রংপুর প্রতিনিধি
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে এক মায়ের কোলে জন্ম নেওয়া চার নবজাতকের মধ্যে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হলো। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে রংপুর মেডিকেলে নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকা অবস্থায় এক মেয়েশিশুর মৃত্যু হয়। এর আগে বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে একমাত্র ছেলে নবজাতকটি মারা যায়। বাকি দুই সন্তানের অবস্থাও আশঙ্কামুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
এদিকে ওই শিশুদের বাবা মনিরুজ্জামান বাঁধন বলেন, ‘আমার চার বাচ্চার মধ্যে দুজন মারা গেল। চিকিৎসকেরা সঠিকভাবে চিকিৎসা দিচ্ছে কি না, আমার সন্দেহ। আমাদের আনন্দ এক এক করে ধূলিসাৎ হয়ে যাচ্ছে।’
মেয়েশিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মনিকা মজুমদার বলেন, ‘মূলত বাচ্চাদের ওজন কম, মাত্র ৭০০ গ্রাম। এমন বাচ্চাদের টিকিয়ে রাখা চিকিৎসকদের জন্য কঠিন কাজ। আমরা আমাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
প্রসঙ্গত, কুড়িগ্রাম জেলা সদরের নাদিরা গ্রামের মনিরুজ্জামান বাঁধনের সঙ্গে আট বছর আগে বিয়ে হয় আদুরি বেগম আশার। দীর্ঘ আট বছরে তাঁদের কোনো সন্তান জন্ম হয়নি। পরে চিকিৎসকের চিকিৎসায় আদুরি বেগম গর্ভবতী হন। আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষায় দেখা যায় তাঁর গর্ভে চারটি সন্তান রয়েছে। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১১ নম্বর গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২২ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে ওই চার সন্তান জন্ম নেয়। এর মধ্যে একটি ছেলে ও তিনটি মেয়েশিশু।
রংপুর মেডিকেল কলেজ (রমেক) হাসপাতালে এক মায়ের কোলে জন্ম নেওয়া চার নবজাতকের মধ্যে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু হলো। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে রংপুর মেডিকেলে নিবিড় পর্যবেক্ষণে থাকা অবস্থায় এক মেয়েশিশুর মৃত্যু হয়। এর আগে বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে একমাত্র ছেলে নবজাতকটি মারা যায়। বাকি দুই সন্তানের অবস্থাও আশঙ্কামুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
এদিকে ওই শিশুদের বাবা মনিরুজ্জামান বাঁধন বলেন, ‘আমার চার বাচ্চার মধ্যে দুজন মারা গেল। চিকিৎসকেরা সঠিকভাবে চিকিৎসা দিচ্ছে কি না, আমার সন্দেহ। আমাদের আনন্দ এক এক করে ধূলিসাৎ হয়ে যাচ্ছে।’
মেয়েশিশুর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক মনিকা মজুমদার বলেন, ‘মূলত বাচ্চাদের ওজন কম, মাত্র ৭০০ গ্রাম। এমন বাচ্চাদের টিকিয়ে রাখা চিকিৎসকদের জন্য কঠিন কাজ। আমরা আমাদের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
প্রসঙ্গত, কুড়িগ্রাম জেলা সদরের নাদিরা গ্রামের মনিরুজ্জামান বাঁধনের সঙ্গে আট বছর আগে বিয়ে হয় আদুরি বেগম আশার। দীর্ঘ আট বছরে তাঁদের কোনো সন্তান জন্ম হয়নি। পরে চিকিৎসকের চিকিৎসায় আদুরি বেগম গর্ভবতী হন। আল্ট্রাসনোগ্রাম পরীক্ষায় দেখা যায় তাঁর গর্ভে চারটি সন্তান রয়েছে। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১১ নম্বর গাইনি ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (২২ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে ওই চার সন্তান জন্ম নেয়। এর মধ্যে একটি ছেলে ও তিনটি মেয়েশিশু।
বাগেরহাট কারাগারে বন্দী কচুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবুর কাছ থেকে তিনটি ইয়াবা বড়ি উদ্ধার করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ সোমবার দুপুরে মেহেদী হাসান বাবুর ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে এই মাদকদ্রব্য পাওয়া যায়। এ ঘটনায় মেহেদী হাসান...
৩ মিনিট আগেজামালপুরের সরিষাবাড়ীতে বৈধ কাগজপত্র দেখাতে না পারায় ৩ ইটভাটাকে ৫ লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার মহাদান ইউনিয়নে এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালিত হয়।
১৯ মিনিট আগেচাটমোহরে বাঙালা বহুমুখী স্কুলের শ্রেণিকক্ষ থেকে সাইদুল ইসলাম (৫৫) নামে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছেন স্থানীয় লোকজন। আজ সোমবার লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেমনিরামপুরে টিসিবির পণ্যের দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন বঞ্চিতরা। আজ সোমবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর পর্যন্ত মনিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে হাজারো মানুষ সড়ক অবরোধ করে এ বিক্ষোভ করেন।
১ ঘণ্টা আগে