পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানির আড়ালে আনা হচ্ছে অবৈধ বিভিন্ন পণ্য। শুল্ক স্টেশনে স্ক্যানার না থাকার সুযোগে নিরাপত্তা সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব পণ্য আনা হচ্ছে। এতে উভয় দেশের (ভারত-বাংলাদেশ) অসাধু কয়েকজন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও রপ্তানিকারকের যোগসূত্র রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে সর্বাধিক পরিমাণ পাথর আমদানি করা হয়। পাশাপাশি খাদ্যশস্য ও বিভিন্ন প্রকার বীজও আমদানি করা হয়ে থাকে। প্রতিদিন প্রায় ৪০০-৫০০ গাড়িতে চলে আমদানি-রপ্তানির কাজ। ঋণপত্র (এলসি) অনুযায়ী এসব গাড়িতে আনা পণ্যের সঠিকতা যাচাই করা হয় অনুমানের ওপর ভিত্তি করে। গুরুত্বপূর্ণ এই শুল্ক স্টেশনে ‘পণ্য স্ক্যানার’ না থাকার সুযোগ নিয়ে পাথর ও অন্যান্য পণ্যের ভেতরে ভারতীয় শাড়ি, থ্রিপিস, কসমেটিকস, গয়না ও চিকিৎসার সামগ্রী চোরাচালান করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা।
বন্দর সূত্র জানায়, গত ৬ মে ভারতের কলকাতার রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান অভিক অ্যান্ড সন্সের কাছে ১৮ টন চায়না ক্লে পাউডার আনতে এলসি করে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ঢাকার মেসার্স নূর এন্টারপ্রাইজ। ভারতের চ্যাংড়াবান্দা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠান মেসার্স উত্তম অ্যান্ড ব্রাদার্সের মাধ্যমে ওই দিনই ট্রাকে করে সেই ক্লে পাউডার বুড়িমারীতে আনে এই স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠান মেসার্স আলিফ ইন্টারন্যাশনাল।
এদিকে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান অর্ডার অনুযায়ী পণ্য না পেয়ে পাটগ্রাম থানা ও গাজীপুরের টঙ্গী থানায় মামলা করে। মামলার সূত্র ধরে গাজীপুর ডিবি পুলিশের একটি দল বুড়িমারী ইউনিয়নের তুহিনুজ্জামান বাবু ও মনোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের দেওয়া তথ্যে হাতীবান্ধা উপজেলা থেকে ক্লে পাউডার উদ্ধার করা হয়। এ সময় পাউডারের ভেতর থেকে জব্দ করা হয় সিটি গোল্ডের তৈরি ১০ কার্টন বিভিন্ন গয়না, ইনজেকশন সিরিঞ্জ ও ক্যানুলার ৩০টি কার্টন। এসব পণ্যের মূল্য প্রায় কোটি টাকা।
অভিযোগ উঠেছে, চ্যাংড়াবান্দা ও বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের সহায়তায় ক্লে পাউডারের ভেতর ভারতীয় গয়না ও চিকিৎসাসামগ্রী পাচার করা হয়।
এর আগে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি এবং আগের বছর ২৭ মার্চ পাথরবোঝাই ট্রাকে অবৈধভাবে আনা হয় কয়েক কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি, থ্রিপিস ও কসমেটিকস সামগ্রী। পণ্য পাচারে শুল্ক স্টেশনের কতিপয় অসাধু কাস্টমস কর্মকর্তার যোগসাজশ রয়েছে বলেও অভিযোগ বন্দর ব্যবহারকারী একটি সূত্রের।
নাম না প্রকাশের শর্তে একাধিক কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, একটি গাড়িতে ২০ থেকে ৬০ টন পর্যন্ত পাথর আমদানি করা হয়। পাথরবোঝাই সব গাড়ি সম্পূর্ণ খালি করে নিরীক্ষা করা কোনোভাবেই সম্ভব হয় না।
বুড়িমারী স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছায়েদুজ্জামান সায়েদ বলেন, ‘একটি চক্র পাথর আমদানির নামে ভারত থেকে কাপড়, সুগন্ধি কেমিক্যাল, কসমেটিকসসহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ পণ্য নিয়ে আসছে।’
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের (কাস্টমস) সহকারী কমিশনার (এসি) নাজমুল হাসান দাবি করেন, ‘কোনো গাড়ি সন্দেহ হলে খালি করে চেক করা হয়। এভাবে প্রতিদিন বেশ কিছু গাড়ি পুরো খালি করে যাচাই করি। কোনো আমদানিকারক বা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অবৈধভাবে কোনো পণ্য আনলে ও ধরা পড়লে কাস্টমস আইনে তাঁদের লাইসেন্স বাতিল করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
স্ক্যানার না থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, গাড়িসহ পণ্য স্ক্যান করতে স্ক্যানার বসাতে রংপুর কমিশনারের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। স্ক্যানার বসলে অবৈধভাবে পণ্য আনার সাহস পাবেন না অসাধু ব্যবসায়ীরা। এতে স্থলবন্দরের কাজে স্বচ্ছতাও বাড়বে।

লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানির আড়ালে আনা হচ্ছে অবৈধ বিভিন্ন পণ্য। শুল্ক স্টেশনে স্ক্যানার না থাকার সুযোগে নিরাপত্তা সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব পণ্য আনা হচ্ছে। এতে উভয় দেশের (ভারত-বাংলাদেশ) অসাধু কয়েকজন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ও রপ্তানিকারকের যোগসূত্র রয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
বন্দরসংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে সর্বাধিক পরিমাণ পাথর আমদানি করা হয়। পাশাপাশি খাদ্যশস্য ও বিভিন্ন প্রকার বীজও আমদানি করা হয়ে থাকে। প্রতিদিন প্রায় ৪০০-৫০০ গাড়িতে চলে আমদানি-রপ্তানির কাজ। ঋণপত্র (এলসি) অনুযায়ী এসব গাড়িতে আনা পণ্যের সঠিকতা যাচাই করা হয় অনুমানের ওপর ভিত্তি করে। গুরুত্বপূর্ণ এই শুল্ক স্টেশনে ‘পণ্য স্ক্যানার’ না থাকার সুযোগ নিয়ে পাথর ও অন্যান্য পণ্যের ভেতরে ভারতীয় শাড়ি, থ্রিপিস, কসমেটিকস, গয়না ও চিকিৎসার সামগ্রী চোরাচালান করছেন অসাধু ব্যবসায়ীরা।
বন্দর সূত্র জানায়, গত ৬ মে ভারতের কলকাতার রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান অভিক অ্যান্ড সন্সের কাছে ১৮ টন চায়না ক্লে পাউডার আনতে এলসি করে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ঢাকার মেসার্স নূর এন্টারপ্রাইজ। ভারতের চ্যাংড়াবান্দা স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠান মেসার্স উত্তম অ্যান্ড ব্রাদার্সের মাধ্যমে ওই দিনই ট্রাকে করে সেই ক্লে পাউডার বুড়িমারীতে আনে এই স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট প্রতিষ্ঠান মেসার্স আলিফ ইন্টারন্যাশনাল।
এদিকে আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান অর্ডার অনুযায়ী পণ্য না পেয়ে পাটগ্রাম থানা ও গাজীপুরের টঙ্গী থানায় মামলা করে। মামলার সূত্র ধরে গাজীপুর ডিবি পুলিশের একটি দল বুড়িমারী ইউনিয়নের তুহিনুজ্জামান বাবু ও মনোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। তাঁদের দেওয়া তথ্যে হাতীবান্ধা উপজেলা থেকে ক্লে পাউডার উদ্ধার করা হয়। এ সময় পাউডারের ভেতর থেকে জব্দ করা হয় সিটি গোল্ডের তৈরি ১০ কার্টন বিভিন্ন গয়না, ইনজেকশন সিরিঞ্জ ও ক্যানুলার ৩০টি কার্টন। এসব পণ্যের মূল্য প্রায় কোটি টাকা।
অভিযোগ উঠেছে, চ্যাংড়াবান্দা ও বুড়িমারী স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টের সহায়তায় ক্লে পাউডারের ভেতর ভারতীয় গয়না ও চিকিৎসাসামগ্রী পাচার করা হয়।
এর আগে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি এবং আগের বছর ২৭ মার্চ পাথরবোঝাই ট্রাকে অবৈধভাবে আনা হয় কয়েক কোটি টাকার ভারতীয় শাড়ি, থ্রিপিস ও কসমেটিকস সামগ্রী। পণ্য পাচারে শুল্ক স্টেশনের কতিপয় অসাধু কাস্টমস কর্মকর্তার যোগসাজশ রয়েছে বলেও অভিযোগ বন্দর ব্যবহারকারী একটি সূত্রের।
নাম না প্রকাশের শর্তে একাধিক কাস্টমস কর্মকর্তা জানান, একটি গাড়িতে ২০ থেকে ৬০ টন পর্যন্ত পাথর আমদানি করা হয়। পাথরবোঝাই সব গাড়ি সম্পূর্ণ খালি করে নিরীক্ষা করা কোনোভাবেই সম্ভব হয় না।
বুড়িমারী স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছায়েদুজ্জামান সায়েদ বলেন, ‘একটি চক্র পাথর আমদানির নামে ভারত থেকে কাপড়, সুগন্ধি কেমিক্যাল, কসমেটিকসসহ বিভিন্ন ধরনের অবৈধ পণ্য নিয়ে আসছে।’
বুড়িমারী স্থল শুল্ক স্টেশনের (কাস্টমস) সহকারী কমিশনার (এসি) নাজমুল হাসান দাবি করেন, ‘কোনো গাড়ি সন্দেহ হলে খালি করে চেক করা হয়। এভাবে প্রতিদিন বেশ কিছু গাড়ি পুরো খালি করে যাচাই করি। কোনো আমদানিকারক বা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অবৈধভাবে কোনো পণ্য আনলে ও ধরা পড়লে কাস্টমস আইনে তাঁদের লাইসেন্স বাতিল করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়।’
স্ক্যানার না থাকার বিষয়ে তিনি বলেন, গাড়িসহ পণ্য স্ক্যান করতে স্ক্যানার বসাতে রংপুর কমিশনারের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। স্ক্যানার বসলে অবৈধভাবে পণ্য আনার সাহস পাবেন না অসাধু ব্যবসায়ীরা। এতে স্থলবন্দরের কাজে স্বচ্ছতাও বাড়বে।

আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজনকে তিন মাসের ও একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার। তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন তাজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, জিয়া, সাচ্চু মিয়া, ইউসুফ, আমিন ও মো. মানিক।
৭ মিনিট আগে
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে গতকাল রোববার এই মামলা করা হয়। দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৬ মিনিট আগে
রাজশাহী জেলা এনসিপিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে বিকেলে তাঁরা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেটি শেষ করে কাটাখালীতে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো পথে আসা একটি মাইক্রো বাস তাঁদের চাপা দেয়। এ ঘটনায় আহত তিনজন হলেন এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু, সদস্য আব্দুল বারী ও সাংবাদিক
২৫ মিনিট আগে
রিমান্ড শুনানিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি এই মামলায় জড়িত নই। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।’
২৯ মিনিট আগেসিলেট প্রতিনিধি

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ধলাই নদ ও শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে বালু ও পাথর তোলার অভিযোগে আটজনকে আটক করা হয়েছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। আজ সোমবার ভোর থেকে বিকেল পর্যন্ত এই অভিযান চালানো হয়।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজনকে তিন মাসের ও একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার।
তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন তাজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, জিয়া, সাচ্চু মিয়া, ইউসুফ, আমিন ও মো. মানিক। এ ছাড়া জাকির হোসেন নামের একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, অবৈধভাবে বালু ও পাথর তোলার বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় ধলাই নদ ও শাহ আরেফিন টিলা থেকে অবৈধভাবে বালু ও পাথর তোলার অভিযোগে আটজনকে আটক করা হয়েছে। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত তাঁদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেন। আজ সোমবার ভোর থেকে বিকেল পর্যন্ত এই অভিযান চালানো হয়।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজনকে তিন মাসের ও একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার।
তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন তাজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, জিয়া, সাচ্চু মিয়া, ইউসুফ, আমিন ও মো. মানিক। এ ছাড়া জাকির হোসেন নামের একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম খান বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার আজকের পত্রিকাকে জানান, অবৈধভাবে বালু ও পাথর তোলার বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানির আড়ালে আনা হচ্ছে অবৈধ বিভিন্ন পণ্য। শুল্ক স্টেশনে স্ক্যানার না থাকার সুযোগে নিরাপত্তা সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব পণ্য আনা হচ্ছে। এতে উভয় দেশের (ভারত-বাংলাদেশ) অসাধু কয়েকজন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এবং রপ্তানিকারকে
০৬ জুন ২০২৪
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে গতকাল রোববার এই মামলা করা হয়। দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৬ মিনিট আগে
রাজশাহী জেলা এনসিপিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে বিকেলে তাঁরা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেটি শেষ করে কাটাখালীতে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো পথে আসা একটি মাইক্রো বাস তাঁদের চাপা দেয়। এ ঘটনায় আহত তিনজন হলেন এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু, সদস্য আব্দুল বারী ও সাংবাদিক
২৫ মিনিট আগে
রিমান্ড শুনানিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি এই মামলায় জড়িত নই। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।’
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট

সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে গতকাল রোববার এই মামলা করা হয়। দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক সিলেট কার্যালয়ের উপপরিচালক রাফী মো. নাজমুস সা’দাৎ। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, নির্ধারিত সময়ে সম্পদের তথ্য না দেওয়ায় কিংবা সময় বাড়ানোর আবেদন না করায় কমিশনের অনুমোদনের ভিত্তিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গতকাল মামলাটি করেন। বিধি অনুযায়ী তদন্ত ও পরবর্তী কার্যক্রম নেওয়া হবে।
মামলার এজাহার বিশ্লেষণ করে জানা যায়, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস থেকে সিসিকের মেয়র পদে প্রায় আট মাস দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে তিনি ২০১১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দুদকের অনুসন্ধানকালে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে প্রাপ্ত নির্বাচনী হলফনামা বিশ্লেষণ করে সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নিজ নামে লন্ডনে থাকা স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি যেমন—Ilford, Essex-এর ৪ হাজার বর্গফুটের বাড়ি, Talwin St. London-এর ১ হাজার ৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও Kipling Indian Restaurant-এর তথ্য গোপনের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। এ ছাড়া নির্বাচনী হলফনামায় পূর্বাচলে রাজউকের বরাদ্দ করা পাঁচ কাঠা জমির তথ্য গোপন করেন।
অনুসন্ধানকালে আরও জানা যায়, ২০২২-২৩, ২০২৩-২৪ এবং ২০২৪-২৫ খ্রিষ্টাব্দে দাখিল করা আয়কর রিটার্ন অনুসারে তাঁর মোট সম্পদ ৮৪ লাখ ৪৪ হাজার ৯৮ টাকা। কিন্তু এই টাকা তিনি কীভাবে অর্জন করেন, তার কোনো সঠিক তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় ১৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং মেয়র পদে বেতন ও সম্মানি ভাতা বাবদ ১০ লাখ ৫৩ হাজার টাকা প্রাপ্ত হন, যা গ্রহণযোগ্য। তবে মোট অগ্রহণযোগ্য নিট সম্পদ ৯৩ লাখ ৪৪ হাজার ৯৮ টাকা, যা অবৈধভাবে অর্জন করেছেন মর্মে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর দুদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নামে ইস্যু করা সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করার জন্য গেলে বাসা তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়, ফলে নিয়মানুযায়ী তাঁর বাসার গেটে সাক্ষী রেখে সম্পদ বিবরণীর মূল ফরম (ফরম নং: ০০৬৫৫৭) লটকিয়ে জারি করা হয়। এ সময় উপস্থিত স্থানীয় লোকজন জানান, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বর্তমানে এই ঠিকানায় বসবাস করেন না, লন্ডনেই তাঁর স্থায়ী বসবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্য আছে।
এ বিষয়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘আমার অবৈধ কোনো সম্পদ নেই। যা আছে, সবই লিগ্যাল। ট্যাক্স দেওয়া। দুদকের নোটিশের খবর পেয়ে দেশে আমার আইনজীবীর মাধ্যমে হিসাব দাখিল করার পাশাপাশি সময় চাওয়া হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে দখলদার অবৈধ ইউনূস সরকার এসব মিথ্যা, বানোয়াট ও হয়রানিমূলক মামলা করেছে। দেশে কখনো আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হলে দুদক চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে মামলা করব।’

সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে গতকাল রোববার এই মামলা করা হয়। দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দুদক সিলেট কার্যালয়ের উপপরিচালক রাফী মো. নাজমুস সা’দাৎ। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, নির্ধারিত সময়ে সম্পদের তথ্য না দেওয়ায় কিংবা সময় বাড়ানোর আবেদন না করায় কমিশনের অনুমোদনের ভিত্তিতে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গতকাল মামলাটি করেন। বিধি অনুযায়ী তদন্ত ও পরবর্তী কার্যক্রম নেওয়া হবে।
মামলার এজাহার বিশ্লেষণ করে জানা যায়, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ২০২৩ সালের নভেম্বর মাস থেকে সিসিকের মেয়র পদে প্রায় আট মাস দায়িত্ব পালন করেন। এর আগে তিনি ২০১১ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দুদকের অনুসন্ধানকালে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সচিবালয় থেকে প্রাপ্ত নির্বাচনী হলফনামা বিশ্লেষণ করে সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নিজ নামে লন্ডনে থাকা স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি যেমন—Ilford, Essex-এর ৪ হাজার বর্গফুটের বাড়ি, Talwin St. London-এর ১ হাজার ৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও Kipling Indian Restaurant-এর তথ্য গোপনের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায়। এ ছাড়া নির্বাচনী হলফনামায় পূর্বাচলে রাজউকের বরাদ্দ করা পাঁচ কাঠা জমির তথ্য গোপন করেন।
অনুসন্ধানকালে আরও জানা যায়, ২০২২-২৩, ২০২৩-২৪ এবং ২০২৪-২৫ খ্রিষ্টাব্দে দাখিল করা আয়কর রিটার্ন অনুসারে তাঁর মোট সম্পদ ৮৪ লাখ ৪৪ হাজার ৯৮ টাকা। কিন্তু এই টাকা তিনি কীভাবে অর্জন করেন, তার কোনো সঠিক তথ্য-প্রমাণ পাওয়া যায়নি। পারিবারিক ও অন্যান্য ব্যয় ১৩ লাখ ২৫ হাজার টাকা এবং মেয়র পদে বেতন ও সম্মানি ভাতা বাবদ ১০ লাখ ৫৩ হাজার টাকা প্রাপ্ত হন, যা গ্রহণযোগ্য। তবে মোট অগ্রহণযোগ্য নিট সম্পদ ৯৩ লাখ ৪৪ হাজার ৯৮ টাকা, যা অবৈধভাবে অর্জন করেছেন মর্মে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর দুদক আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নামে ইস্যু করা সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করার জন্য গেলে বাসা তালাবদ্ধ অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়, ফলে নিয়মানুযায়ী তাঁর বাসার গেটে সাক্ষী রেখে সম্পদ বিবরণীর মূল ফরম (ফরম নং: ০০৬৫৫৭) লটকিয়ে জারি করা হয়। এ সময় উপস্থিত স্থানীয় লোকজন জানান, আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী বর্তমানে এই ঠিকানায় বসবাস করেন না, লন্ডনেই তাঁর স্থায়ী বসবাস ও ব্যবসা-বাণিজ্য আছে।
এ বিষয়ে বর্তমানে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর ব্যবহৃত হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, ‘আমার অবৈধ কোনো সম্পদ নেই। যা আছে, সবই লিগ্যাল। ট্যাক্স দেওয়া। দুদকের নোটিশের খবর পেয়ে দেশে আমার আইনজীবীর মাধ্যমে হিসাব দাখিল করার পাশাপাশি সময় চাওয়া হয়েছে। রাজনৈতিকভাবে হেয় করতে দখলদার অবৈধ ইউনূস সরকার এসব মিথ্যা, বানোয়াট ও হয়রানিমূলক মামলা করেছে। দেশে কখনো আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হলে দুদক চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে মামলা করব।’

লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানির আড়ালে আনা হচ্ছে অবৈধ বিভিন্ন পণ্য। শুল্ক স্টেশনে স্ক্যানার না থাকার সুযোগে নিরাপত্তা সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব পণ্য আনা হচ্ছে। এতে উভয় দেশের (ভারত-বাংলাদেশ) অসাধু কয়েকজন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এবং রপ্তানিকারকে
০৬ জুন ২০২৪
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজনকে তিন মাসের ও একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার। তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন তাজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, জিয়া, সাচ্চু মিয়া, ইউসুফ, আমিন ও মো. মানিক।
৭ মিনিট আগে
রাজশাহী জেলা এনসিপিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে বিকেলে তাঁরা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেটি শেষ করে কাটাখালীতে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো পথে আসা একটি মাইক্রো বাস তাঁদের চাপা দেয়। এ ঘটনায় আহত তিনজন হলেন এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু, সদস্য আব্দুল বারী ও সাংবাদিক
২৫ মিনিট আগে
রিমান্ড শুনানিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি এই মামলায় জড়িত নই। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।’
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই নেতাসহ তিনজন মাইক্রোবাসের চাপায় আহত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে মোটরসাইকেলে ফেরার পথে তাঁদের মাইক্রোবাসচাপায় হত্যাচেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নগরের মতিহার থানার চৌদ্দপাই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহত তিনজন হলেন এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু, সদস্য আব্দুল বারী ও সাংবাদিক সোহানুর রহমান সোহান। সাংবাদিক সোহান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলার মিডিয়া সেলের সদস্য। তাঁরা একটি মোটরসাইকেলে চড়ে গন্তব্যে যাচ্ছিলেন।
ঘটনার পর তিনজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে নাহিদুল ইসলাম সাজু ও সোহান প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। আব্দুল বারীর একটি পা ভেঙে গেছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। সাজু দুই পা ও কবজিতে আঘাত পেয়েছেন। সোহানের হাতে জখম হয়েছে। এ বিষয়ে অভিযোগ দিতে সাজু ও সোহান সন্ধ্যায় নগরের মতিহার থানায় হাজির হন।
সাজু জানান, রাজশাহী জেলা এনসিপিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে বিকেলে তাঁরা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেটি শেষ করে কাটাখালীতে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো পথে আসা একটি মাইক্রোবাস তাঁদের চাপা দেয়।
সাজু বলেন, ‘রাজশাহী-নাটোর মহাসড়কের ওই স্থানটি চার লেনের। উল্টো পথে গাড়ি আসার কোনো কারণ নেই। তারপরও ওই মাইক্রোবাসটি উল্টো পথে এসে আমাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। মাইক্রোবাসের পেছনে চারটি মোটরসাইকেল ছিল। ধাক্কা দেওয়ার পর সবাই পালিয়ে যায়। এটি অবশ্যই পরিকল্পিতভাবে হত্যাচেষ্টা। এ ঘটনায় অভিযোগ দিতে আমরা থানায় এসেছি।’
এ বিষয়ে রাজশাহী নগর পুলিশের মুখপাত্র গাজিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টা আমি এখনো জানি না। ওসির সঙ্গে কথা বলে জানার পরে বলতে পারব। এমন ঘটনা ঘটলে পুলিশ অবশ্যই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।’

রাজশাহীতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দুই নেতাসহ তিনজন মাইক্রোবাসের চাপায় আহত হয়েছেন। আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করে মোটরসাইকেলে ফেরার পথে তাঁদের মাইক্রোবাসচাপায় হত্যাচেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নগরের মতিহার থানার চৌদ্দপাই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় আহত তিনজন হলেন এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু, সদস্য আব্দুল বারী ও সাংবাদিক সোহানুর রহমান সোহান। সাংবাদিক সোহান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলার মিডিয়া সেলের সদস্য। তাঁরা একটি মোটরসাইকেলে চড়ে গন্তব্যে যাচ্ছিলেন।
ঘটনার পর তিনজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে নাহিদুল ইসলাম সাজু ও সোহান প্রাথমিক চিকিৎসা নেন। আব্দুল বারীর একটি পা ভেঙে গেছে। তিনি হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। সাজু দুই পা ও কবজিতে আঘাত পেয়েছেন। সোহানের হাতে জখম হয়েছে। এ বিষয়ে অভিযোগ দিতে সাজু ও সোহান সন্ধ্যায় নগরের মতিহার থানায় হাজির হন।
সাজু জানান, রাজশাহী জেলা এনসিপিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে বিকেলে তাঁরা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেটি শেষ করে কাটাখালীতে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো পথে আসা একটি মাইক্রোবাস তাঁদের চাপা দেয়।
সাজু বলেন, ‘রাজশাহী-নাটোর মহাসড়কের ওই স্থানটি চার লেনের। উল্টো পথে গাড়ি আসার কোনো কারণ নেই। তারপরও ওই মাইক্রোবাসটি উল্টো পথে এসে আমাদের মোটরসাইকেলে ধাক্কা দিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। মাইক্রোবাসের পেছনে চারটি মোটরসাইকেল ছিল। ধাক্কা দেওয়ার পর সবাই পালিয়ে যায়। এটি অবশ্যই পরিকল্পিতভাবে হত্যাচেষ্টা। এ ঘটনায় অভিযোগ দিতে আমরা থানায় এসেছি।’
এ বিষয়ে রাজশাহী নগর পুলিশের মুখপাত্র গাজিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টা আমি এখনো জানি না। ওসির সঙ্গে কথা বলে জানার পরে বলতে পারব। এমন ঘটনা ঘটলে পুলিশ অবশ্যই তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।’

লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানির আড়ালে আনা হচ্ছে অবৈধ বিভিন্ন পণ্য। শুল্ক স্টেশনে স্ক্যানার না থাকার সুযোগে নিরাপত্তা সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব পণ্য আনা হচ্ছে। এতে উভয় দেশের (ভারত-বাংলাদেশ) অসাধু কয়েকজন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এবং রপ্তানিকারকে
০৬ জুন ২০২৪
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজনকে তিন মাসের ও একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার। তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন তাজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, জিয়া, সাচ্চু মিয়া, ইউসুফ, আমিন ও মো. মানিক।
৭ মিনিট আগে
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে গতকাল রোববার এই মামলা করা হয়। দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৬ মিনিট আগে
রিমান্ড শুনানিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি এই মামলায় জড়িত নই। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।’
২৯ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের এক হত্যা মামলায় নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ আজ সোমবার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড শুনানিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি এই মামলায় জড়িত নই। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।’
নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অসুস্থ। হার্টের রোগী। কারাগারে থাকতেই আমার কষ্ট হচ্ছে। আমাকে রিমান্ডে দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আমার যেকোনো সময়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমি ১৯৮৩ সালের বিসিএস ক্যাডার। মামলা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, সে বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। আদালত রিমান্ডে দেবেন কি দেবেন না, সেটা আদালতের বিষয়। তবে আমি যেহেতু অসুস্থ, সে কারণে আমি মাননীয় আদালতের কাছে অনুরোধ করি, আমাকে রিমান্ডে দেবেন না। যদি আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হয়, জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিতে পারেন।’
এদিকে, নজরুল ইসলামকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজিরের পর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
নজরুল ইসলামের পক্ষে রিমান্ড বাতিল করে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন জানিয়ে শুনানি করেন তাঁর আইনজীবী। কিন্তু আদালত রিমান্ড বাতিলের ওই আবেদন নামঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুরের দিকে রাজধানীর গুলশান থানার শাহজাদপুর এলাকায় গুলিতে নিহত হন কামাল হোসেন সবুজ। তিনি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের গাড়িচালক ছিলেন। এ ঘটনায় গত বছরের ৭ ডিসেম্বর গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
গত বছরের ১ অক্টোবর নজরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।

জুলাই আন্দোলনের এক হত্যা মামলায় নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের শুনানি নিয়ে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ আজ সোমবার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড শুনানিতে আদালতের অনুমতি নিয়ে কথা বলেন নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘আমি এই মামলায় জড়িত নই। একের পর এক মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হচ্ছে।’
নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি অসুস্থ। হার্টের রোগী। কারাগারে থাকতেই আমার কষ্ট হচ্ছে। আমাকে রিমান্ডে দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে আমার যেকোনো সময়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।’
নজরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘আমি ১৯৮৩ সালের বিসিএস ক্যাডার। মামলা সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, সে বিষয়ে আমার কোনো বক্তব্য নেই। আদালত রিমান্ডে দেবেন কি দেবেন না, সেটা আদালতের বিষয়। তবে আমি যেহেতু অসুস্থ, সে কারণে আমি মাননীয় আদালতের কাছে অনুরোধ করি, আমাকে রিমান্ডে দেবেন না। যদি আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হয়, জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দিতে পারেন।’
এদিকে, নজরুল ইসলামকে আজ কারাগার থেকে আদালতে হাজিরের পর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
নজরুল ইসলামের পক্ষে রিমান্ড বাতিল করে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন জানিয়ে শুনানি করেন তাঁর আইনজীবী। কিন্তু আদালত রিমান্ড বাতিলের ওই আবেদন নামঞ্জুর করেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আদালতের অতিরিক্ত পিপি মুহাম্মদ শামসুদ্দোহা সুমন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ১৯ জুলাই দুপুরের দিকে রাজধানীর গুলশান থানার শাহজাদপুর এলাকায় গুলিতে নিহত হন কামাল হোসেন সবুজ। তিনি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের গাড়িচালক ছিলেন। এ ঘটনায় গত বছরের ৭ ডিসেম্বর গুলশান থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
গত বছরের ১ অক্টোবর নজরুল ইসলামকে আটক করে পুলিশ। পরে তাঁকে বৈষম্যবিরোধী বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় এবং দফায় দফায় রিমান্ডে নেওয়া হয়।

লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর ও শুল্ক স্টেশন দিয়ে ভারত ও ভুটান থেকে পাথর আমদানির আড়ালে আনা হচ্ছে অবৈধ বিভিন্ন পণ্য। শুল্ক স্টেশনে স্ক্যানার না থাকার সুযোগে নিরাপত্তা সংস্থার চোখ ফাঁকি দিয়ে এসব পণ্য আনা হচ্ছে। এতে উভয় দেশের (ভারত-বাংলাদেশ) অসাধু কয়েকজন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট এবং রপ্তানিকারকে
০৬ জুন ২০২৪
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সাতজনকে তিন মাসের ও একজনকে দুই মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পলাশ তালুকদার। তিন মাসের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন তাজুল ইসলাম, জামাল হোসেন, জিয়া, সাচ্চু মিয়া, ইউসুফ, আমিন ও মো. মানিক।
৭ মিনিট আগে
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) সাবেক মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ভোগদখলের অভিযোগে গতকাল রোববার এই মামলা করা হয়। দুদক প্রধান কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
১৬ মিনিট আগে
রাজশাহী জেলা এনসিপিতে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের প্রতিবাদে বিকেলে তাঁরা একটি সংবাদ সম্মেলন করেন। সেটি শেষ করে কাটাখালীতে যাচ্ছিলেন। এ সময় উল্টো পথে আসা একটি মাইক্রো বাস তাঁদের চাপা দেয়। এ ঘটনায় আহত তিনজন হলেন এনসিপির রাজশাহী জেলা কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদুল ইসলাম সাজু, সদস্য আব্দুল বারী ও সাংবাদিক
২৫ মিনিট আগে