস্থানকালে পুলিশ আমাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে দুই হাজারের বেশি আন্দোলনকারী আহত হন। কারও হাতে, কারও পায়ে, আবার কারও বুকে গুলি করে পুলিশ। ইয়াহিয়াকে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আন্দোলন আরও তীব্র হয়। মানুষ হাতে লাঠিসোঁটা ও মাথায় পতাকা নিয়ে থানার দিকে এগিয়ে যায়। পরে থানায় অগ্নিসংযোগ করা হয়।’

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ আগস্ট সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ইয়াহিয়া আলী প্রতিবেশীদের বলেছিলেন, ‘ভালো করে দেখে নিন, দেশ স্বাধীন করতে যাচ্ছি। এটাই হয়তো শেষ দেখা।’ এর ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই এনায়েতপুরে পুলিশের হাতে তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর আসে। কিছুক্ষণ পর জানা যায়, তিনি আর বেঁচে নেই।
পেশায় তাঁতশ্রমিক ইয়াহিয়া আলীর গ্রামের বাড়ি শাহজাদপুরের খুকনীর ঝাউপাড়ায়। দুই সন্তানের বাবা ইয়াহিয়া ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ১৩ বছরের ছেলে সালমান ফারসী ঢাকার উত্তরার খাদেমুল কোরআন ওয়া সুন্নাহ মাদ্রাসার ছাত্র। আর মেয়ে তাইবা খাতুন স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
ইয়াহিয়ার ছেলে সালমান বলে, ‘তাইবা শুধু বাবার কাছে যেতে চায়। মা তখন বাবার ছবি হাতে দেয়। ছবি দেখলেই ও জড়িয়ে ধরে কাঁদে।’ কথা বলতে বলতে কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে সালমানের। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলতে থাকে, ‘বাবা ছিলেন আমাদের আশ্রয়। এখন শুধু স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছি।’
ইয়াহিয়ার স্ত্রী শাহানা খাতুন বলেন, ‘স্বামীর আয়ে সংসার চলত। তিনি মেয়েকে ডাক্তার আর ছেলেকে আলেম বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন।’
ইয়াহিয়া আলী শহীদ হওয়ার পরদিনই ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। সারা দেশের রাজপথে তখন লাখ লাখ মানুষের উচ্ছ্বাস। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তাঁদের চোখ-মুখে। তবে সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয় দেখে যেতে পারেননি ইয়াহিয়া। এখন সন্তানেরা যেন তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারে, এটিই চাওয়া স্ত্রী শাহানা খাতুনের। তাঁর ভাষায়, ‘নতুন সরকার বা আগামী যে-ই ক্ষমতায় আসুক, তারা যেন আমার পরিবারটাকে দেখে। আমি চাই, আমার সন্তানেরা যেন মানুষ হয়। মেয়েটা যেন একদিন ডাক্তার হয়ে বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।’
এনায়েতপুর থানা যুবদলের সদস্যসচিব সাইদুল ইসলাম রাজ বলেন, ‘সেদিন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম। থানা এলাকায় অবস্থানকালে পুলিশ আমাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে দুই হাজারের বেশি আন্দোলনকারী আহত হন। কারও হাতে, কারও পায়ে, আবার কারও বুকে গুলি করে পুলিশ। ইয়াহিয়াকে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আন্দোলন আরও তীব্র হয়। মানুষ হাতে লাঠিসোঁটা ও মাথায় পতাকা নিয়ে থানার দিকে এগিয়ে যায়। পরে থানায় অগ্নিসংযোগ করা হয়।’
রক্তাক্ত জুলাই
আব্দুল্লাহ আল মারুফ, সিরাজগঞ্জ

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ আগস্ট সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ইয়াহিয়া আলী প্রতিবেশীদের বলেছিলেন, ‘ভালো করে দেখে নিন, দেশ স্বাধীন করতে যাচ্ছি। এটাই হয়তো শেষ দেখা।’ এর ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই এনায়েতপুরে পুলিশের হাতে তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর আসে। কিছুক্ষণ পর জানা যায়, তিনি আর বেঁচে নেই।
পেশায় তাঁতশ্রমিক ইয়াহিয়া আলীর গ্রামের বাড়ি শাহজাদপুরের খুকনীর ঝাউপাড়ায়। দুই সন্তানের বাবা ইয়াহিয়া ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ১৩ বছরের ছেলে সালমান ফারসী ঢাকার উত্তরার খাদেমুল কোরআন ওয়া সুন্নাহ মাদ্রাসার ছাত্র। আর মেয়ে তাইবা খাতুন স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
ইয়াহিয়ার ছেলে সালমান বলে, ‘তাইবা শুধু বাবার কাছে যেতে চায়। মা তখন বাবার ছবি হাতে দেয়। ছবি দেখলেই ও জড়িয়ে ধরে কাঁদে।’ কথা বলতে বলতে কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে সালমানের। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলতে থাকে, ‘বাবা ছিলেন আমাদের আশ্রয়। এখন শুধু স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছি।’
ইয়াহিয়ার স্ত্রী শাহানা খাতুন বলেন, ‘স্বামীর আয়ে সংসার চলত। তিনি মেয়েকে ডাক্তার আর ছেলেকে আলেম বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন।’
ইয়াহিয়া আলী শহীদ হওয়ার পরদিনই ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। সারা দেশের রাজপথে তখন লাখ লাখ মানুষের উচ্ছ্বাস। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তাঁদের চোখ-মুখে। তবে সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয় দেখে যেতে পারেননি ইয়াহিয়া। এখন সন্তানেরা যেন তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারে, এটিই চাওয়া স্ত্রী শাহানা খাতুনের। তাঁর ভাষায়, ‘নতুন সরকার বা আগামী যে-ই ক্ষমতায় আসুক, তারা যেন আমার পরিবারটাকে দেখে। আমি চাই, আমার সন্তানেরা যেন মানুষ হয়। মেয়েটা যেন একদিন ডাক্তার হয়ে বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।’
এনায়েতপুর থানা যুবদলের সদস্যসচিব সাইদুল ইসলাম রাজ বলেন, ‘সেদিন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম। থানা এলাকায় অবস্থানকালে পুলিশ আমাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে দুই হাজারের বেশি আন্দোলনকারী আহত হন। কারও হাতে, কারও পায়ে, আবার কারও বুকে গুলি করে পুলিশ। ইয়াহিয়াকে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আন্দোলন আরও তীব্র হয়। মানুষ হাতে লাঠিসোঁটা ও মাথায় পতাকা নিয়ে থানার দিকে এগিয়ে যায়। পরে থানায় অগ্নিসংযোগ করা হয়।’

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
৪ আগস্ট সকালে বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় ইয়াহিয়া আলী প্রতিবেশীদের বলেছিলেন, ‘ভালো করে দেখে নিন, দেশ স্বাধীন করতে যাচ্ছি। এটাই হয়তো শেষ দেখা।’ এর ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই এনায়েতপুরে পুলিশের হাতে তাঁর গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর আসে। কিছুক্ষণ পর জানা যায়, তিনি আর বেঁচে নেই।
পেশায় তাঁতশ্রমিক ইয়াহিয়া আলীর গ্রামের বাড়ি শাহজাদপুরের খুকনীর ঝাউপাড়ায়। দুই সন্তানের বাবা ইয়াহিয়া ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। ১৩ বছরের ছেলে সালমান ফারসী ঢাকার উত্তরার খাদেমুল কোরআন ওয়া সুন্নাহ মাদ্রাসার ছাত্র। আর মেয়ে তাইবা খাতুন স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
ইয়াহিয়ার ছেলে সালমান বলে, ‘তাইবা শুধু বাবার কাছে যেতে চায়। মা তখন বাবার ছবি হাতে দেয়। ছবি দেখলেই ও জড়িয়ে ধরে কাঁদে।’ কথা বলতে বলতে কণ্ঠ ভারী হয়ে আসে সালমানের। কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলতে থাকে, ‘বাবা ছিলেন আমাদের আশ্রয়। এখন শুধু স্মৃতি নিয়ে বেঁচে আছি।’
ইয়াহিয়ার স্ত্রী শাহানা খাতুন বলেন, ‘স্বামীর আয়ে সংসার চলত। তিনি মেয়েকে ডাক্তার আর ছেলেকে আলেম বানাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সে স্বপ্ন পূরণ হওয়ার আগেই দেশের জন্য জীবন দিয়েছেন।’
ইয়াহিয়া আলী শহীদ হওয়ার পরদিনই ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে চলে যান শেখ হাসিনা। সারা দেশের রাজপথে তখন লাখ লাখ মানুষের উচ্ছ্বাস। একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন তাঁদের চোখ-মুখে। তবে সেই কাঙ্ক্ষিত বিজয় দেখে যেতে পারেননি ইয়াহিয়া। এখন সন্তানেরা যেন তাঁর স্বপ্ন পূরণ করতে পারে, এটিই চাওয়া স্ত্রী শাহানা খাতুনের। তাঁর ভাষায়, ‘নতুন সরকার বা আগামী যে-ই ক্ষমতায় আসুক, তারা যেন আমার পরিবারটাকে দেখে। আমি চাই, আমার সন্তানেরা যেন মানুষ হয়। মেয়েটা যেন একদিন ডাক্তার হয়ে বাবার স্বপ্ন পূরণ করতে পারে।’
এনায়েতপুর থানা যুবদলের সদস্যসচিব সাইদুল ইসলাম রাজ বলেন, ‘সেদিন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে মাঠে ছিলাম। থানা এলাকায় অবস্থানকালে পুলিশ আমাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। এতে দুই হাজারের বেশি আন্দোলনকারী আহত হন। কারও হাতে, কারও পায়ে, আবার কারও বুকে গুলি করে পুলিশ। ইয়াহিয়াকে খুব কাছ থেকে গুলি করা হয়। খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।’
সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘এ ঘটনায় আন্দোলন আরও তীব্র হয়। মানুষ হাতে লাঠিসোঁটা ও মাথায় পতাকা নিয়ে থানার দিকে এগিয়ে যায়। পরে থানায় অগ্নিসংযোগ করা হয়।’

হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’
২৫ মিনিট আগে
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
২ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
২ ঘণ্টা আগেগাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কার করতে হবে। না হলে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। রোববার সকালে হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মানববন্ধন করে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের স্থায়ী বহিষ্কার দাবি করেন।
শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ‘একজন প্রধান শিক্ষকের চরিত্র যদি এমন হয়, তাহলে শিক্ষার্থীরা সঠিক শিক্ষা পাবে কোথায়! আর এই ভিডিও যখন ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে, তখন তো ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও দেখেছে, দেখছে। ওই শিক্ষকের লজ্জা-শরম যদি থাকে, তাহলে কখনোই ওই স্কুলে প্রবেশ করবে না। তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আমরা আরও কঠিন আন্দোলনে যাব। এমন নোংরা মানুষ কখনোই শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। তাই তার স্থায়ী বহিষ্কার চাই।’
স্থানীয় মনিরুজ্জামান সেন্টু বলেন, ‘এই শিক্ষক যদি বিদ্যালয়ে থাঁকে তাহলে নতুন কোনো ছাত্র-ছাত্রী আর এই বিদ্যালয়ে ভর্তি হবে না। তাই আমরা সাময়িক বহিষ্কার নয়, স্থায়ী বহিষ্কার চাই। তা ছাড়া এই শিক্ষক চাকরি করার কোনো যোগ্যতা রাখে না। এটা আমাদের প্রতিষ্ঠান। আমরা এই শিক্ষককে আর এখানে দেখতে চাই না।’
বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মাসুম পারভেজ বলেন, ‘আমি গতবার এই প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। এখন আমার বোন পড়ে এই প্রতিষ্ঠানে। প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের সঙ্গে ছাত্রীদের যে অশ্লীল ভিডিও প্রকাশ হয়েছে, তা অত্যন্ত জঘন্য। আমরা তার সাময়িক পদত্যাগ নয়, স্থায়ী পদত্যাগ চাই। পদত্যাগ না করলে তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে।’
নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ইয়াসমিন খাতুন বলে, ‘ছাত্রীর সঙ্গে যে অনৈতিক কাজ করেছে প্রধান শিক্ষক, এটা অত্যন্ত জঘন্য। আমরা এবার প্রমাণ পেয়েছি। তাই এই শিক্ষকের সম্পূর্ণ পদত্যাগ দাবি করছি। আমরা ওই ছাত্রীরও বিচার চাই। কারণ, ওই ছাত্রীও দোষী।’
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. মকলেছুর রহমান বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে ছাত্রীর যে অনৈতিক ঘটনা ঘটে গেছে, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি বসে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। আর স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য সরকারি বিধি মোতাবেক বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। এ ছাড়া এই ঘটনা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয়রা খুব ক্ষুব্ধ রয়েছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের ভিডিও আমরা দেখেছি। তবে এ ব্যাপারে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। লিখিত অভিযোগটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছেও পাঠানো হবে।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা বিষয়টি জেনেছি। তবে এ ব্যাপারে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার বিকেলে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদ ও এক ছাত্রীর একটি অশ্লীল ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নিয়ে পুরো গাংনীতে তোলপাড় শুরু হয়।

মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদকে সাময়িক বহিষ্কার করেছে কর্তৃপক্ষ। তবে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ওই শিক্ষককে স্থায়ী বহিষ্কার করতে হবে। না হলে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। রোববার সকালে হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা মানববন্ধন করে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের স্থায়ী বহিষ্কার দাবি করেন।
শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ‘একজন প্রধান শিক্ষকের চরিত্র যদি এমন হয়, তাহলে শিক্ষার্থীরা সঠিক শিক্ষা পাবে কোথায়! আর এই ভিডিও যখন ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে, তখন তো ওই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরাও দেখেছে, দেখছে। ওই শিক্ষকের লজ্জা-শরম যদি থাকে, তাহলে কখনোই ওই স্কুলে প্রবেশ করবে না। তার বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হলে আমরা আরও কঠিন আন্দোলনে যাব। এমন নোংরা মানুষ কখনোই শিক্ষক হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। তাই তার স্থায়ী বহিষ্কার চাই।’
স্থানীয় মনিরুজ্জামান সেন্টু বলেন, ‘এই শিক্ষক যদি বিদ্যালয়ে থাঁকে তাহলে নতুন কোনো ছাত্র-ছাত্রী আর এই বিদ্যালয়ে ভর্তি হবে না। তাই আমরা সাময়িক বহিষ্কার নয়, স্থায়ী বহিষ্কার চাই। তা ছাড়া এই শিক্ষক চাকরি করার কোনো যোগ্যতা রাখে না। এটা আমাদের প্রতিষ্ঠান। আমরা এই শিক্ষককে আর এখানে দেখতে চাই না।’
বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মাসুম পারভেজ বলেন, ‘আমি গতবার এই প্রতিষ্ঠান থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। এখন আমার বোন পড়ে এই প্রতিষ্ঠানে। প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদের সঙ্গে ছাত্রীদের যে অশ্লীল ভিডিও প্রকাশ হয়েছে, তা অত্যন্ত জঘন্য। আমরা তার সাময়িক পদত্যাগ নয়, স্থায়ী পদত্যাগ চাই। পদত্যাগ না করলে তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হবে।’
নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ইয়াসমিন খাতুন বলে, ‘ছাত্রীর সঙ্গে যে অনৈতিক কাজ করেছে প্রধান শিক্ষক, এটা অত্যন্ত জঘন্য। আমরা এবার প্রমাণ পেয়েছি। তাই এই শিক্ষকের সম্পূর্ণ পদত্যাগ দাবি করছি। আমরা ওই ছাত্রীরও বিচার চাই। কারণ, ওই ছাত্রীও দোষী।’
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. মকলেছুর রহমান বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে ছাত্রীর যে অনৈতিক ঘটনা ঘটে গেছে, এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আমরা স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি বসে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। আর স্থায়ী বহিষ্কারের জন্য সরকারি বিধি মোতাবেক বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। এ ছাড়া এই ঘটনা নিয়ে শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও স্থানীয়রা খুব ক্ষুব্ধ রয়েছে। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা হচ্ছে।’
গাংনী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুল ইসলাম (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) বলেন, ‘প্রধান শিক্ষকের ভিডিও আমরা দেখেছি। তবে এ ব্যাপারে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। লিখিত অভিযোগটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছেও পাঠানো হবে।’
গাংনী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা বিষয়টি জেনেছি। তবে এ ব্যাপারে এখনো লিখিত কোনো অভিযোগ পাইনি। লিখিত অভিযোগ পেলে বিষয়টি খতিয়ে দেখে তার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
উল্লেখ্য, গত শুক্রবার বিকেলে প্রধান শিক্ষক রাজু আহমেদ ও এক ছাত্রীর একটি অশ্লীল ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। বিষয়টি নিয়ে পুরো গাংনীতে তোলপাড় শুরু হয়।

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২২ জুলাই ২০২৫
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
২ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ জন পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ জন পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২২ জুলাই ২০২৫
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’
২৫ মিনিট আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
২ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষ (২০২৫-২৬) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধায় এবারই প্রথমবারের মতো রুয়েটের পাশাপাশি বুয়েট কেন্দ্রেও অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার জনসংযোগ দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২২ সালে অথবা ২০২৩ সালে মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৪ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
এ ছাড়া প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৫ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণসহ গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিষয়ে নূন্যতম জিপি-১৪ পেতে হবে।
এ ছাড়াও প্রার্থী জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় পাস করে থাকলে তার ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে। জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে পৃথক-পৃথকভাবে কমপক্ষে ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস হতে হবে। সেই সঙ্গে প্রার্থীকে ২০২৪ সালের নভেম্বর বা তার পরে ‘এ’ লেভেল সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ের সিদ্ধান্ত ভর্তি পরীক্ষার জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভায় গ্রহণ করা হবে।

রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (রুয়েট) স্নাতক প্রথম বর্ষ (২০২৫-২৬) ভর্তি পরীক্ষা আগামী ২৩ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধায় এবারই প্রথমবারের মতো রুয়েটের পাশাপাশি বুয়েট কেন্দ্রেও অভিন্ন প্রশ্নপত্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
রোববার জনসংযোগ দপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরী শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২২ সালে অথবা ২০২৩ সালে মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৪ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে।
এ ছাড়া প্রার্থীকে বাংলাদেশের যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে ২০২৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় কমপক্ষে জিপিএ-৫ অথবা সমতুল্য গ্রেড পেয়ে উত্তীর্ণসহ গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিষয়ে নূন্যতম জিপি-১৪ পেতে হবে।
এ ছাড়াও প্রার্থী জিসিই ‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় পাস করে থাকলে তার ক্ষেত্রে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য জিসিই ‘ও’ লেভেল পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫টি বিষয়ে ন্যূনতম ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস করতে হবে। জিসিই ‘এ’ লেভেল পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে পৃথক-পৃথকভাবে কমপক্ষে ‘বি’ গ্রেড পেয়ে পাস হতে হবে। সেই সঙ্গে প্রার্থীকে ২০২৪ সালের নভেম্বর বা তার পরে ‘এ’ লেভেল সার্টিফিকেট প্রাপ্ত হতে হবে। ভর্তি পরীক্ষা-সংক্রান্ত যেকোনো বিষয়ের সিদ্ধান্ত ভর্তি পরীক্ষার জন্য গঠিত স্টিয়ারিং কমিটির সভায় গ্রহণ করা হবে।

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২২ জুলাই ২০২৫
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’
২৫ মিনিট আগে
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে...
২ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা প্রতিনিধি

কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নগরীতে মিছিল বের করার চেষ্টা করছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি রোধে পুলিশ তৎপর ছিল এবং তথ্যের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, সকাল ৬টার দিকে টমছম ব্রিজ এলাকায় সংগঠনটির একটি দল মিছিলের প্রস্তুতি নিলে পুলিশ সেখানে পৌঁছায়। উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ধাওয়া দিয়ে বিভিন্ন দিক থেকে ২৯ জনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ব্যানার, লাঠি ও লাইটার জব্দ করা হয়। পরে অভিযানে পুলিশের জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগও অংশ নেয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী আরও জানান, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, দাউদকান্দি, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, ভাঙ্গুরা, চান্দিনা থেকে একজন করে এবং নাঙ্গলকোট থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। নগরীতে আটক ২৯ জনসহ মোট ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

কুমিল্লায় নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের মিছিলের প্রস্তুতির সময় পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ৪৪ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে। রোববার (১৬ নভেম্বর) ভোরে নগরীর টমছম ব্রিজ, ঝাউতলা ও বাদুড়তলা এলাকায় ছত্রভঙ্গ অবস্থায় ২৯ জনকে আটক করা হয়। একই দিন ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও স্থানে পৃথক অভিযানে আরও ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) রাশেদুল হক চৌধুরী গণমাধ্যমকে জানান, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নগরীতে মিছিল বের করার চেষ্টা করছিলেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি রোধে পুলিশ তৎপর ছিল এবং তথ্যের ভিত্তিতে তাৎক্ষণিক অভিযান পরিচালনা করা হয়।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, সকাল ৬টার দিকে টমছম ব্রিজ এলাকায় সংগঠনটির একটি দল মিছিলের প্রস্তুতি নিলে পুলিশ সেখানে পৌঁছায়। উপস্থিতি টের পেয়ে তারা পালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও স্থানীয় জনতা ধাওয়া দিয়ে বিভিন্ন দিক থেকে ২৯ জনকে আটক করে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ব্যানার, লাঠি ও লাইটার জব্দ করা হয়। পরে অভিযানে পুলিশের জেলা গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগও অংশ নেয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল হক চৌধুরী আরও জানান, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ, দাউদকান্দি, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, ভাঙ্গুরা, চান্দিনা থেকে একজন করে এবং নাঙ্গলকোট থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে। নগরীতে আটক ২৯ জনসহ মোট ৪৪ জনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

‘মাদ্রাসা থেকে ফিরলেই বাবা কোলে তুলে নিত, আদর করত, টাকা দিত। রাতে বাবার গা ঘেঁষে ঘুমাতাম। এখন আর কেউ আমাকে বাবার মতো আদর করে না। বাবাকে অনেক মিস করি।’ ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কথাগুলো বলছিল সাত বছরের তাইবা খাতুন। ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানে অংশ নিয়ে পুলিশের গুলিতে শহীদ হন তাঁর বাবা ইয়াহিয়া আলী।
২২ জুলাই ২০২৫
হাড়াভাঙ্গা এইচ বি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক জামশেদ আলী বলেন, ‘আমরা চাই এটার বিচার হোক। আমাদের অনেক কষ্টে গড়া এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। একজন শিক্ষকের জন্য এটা নষ্ট হয়ে যাবে, তা কখনোই আমরা হতে দেব না।’
২৫ মিনিট আগে
এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
১ ঘণ্টা আগে
ভর্তি পরীক্ষা এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। রুয়েটের ১২ শতাধিক আসনের বিপরীতে ১৯ হাজার শিক্ষার্থী ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অশংগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীকে যেকোনো মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড বা কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে...
২ ঘণ্টা আগে