নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এই বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এই বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এই বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। এই ফলাফলে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন পরীক্ষার্থী। রোববার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টার দিকে রাজশাহী মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে এই ফলাফল প্রকাশিত হয়।
এতে দেখা গেছে, এই বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘সকাল ১০টার দিকে শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে ফলাফল প্রকাশিত হয়। এই বছর ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।’
এবার রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ৪০ শতাংশ।

বাবা প্রবাসে থাকায় নানা মল্লিক সরদারের বাড়িতে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করত ৯ বছরের শিশু হাফসা। সেই বাড়িতে আজ শোকের আঁধার নেমে এসেছে। কারণ শিশু হাফসা আর নেই। তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ মিনিট আগে
ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম টেকনিক্যাল পর্বত আমা দাবলাম জয় করেছেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। ৪ নভেম্বর নেপাল সময় বেলা ১টার দিকে ৬ হাজার ৮১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম চূড়া স্পর্শ করেন তিনি।
৬ মিনিট আগে
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, ‘আমাদেরকে সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় দিতে হবে, যার মধ্যে আমরা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব এবং যারা পুরাতন আছে তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা পরীক্ষায় বসতে পারব। এ ছাড়া ৯ নভেম্বর আমাদের ঢাকায় যে প্রোগ্রাম ছিল, সেখানে
১ ঘণ্টা আগে
যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাবনা প্রতিনিধি

বাবা প্রবাসে থাকায় নানা মল্লিক সরদারের বাড়িতে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করত ৯ বছরের শিশু হাফসা। সেই বাড়িতে আজ শোকের আঁধার নেমে এসেছে। কারণ, শিশু হাফসা আর নেই। তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (১৫ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে পাবনা পৌর সদরের শালগাড়িয়া সরদারপাড়া এলাকায় নানাবাড়ির পাশে বাগান থেকে শিশু হাফসার লাশ উদ্ধার করা হয়।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, শিশু হাফসাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে রমজান আলী (২৮) ও সাব্বির হোসেন (২৫) নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে।
নিহত হাফসা সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের কামারগাঁও গ্রামের প্রবাসী হাফিজুর রহমানের মেয়ে।
হাফসার নানা মল্লিক সরদার জানান, গতকাল সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে শিশু হাফসাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তার সন্ধান চেয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে প্রায় দুই ঘণ্টা পর রাত ৮টার দিকে বাড়ির পেছনের জঙ্গলের ভেতর, সুতার মিলের পেছনে, পাটিতে মোড়ানো কাদা মাখানো লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
হাফসার নানার বাড়ির পাশের বাগানটি দীর্ঘদিন ধরে বখাটে, মাদকসেবী ও জুয়াড়িদের আড্ডাস্থল ছিল বলে জানায় স্থানীয়রা। তারা এ হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাবনা সদর থানার ওসি আব্দুস সালাম জানান, প্রাথমিক ধারণা, কানের দুল ছিনিয়ে নেওয়ার উদ্দেশে দুর্বৃত্তরা শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে বাগানে ফেলে রেখে যায়। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই যুবককে আটক করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। রোববার পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

বাবা প্রবাসে থাকায় নানা মল্লিক সরদারের বাড়িতে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করত ৯ বছরের শিশু হাফসা। সেই বাড়িতে আজ শোকের আঁধার নেমে এসেছে। কারণ, শিশু হাফসা আর নেই। তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (১৫ নভেম্বর) রাত ১০টার দিকে পাবনা পৌর সদরের শালগাড়িয়া সরদারপাড়া এলাকায় নানাবাড়ির পাশে বাগান থেকে শিশু হাফসার লাশ উদ্ধার করা হয়।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, শিশু হাফসাকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে রমজান আলী (২৮) ও সাব্বির হোসেন (২৫) নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে।
নিহত হাফসা সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের কামারগাঁও গ্রামের প্রবাসী হাফিজুর রহমানের মেয়ে।
হাফসার নানা মল্লিক সরদার জানান, গতকাল সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে শিশু হাফসাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তার সন্ধান চেয়ে এলাকায় মাইকিং করা হয়। খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে প্রায় দুই ঘণ্টা পর রাত ৮টার দিকে বাড়ির পেছনের জঙ্গলের ভেতর, সুতার মিলের পেছনে, পাটিতে মোড়ানো কাদা মাখানো লাশ পাওয়া যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে লাশ উদ্ধার করে।
হাফসার নানার বাড়ির পাশের বাগানটি দীর্ঘদিন ধরে বখাটে, মাদকসেবী ও জুয়াড়িদের আড্ডাস্থল ছিল বলে জানায় স্থানীয়রা। তারা এ হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাবনা সদর থানার ওসি আব্দুস সালাম জানান, প্রাথমিক ধারণা, কানের দুল ছিনিয়ে নেওয়ার উদ্দেশে দুর্বৃত্তরা শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে বাগানে ফেলে রেখে যায়। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই যুবককে আটক করা হয়েছে। তদন্ত চলছে। রোববার পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে লাশ পরিবারে কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
৩ ঘণ্টা আগে
ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম টেকনিক্যাল পর্বত আমা দাবলাম জয় করেছেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। ৪ নভেম্বর নেপাল সময় বেলা ১টার দিকে ৬ হাজার ৮১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম চূড়া স্পর্শ করেন তিনি।
৬ মিনিট আগে
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, ‘আমাদেরকে সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় দিতে হবে, যার মধ্যে আমরা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব এবং যারা পুরাতন আছে তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা পরীক্ষায় বসতে পারব। এ ছাড়া ৯ নভেম্বর আমাদের ঢাকায় যে প্রোগ্রাম ছিল, সেখানে
১ ঘণ্টা আগে
যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপাবনা প্রতিনিধি

ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম টেকনিক্যাল পর্বত আমা দাবলাম জয় করেছেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। ৪ নভেম্বর নেপাল সময় বেলা ১টার দিকে ৬ হাজার ৮১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম চূড়া স্পর্শ করেন তিনি।

পর্বতারোহণ-বিষয়ক অর্গানাইজেশন রোপ ফোরের পৃষ্ঠপোষকতা ও তত্ত্বাবধানে এই অভিযানটি পরিচালিত হয়। তাঁর এই অভিযানে সঙ্গী হিসেবে ছিলেন রোপ ফোরের আরেকজন তরুণ পর্বতারোহী আবরারুল আমিন অর্ণব।
আমা দাবলাম তার খাড়া বরফ দেয়াল, গভীর ক্রেভাস, ঝুলন্ত বরফ খণ্ড এবং কঠিন আবহাওয়ার প্রতিকূলতার জন্য পৃথিবীর অন্যতম চ্যালেঞ্জিং পর্বত হিসেবে পরিচিত। তৌকিরের এই অভিযানটি ছিল বাংলাদেশি পর্বতারোহণ ইতিহাসে এক গৌরবময় সংযোজন।

চূড়ায় পৌঁছার প্রতিক্রিয়ায় তৌকির বলেন, ‘আমা দাবলাম আমার কাছে শুধু একটা পর্বত নয়, এটা ছিল নিজের সীমা পরীক্ষা করার যাত্রা। পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর এই পর্বতের চূড়ায় দাঁড়িয়ে যখন লাল-সবুজ পতাকাটা তুলে ধরলাম, মনে হলো এটি শুধু আমার সফলতা নয়, এটি বাংলাদেশের সকল তরুণের স্বপ্নের স্পন্দন।’
তৌকির বলেন, ‘আমার এই অভিযানটা ছিল পৃথিবীর সকল বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের জন্য, যাদের জীবনটা কেটে যায় অন্যের ওপর ডিপেন্ড করে এবং চার দেয়ালের আলোতে পৃথিবী দেখে। আমি বিশ্বাস করি, পৃথিবীতে আসা সকল প্রাণই শক্তিশালী। তাই আসুন ডিপেন্ডেবল এই মানুষগুলোর ওপর আরও বিনয়ী হই, ভালোবাসা এবং সাহায্যে তৈরি করি তাদের নতুন পৃথিবী।’
যেভাবে ‘আমা দাবলাম’ জয় করলেন তৌকির
গত ১২ অক্টোবর দুঃসাহসিক এই অভিযানের জন্য দেশ ছেড়েছিলেন তৌকির। এরপর অভিযানে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে শুরু হয় মূল অভিযান। হিমালয়ের পাহাড়ি বন্ধুর পথ ধরে ট্রেকিং করে তিনি বেস ক্যাম্পে পৌঁছান ২২ অক্টোবর। বেস ক্যাম্পে পৌঁছে তিনি শুরু করেন উচ্চতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ায় কৌশল। যা অ্যাক্লিমাটাইজ রোটেশন নামে পরিচিত। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তাঁদের ২৯ অক্টোবর সামিটের কথা থাকলেও ২৭ অক্টোবর থেকে হিমালয়ের শুরু হয় তীব্র তুষারপাত। এই তুষারপাতের মধ্যেই তৌকির অবস্থান করেন আমা দাবলাম ক্যাম্প-১-এ। যার উচ্চতা প্রায় ১৯ হাজার ফুট। ২৮ অক্টোবর আবহাওয়া আরও খারাপ হলে তাঁদের শেরপা লিডার সিদ্ধান্ত নেন বেস ক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার। তীব্র এই তুষার ঝড়ের মধ্যে লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে তাঁদের দল বেস ক্যাম্পে পৌঁছায়। বেস ক্যাম্পে পৌঁছে শুরু হয় নতুন দুশ্চিন্তার কারণ।
তীব্র তুষার পাতের কারণে ফিক্সড রোপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবহাওয়া ভালো হতে শুরু করলেও নতুন রুট ওপেন না করা পর্যন্ত সামিট পুশ সম্ভব হচ্ছিল না। এভাবেই কেটে যায় পাঁচ দিন। তারপর সুখবর আসে রুট ওপেন হওয়ার। নভেম্বরের ২ তারিখ শুরু হয় আবার সামিট বিট। এদিনে তৌকির পৌঁছে যান ১৯ হাজার ফুট উচ্চতার ক্যাম্প-১-এ। এরপর ৩ তারিখ ইয়োলো টাওয়ার খ্যাত ১৯ হাজার ৬৮৫ ফুট উচ্চতার ক্যাম্প-২-এ পৌঁছে কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে শুরু করেন সামিট পুশ। তীব্র বাতাস, ফিক্সড রোপে অতিরিক্ত ট্রাফিক এবং আইস ফলকে উপেক্ষা করে ৪ নভেম্বর ২২ হাজার ৩৪৯ ফুট উচ্চতার ‘আমা দাবালাম’ চূড়ায় পৌঁছান তিনি।
তৌকির বলেন, ‘স্বপ্ন যদি সত্যিকার অর্থে জ্বলে, তবে পাহাড়ও নত হয়। প্রতিটি শিখর আমাদের শেখায়, সীমা কেবল মনেই থাকে, সফলতায় নয়।’
তরুণ এই পর্বতারোহী জানান, এবারের স্বপ্ন পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এভারেস্ট। এই লক্ষ্য নিয়েই তিনি এগোচ্ছেন। এখন প্রয়োজন তাঁর সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা। পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ২০২৬ সালেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় আবারও উড়াতে চান বাংলাদেশের পতাকা।
উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের অক্টোবরে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে নেপালের তিনটি ছয় হাজার মিটার পর্বত চূড়া স্পর্শ করেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির। ২৭ দিনের অভিযানে গিয়ে কোনো শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই পর্বতগুলো আরোহণ করেন তিনি। পর্বতগুলো হলো ৬ হাজার ১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক, ৬ হাজার ১৬৫ মিটার উচ্চতার আইল্যান্ড পিক এবং ৬ হাজার ৪৬১ মিটার উচ্চতার মেরা পিক।
আহসানুজ্জামান তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু-সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল ই-তে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।

ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম টেকনিক্যাল পর্বত আমা দাবলাম জয় করেছেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। ৪ নভেম্বর নেপাল সময় বেলা ১টার দিকে ৬ হাজার ৮১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম চূড়া স্পর্শ করেন তিনি।

পর্বতারোহণ-বিষয়ক অর্গানাইজেশন রোপ ফোরের পৃষ্ঠপোষকতা ও তত্ত্বাবধানে এই অভিযানটি পরিচালিত হয়। তাঁর এই অভিযানে সঙ্গী হিসেবে ছিলেন রোপ ফোরের আরেকজন তরুণ পর্বতারোহী আবরারুল আমিন অর্ণব।
আমা দাবলাম তার খাড়া বরফ দেয়াল, গভীর ক্রেভাস, ঝুলন্ত বরফ খণ্ড এবং কঠিন আবহাওয়ার প্রতিকূলতার জন্য পৃথিবীর অন্যতম চ্যালেঞ্জিং পর্বত হিসেবে পরিচিত। তৌকিরের এই অভিযানটি ছিল বাংলাদেশি পর্বতারোহণ ইতিহাসে এক গৌরবময় সংযোজন।

চূড়ায় পৌঁছার প্রতিক্রিয়ায় তৌকির বলেন, ‘আমা দাবলাম আমার কাছে শুধু একটা পর্বত নয়, এটা ছিল নিজের সীমা পরীক্ষা করার যাত্রা। পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর এই পর্বতের চূড়ায় দাঁড়িয়ে যখন লাল-সবুজ পতাকাটা তুলে ধরলাম, মনে হলো এটি শুধু আমার সফলতা নয়, এটি বাংলাদেশের সকল তরুণের স্বপ্নের স্পন্দন।’
তৌকির বলেন, ‘আমার এই অভিযানটা ছিল পৃথিবীর সকল বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন মানুষের জন্য, যাদের জীবনটা কেটে যায় অন্যের ওপর ডিপেন্ড করে এবং চার দেয়ালের আলোতে পৃথিবী দেখে। আমি বিশ্বাস করি, পৃথিবীতে আসা সকল প্রাণই শক্তিশালী। তাই আসুন ডিপেন্ডেবল এই মানুষগুলোর ওপর আরও বিনয়ী হই, ভালোবাসা এবং সাহায্যে তৈরি করি তাদের নতুন পৃথিবী।’
যেভাবে ‘আমা দাবলাম’ জয় করলেন তৌকির
গত ১২ অক্টোবর দুঃসাহসিক এই অভিযানের জন্য দেশ ছেড়েছিলেন তৌকির। এরপর অভিযানে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে শুরু হয় মূল অভিযান। হিমালয়ের পাহাড়ি বন্ধুর পথ ধরে ট্রেকিং করে তিনি বেস ক্যাম্পে পৌঁছান ২২ অক্টোবর। বেস ক্যাম্পে পৌঁছে তিনি শুরু করেন উচ্চতার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ায় কৌশল। যা অ্যাক্লিমাটাইজ রোটেশন নামে পরিচিত। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী তাঁদের ২৯ অক্টোবর সামিটের কথা থাকলেও ২৭ অক্টোবর থেকে হিমালয়ের শুরু হয় তীব্র তুষারপাত। এই তুষারপাতের মধ্যেই তৌকির অবস্থান করেন আমা দাবলাম ক্যাম্প-১-এ। যার উচ্চতা প্রায় ১৯ হাজার ফুট। ২৮ অক্টোবর আবহাওয়া আরও খারাপ হলে তাঁদের শেরপা লিডার সিদ্ধান্ত নেন বেস ক্যাম্পে ফিরে যাওয়ার। তীব্র এই তুষার ঝড়ের মধ্যে লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে তাঁদের দল বেস ক্যাম্পে পৌঁছায়। বেস ক্যাম্পে পৌঁছে শুরু হয় নতুন দুশ্চিন্তার কারণ।
তীব্র তুষার পাতের কারণে ফিক্সড রোপ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আবহাওয়া ভালো হতে শুরু করলেও নতুন রুট ওপেন না করা পর্যন্ত সামিট পুশ সম্ভব হচ্ছিল না। এভাবেই কেটে যায় পাঁচ দিন। তারপর সুখবর আসে রুট ওপেন হওয়ার। নভেম্বরের ২ তারিখ শুরু হয় আবার সামিট বিট। এদিনে তৌকির পৌঁছে যান ১৯ হাজার ফুট উচ্চতার ক্যাম্প-১-এ। এরপর ৩ তারিখ ইয়োলো টাওয়ার খ্যাত ১৯ হাজার ৬৮৫ ফুট উচ্চতার ক্যাম্প-২-এ পৌঁছে কিছু সময় বিশ্রাম নিয়ে শুরু করেন সামিট পুশ। তীব্র বাতাস, ফিক্সড রোপে অতিরিক্ত ট্রাফিক এবং আইস ফলকে উপেক্ষা করে ৪ নভেম্বর ২২ হাজার ৩৪৯ ফুট উচ্চতার ‘আমা দাবালাম’ চূড়ায় পৌঁছান তিনি।
তৌকির বলেন, ‘স্বপ্ন যদি সত্যিকার অর্থে জ্বলে, তবে পাহাড়ও নত হয়। প্রতিটি শিখর আমাদের শেখায়, সীমা কেবল মনেই থাকে, সফলতায় নয়।’
তরুণ এই পর্বতারোহী জানান, এবারের স্বপ্ন পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়া মাউন্ট এভারেস্ট। এই লক্ষ্য নিয়েই তিনি এগোচ্ছেন। এখন প্রয়োজন তাঁর সঠিক পৃষ্ঠপোষকতা। পৃষ্ঠপোষকতা পেলে ২০২৬ সালেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ চূড়ায় আবারও উড়াতে চান বাংলাদেশের পতাকা।
উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের অক্টোবরে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে নেপালের তিনটি ছয় হাজার মিটার পর্বত চূড়া স্পর্শ করেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির। ২৭ দিনের অভিযানে গিয়ে কোনো শেরপা সাপোর্ট ছাড়াই পর্বতগুলো আরোহণ করেন তিনি। পর্বতগুলো হলো ৬ হাজার ১১৯ মিটার উচ্চতার লবুচে পিক, ৬ হাজার ১৬৫ মিটার উচ্চতার আইল্যান্ড পিক এবং ৬ হাজার ৪৬১ মিটার উচ্চতার মেরা পিক।
আহসানুজ্জামান তৌকির পাবনার চাটমোহর পৌর সদরের বালুচর মহল্লার আকরাম হোসেন সাবু-সুলতানা সামিয়া পারভীন দম্পতি ছেলে। দুই ভাইয়ের মধ্যে ছোট তৌকির। তিনি চাটমোহর রাজা চন্দ্রনাথ ও বাবু শম্ভুনাথ পাইলট উচ্চবিদ্যালয় থেকে এসএসসি, রাজশাহী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ডিপ্লোমা এবং অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ট্রিপল ই-তে বিএসসি সম্পন্ন করেছেন।

এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাবা প্রবাসে থাকায় নানা মল্লিক সরদারের বাড়িতে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করত ৯ বছরের শিশু হাফসা। সেই বাড়িতে আজ শোকের আঁধার নেমে এসেছে। কারণ শিশু হাফসা আর নেই। তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ মিনিট আগে
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, ‘আমাদেরকে সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় দিতে হবে, যার মধ্যে আমরা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব এবং যারা পুরাতন আছে তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা পরীক্ষায় বসতে পারব। এ ছাড়া ৯ নভেম্বর আমাদের ঢাকায় যে প্রোগ্রাম ছিল, সেখানে
১ ঘণ্টা আগে
যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেরাবি প্রতিনিধি

৪৭তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) লিখিত পরীক্ষা দুই মাসে নেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ও পেছানোর দাবিতে মুখে লাল কাপড় বেঁধে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। রোববার (১৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরের সামনে এই প্রতীকী মানববন্ধন করেন তাঁরা।
এ সময় তাঁরা ‘বৈষম্যবিরোধী বাংলায়, স্বৈরাচারের ঠাঁই নাই’; ‘প্রশ্ন ফাঁসের ১৮ মাস, বৈধের কেন ২ মাস’; ‘কষ্টের টেকা ৪৭ আমার, নষ্ট করার তুমি কে আবার’; ‘৪৭ মারা রোডম্যাপ বাতিল চাই, করতে হবে’; ‘আমার ভাইয়ের উপর হামলা কেন, পিএসসি তুই জবাব দে’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, ‘আমাদেরকে সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় দিতে হবে, যার মধ্যে আমরা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব এবং যারা পুরাতন আছে, তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা পরীক্ষায় বসতে পারব। এ ছাড়া ৯ নভেম্বর আমাদের ঢাকায় যে প্রোগ্রাম ছিল, সেখানে যারা অতর্কিত হামলা চালিয়েছে, তাদের বিচার করতে হবে।’
এ সময় ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে উত্তীর্ণ বিভিন্ন বিভাগের প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

৪৭তম বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের (বিসিএস) লিখিত পরীক্ষা দুই মাসে নেওয়ার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ও পেছানোর দাবিতে মুখে লাল কাপড় বেঁধে মানববন্ধন করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষার্থীরা। রোববার (১৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের বুদ্ধিজীবী চত্বরের সামনে এই প্রতীকী মানববন্ধন করেন তাঁরা।
এ সময় তাঁরা ‘বৈষম্যবিরোধী বাংলায়, স্বৈরাচারের ঠাঁই নাই’; ‘প্রশ্ন ফাঁসের ১৮ মাস, বৈধের কেন ২ মাস’; ‘কষ্টের টেকা ৪৭ আমার, নষ্ট করার তুমি কে আবার’; ‘৪৭ মারা রোডম্যাপ বাতিল চাই, করতে হবে’; ‘আমার ভাইয়ের উপর হামলা কেন, পিএসসি তুই জবাব দে’ ইত্যাদি প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, ‘আমাদেরকে সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় দিতে হবে, যার মধ্যে আমরা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব এবং যারা পুরাতন আছে, তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা পরীক্ষায় বসতে পারব। এ ছাড়া ৯ নভেম্বর আমাদের ঢাকায় যে প্রোগ্রাম ছিল, সেখানে যারা অতর্কিত হামলা চালিয়েছে, তাদের বিচার করতে হবে।’
এ সময় ৪৭তম বিসিএসের প্রিলিতে উত্তীর্ণ বিভিন্ন বিভাগের প্রায় ৩০ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাবা প্রবাসে থাকায় নানা মল্লিক সরদারের বাড়িতে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করত ৯ বছরের শিশু হাফসা। সেই বাড়িতে আজ শোকের আঁধার নেমে এসেছে। কারণ শিশু হাফসা আর নেই। তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ মিনিট আগে
ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম টেকনিক্যাল পর্বত আমা দাবলাম জয় করেছেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। ৪ নভেম্বর নেপাল সময় বেলা ১টার দিকে ৬ হাজার ৮১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম চূড়া স্পর্শ করেন তিনি।
৬ মিনিট আগে
যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযশোর প্রতিনিধি

যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা যায়, যশোর শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। ফলাফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের নতুন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। নতুন করে জিপিএ-৫ পাওয়া ৭২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৭ জন, এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন ও ফেল করা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন শিক্ষার্থী।
সেই সঙ্গে ৫৪ জন শিক্ষার্থী নতুন করে পাস করেছেন। নতুন পাস করা শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ২৪ জন, সি গ্রেড ৪ জন ও ডি গ্রেড পেয়েছেন ২১ জন।
এ ছাড়া ফলাফল পরিবর্তন হওয়াদোর মধ্যে এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন, এ মাইনাস থেকে এ গ্রেড ৪৬ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ ১ জন, বি গ্রেড থেকে এ গ্রেড ৩ জন, বি গ্রেড থেকে এ মাইনাস ২২ জন, সি গ্রেড থেকে এ গ্রেড ১ জন, সি গ্রেড থেকে এ মাইনাস ২ জন, সি গ্রেড থেকে বি গ্রেড ১১ জন, ডি থেকে বি গ্রেড ১ জন ও ডি থেকে সি গ্রেড পেয়েছেন ৪ জন শিক্ষার্থী।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন জানান, খাতা পুনর্নিরীক্ষণে যশোর শিক্ষা বোর্ডে ৩৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। তার মধ্যে মাত্র ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। পুনর্নিরীক্ষণে নতুন করে খাতা মূল্যায়ন করা হয় না। শুধু প্রাপ্ত নম্বর গণনা করা হয়। গণনায় যেসব শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে ভুল হয়েছিল, তাঁদের সঠিক করে দেওয়া হয়েছে।’

যশোর শিক্ষা বোর্ডে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ৭২ শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছেন। সেই সঙ্গে ৫৪ জন অকৃতকার্য শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়েছেন। রোববার শিক্ষা বোর্ডের খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।
জানা যায়, যশোর শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। ফলাফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের নতুন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। নতুন করে জিপিএ-৫ পাওয়া ৭২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৭ জন, এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন ও ফেল করা থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন শিক্ষার্থী।
সেই সঙ্গে ৫৪ জন শিক্ষার্থী নতুন করে পাস করেছেন। নতুন পাস করা শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ জন, এ মাইনাস ৪ জন, বি গ্রেড ২৪ জন, সি গ্রেড ৪ জন ও ডি গ্রেড পেয়েছেন ২১ জন।
এ ছাড়া ফলাফল পরিবর্তন হওয়াদোর মধ্যে এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৩ জন, এ মাইনাস থেকে এ গ্রেড ৪৬ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ ১ জন, বি গ্রেড থেকে এ গ্রেড ৩ জন, বি গ্রেড থেকে এ মাইনাস ২২ জন, সি গ্রেড থেকে এ গ্রেড ১ জন, সি গ্রেড থেকে এ মাইনাস ২ জন, সি গ্রেড থেকে বি গ্রেড ১১ জন, ডি থেকে বি গ্রেড ১ জন ও ডি থেকে সি গ্রেড পেয়েছেন ৪ জন শিক্ষার্থী।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন জানান, খাতা পুনর্নিরীক্ষণে যশোর শিক্ষা বোর্ডে ৩৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। তার মধ্যে মাত্র ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। পুনর্নিরীক্ষণে নতুন করে খাতা মূল্যায়ন করা হয় না। শুধু প্রাপ্ত নম্বর গণনা করা হয়। গণনায় যেসব শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে ভুল হয়েছিল, তাঁদের সঠিক করে দেওয়া হয়েছে।’

এ বছর ২৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী ৮২ হাজার ২২৩টি খাতা চ্যালেঞ্জ করেছিলেন। প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, মাত্র ১২১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফলাফল পরিবর্তনের পর জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১৯ জন। এ বছর ফেল থেকে জিপিএ-৫ পাওয়ার কোনো ঘটনা ঘটেনি। তবে ফেল থেকে পাস করেছেন ৫৩ জন।
৩ ঘণ্টা আগে
বাবা প্রবাসে থাকায় নানা মল্লিক সরদারের বাড়িতে থেকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে লেখাপড়া করত ৯ বছরের শিশু হাফসা। সেই বাড়িতে আজ শোকের আঁধার নেমে এসেছে। কারণ শিশু হাফসা আর নেই। তার লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১ মিনিট আগে
ষষ্ঠ বাংলাদেশি হিসেবে হিমালয়ের অন্যতম টেকনিক্যাল পর্বত আমা দাবলাম জয় করেছেন পাবনার আহসানুজ্জামান তৌকির (২৭)। ৪ নভেম্বর নেপাল সময় বেলা ১টার দিকে ৬ হাজার ৮১২ মিটার উচ্চতার আমা দাবলাম চূড়া স্পর্শ করেন তিনি।
৬ মিনিট আগে
মানববন্ধনে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সভাপতি মাহবুব আলম বলেন, ‘আমাদেরকে সর্বনিম্ন ছয় মাস সময় দিতে হবে, যার মধ্যে আমরা লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে পারব এবং যারা পুরাতন আছে তাদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আমরা পরীক্ষায় বসতে পারব। এ ছাড়া ৯ নভেম্বর আমাদের ঢাকায় যে প্রোগ্রাম ছিল, সেখানে
১ ঘণ্টা আগে