নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীতে স্ত্রীর করা মামলায় মো. মোজ্জাম্মেল হোসেন (৪০) এক ব্যক্তিকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক এ বি এম গোলাম রসুল এই রায় দেন। একই সঙ্গে আদালত মামলা থেকে অভিযুক্তের বাবা বেলায়েত হোসেন (৬৭) ও ভগ্নিপতি মোবারক হোসেনকে (৪৪) বেকসুর খালাস দেন।
দণ্ডিত মোজ্জাম্মেল হোসেন চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার কাশারা পাইকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং কুমিল্লা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পাবলিক প্রসিকিউটর মো. গোলাম মোস্তফা সজীব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সূত্রমতে, একই বিভাগে রংপুরে চাকরি করার সুবাদে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার উত্তর সিঙ্গেরগাড়ি গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেনের মেয়ে মোছাম্মৎ মনিরা আক্তারের সঙ্গে ২০১৪ সালের ১৫ আগস্ট বিয়ে হয় মোজ্জাম্মেল হোসেনের। তাঁদের পরিবারে এক কন্যা ও এক ছেলেসন্তান রয়েছে।
দাম্পত্য জীবনে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে বিভিন্ন সময়ে স্ত্রীর ওপর নানা নির্যাতন চালাতেন মোজ্জাম্মেল হোসেন। এরপর প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ব্যতিরেকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন।
এ ঘটনায় প্রথম স্ত্রী মনিরা আক্তার আদালতে মামলা করলে ঘর-সংসার করার শর্তে আদালতে আপস-মীমাংসা করেন। ওই মীমাংসার পর আবারও যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীর ওপর নির্যাতন চালালে ২০২১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ফের আদালতে মামলা করেন স্ত্রী মনিরা আক্তার। আদালতের বিচারক দীর্ঘ শুনানির পর মঙ্গলবার এই আদেশ প্রদান করেন।
রায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিল্লা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মো. মোজ্জাম্মেল হোসেন এ বিভাগে নিরাপত্তা কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। স্ত্রীর মামলার কারণে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
নীলফামারীতে স্ত্রীর করা মামলায় মো. মোজ্জাম্মেল হোসেন (৪০) এক ব্যক্তিকে তিন বছরের কারাদণ্ড ও ১ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক এ বি এম গোলাম রসুল এই রায় দেন। একই সঙ্গে আদালত মামলা থেকে অভিযুক্তের বাবা বেলায়েত হোসেন (৬৭) ও ভগ্নিপতি মোবারক হোসেনকে (৪৪) বেকসুর খালাস দেন।
দণ্ডিত মোজ্জাম্মেল হোসেন চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলার কাশারা পাইকপাড়া গ্রামের বাসিন্দা এবং কুমিল্লা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নিরাপত্তা কর্মকর্তা।
নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পাবলিক প্রসিকিউটর মো. গোলাম মোস্তফা সজীব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলার সূত্রমতে, একই বিভাগে রংপুরে চাকরি করার সুবাদে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার উত্তর সিঙ্গেরগাড়ি গ্রামের মোয়াজ্জেম হোসেনের মেয়ে মোছাম্মৎ মনিরা আক্তারের সঙ্গে ২০১৪ সালের ১৫ আগস্ট বিয়ে হয় মোজ্জাম্মেল হোসেনের। তাঁদের পরিবারে এক কন্যা ও এক ছেলেসন্তান রয়েছে।
দাম্পত্য জীবনে ৫ লাখ টাকা যৌতুকের দাবিতে বিভিন্ন সময়ে স্ত্রীর ওপর নানা নির্যাতন চালাতেন মোজ্জাম্মেল হোসেন। এরপর প্রথম স্ত্রীর অনুমতি ব্যতিরেকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন।
এ ঘটনায় প্রথম স্ত্রী মনিরা আক্তার আদালতে মামলা করলে ঘর-সংসার করার শর্তে আদালতে আপস-মীমাংসা করেন। ওই মীমাংসার পর আবারও যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীর ওপর নির্যাতন চালালে ২০২১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ফের আদালতে মামলা করেন স্ত্রী মনিরা আক্তার। আদালতের বিচারক দীর্ঘ শুনানির পর মঙ্গলবার এই আদেশ প্রদান করেন।
রায়ের বিষয়ে জানতে চাইলে কুমিল্লা সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনীতি চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মো. মোজ্জাম্মেল হোসেন এ বিভাগে নিরাপত্তা কর্মকর্তার দায়িত্বে ছিলেন। স্ত্রীর মামলার কারণে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে